গল্প- "পুতুল কন্যা"
(Polok Hossain)
.
Part -19
.
প্রবন্ধ ফ্রেশ হয়ে নিলো।দুপুরের
খাবারও এক সাথে খেয়ে নিলো দুইজন।
বেলা পরে এসেছে।এই তো সময় দুজন
মিলে একটু গল্প করা,দুষ্ট খুনসুটি
করা,একে অপরকে ভালোবাসার গান
শুনিয়ে নেওয়া।উপমা বিছানায় পা
গুটিয়ে বসে রইলো।আর প্রবন্ধ ফোন
হাতে নিয়ে বসেছে।ফোন নিয়ে কি
এতো ব্যস্ত থাকে!!ফোন হাতে নিয়ে
দশ পনেরো মিনিটের মতোই ফোন
স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকে।
উপমা নীরব হয়ে বসে রইলো।মনে একটা
চাপা অভিমান হতে লাগলো উপমার।
মনে হচ্ছে প্রবন্ধর হাত থেকে মোবাইল
টেনে নিয়ে নিজের দিকে প্রবন্ধর
চোখ দুইটা বন্দী করে রাখতে।তাও
চুপচাপ বসে থাকাটা ভালো লাগছে
না।উপমা বলল-
-আজ এতো তাড়াতাড়ি চইলা আসলেন!!
-কাজ শেষ তাই!কেন!চলে যাবো!
-না..না..তা তো বলি নাই।
প্রবন্ধ হেসে বলল-
-আজ তাড়াতাড়ি চলে আসাতে
ভালোই হয়েছে।তোমাকে একটু
নতুনভাবে দেখার সুযোগ পেলাম।
উপমা ঠোটের কোনে হাসি জমিয়ে
লজ্জায় মাথা নুইয়ে ফেলল।
আর অভিমানী স্বরে বলল-
-কি দেখেন ফোনে?
প্রবন্ধ উপমার দিকে এক নজর তাকিয়ে
বলল-
-ফেসবুক চালাই।
মেয়েটা কিছুই বুঝলো না।এই নামটাও
হয়তো এর আগে শুনেছিল কি না সন্দেহ!
প্রবন্ধ আরও স্পষ্ট করে বুঝিয়ে বলল-
-তেমন কিছু না।একটা সোসিয়াল
মিডিয়া এইটা।
উপমা চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে
রইলো। প্রবন্ধ এইবার ফোন হাত থেকে
রেখে বলল-
-সময় হলে তোমাকে বুঝিয়ে দিবো।
আগে তোমার সাথে একটা কথা আছে
আমার।
-কি কথা!
-তুমি কাল থেকে স্কুলে যাবে।একটা
রেডিমেড স্কুল ড্রেসও কিনে এনেছি।
কিছু বইও এনেছি।
উপমা কোনো অভিব্যক্তি প্রকাশ না
করেই তাকিয়ে রইলো প্রবন্ধর দিকে।
প্রবন্ধ ওর মনমরা ভাবটা বুঝে নিয়ে
বলল-
-কি হলো উপমা!তুমি খুশি হও নি!
উপমা চোখ দুটো নামিয়ে নিচের
দিকে তাকিয়ে বলল-
-আমি স্কুল যামু না।
-কেন যাবে না??
-আমি পড়তে চাই না।
-কিন্তু পড়তে চাও না কেন?কোনো
অসুবিধে হলে বলতে পারো।
-কোনো অসুবিধা নাই। আমার পড়তে
ভাল্লাগেনা।
প্রবন্ধ সামান্য হেসে নিয়ে বলল-
-জগতে কার পড়তে ভালো লাগে!!
