āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧝ āφāĻ—āϏ্āϟ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

682{17}

গল্প-"পুতুল কন্যা"
(Polok Hossain)
.
Part -17
.
উপমা রান্নাঘরে গেল।চম্পাও আছে
সেইখানে।আজ ও গ্রামে যাবে।দুপুর ২
টার ট্রেনে রওনা হবে।তাই আগে
থেকেই সব কাজ সেড়ে নিচ্ছে।
উপমাকে দেখে বলল-
-গ্রামে গেলে তোমারে খুব মনে
পরবো আমার,উপমা।
উপমা রসিকতা করে বলল-
-আমারে মনে পরবো বইলা মনে হয় না
কারন তখন তোমার সাথে তোমার
'উনি' থাকবো।
উপমার ঠাট্টা করাটা চম্পা বুঝে
নিলো।শুধু মুচকি হাসি হেসে গেল।আজ
ওর মন খুব ভালো।
.
.
ছন্দা ওর রুমে আলমারি গুছাচ্ছে।
আলমারিতে কাপড় আর
জিনিসপত্রগুলো বোঝাই হয়ে আছে।
অনেকদিন এই কাপড়্গুলোকে গোছানো
হয় না। শাড়ি,কাপড় থেকে বাজে
একটা পুরোনো গন্ধ বের হচ্ছে।
কাপড়্গুলো রোদে দিলে হয়তো গন্ধটা
চলে যাবে।আর ময়লা কাপড়্গুলোকে
ডাইরেক্ট ওয়াশিং মেশিনে দিতে
হবে।
ছন্দা নতুন কাপড়গুলো একত্রে জড়ো করে
নিলো।আলমারির আরেকটি তাক জুড়ে
আছে দুলির কাপড়চোপড়।দুলির
কাপড়্গুলো অবশ্য ততো ময়লা নয়।ওর
কাপড়্গুলোর যত্নের কমতি নেই।কিন্তু
ছন্দার ব্যবহার্য সব কাপড়্গুলোর
আগোছালো পরে থাকে।মেয়ের যত্ন
নিতে নিতে নিজের যত্নটাকেই
পিষে ফেলে ছন্দা।তবে এখন নিজের
যত্ন কিসের? নিজের যত্ন নিয়ে কি
হবে!এই যত্ন করলেই বা কে দেখবে!!
এইরকম ধারনাগুলোতে ওর মন মরিচিকা
ধরে আছে।কেন জানি নিজের
যত্নটাকে গুরুত্ব মনে হয় না দুলির চেয়ে।
দুলি ভালো থাকলেই সে ভালো।
দুলির কাপড়্গুলো নামিয়ে,দুলির
সাইজে ছোট হয়ে যাওয়া কাপড়্গুলো
খুঁজে বের করে নিলো সে।যেইগ
জামাগুলো দুলির এখন লাগবে না তা
অন্যপাশে ভাজ করে রাখলো।এইবার
গুছাতে শুরু করলো নিজের কাপড়্গুলো।
শাড়ি,কামিজগুলো একে একে
আলমারি থেকে বের করে
নিলো।কিন্তু এইখানে যে নতুন
কাপড়্গুলোর সাথে
পুরোনো কিছু কাপড়ও মিশে আছে আর
তার মধ্যে একটি
হচ্ছে জাঁকজমক পূর্ণ একটি বিয়ের
শাড়ি,এই
শাড়ির নিচে আরও একটি শাড়ি ভাজ
করা আছে।শাড়িটি হলুদের,আর এর
নিচের শাড়িটি বৌভাতের।তিন টি
শাড়ি এক সাথে রেখে দেওয়া।দুষ্ট
ইঁদুরগুলোও কি এই
শাড়িগুলোর মর্ম বুঝে কেটে দিলো
না!!!স্মৃতি আর কতোদিন এইভাবে
থেকে যাবে!!এই স্মৃতিগুলো দিয়ে এখন
আর কি হবে?কাঁদানো ছাড়া এই
শাড়িগুলোর আর কোনো কাজ-ই নেই।
একটি মেয়ে যখন তার বিয়ের শাড়ি
পরে বিয়ের আসরে যায় তখন তার
চোখে ভাসে নানান স্বপ্ন,নানান
আশা আরও নানান অনুভূতি।কেউ কি তখন
ভেবে নেয় তার বিয়ের আয়ুষ্কাল
নিয়ে,বিবাহিত জীবন
তার কতো দূর অগ্রসর হতে পারবে, তা
নিয়ে!!কখনোই না।তার চোখে তখন
ভাসে তার প্রিয়জন আর প্রিয়জনকে
ঘিরে থাকে
সুন্দর এক রাতের স্বপ্ন।সুন্দর কিছু মুহূর্ত
কাটানোর স্বপ্ন আরও কতো কিছু।
মেয়েটি তখন ভাবে তার নতুন পরিবার
নিয়ে,তার প্রিয়জনকে নিয়ে।কেবল
একটি বিয়ের শাড়িই
বিয়ের আসরে বসে থাকা মেয়েটির
সকল স্বপ্নগুলো জাগিয়ে তুলতে পারে।
বিয়ের আসরে পরিধান করে রাখা
সেই শাড়িটি-ই মেয়েটিকে বউ রুপে
উপস্থাপন করার ভূমিকা
উপলব্ধি করিয়ে দেয়।তাই একটি
বিয়ের শাড়ির মূল্য টাকা দিয়েও
পরিমাপ করা যায় না। শত হলেও কেবল
মাত্র বিয়ের শাড়ি-ই মেয়েটির
বিয়ের স্মৃতিগুলো সজাগ করতে
পারে।তাই সকল মেয়ের কাছেই তার
বিয়ের শাড়িটি আজীবন তার আদরের
বস্তু হয়ে থাকে।বছর গড়িয়ে, হোক
সেটা পুরোনো,ছেড়া, হাল ফ্যাশন
কিন্তু একটি মেয়ে তা ঠিকই যত্নে
রেখে দেয়। কিন্তু যেই মেয়েগুলো
স্বামীর ঘর ছাড়া হয় তাদের কি হয়!!
