------:টাইম ট্রাভেলার:------
:
লেখা : Cadet Farhan Ahmed Farabi (Tîmè tràvêlér)
:
(সায়েন্স ফিকশন)
------------------------
:
বিকেলের হলদে আলোতে এক মনে বই পড়ছিলাম, মোটা ফ্রেমের চশমাতে রোদ পড়ে প্রতিফলিত হচ্ছে আলো। বইয়ের সাদা পৃষ্ঠাগুলোও দেখতে হলদে রঙের লাগছে। সামনের চেয়ারে বসা লোকটি একটু কাশির আওয়াজ করলো, বেশ কিছুক্ষণ ধরে এই অদ্ভুত ধরণের লোকটি আমার সামনের চেয়ারে বসে আছে। কেন যেন লোকটিকে বিরক্ত লাগছে আমার। কোনো বইও পড়ছেনা, খামখা বসে থাকার কি প্রয়োজন!! লোকটি হঠাৎ বলে উঠলো,
.
--এই ছেলে, এটা কিসের বই পড়ছো?
.
চোখ তুলে লোকটির দিকে তাকিয়ে উত্তর বললাম,,,,,,,,,
.
--টাইম ট্রাভেলিংয়ের, বিজ্ঞান নিয়ে লেখাপড়া করছি।
(আমি)
--বিজ্ঞান! আচ্ছা, টাইম ট্রাভেলের অর্থ বুঝো?
--হ্যাঁ অবশ্যই, বুঝবো না কেন! টাইম ট্রাভেলের মাধ্যমে মানুষ ভবিষ্যৎ বা অতীত যেকোনো জায়গায় ঘুরে বেড়াতে পারে, তবে এই টাইম ট্রাভেলিং কখনো সম্ভব নয় কেননা............
(আমি)
.
আমার কথা শেষ করার আগেই লোকটি মাথা নেড়ে বুঝিয়ে দেয় যে আমার চিন্তা ভুল। ভ্যাবাছ্যাকা খেয়ে যাই। লোকটি আমার দিকে চেয়ে বলল,
.
--সম্ভব, ভবিষ্যতে টাইম ট্রাভেল সম্ভব। ভবিষ্যতে এমন এক মাধ্যম আবিষ্কৃত হবে যার দ্বারা অতীত বা ভবিষ্যতে যাওয়া সম্ভব।
.
খোলা বইটি বন্ধ করে টেবিলের এক কোণে সরিয়ে রাখলাম আমি। লোকটি আবার বলল,
.
--ধরো তোমার যদি টাইম ট্রাভেলিংয়ের ক্ষমতা থাকে তাহলে তুমি তোমার গন্তব্যস্থল হিসেবে অতীতকে না ভবিষ্যৎকে বেছে নিবে?
.
প্রশ্নটি শোনে থতমত খেয়ে যাই আমি। এ কেমন প্রশ্ন? লোকটি বিরক্তি ভাব নিয়ে বলল,
.
--যা বলবো তার উত্তরটা একটু জলদি দিবে!
--ইয়ে মানে আমি বেছে নিব যে.............
(আমতা আমতা করে বললাম)
--তোমায় আগেই বলেছি জলদি উত্তর দিতে!
.
এ কেমন ঘারতেরা লোক? বলতে গেলেও থামিয়ে দেয়, আবার বলে জলদি উত্তর দিতে! বললাম,
.
--আমায় একটু ভাবার সময় দিন।
(আমি)
--শুনো, আমার হাতে কিন্তু সময় বেশি নেই।
.
লোকটি বেশ তাড়াতাড়িই কথাটা বলার চেষ্টা করলো। সাত পাঁচ না ভেবেই উত্তর দেই,
.
--আসলে আমার মতে ভবিষ্যতে যাওয়াটাই সেরা, কেননা............
(আমি)
--কেননা সামনে কোনো বিপদ থাকলে সেটা আগেবাগে জেনে যাবে তাইতো? আবার আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলে লোকটা। সামান্য ঘাবড়ে যাই আমি। লোকটি বলল, আবারও সেই ভুল উত্তর দিলে তুমি, ভবিষ্যৎ জানা হচ্ছে এক্সট্রা কনফিউশন। এখন বিকেল পাঁচটা বেজে চল্লিশ মিনিট। ধরো ভবিষ্যতে গিয়ে মাত্র পাঁচ মিনিট পর কোনো ভয়াবহ বিপদ অথবা নিজের মৃত্যু দেখে আসলে, সেটা হচ্ছে এক্সট্রা কনফিউশন।
.
সময় নিয়ে ভাবতেই দেয় না তো সঠিক উত্তরটা দিব কিভাবে!
.
--এখানে সময় নিয়ে ভাবার মতো কিছু নেই স্টিভেন, কেননা তুমি বিজ্ঞান নিয়ে লেখাপড়া করছো।
.