আগে সেইটা বলো।পড়তে তো আমারও
ভালো লাগতো না।কোনো মতে
পড়াগুলো হজম করে স্কুলে যেতাম।
-কিন্তু আমি যামু না।আমি বাসায়
বইসা কাজ করতেই চাই। পড়তে চাই না।
-কেন চাও না? কারনটা তো বলো
উপমা ধীর স্বরে বলল-
-স্যাররা মারলে,বকলে অনেক ভয়
লাগে।
প্রবন্ধ হো হো করে হেসে বলল-
-স্যারদের পড়া ভালোভাবে শিখে
স্কুলে গেলে কেন তোমায় টিচাররা
মারবে, বকবে!বলো..তোমার কথা শুনে
আমার একটা কথা মনে পরে গেল।তখন
আমি ক্লাস 'এইট' এ পড়তাম একবার অংক
বাড়ির কাজ করে যাই নি এরপর স্যার
আমাকে দশবার কান ধরিয়ে উঠবস
করিয়েছিল।এরপর পা ব্যাথা নিয়ে
আমি এক মাসের মতো স্কুল যেতে
পারি নি।দিনগুলোর কথা মনে পরলে
সত্যি খুব হাসি পায়..
বলতে বলতেই প্রবন্ধ হেসে উঠলো।কিন্তু
উপমা হাসলো না।আগের মতো করেই
বসে রইলো।প্রবন্ধ বলল-
-কি ব্যাপার! তোমার হাসি পায় নি?
উপমা মাথা নাড়ালো।ওর হাসি পায়
নি।।প্রবন্ধ আবার বলল-
-ঠিকাছে।আরেকটা ঘটনা বলি।এইটা
শুনলে এইবার তুমি সত্যি সত্যি-ই হেসে
দিবে।শোন তাহলে...সঞ্জিত স্যারকে
খুব ভয় পেতাম আমি।প্রচণ্ড রাগী।তিনি
আমাদের ইংরেজি ক্লাস করাতেন।
একদিন ক্লাসে বই নিয়ে আসি নি।
যারা ক্লাসে বই নিয়ে আসে নি
তাদেরকে স্যার পুরো ক্লাস দাড়
করিয়ে রাখলেন।আমিও দাঁড়িয়ে
থাকলাম।কিন্তু সেই মুহূর্তেই হঠাৎ
ওয়াশরুমে যাওয়ার জন্য আমি আকুল হয়ে
বসলাম।খুব ছোট ছিলাম।এমনঅবস্থায়
দাড়িয়ে থাকাও আমার জন্য কঠিন হয়ে
পরলো।আমি সাহস করে স্যারের কাছে
গেলাম ওয়াশরুমে যাওয়ার অনুমিত
চাইতে কিন্তু স্যার আমার কথা শোনার
আগেই জোরে ধমক দিলেন আর আমি
ভয়ে ওইখানে দাঁড়িয়েই কাজ সেরে
ফেললাম।ক্লাসের সবাই তখন হাসতে
হাসতে শেষ,সাথে স্যারও হেসে
দিলো।আর আমি ব্যাগ নিয়ে এক
দৌড়ে বাড়ি চলে এলাম।স্কুল লাইফের
শেষ দিন পর্যন্ত ফ্রেন্ডরা আমায় এই কথা
মনে করিয়ে অনেক ব্যাঙ্গ করেছিল।
প্রবন্ধ আবারও হেসে ফেলল।কিন্তু
উপমার দিকে তাকিয়ে হাসি সাথে
সাথে থামিয়ে দিয়ে উপমাকে বলল-
-কি ব্যাপার? এইবারও তোমার হাসি
পেল না?
উপমা বোকার মতো মুখ করে রইলো।এক
ফোটা হাসিও ওর মুখ থেকে বের হচ্ছে
না।প্রবন্ধ এইবার সিরিয়াস হয়ে
তাকালো উপমার দিকে আর বলল-
-আমি ভেবেছিলাম তুমি পড়ার কথা
শুনে খুশি হবে,স্কুল যাওয়ার আনন্দ চলে
আসবে তোমার মনে।কিন্তু তুমি তো..
