গল্পঃ নারীদের_লজ্জা_কম
.
★নারী যখন বোনঃ------
.
দিপা এবং নীল ভাই বোন। দিপা নীলের চেয়ে বয়সে বড় তাই স্বাভাবিকভাবেই নীল দিপার কাছে অনেক আদরের। দিপা ছোট ভাইয়ের সকল আবদারগুলাই হাসি মুখে পূরণ করে। ছোট ভাইয়ের কোনো ইচ্ছাই সে অপূর্ণ রাখেনি। নীলের বয়স যখন ৫ বছর ছিলো তখনি তাদের মা দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে তাদের একা রেখে চলে যান। সেই থেকেই দিপা একা হাতে নীলকে বড় করেছে,নীলের দেখা-শুনা করেছে। কখনো নিজের সুখের কথা না ভেবে ছোট ভাইকে মানুষের মতো মানুষ করেছে। মায়ের অনুপস্থিতি দিপা নীলকে কখনোই বুঝতে দেয়নি। সময়ের বিবর্তনে নীল সেই মায়ের মতো বোনকেই তুচ্ছ ঘটনার জন্য অপমান করে তার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। কোনো একসময় দিপার কানে পৌঁছায় ছোট ভাইয়ের অসুস্থতার খবর। সকল অভিমান ভুলে চলে যায় হাসপাতালে ছোট ভাইকে এক নজর দেখার জন্য। সত্যিই নারীদের লজ্জা কম। ভাগ্যিস আল্লাহ তা'য়ালা ভাইয়ের প্রতি বোনের ভালোবাসা, তার লজ্জা,ঘৃণা এবং অভিমানের চেয়ে বেশি শক্তিশালী এবং মজবুত করে পাঠিয়েছেন। তাইতো বোনকে হাজার কষ্ট দেয়ার পরো তার কাছে যেয়ে আপু বলে ডাকলেই সব রাগ,অভিমান ভুলে বুকে টেনে নেয়। যার ফলেই পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ সম্পর্ক গুলোর মধ্যে স্থান পেয়েছে এই ভাই বোনের সম্পর্ক।
.
★নারী যখন স্ত্রীঃ-----
.
খাবার টেবিলে ঘুম কাতুরে চোঁখ নিয়েই বসে আছে তিশা। কলিংবেলের শব্দে মুখে হাসি ফুটলেও বরাবরের মতো হ্নদয়ের বাইরে থেকে খেয়ে আসার কথা শুনে তিশার মুখের হাসিটা যেন নিমিষেই উধাও হয়ে গেলো। হ্নদয় এবং তিশার বিয়ে হয়েছে ২ বছর হলো। এই ২ বছরে তিশা কখনোই হ্নদয়ের কাছে পূর্ণাঙ্গ স্ত্রীর অধিকার পাইনি। ভালোবাসা তো দূরে থাক কখনো ভালোভাবে তিশার সাথে কথাই বলেনি হ্নদয়। তিশাও আশা ছাড়েনি দিনের পর দিন এতো অবহেলা শুধু এই ভেবেই মুখ বুজে সহ্য করেছে যে তার স্বামীও তাকে একদিন ভালোবাসবে, তাকে সময় দেবে, তার ছোট ছোট ইচ্ছাগুলা ভালোবাসা দিয়ে পূরণ করবে। তার মনের জমানো সব অভিমান ভালোবাসার স্পর্শ দিয়ে দূর করবে। হয়তো একটা সন্তান নিলেই তাদের সম্পর্কের সব দূরত্ব শেষ হবে কিন্তু সেই উপায়ও যে নেই,হ্নদয় প্রথম প্রথম তার কাছে আসলেও এখন আর আসেনা। সে সারা দিন-রাত ফোনে কার সাথে যেনো কথা বলা নিয়েই ব্যস্ত থাকে। অতঃপর কোনো এক রাতে তীব্র জ্বরে কাঁপতে থাকে হ্নদয়। সারারাত ধরে হ্নদয়ের সেবা করতে থাকে তিশা। টানা কয়েকদিন ধরেই এই ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত ছিলো হ্নদয়। তিশার অক্লান্ত পরিশ্রম এবং চেষ্টার ফলে খুব দ্রুতই সামান্য কষ্টে সুস্থ হয় হ্নদয়। যে স্বামী তাকে ভালোবাসে না,তার খোঁজ খবর নেয় না,তাকে অবহেলা করে, কি দরকার ছিলো রাত জেগে তার সেবা করার?? হ্যাঁ আবারো বলা যায় নারীদের লজ্জা কম। আসলেই কি নারীদের লজ্জা কম নাকি স্বামীর প্রতি তীব্র ভালোবাসার কাছে এইসব লজ্জা বড়ই তুচ্ছ। ভাগ্যিস আল্লাহ তা'য়ালা নারীদের মনে তাদের স্বামীর প্রতি তীব্র ভালোবাসা সৃষ্টি করে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন, তা নাহলে একজন নারী কখনোই তার আরাম-আয়েশের ঠিকানা (বাবার বাড়ী) ছেড়ে সম্পূর্ন নতুন এক পরিবেশে নতুন বাড়ীতে তার স্বামীর দেয়া শত কষ্ট এবং অবহেলার পরেও সেখানে পড়ে থাকতো না। পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক। বলতে আবারো বাধা নেই মেয়েদের এই নির্লজ্জতার কারণেই এই সম্পর্ক এতো মধুর।
.
