#ঈদ_স্পেশাল_গল্প
♥♥♥
:
:
:
মার্কেটে আজ প্রচুর ভিড়। এটাই সুযুগ! কাজে লাগাতে হবে।রুপের হাত ধরলাম শক্ত করে।আর এক হাতে ভিড় ঠেলে এগোচ্ছি।কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি ভিড়টা পাতলা হয়ে গেল।
- ওই হাত ছাড়...
- আরে ভিড় কত দেখিস না...
- থাপড়াইয়া তোর কানের দাত সব ফালাই দিব!
- কিহ? কানেও দাত হয় নাকি?
- সুযুগ খুজতে থাক কখন কোন মেয়ের হাত ধরবা তাই না?
- ওই ওই আমি কোন কোন মেয়ের হাত ধরছি শুনি?
- কেন সেদিন বাসে ওঠার সময় ওই মেয়ের হাত ধরছিলি কেন! ভুলে গেছ সব?
- সেদিন তো আপুটা বলল হেল্প করতে তাই.....
- হেল্প করতে বলল আর তোমাকেই হাত ধরে তুলতে হবে???
- একটা মেয়ে হেল্প চাইছে ইয়ার....
- আমার হাত ধরছিস কেন? আমি বলছি ভাইয়া হেল্প করেন?
- তুই আমার ফ্রেন্ড না?
- ফ্রেন্ড হলেই হাত ধরতে হবে?
- কত ভিড় আজ মার্কেটে কই না কই চলে যাবি!
- ও সব বুঝি হুহ...
- সে তুই যাই বলিস,কানের দাত কেমন হয় দেখতে ইচ্ছা করছে।
- প্রহওওওর..... ওইটা মিসটেক।মুখ ফসকে বের হইছে।
- হা হা হা...
- ছাগলের মত ভ্যা ভ্যা না করে চল...
;
কাল ঈদ,সন্ধ্যায় চাঁদ দেখে শপিং এ আসছি রুপের সাথে।রুপ আমার অনেক পুরোনো বন্ধু। মাধ্যমিক থেকে ভার্সিটি এখনো এক সাথে আছি।বজ্জাত মেয়েটা এত বেশি বকে না...
বুঝতেই চাই না,আমি ভালবাসি ওকে।
- ওই কি বিড়বিড় করছিস একা একা?
- তোকে বলতে হবে?
- না বললে নাই...। আমার কেনা কাটা শেষ, তুই কি কিনবি?
- কিছু না। আমারটা আগেই শেষ।
- শেষ মানে? আমি না বলেছিলাম আমাকে নিয়ে আসবি শপিং করতে হলে?
- কেন আমি পারি না নাকি?
- কি সব খেত মার্কা চয়েজ তোমার ভাল করে জানা আছে।
- নিজের মুখে শিকার করলি তুই খেত?
- মানে?
- আমি তো তোকে পছন্দ করি।তারমানে তুই খেত!!
- উউউউউউউউউউ........
- আরেএএএহ। পাগল হইছিস নাকি?ব্যাথা পাই না?
- বললি কেন?
- থাম এবার... সরি!
রুপকে বাসায় ড্রপ করে বাড়ি ফিরলাম।প্রচন্ড ক্ষুদা পেয়েছে।রাত প্রায় বারটা...
পিচ্চির রুম থেকে এখনো মায়ের গলা ভেসে আসছে।
- মা.... খেতে দাও।
চিল্লানি শুনে মায়ের আগে পুষ্প বের হল ঘর থেকে।চোখ দুটো ফুলে আছে,আর ভেজা ওও।ওর পিছুপিছু মা বের হল...
- আপুটার আজ কি হল! এত রাত জেগে আছ কেন?
- ওর মেহেদি কই? এতক্ষন আমাকে মেহেদি মেহেদি করে জালিয়ে মেরেছে।খাবার ও খায়নি রাতে।
এই যাহ।ভুলে গেছি একদম... কথা টা শুনেই পিচ্চিটা দৌড়ে চলে গেল।
- আমার কথা কারো মনে থাকে না।মা ও না ভাইয়ার ও না।বাবা আসলে বলব আমাকে নিয়ে যেতে.....