তাদের বিয়ের শাড়ির কি হয়!!!এইগুলো
কি কালো স্বপ্ন হয়ে হৃদয় আগুনে পুরে
ছাই হয়ে যায়!!!সেই মেয়েটি কি
বিয়ের শাড়ি প্রথম গায়ে জড়িয়ে
নেওয়ার আগে ভেবেছিল তার বিয়ের
করুন,প্রাণহীন ভবিষ্যৎ!!!কোনো মেয়ে
তার ভবিষ্যৎ নিয়ে নেতিবাচক
চিন্তা করে না।সব মেয়ে-ই তার
বিবাহিত জগতটাকে পরিকল্পনা করে
মনে মনে সাজাতে থাকে।কারন
বিয়ের পর তার ভূমিকা থাকবে একজন
স্ত্রীর,একজন বধুর,একজন মায়ের
পরবর্তীতে একজন শাশুড়ি। বিধাতা
একজন নারীকে শত গুনের অধিকারী
করে শত ভূমিকা পালন করার জন্য
নিখুঁতভাবে সৃষ্টি করেছেন।কারন এরা
নারী,এরা জন্মদাত্রী জননী।একটি
সন্তান কে দশ মাস পেটে ধারন করে
মৃত্যু কে তুচ্ছ করে সন্তান জন্ম দেওয়া
মা।
ভাবনাগুলো ছন্দাকে ভাবায়, কাঁদায়।
হয়তো এই জীবনে বিধাতা ওকে
মায়ের ভূমিকা পালন করতেই
দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলেন।শাড়
িগুলো হাতে তুলে নিলো ছন্দা।
শাড়িগুলো হাতে নিয়ে এখন আর সেই
বিয়ের অনুভূতি আসছে না।এই মনে
প্রেম নেই,ভালোবাসা নেই,বিয়ে
নেই,জীবন সঙ্গীও নেই।তাহলে এই
বিয়ের শাড়ি থেকে কি হবে!! চোখে
দুটো ফেটে রাগের কান্না গড়িয়ে
পরছে।ছন্দার জগত এখন দুলি কে নিয়ে।
ছন্দা বিরক্তির ভাব নিয়ে বিয়ের
শাড়িগুলোকে ছুড়ে মারলো খাটের
উপর।আর জোর গলায় চেঁচিয়ে চম্পাকে
ডাকতে লাগলো-
-চম্পা..চম্পা.....এক্ষুনি আয়।
ছন্দার আওয়াজ পেয়ে চম্পা রান্নাঘর
থেকে দৌড়ে গেল ছন্দার রুমে।দরজার
সামনে দাঁড়িয়ে বলল-
-কি হইসে আপা..
ছন্দা ভ্রু কুঁচকে বলল-
-এতোক্ষন লাগে আসতে!!!
চেঁচিয়ে উঠে আবার নিজে নিজেই
রাগ টাকে সামলে নিলো ছন্দা।
একজনের জেদ আরেকজনের উপর ঝারবে
কেন!
ছন্দা এইবার শান্ত হয়ে চম্পাকে বলল-
-এইখানে আয়।
চম্পা রুমে ঢুকলো।ছন্দা ওকে খাটের
উপর ঝুড়ে ফেলা বিয়ের শাড়িগুলো
দেখিয়ে বলল-
-এই শাড়িগুলো কেমন লাগে তোর!