লোকটির কথা শুনে নিস্তব্ধ হয়ে যাই আমি। মানুষের মনের কথা কিভাবে ধরতে পারে লোকটা?
লোকটি আবারো বলল,
.
--আচ্ছা, কিছুদিন আগে না তুমি একটা ক্যামেরা বানিয়েছিলে?
.
ভয়ানক চমকে উঠি আমি। না বোঝার ভান করে বললাম,
.
--কো-কো কোন ক্যামেরার কথা বলছেন? (আমি)
--ওইযে, টেলস্টাইন না কি যেন নাম, ছোট বোতাম আকারের ক্যামেরাটি? (মাথা চুলকিয়ে বলল)
.
আমার মনে বিভিন্ন প্রশ্ন জাগতে থাকে। কে এই লোক? কোথা থেকে এসেছে? পকেট হাতড়াতে-হাতড়াতে ছোট চোখের মতো দেখতে ক্যামেরাটি বের করে আমি, খানিক্ষণ ক্যামেরাটির দিকে চেয়ে থেকে কাপা হাতে লোকটির দিকে এগিয়ে দেই। লোকটা ক্যামেরাটিকে উল্টে-পাল্টে দেখে বলল,
.
--তো, এই ক্যামেরার দ্বারা তুমি কি করতে চাচ্ছো? এটা না মোবাইলে ব্যবহার করা যাবে না ভিডিওতে ব্যবহার করা যাবে।
.
এতক্ষণ হাতের মুঠোয় ধরা চশমাটি চোখে দিকে নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম,
.
--বুঝতেই তো পারছেন, বিজ্ঞান নিয়ে আমি ঠিক কতটা কৌতূহলী। তাই বিজ্ঞান বিষয়ক সবরকম গবেষণায় নিজেকে উপস্থিত রাখার চেষ্টা করি। টাইম ট্রাভেল সম্ভব কিনা তা নিয়ে কোনো নিশ্চয়তা নেই, তবে আমার কৌতূহলের মাঝে অন্যতম হলো একটি হিউম্যান রোবট! যা দেখতে হবে অবিকল মানুষের মতো, যা কথা বলবে হুবহু মানুষের মতো, যা গণিতে হবে মানুষের থেকে হাজার গুণ দক্ষ, এমন একটি রোবট! সেই হিউম্যান রোবটের চিন্তা বহুদিন ধরে আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে, আর সেই রোবটেরই একটি পার্ট হলো এই টেলস্টাইন নামক ছোট আকারের ক্যামেরাটি!!
(আমি)
.
আমার দিকে ক্যামেরাটা এগিয়ে দেয় লোকটি, হাত বাড়িয়ে ক্যামেরাটি নিলাম। হাতের রিস্ট ওয়াচটির দিকে তাকিয়ে দেখি ৬:০৭ বেজে গিয়েছে! বেশ দেরি হয়ে যাচ্ছে, কবে যে এই লোকটা ছাড়বে! বললাম,
.
--আজ তাহলে আসি, খুব বেশি দেরি হয়ে যাবে। (আমি)
--উহু, এখন যেতে গেলে মরবে। আমার সাথে এসো।
(লোকটি মাথা নেড়ে বলল)
.
জানালার পাশে গিয়ে দাড়ায় লোকটি, সাত পাঁচ ভেবে উঠে তার পাশে গিয়ে দাড়ালাম। লাইব্রেরির দুতোলায় হলেও শহরের ব্যস্ততা বেশ ভালোয় চোখে পড়ছে সেখান থেকে। রাস্তার ল্যাম্বপোস্টগুলো ধীরে ধীরে জ্বলে উঠছে। আমাদের সামনা বরাবর উচু বিল্ডিংয়ের আড়ালে সূর্যটি প্রায় ডুবুডুবু করছে। খেয়াল করলাম, আমার এক পুরনো বন্ধুর সাথে লাইব্রেরি থেকে বেরিয়ে আসা এক লোক কুশল বিনিময় করছে, যাওয়ার পথে ঘুরে বিদায় দিবে ঠিক এমন সময় বড় একটি ট্রাক সজরে ধাক্কা দেয় লোকটিকে! ট্রাকের ধাক্কায় দশ-বারো হাত দূরে ছিটকে পড়ে লোকটি! শেষ বিকেলের অল্প আলোয় রক্তগুলো কালচে রঙ ধারণ করেছে। নির্বাক হয়ে যাই আমি। আমার পাশে দাড়ানো লোকটি আমার দিকে একটি ডায়েরি এগিয়ে দিতে দিতে বলল, ওই লোকটির জায়গায় আজ তোমার থাকার কথা ছিল। আমাকে এখন যেতে হবে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। জানি তোমার অনেক প্রশ্ন আছে। বাড়ি ফিরে গিয়ে অবশ্যই ডায়েরিটা খুলে দেখবে। আমার হাতে ডায়েরিটা দিয়ে তিনি চলে যাচ্ছেন, আমি শুধু বিস্ফোরিত নয়নে তার চলে যাওয়ার দিকে চেয়ে আছি। বিন্দু বিন্দু ঘাম জমতে থাকে আমার কপালে। না, এই লোক কোনো মানুষ হতে পারেনা! ঘাড় ঘুরিয়ে জানালা দিয়ে সেই লাশটির দিকে একবার চেয়ে বেরিয়ে পড়লাম লাইব্রেরি থেকে।
.