আমাদের বাবাটা দেশের বাইরে থাকে। খুব একটা কাছে পাইনি তাকে আমরা।সব কিছু মায়ের সাথে শেয়ার করতে হয়।পিচ্চি বোনটা সব কিছু আমাকেই বলে।মায়ের থেকে বেশি আমাকে জালায়।ওর কারনে মা আমাকে কিছু বলার সাহস পায় না।আর আমি ওর কথা মত একটা মেহেদি আনতে ভুলে গেছি.....
এক ঘন্টা পর বাসায় ফিরলাম মেহেদি নিয়ে।ততক্ষণে ও ঘুমিয়ে পড়েছে।মা বলল খাওয়াতে পারেনি।ওই ভাবেই রাতে আমি নিজ হাতে ওকে মেহেদি লাগিয়ে দিলাম।তবে কোম্পানি গুলার প্রশংসা করতেই হবে।১০-১৫ মিনিটে কালার হয়ে গেল।এর পর ওকে ডেকে তুললাম।অনেক খুশি বোন টা... এক সাথে খেয়ে তারপর ঘুমাতে গেলাম।তখন আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুম......
সকাল হতেই রুপ ফোন দিয়ে জানিয়ে দিল বিকেলে ওর দেয়া শার্ট পরে বের হতে হবে।নামাজের পর ওদের বাসার সামনে গেলাম।বাসায় ঢুকতে আন্টির চেঁচামেচি কানে এল.....
- ঘরে বসে না থেকে আমাকে একটু সাহায্য করতে পারিস,তাও করিস না।বিয়ের পর বুঝবি....
- আমি যাকে বিয়ে করব সে আমাকে রান্না করে খাওয়াবে।
> কোন ছেলের ঠেকা পড়ছে তোকে রান্না করে খাওয়াবে?(আমি)
- তুই??? দাওয়াত দিছি তোকে ??? ( রুপ।)
> আমি দাওয়াত ছাড়া চলি জানিস না?
- প্রহর... কেমন আছ বাবা?
> জি আন্টি ভাল আছি।আপনারা কেমন আছেন?
- আর ভাল থাকা! মেয়েটা দেখ গায়ে পায়ে বড় হইছে।মাকে একটু সাহায্য করবে সে টাও পারে না।কি করব ওকে নিয়ে?
- দেখ মা আমি তোমার মাথায় বসে নেই কিন্তু। বাবার টাকায় চলি হুমম...
- দেখেছ মেয়ের কথা?
> চিন্তা করেন না আন্টি বিয়ের পর বরের হাতে সকাল সন্ধ্যা রাত তিন বেলা মার খাবে তার পর নিজ থেকে সব করবে।
- ও হ্যালো........
আমাকে যে বিয়ে করতে আসবে না, চুক্তি করে নেব তার সাথে।
> করতে থাকেন,,,,রুপকথার দেশ থেকে ছেলে আসবে আপনাকে বিয়ে করতে।
- ওই তোর শাটার বন্ধ করে চল,তোর আম্মু আমাকে যেতে বলেছে।
- কই যাবে ও নাস্তা করবে না? ( আন্টি )
- ওর আজকে নাস্তা করতে হবে না।
বলতে যত দেরি! হাত ধরে টেনে হিচড়ে নিয়ে চলল আমাকে।আন্টির সেমাই খাওয়া হল না আর।পেছন থেকে আন্টি এখনো বকছে রুপকে।
;
বাহ ভালই হল,আর একটা সুযুগ!!
আমিও ওর হাত ধরলাম।
- এই তুই আমার হাত ধরলি কেন?
- তুই ধরছিস তাই...
- আরে আমি কি সাধে ধরেছি?
- আমিও সাধে ধরিনি যেভাবে টানছিস সেভ থাকার জন্য ধরছি।
- তোমার মতলব আমি বুঝি না, না?
- ভাল হইছে।এখন হেটে চল তাহলে।রিক্সায় যাব না....
- এএএএহ তুই চাইলেও মনে হয় যাব আমি?
এই সময়ে পিছু নিল রুপের খাস বান্ধবি নিশি। মেইন রোড পর্যন্ত আমাদের সাথেই যাবে।মেয়েটা একটু বাচাল টাইপ।ভাল মন্দ জিগেস করেই নিজের কথা বলতে শুরু করল।রুপ ওকে এড়াবার চেষ্টা। রুপের কাছে পাত্তা না পেয়ে আমার সাথে কথা বলতে শুরু করল।ব্যাগ থেকে ঘড়ি বের করে পরতে গিয়ে হেল্প চাইলো আমার।যেই না ধরতে গেলাম....
- যার তার কাছে হেল্প চাস।ও কি পারে নাকি।( রুপ)
এক রকম ধাক্কা দিয়ে আমাকে সরিয়ে নিজেই পরিয়ে দিল ঘড়িটা নিশিকে।নিশি যেতেই আমার উপর তেতে উঠল....
- বুঝি না? সব বুঝি?
- আমাকে বলছিস?
- না আমার কপাল কে বলি!
- বাহ ভাল ভাল।বোঝা খুব ভাল....
রুপ এদিক ওদিক কি যেন খুজতেছে মাটিতে।কিছু না পেয়ে হাত দিয়ে গলা চেপে ধরল আমার।
- আরে আমি কি করলাম রে?
- মেয়ে মানুষ হেল্প চাইলেই করতে হবে না? এত যখন শখ বিয়ে করে নে।
- রুপ কি করছিস সবাই দেখছে.....
একটা খালি রিক্সা যেতেই রুপ ডাক দিয়ে রিক্সায় উঠে পড়ল। আমি ওর পেছনে আর একটা রিক্সা নিয়ে বাড়ি এলাম।
মেয়েটা সোজা রান্না ঘরে গেল মায়ের কাছে।নিজের বাড়ির মত বিচরন এবাড়িতে ওর।আর মা ও ওকে সেই আহ্লাদ দিয়ে রেখেছে।
- আন্টি তোমার ছেলে তো বড় হইছে বিয়ে দিচ্ছ না কেন?
- হঠাৎ ওর বিয়ে নিয়ে তোর কি হল?
- আজ কাল মেয়েদের খুব হেল্প করে উনি।
- হেল্প করা তো ভাল কথা। এর সাথে বিয়ের সম্পর্ক কি?
আমতা আমতা করে কি বলল কিছুই আর বোঝা গেল না।সোফায় বসে এবার মায়ের উপরে রাগছে মেয়েটা। মা কিছুটা আচ করেছে।একটু মজা নিচ্ছে মনে হয়।
কিছুক্ষন পর মা নাস্তা নিয়ে এল।কিন্তু ও না খেয়েই চলে গেল।মা বোকা বনে গেলেন।আমি ওর পিছু নিয়ে বাইরে এলাম।
- এভাবে চলে আসছিস কেন?
- এমনি,ভাল লাগছে না।
- তোর তো কিছু ভাল লাগে না।
- প্রহর তুই যা এখন।ভাল লাগছে না...
- একটা কথা ছিল রুপ!
- কি?
- এই ভাবে কথা বললে বলব কেমন করে?
- যেভাবে ইচ্ছা বল।
- আচ্ছা থাক অন্য একদিন বলব।
- তোকে বলতে বলছি না বল...
- বলছিলাম যে.....
এই পর্যন্ত এসে আটকে গেল।
- শেষ কর?
- না বলছিলাম আমি এগিয়ে দেই তোকে?
- আমার পায়ে জুতা দেখছিস না? এই পারবে আমাকে এগিয়ে দিতে.....