★নারী যখন মাঃ---
.
ডাক্তারের কাছে যখন প্রথম শুনতে পেলেন তার মাঝে আর একটা প্রাণ আর একটা অস্তিত্ব তৈরী হচ্ছে অর্থাৎ আপনি প্রেগন্যান্ট কথাটা শুনা মাত্রই যেনো খুশি এবং প্রশান্তি মাখানো একটা আনন্দের হাসি ফুটে উঠলো রেহেনা বেগমের মুখে। আজ থেকেই শুরু হবে তার জীবনের নতুন অধ্যায়। এখন থেকে তাকে প্রতিটা সিদ্ধান্তই অনেক ভেবে চিন্তে নিতে হবে কারণ তার প্রতিটা নিঃশ্বাসের সাথেই যে আর একজনের নিঃশ্বাস জড়িত আছে।
পেটে আস্তে আস্তে কিছু একটা অনুভব করা শুরু করে দিলেন রেহেনা বেগম। এখন তার পেট স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে অনেক বড় এবং বেশী ভারী হয়েছে। ঘুমাতে এবং চলাফেলা সব কিছুতেই তার অনেক কষ্ট হয়। তবুও দিন শেষে যখন তার পেটে কিছু একটা নড়াচড়া করার ফলে বুঝতে পারে যে তার ছোট্ট সোনামণি সুস্থই আছে তখন যেনো সব কষ্ট এক নিমিষেই দূর হয়ে যায়। এক এক করে টানা ১০ মাস ১০ দিন এইরকম অসহ্য কষ্ট সহ্য করার পর আসে তার প্রসব বেদনা। মেডিকেল সাইন্সে বলা হয়ে থাকে একজন মানুষের ব্যাথা সহ্য করার ক্ষমতা সর্বোচ্চ ৪৫ ইউনিট কিন্তু একজন নারীর সন্তান প্রসবের সময়ে ৫৭+ ইউনিট ব্যাথা উঠে যা শরীরের ২০ টা হাড় এক সঙ্গে ভেঙ্গে যাওয়ার ব্যাথার থেকেও বেশী। এইসব তীব্র অসহ্য ব্যাথার পরেও যখন তার সন্তানের প্রথম কান্না তার কানে ভেসে আসে তখন যেনো সব কষ্ট ভুলে আনন্দের হাসি ফোটে তার মুখে। একমাত্র একজন মা এর দ্বারাই সম্ভব এমন ব্যাথা এবং কষ্ট হাসি মুখে মেনে নেয়া। তার ছেলে হওয়ার পর থেকে যেনো মা এর মমতাময়ী রূপ আরো প্রকাশ পেলো। সারারাত নির্ঘুম থেকে সন্তানের প্রসাব/পায়খানার কাপড় বদলে দেয়া,মাঝ রাতে উঠে কোলে করে নিয়ে ঘুম পাড়ানো সব কিছুই যেনো হাসি মুখে করতে থাকেন তিনি। নিজের সব সুখ-শান্তি বিসর্জন দিয়ে মানুষ করলেন তার ছেলেকে। জীবনের মাঝ পথে এসে হারিয়েছিলেন তার স্বামীকে তবুও তিনি পিছ পা হননি একাই মানুষ করেছেন তার ছেলেকে। ছেলেও পড়াশুনা করে আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে একটা বড়লোক শশুড়ের সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করে আনলেন। মর্ডান মেয়ে স্বাভাবিক ভাবেই একান্ত ভাবে স্বামীকে নিয়ে থাকতেই পছন্দ করে যার ফলে রেহেনা বেগমের স্থান হলো অচেনা সেই বৃদ্ধাশ্রমে। না,ভোগ -বিলাশ থেকে বৃদ্ধাশ্রমে থাকার জন্য তার কষ্ট হয়না,,কষ্ট শুধু এই জন্যই হয় তার বুকের মানিককে শেষ সময়ে কাছে পেলো না,পেলো না তার আদরের নাতী-নাতনীর সাথে খেলাধুলা করতে এবং তাদের নানা ধরনের গল্প শুনাতে এটাই শুধু তার একমাত্র কষ্ট। তবুও তার সন্তানের প্রতি কোনো অভিযোগ নাই। বৃদ্ধাশ্রম থেকেই চিন্তা করে তার ছেলে ভালো আছে তো,কোনো বিপদ হলো না তো। নামায শেষে মোনাজাতে আল্লাহর কাছে একমাত্র চাওয়াটাও থাকে শুধু তার সন্তানের মঙ্গলের জন্যই। এবারো বলতে দ্বিধা নেই নারীদের লজ্জা কম। নারীদের লজ্জা কম দেখেই মা জাতির মতো শ্রেষ্ঠ এবং মমতায়ী জাত আমরা পেয়েছি। পেটে দুটা ইট বেধে চলাচল করলেই আমরা বুঝতে পারবো এটা কতোটা কষ্টকর আর সেখানে একটা মা ১০ মাস ১০ দিন আমাদের পেটে রেখে চলাচল করে। মা এর কোনো তুলনা নেই,মা এর তুলনা শুধুই মা। মাকে আপনি যে ভাষাতেই ডাকেন না কেনো প্রতি উত্তরে শুধু একটা জিনিসই ভেসে আসবে তা হলো সন্তানের প্রতি অনাবিল এবং অফুরন্ত ভালোবাসা। সন্তানের প্রতি নিঃস্বার্থ ভালোবাসার জন্য মা জাতি নির্লজ্জও হতে দ্বিধাবোধ করে না,তাইতো মাঝে মাঝে লজ্জার চেয়ে নির্লজ্জতাকেই বেশী ভালো লাগে।
.
★ নারী যখন মেয়েঃ-----
.
১৬ বছরের এক কিশোরী মেয়ে তিশা। তার আপনজন বলতে একমাত্র মা ছাড়া আর কেউ নেই। ছোট থেকেই বাবার আদর পাওয়ার তার অনেক ইচ্ছা ছিল। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস তাকে সেই আদর থেকে বঞ্চিত করেছে। সে নিজেই একমাত্র কারণ তার বাবার আদর থেকে এবং তার মাকে স্বামীর ভালবাসা থেকে বঞ্চিত করার জন্য।
তিশা যখন তার মায়ের পেটে ছিল, তখন তার বাবা এবং দাদা-দাদি সকলেই ছেলে আশা করেছিল। আশাটা যেহেতু বেশীই ছিলো তাই তো হতাশাটাও বেশী হয়েছে। তিশা যখন তার মায়ের পেটে ছিল তখন তার মা মেঝেতে পা পিছলে পড়ে গিয়েছিল তাই নির্দিষ্ট সময়ের আগেই সিজার করতে হয়েছিল। তিশার মা আজীবনের জন্য সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা হারান। একে তো কন্যা সন্তান তার ওপর সন্তান আর জন্ম দিতে না পারা, সব মিলিয়ে তিশার বাবা তিশা সহ তিশার মাকে ডিভোর্স দিয়ে নতুন বিয়ে করে।
বাবার এমন আচরণে তার প্রতি তীব্র ঘৃণা নিয়েই শুরু হয় তার নতুন লক্ষের পথ চলা। কিন্তু, যখন কোনো সন্তানকে তার বাবার হাত ধরে হাঁটতে দেখে তখনই তিশার বুকটা ফেটে যায়।
তিশা আরো অবাক হয় যখন সে ক্লাস নাইন টেন এর বিজ্ঞান বই থেকে জানতে পারে যে প্রতিটি পুরুষের ২৩ জোড়া XY এবং নারীর ২৩জোড়া XX
ক্রোমোজোম আছে এবং সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণে মায়ের কোনো ভুমিকা নেই। সব দায়ভার একজন বাবার।
তাছাড়া,
পবিত্র কুরআনের আয়াতে (সুরা নজম ৪৫-৪৬ এবং সূরা কিয়ামা ৩৭-৩৯) পরিষ্কারভাবে উল্লেখ আছে যে, পুরুষের শুক্রাণু সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণের দায় দায়িত্ব বহন করে। আরেকটা ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্ট হলো, আল্লাহ্ তা'আলা কুরআনে ২৩ বার করে পুরুষ এবং নারী শব্দটি ব্যাবহার করেছেন। কম বেশি করেননি।