বিভিন্ন কথা ভাবতে ভাবতে বাড়ি ফিরে আসলাম, পরনে সাদা শার্টটি ঘামে ভিজে একাকার। সারাদিনের সব ঘটনায় মাথাটা কেমন ভোঁ-ভোঁ করছে। সিড়ি দেখে নিজেকে আরো দুর্বল বলে মনে হচ্ছে, দীর্ঘ শ্বাস ফেলে সিড়ি বেয়ে উপরে উঠে আসি। কাপা-কাপা হাতে ফ্ল্যাটের দরজাটা খুললাম, ফ্যাটে আমি একাই থাকি। রুমে প্রবেশ করেই ব্যাগটি ফ্লোরে রেখে শরীর এলিয়ে দিলাম সোফায়। চোখ জোড়া লেগে আসছিল, হঠাৎ একটা কথা মাথাচাড়া দিয়ে উঠে, "বাড়ি ফিরে গিয়ে অবশ্যই ডায়েরিটা পড়বে।" কৌতূহল সামলাতে পারলাম না, ব্যাগ থেকে ডায়েরিটা খুজে বের করে সোফায় বসলাম। কালো রঙের ডায়েরি, তার উপর রুপালি রঙের কিসের যেন নকশা, তার উপর তিনটি বোতাম, যা ডায়েরিটার সাথে বেমানান। ডায়েরিটি খুলে পড়তে শুরু করলাম,
.
স্টিভেন, ডায়েরিটা যখন খুলেছো, তখন একটা জরুরী কথা বলে রাখি, ভুলেও ডায়েরিটা বেশিক্ষণ সময় নিয়ে পড়বে না। জানি আমার কাছে তোমার অনেক প্রশ্ন আছে। তোমার সর্বপ্রথম প্রশ্ন হলো কে আমি! এবং কথা থেকে এসেছি! তোমার সাথে কথা বলার সময় আমার পরিচয় দিলে হয়তো তুমি নিজেকে সামলে নিতে পারতেনা, হয়তো জ্ঞান হারিয়ে ফেলতে। আমার নাম ফ্রেঙ্কেস, এবং এসেছি ২০৫০ সাল থেকে!!
.
ভয় পেয়ে যাই আমি, এসব কি হচ্ছে আমার সাথে?? কোনোরকমে চোখ বুজে প্রথম পৃষ্ঠা উল্টিয়ে পরের পৃষ্ঠায় চোখ বুলালাম,
.
জানি তুমি ঘাবড়ে গিয়েছো, তোমায় বলেছিলাম যে ভবিষ্যতে এমন এক মাধ্যম আবিষ্কৃত হবে যার দ্বারা টাইম ট্রাভেল সম্ভব। সেই টাইম ট্রাভেলের মাধ্যমে আমি তোমার নিকট এসেছিলাম। এই টাইম ট্রাভেলিং ২০৪৬ সালে আবিষ্কার করেন বৈজ্ঞানিক জনাথন আলভার্ড। যখন তোমায় টেলস্টাইনের কথা জিজ্ঞাসা করি তখন বেশ ভয় পেয়েছিলে। আজ যার এক্সিডেন্ট দেখেছিলে তার জায়গায় তোমার থাকার কথা ছিল। হয়তো ভাবছো সে মারা গেছে, তবে তোমার চিন্তা ভুল, সে বেঁচে আছে। তোমার ক্ষেত্রে ঘটনাটি ঘটলে তুমি বেঁচে গেলেও, টুকরো-টুকরো হয়ে যেত টেলস্টাইন নামক ক্যামেরাটি! আর কখনো তৈরি করতে পারতেনা এই ক্ষুদ্র ক্যামেরা। যার কারণে তোমার তৈরি রোবটটির কোনো ক্যামেরা থাকত না।
.
লেখাগুলো দেখে মাথায় ঝিম ধরে যায় আমার, আজ যা ঘটেছে তার থেকেও অলৌকিক।
আবার তাকালাম লেখার দিকে,
.