উপমা এইবার জেদ ধরে বলল-
-নাহ..আমি যামু না স্কুলে।পড়মুও না।
-কেন পড়বে না!
-বাড়িতে কাজ রাইখা আমি পড়তে
যাইতে পারমু না।
-কাজ করবে তা ভালো। আমি তো আর
বাধা দিচ্ছি না।কিন্তু পড়া শেখাও
তোমার জরুরি।চারিদিকটা একবার
তাকিয়েই দেখো।এই যুগের মেয়ে
হয়েও তুমি এই যুগে নেই।আমি এইটাও
বলছি না যে তুমি আধুনিক হও।আমার জন্য
তোমাকে পরিবর্তনও হতে হবে না।
আমি শুধু চাই তুমি পড়ালেখাটা
চালিয়ে যাও।এইটা খুব জরুরি একটা
বিষয় উপমা।তুমি বুঝতে চেষ্টা করো।
উপমা এরপরও বলে গেল-
-আমি যামু না স্কুলে।
মেয়েটাকে বোঝানো দায় হয়ে
উঠলো। অবুঝ মেয়েটার চোখ কতো যে
ভয়..শুধু ভয় আর ভয়।
প্রবন্ধ বলল-
-তুমি একবার স্কুল ড্রেসটাই ট্রাই করে
দেখো না..ক্লাসের পাঠ্য বইগুলো
একবার ঘেটেই দেখো।সুন্দর সুন্দর
গল্প,কাহিনী দেওয়া আছে।একবার
পড়েই দেখো।
উপমা কোনো আগ্রহ-ই দেখালো না।
আগের মতো করেই বসে রইলো।
প্রবন্ধ বলল-
-কি হলো উপমা?কিছু তো
বলো..স্কুল,পড়ালেখা, এতো ভয় পেলে
কিভাবে হবে বলো..তোমাকে তো
সাহসী হতে হবে, তাই না..
উপমা এইবার দিধাদ্বন্দ্ব কাটিয়ে বলল-
-আমি এহন পড়লেখা করলে সবাই
হাসবো আর স্কুল ড্রেস পইরা স্কুলে
গেলেও বাড়ির সবাই হাসাহাসি
করবো।
-কে হাসবে! কেউ-ই হাসবে না।
-হাসবো সবাই আমারে নিয়া।আমি
যামু না।
-কেউ তোমাকে নিয়ে হাসবে না।যে
হাসবে আমি তাকে বকে দিবো।
উপমা স্নিগ্ধ চোখে তাকালো প্রবন্ধর
দিকে।চোখে বিন্দু বিন্দু পানি জমে
আছে।হয়তো একটু পর-ই ওর গাল ঘেঁষে
পানির ফোটা নিচে গড়িয়ে পরবে।
প্রবন্ধ ওকে বুকে জড়িয়ে নিলো।কোমল
মেয়েটার চোখে ভেসে ওঠা বন্যা
যে গায়ে বিধে যায়।এই মেয়েটাও
যে কতোটা নরম মনের তা কেউ না
দেখলে বুঝবেই না।প্রবন্ধ বলল-
-কেন এতো মন খারাপ করছো!তুমি
কাঁদলে মোটেও ভালো লাগে না।
তাহলে আমি কি তোমায় কষ্ট দিচ্ছি
বলো...আমি তোমার সকল অপূর্ণতাকে
পর্ণূ করে দিতে চাইছি যাতে কেউ
তোমার দুর্বলতা নিয়ে কখনো প্রশ্ন
তুলতে না পারে..বুঝেছো আমার
লক্ষ্মী বধু পুতুল কন্যা।
প্রবন্ধর বুকের উপর মাথা রেখেই উপমা
মাথা নাড়িয়ে সায় দিলো।সে
বুঝেছে।
প্রবন্ধ আনন্দিত গলায় বলল-
-তোমার মনটা এখন পটাপট ভালো করে
দিবো।
উপমা প্রবন্ধর দিকে তাকিয়ে বলল-
-তা..কেমন কইরা?