তারপরও কিভাবে একজন স্বামী তার বউকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ডিভোর্স দিতে পারে এটা কিছুতেই তিশার মাথায় ঢোকে না। সময়ের বিবর্তনে যখন তার বাবা বুঝতে পারলো সে যতোই বিয়ে করুক না কেনো তার আর সন্তান হবে না,তখন শেষ বয়সের অবলম্বন হিসেবে মেয়েকে কাছে পেতে তিশার কাছে এসেছে। প্রথমে সাময়িক কিছু অভিমান দেখালেও বাবার সামান্য চোখের পানিই তার সব অভিমান দূর করে দেয়। ছোট বেলা থেকে বঞ্চিত হওয়া বাবার সকল আদর এবং সে মেয়ে হয়ে জন্ম নেওয়ার কারণেই তার মাকে ডিভোর্স দেয়া এইসব কিছুই যেনো মুহূর্তেই ভুলে নির্লজ্জের মতো বাবাকে ক্ষমা করে দেয়। দিবেই না কেনো আল্লাহ তা'য়ালা যে মেয়েদের মন অনেক কোমল করে বানিয়েছেন। সেই ছোট্ট মন যে ভালোবাসা দিয়েই পরিপূর্ণ করেছেন সেখানে রাগ,অভিমান, ঘৃণার স্থান যে খুবই কম। সকল মেয়ের কাছেই তার বাবা একজন সুপার হিরো। বাবার প্রতি লজ্জা,ঘৃণার চেয়ে ভালোবাসা এবং সম্মান বেশী আছে বলেই পৃথিবীর সেরা সম্পর্কগুলার একটি বাবা মেয়ের সম্পর্ক।
.
পরিশিষ্টঃ মা,বোন,স্ত্রী,মেয়ে প্রতিটি রুপেই একজন নারী একজন পুরুষের ভরসার প্রতীক।যেটাকে আমরা লজ্জা কম অথবা নির্লজ্জের চোখে দেখি সেটাকে কেনো ভালোবাসার চোখে দেখতে পারিনা?? মা,বোন,স্ত্রী, কন্যা প্রতিটা রুপেই আমাদের প্রতি তীব্র ভালোবাসা এবং মমতা আছে বলেই তারা বার বার নির্লজ্জের মতো আমাদের কাছে ছুটে আছে। নারী ছাড়া একজন পুরুষ শিশুকালে অসহায়,যৌবনে আনন্দহীন এবং বৃদ্ধ কালে সন্তানহারা।অথচ এই পুরুষের দ্বারাই নারীরা বেশী কষ্ট পায় হোক সেটা স্বামী,বাবা,সন্তান অথবা ভাই রুপে। নারীর তীব্র ভালোবাসাকে সম্মান করতে না পারলে অন্তত অপমান করবেন না। তাই কোনো নারী যদি শত অবহেলা, কষ্ট এবং অপমানের পরেও তার প্রিয়জনের কাছে ছুটে যায় তখন তাকে এই নির্লজ্জের অপবাদ না দিয়ে তার ভালোবাসার মহৎ উদারতার দিকে দৃষ্টি দেন।
.
(বিঃদ্রঃ এখানে শুধুমাত্র নারীর মহত্ব এবং ভালোবাসা তুলে ধরা হয়েছে তাই এখানে পুরুষের মহত্ব এবং ভালোবাসা নিয়ে প্রশ্ন তোলাটা অযৌক্তিক ছাড়া কিছুই না। আর সবকিছুরই ভালো এবং খারাপ উভয় দিকই আছে তাই খারাপ দিকগুলার দিকে দৃষ্টি না দিয়ে ভালো দিকগুলার দিকে দৃষ্টি দেয়াটাই উত্তম।)
.
লেখকঃ ShahaRier_Nasim_Sweet.
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻļুāĻ্āϰāĻŦাāϰ, ā§§ā§§ āĻāĻāϏ্āĻ, ⧍ā§Ļā§§ā§
689
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§Ž:ā§Ļā§Ģ PM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