আমার বিদায়ের সময় তুমি ভাবছিলে আমি কোনো মানুষ নই, তুমি ঠিকই ধরেছিলে, আমি ২০৪৮ সালে আবিষ্কৃত হিউম্যান রোবট। হয়তো তুমি ভাবছো যে, আমি এতকিছু কিভাবে জানি! কারণ, আমিই তোমার আবিষ্কৃত সেই হিউম্যান রোবট, ফ্রেঙ্কেস!!!
.
মানে কি!!!!! নিজের অজান্তেই মুখ থেকে চিৎকার বেরিয়ে আসে!! এসব কি পড়ছি আমি!!!! ডায়েরিটা পড়ে যায় হাত থেকে। এক পলকে সেটার দিকে তাকিয়ে ভাবছি, আরো পড়বো কিনা! কাপা-কাপা হাতে ডায়েরিটা তুলে পড়তে শুরু করি,
.
তুমি প্রচুর ক্ষমতা দিয়ে আমায় আবিষ্কার করেছো। মানুষের মনের কথা বুঝার ক্ষমতা, ভবিষ্যৎ জানার ক্ষমতা, এমনকি এক হাতে বিশাল ট্রাক তোলার ক্ষমতাও দিয়েছো!! বর্তমানে তুমি দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেলেও, আমার জগতে তুমি দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়ে গিয়েছো বহু আগে। যার কারণে টেলস্টাইন নামক ক্যামেরাটি আর নেই। তুমি হয়তো দেখেছো যে আমি ক্যামেরাটি তোমায় ফেরত দিয়েছিলাম, তবে সেটা ছিল তোমার চোখে ভাসা একটি কাল্পনিক দৃশ্য! তোমার তৈরি যন্ত্রের মাধ্যমেই তোমায় আমি অতীত ভুলিয়ে দিয়েছিলাম, যার নাম তুমি দিয়েছো ফ্রোটেইন্স! তোমাকে অতীত ভুলিয়ে দিয়ে আমার বাম হাতে জয়েন্ট করা চুম্বকের মাধ্যমে টেলস্টাইন নামক ক্যামেরাটি নিয়ে নিয়েছিলাম!
.
সাথে-সাথে আমার পুরো শরীর খুজে দেখি, নেই! ক্যামেরাটি নেই!! ঘামতে শুরু করি আমি। কি ঘটছে আমার সাথে!! কপালের ঘামগুলো মুছে নিয়ে শেষ লেখাগুলোর দিকে তাকালাম,
.
তোমার হাতে আর বেশি সময় নেই, ডায়েরির উপর যেই ১,২,৩ সংখা বিশিষ্ট তিনটি বোতাম রয়েছে, তার মধ্যে তুমি ১,২,৩ এর বদলে ৩,২,১ টিপবে। এর মাধ্যমে টাইম ট্রাভেলিং করতে পারবে। তোমার হাতে সময় মাত্র তিন মিনিট!! তুমি যখন ভবিষ্যৎ যেনে গিয়েছো, তখন তোমায় ভবিষ্যতে আসতেই হবে, নইলে তোমায় বাঁচানো বৃথা!!!
.
কি করবো ভেবে পাচ্ছিনা! বাঁচতে হলে আমাকেও টাইম ট্রাভেলার হতে হবে! ডায়েরিটি উল্টো করে দেখলাম, ১,২,৩ বোতাম তিনটি চকচক করছে, হয়তো আমারই অপেক্ষায়!! কপাল বেয়ে অবিরাম ঘাম ঝরছে, চোখ বুজে কাপা-কাপা হাতে একে-একে সবকটি বোতাম টিপলাম, ৩........২.......১........ ... ... .. .
চোখ ঝাপসা হয়ে আসে আমার, চারপাশের সবকিছু কেমন যেন একসাথে মিলিয়ে যাচ্ছে!!!! সারাবাড়ি জুড়ে এক বিকট আর্তনাদ শোনা যায়!!!!!!!
:
লেখকের কিছু কথা : প্রথম লেখা সায়েন্স ফিকশন, খারাপ লাগতেই পারে। টাইম ট্রাভেল আদৌ সম্ভব কি না তা নিয়ে আমার কোনো ধারণা নেই। সময়কে পিছিয়ে নেয়া যাবে বলে বিশ্বাস করা কিছুটা কঠিন, তবে এই ভেবে ভয়ে আছি যে ভবিষ্যতে আমিও রোবট হইয়া না যাই! হাহাহা!!
:
[ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন]
:
লেখা : Cadet Farhan Ahmed Farabi (Tîmè tràvêlér)
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻļুāĻ্āϰāĻŦাāϰ, ā§§ā§§ āĻāĻāϏ্āĻ, ⧍ā§Ļā§§ā§
688
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§Ž:ā§Ļā§Ē PM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