-আজ আমি পুতুল সাজাবো।আই মিন
তোমাকেই সাজাবো।
উপমা এইবার খিটখিটিয়ে হেসে বলল-
-আপনে সাজাইবেন?
প্রবন্ধ চোখ টিপে উপমার দিকে
তাকিয়ে বলল-
-হুম।সাজাবো।তোমাকেও তো দেখতে
হবে যে তোমার এই প্রবন্ধ সবকিছুতেই
এক্সপার্ট।বুঝলে পুতুল কন্যা।
উপমা আবারও হাসলো আর বলল-
-আইচ্ছা..আমিও দেখমু আপনে কতো
ভালোভাবে সাজাইতে পারেন।
আমি আপনার সাজে নাম্বার দিমু।
প্রবন্ধ বলল-
-ওকে..Done ।কিন্তু পাশ নাম্বার কতো
তে?
-দশে আট পাইলে পাশ।
-ইশশ..পাশ করা এতো কঠিন করে দিলা?
-কেন!আপনে না এক্সপার্ট। তাইলে
পাশ করা তো আপনের কাসে কোনো
ব্যাপার-ই না।
প্রবন্ধ অভিনয় করে বলল-
-আসলেই তো।আমি তো মিস্টার
এক্সপার্ট।পাশ মার্ক কেন!আমি
তোমাকে ফুল মার্কস পাইয়েই
দেখাবো।
উপমা হাসতে লাগলো আর বলল-
-ঠিকাসে।আমি আনতাসি।
উপমা উঠে ড্রেসিং টেবিলের
দিকে গেল।প্রবন্ধ যেই সাজ সজ্জাগুলো
ওকে কিনে দিয়েছিল সবগুলো বের
করতে লাগলো।
উপমা প্রসাধনী নিয়ে আসতে ব্যস্ত
হয়ে পরলো আর প্রবন্ধ ততোক্ষনে ফোন
নিয়ে ইউটিউব সার্চ দিতে লাগলো।
মেকআপের ভিডিও সার্চ করে
প্রক্রিয়াগুলো একবার করে দেখে
উপমাকে সাজাতে বসলে উপমা টের-ই
পাবে না।
বেশ কিছু মেকআপের ভিডিও খুঁজে
পেল।সেগুলোর মধ্যে একটি ভিডিও
ওপেন করে নিয়ে দেখতে লাগলো।
ভিডিওটিতে একজন মেকআপ আর্টিস্ট
একজন মডেলকে সাজিয়ে যাচ্ছেন।
উপমা প্রসাধনীগুলো নিয়ে আসলো।আর
খেয়াল প্রবন্ধ আবারও মোবাইল নিয়ে
বসেছে। উপমা বিরক্ত স্বরে বলল-
-আবার ফোন!এতো কি দেখেন ফোনে?
প্রবন্ধ কিছু না বুঝার ভঙ্গিতে বলল-
-কোথায়!কিছু দেখছি না তো।
প্রসাধনীগুলো খাটে নিয়ে প্রবন্ধর
সামনে বসে পরলো উপমা।
-এই নেন।নিয়া আসছি।এহন সাজান।
প্রবন্ধ হাত থেকে ফোনটা পাশেই
রাখলো।সাজসজ্জার প্রসাধনীর দিকে
তাকিয়ে দেখলো ওকে যেগুলো
কিনে দেওয়া হয়েছিল সবগুলোই
একসাথে নিয়ে এসেছে সে।
প্রবন্ধ ফেসপাউডার লাগিয়ে নিলো
উপমার পুরো মুখে।উপমা মিটিমিটি
হাসতে লাগলো।প্রবন্ধ বলল-
-হাসছো কেন তুমি?
উপমা হেসে জবাব দিলো-
-এমনই।
-নাহ..এমনিতে হাসবে না।কিছু গরমিল
হয়েছে বোধ হয়!