আর সাহস হল না ওর সাথে কথা বলার।প্রচন্ড রেগে আছে ও।
- আচ্ছা গেলাম...
;
এর পর ঈদের কয়েকদিন চলে গেল রুপের সাথে কোন রকম কন্টাক্ট নেই।ফোন ধরে না,আইডিটা ডিএক্টিভ করে রাখছে।
একদিন হঠাৎ ফোন দিয়ে বলল দেখা করবে।সময়মত চলে গেলাম দেখা করতে।আজ প্রথম রুপ লেট করে এল।অন্য সব দিনই আমি লেট করি।অবাক হলাম ওর পাশের ছেলেটাকে দেখে।আগে কখনো দেখি একে।যা বোঝার বুঝে নিলাম।ভদ্রতা দেখানোর জন্য পরিচিত হতে গেলাম।
- প্রহর ও হচ্ছে আমার....
ওর কথা শেষ হওয়ার আগে বলে বসলাম....
- ঠিক আছে বলতে হবেনা, বুঝেছি...আমাকে যেতে হবে রুপ।খুব ক্লান্তি লাগছে...
প্রহর চলে যাওয়ার পর রুপ বিড়বিড় করে বলল গাধা আর কত দেরি করবি??
কিছুদিন পর একটা চিঠি এল রুপের কাছে...
প্রিয় রুপ,
কেমন আছিস? নিশ্চয় ভাল।কদিন ইচ্ছা করেই তোর সাথে কন্টাক্ট করিনি।তোর থেকে দুরে চলে যাব কখনো ভাবতাম ও না।কিন্তু আজ যাচ্ছি।তোর কাছে থাকার সুযুগ আর হবে না হয়ত।কিছু কথা বলার ছিল তোকে।কিন্তু বলা হয়নি।আমারই দোষ।সময় থাকতে পারিনি। কিন্তু সেটার জন্য কিছুটা সাহস ও দরকার ছিল,যেটা আমার ছিল না,তাই বলা হয়ে ওঠেনি।কি বা যায় আসে তাতে বল? কিছু কথা না বলাই ভাল।খুব বেশি দুরে যাচ্ছি না।তবে যতটুকু দুরত্বে যাচ্ছি সেটাও কম কিসে? কখনো তো আর দেখা হবে না।যাকগে তোর সময় নষ্ট করছি মনে হয়।আসলে কি লিখব নিজেও জানি না।ভাল থাকিস!
জানি না কেমন থাকব।তবে ভাল থাকার চেষ্টা করব।
.............প্রহর.............
চিঠিটা পড়ার পর দু পাশে ঘাড় ফিরিয়ে দেখল রুপ।যদিও জানে না কি দেখছে।বোঝার চেষ্টা করছে এটা কি হল!
আন্টি হয়তবা ভাল বলতে পারবে।এটা ভেবে চলল প্রহরদের বাসায়।
- তোমাকে আর কি বলব।আমি নিজেই জানি না।আমাকে কিছু বলেনি।শুধু ওর মামার সাথে দুদিন কথা বলতে দেখলাম ফোনে।তারপর আমাকে বলল ওখানে যাবে।এইটুকু.....
- আপনাকে বলল আর আপনি যেতে দেবেন?
- না দেয়ার কি আছে।মামার কাছে তো যেতেই পারে। তাই না?
- আন্টি ও আর আসবে না...
- আসবে না মানে?
তারপর চিঠিটা তিনিও পড়লেন।
- তোমার সাথে কিছু হয়েছিল ওর?
মাথা নিচু করে দু পাশ নাড়ালো রুপ।বলল কিছুই হয়নি।
- আন্টি আপনি ওকে আসতে বলেন না...
- গেছে যখন কিছু দিন থেকে আসুক।
- আন্টি না প্লিজ...
- রুপ এত অস্থির হয়োনা না মা...
- ও আমাকে ভুল বুঝেছে আন্টি।
- কেন?