-নাহ..সব ঠিকাসে।এমনই হাসলাম।
এরপর প্রবন্ধ কাজল নিয়ে উপমাকে বলল
চোখ বন্ধ করে নিতে।উপমা চোখ বন্ধ
করলো।প্রবন্ধ ওর চোখে কাজল
লাগিয়ে নিলো কিন্তু দুই চোখে
দুইরকমভাবে কাজল লাগালো।এক
চোখের কাজলের রেখাও বেকে
গেছে।
প্রবন্ধ ফোনটা হাতে নিয়ে আবার
কাজল লাগানোর প্রসেসটা
ভিডিওতে সার্চ করতে লাগলো।উপমা
ওকে ফোন হাতে নিতে দেখা মাত্রই
বলে উঠলো-
-আবার ফোন?
উপমার কথা শুনে প্রবন্ধ সাথে সাথেই
ফোন রাখলো আর বলল-
-সরি..সরি..আর ধরবো না।
প্রবন্ধ এইবার লিপস্টিক উপমার ঠোটে
আঁকতে বসলো।একবার বলল-
-আআআ.. করো উপমা।
উপমা আআ করলে প্রবন্ধ লিপস্টিক
লাগায়।প্রবন্ধ আবার বলল-
-ইইই..করো উপমা।
উপমা ইইই করলে প্রবন্ধ আবার লিপস্টিক
লাগায়।এইবার টিপ পরিয়ে নিলো।
কিন্তু খোলা চুলগুলোর জন্য কি করা
যায়!প্রবন্ধ ফোন হাতে নিয়ে চুল
বাধার ভিডিও সার্চ করতে লাগলো।
প্রবন্ধর হাতে ফোন দেখতেই উপমা
এইবার অভিমানী রাগ নিয়ে প্রবন্ধ
দিকে তাকালো।
প্রবন্ধর হাত থেকে ফোনটা টান দিয়ে
নিয়ে দেখলো প্রবন্ধ চুল বাধার পদ্ধতি
ভিডিও তে দেখছে।উপমা এইবার
প্রবন্ধর দিকে তাকিয়ে বলল-
-আপনে ফেল।
-তা কি করে হয়?
-আপনে ফোনে ছবি দেইখা দেইখা নকল
কইরা আমাকে সাজাইয়া দিতাসেন।
তাই আপনে ফেল।
-তুমি তো চিটিং করার সুযোগই দিলে
না আমাকে।ফোন হাতে নেওয়া
মাত্রই ওয়ার্নিং দিয়েছো।আমি এই
ফেইল মানি না।
উপমা অভিমান করে বলল-
-আমি মানি।আপনে ফেল ,ফেল, ফেল।
-আচ্ছা.. ঠিকাছে।দেও পানিশমেন্ট
আমাকে।
উপমা প্রবন্ধর কাধে মাথা রেখে বলল-
-আমাকে জড়াইয়া ধরেন।এইভাবেই
থাকবেন কিন্তু।আপনারে ছাড়া একটুও
ভাল্লাগেনা।
প্রবন্ধ জড়িয়ে ধরলো আর বলল-
-আমার পানিশমেন্টটা তো পেলাম
না।
উপমা ওকে আকড়ে ধরে বলল-
-এইডাই আপনার শাস্তি।
-ঠিকাছে। আমি এখন থেকে এইভাবেই
ফেইল করে যাবো আর তুমি আমাকে
প্রতিদিন এই পানিশমেন্ট-ই দিও।
তোমার জন্য একটা না হাজারটা
পানিশমেন্ট-ই ভালোবাসায় জড়িয়ে
মাথা পেতে নেব।
চলবে..
#পলক_হোসেন
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧝ āĻāĻāϏ্āĻ, ⧍ā§Ļā§§ā§
682{19}
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§Ž:ā§¨ā§Ž AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