- আমার সাথে আমার কাজিন কে দেখে কি সব ভেবে নিয়েছে।
- ও তুমি চিন্তা করো না। আমি বলব ওকে...
;
এভাবেই চলল সময়।প্রহরের সাথে যোগাযোগ বন্ধ রুপের।একদিন হঠাৎ প্রহরের ঘুম ভাংলো কোল বালিশের বাড়ি খেতে খেতে।চোখ মেলে শুধু একটা নারি অবায়ব দেখল সে।চুল গুলা সারা মুখে ছড়িয়ে আছে।ঘুমহীন দুটো চোখে ক্লান্তি আর আক্ষেপের ছাপ।গন্ধটা অতি পরিচিত...যেটা চোখ বন্ধ করেই বলা যায় রুপের উপস্থিতির কথা।তবুও বিশ্বাস হতে চাই না....
- কিভাবে?
- কিভাবে মানে?
- তুই এখানে কিভাবে?
- ভুতে নিয়ে আসছে।তুই এভাবে চলে আসছিস কেন?
- ঠিকানা কই পাইছিস?
- আমি যা বলছি উওর দে আগে।
- এমনি....
কথাটা বলার সাথে সাথে ঠাশ করে এক থাপ্পড় পড়ল প্রহরের গালের উপর।চোখ বন্ধ করে গালে হাত ডলতে লাগাল সে।
- মারলি কেন?
- বলতে পারবি না, তাহলে ভালবাসিস কেন?
- বলতে তো চাইছিলাম, সেদিন সাথে করে যাকে নিয়ে আসছিস....
- গাধা ওইটা আমার কাজিন। তোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে নিয়ে আসছিলাম।
- মানে?
- এখন কি আরো মার খাবি?
- এএএ না...( দু হাত দিয়ে গাল ঢেকে ফেলল প্রহর )
- এখানে আসছিস কেমন করে?
- আন্টিও আসছেন।মামার সাথে কথা বলছেন।কাল রাতের ট্রেনে করে.......
- বুঝছি আর বলতে হবে না।কেন আসছিস?
- শালা..... এখনো নেকামি? দাড়া......
বিছানায় উঠে প্রহরকে ফেলে দিয়ে বালিস দিয়ে মাথা চেপে ধরল রুপ।
- আরে মরে যাব তো....
- মর তুই...
তোকে মারার জন্যই তো আসছি।
- রুপ লাগছে....
- তাহলে বল...
- কি বলব?
- চিঠিতেও যা বলতে পারিস নি।
- ও সব ভুলে গেছি....
সাতগে সাথে হাতের চাপ বাড়াল মেয়েটা।
- তাহলে মর....
- সত্যি মরে যাব কিন্তু....
- তাহলে বল ভালবাসিস...
- হ্যা বাসি...ছাড় এবার।
- ভাল করে বল....
- আহারে ভালবাসি তোমাকে। ছাড় প্লিজ....
একটা হাফ ছাড়ল মেয়েটা।প্রহর এখনো হাপাচ্ছে।
- আর একটু হলেই তো....
- এখন থেকে আমি যা বলব সেটা না করলে,একদম.....(আংগুল উঁচু করে শাসাল)
- এত জোরে কেউ মারে? ( গালে হাত দিয়ে বললো প্রহর)
- দেখি হাত সরা তো?
গালের উপর চার আংগুলের দাগ পড়ে আছে।
- খুব লেগেছে না?
- না লাগবে কেন! আমি মানুষ নাকি? আমি তো রাবার....
- ওলে বাবুটা রাগ কলেছে। এদিক আসো....
- ঢং করবি না সর...
- উমমমমমমাহহহহ........
প্রহরের গালের উপর চুমু দিল রুপ।ঠিক তখনি দরজায় কড়া নাড়ল মামি...
- এহেমে এহেম....বাড়িতে আরো লোকজন আছে।
এক লাফে সরে গেল ও।বেচারি লজ্জা পেয়েছে খুব......
;
;
;
লেখা ; Parvej Imran Prohor
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