চম্পা বোকার মতো ছন্দার দিকে
তাকিয়ে বলল-
-ভালো তো।
-শাড়িগুলো ভাজ করে নে।আর ভালো
লাগলে তুই নিয়ে যা।
চম্পা খুশি হলো কিন্তু একটু অবাকও হলো।
শাড়িগুলো খাট থেকে নিয়ে ভাজ
করতে করতে বলল-
-আইচ্ছা..আপা,এই সুন্দর শাড়িগুলা তো
আপনারে আগে পরতে দেখি নাই।
ছন্দা ওর কথার উত্তর না দিয়ে বলল অন্য
কথা।
-গুছিয়ে এখনি তোর ব্যাগে ভরে নে।
নয়তো ভুলে রেখে যাবি।
-জী,আইচ্ছা।
চম্পা শাড়িগুলোকে গুছিয়ে নিলো।
এতো সুন্দর শাড়িগুলো ছন্দা ওকে কেন
দিয়ে দিলো তাও ওর জানা নেই।
জেনে নিলেই বা কি হবে!গ্রামের
যাওয়ার আনন্দটাই এখন মন জুড়ে বসে
আছে ওর।এখন কী আর সেই মুখে আনন্দ
টপকে কথা জমাট বাধতে পারে!!
.
উপমা রান্নাঘরে পেয়াজ কেটে
নিচ্ছে।পেয়াজের ঝাঝটা
তীব্রভাবে চোখে ধরছে।কাটতে
বসেই চোখ পানি গিড়িয়ে পরছে।
পেয়াজ কাটা শেষ হলে আলু কাটতে
হবে।আলুর পর কাটতে হবে টমেটো আর
বেগুন।
এমনসময় মা এলেন রান্নাঘরে।মা হঠাৎ
রান্নাঘরে ঢুকে পরায় উপমা কিছুটা
ঘাবড়ে গেল।সবার প্রতি ভয় তার
কেটেছে কিন্তু শাশুড়ির প্রতি নয়।
তাকে দেখলেই কেমন যেন ভয় হয়
উপমার তার চোখে যদি কাজের
কোনো ত্রুটি ধরা পরে তখন সে
উপমাকে অবজ্ঞা করবে না তো!ঠিক
এমন কারনেই এতো ভয় হয়।
মা এসেছিলেন রান্নাঘরে পানি
খেতে সাথে চম্পাকেও দুই একটা
কাজের কথা বলে নিতে কিন্তু
রান্নাঘরে উপমাকে দেখলেন তিনি।
ফিল্টার থেকে জগে পানি ভরতে
ভরতে বলল-
-কি করছো বউ?চম্পা কোথায়?
তিনি চম্পাকে ডাকতে লাগলেন-
-চম্পা..এই চম্পা..
তিনি আবারও বললেন-
-চম্পা কাজ ফাঁকি দিয়ে তোমার উপর
সব ভার ছেড়ে দিল বউ।আসুক।এক্ষুনি
ধোলাই দিচ্ছি।
উপমা ধীর স্বরে বলল-
-ছন্দা আপা ডাকসিলো। তাই গেসে।
-ওহ..কিসের জন্য ডেকেছে চম্পাকে?
উপমা বলল-
-বলতে পারি না।
-ও..যা-ই হোক।তোমার সাথে এখনো
তেমন কথা হয়ে উঠে নি আমার।চম্পা
আসলে তুমি ওকে কাজে বসিয়ে আমার
রুমে চলে এসো।কথা বলবো তোমার
সাথে।
উপমা মাথা নাড়ালো।চলে আসবে
সে।
কিন্তু মা রান্নাঘর থেকে না যেতেই
চম্পা রান্নাঘরে চলে এলো
তিনি চম্পাকে জিজ্ঞাসু চোখে
বললেন-
-ছন্দা কেন ডেকেছিল তোকে?
চম্পা বলল-
-আপায় আমারে শাড়ি দেওয়ার জইন্য
ডাকসে।
মা আশ্চর্যান্বিত হয়ে বললেন -
-শাড়ি দেওয়ার জন্য ডেকেছে?
-জী।আপায় একটা চকচইক্কা গোলাপি
শাড়ি দিসে,আরেকটা দিসে কমলা
রঙের শাড়ি,আরেকটা লাল।
তিনি আরও অবাক হলেন।ছন্দার একটা
শাড়িও আছে নাকি তা সন্দেহ।এই
পর্যন্ত ছন্দা কোনো শাড়িই কিনে নি।
জাঁকজমক শাড়ি আসবে আবার
কোত্থেকে! কবেই বা কিনলো!
তিনি এইবার ছন্দার রুমের দিকে
গেলেন।
তিনি ছন্দার রুমে গিয়ে দেখলেন ওর
রুমে কাপড় চোপড় খাটে মেঝেতে
ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কিন্তু ছন্দা
আলমারি খুলে আলমারির পাশ ঘেষে
নিচে বসে নিয়ে কি যেন
ঘাটাঘাটি করছে।মেয়েটার কাণ্ড
দেখলেও অবাক লাগে।তিনি সামনে
গিয়ে দেখলেন ছন্দা এলবাম হাতে
নিয়ে ওর বিয়ের ছবিগুলো দেখে
যাচ্ছে।
এই মেয়েটাও না..পুরোনো স্মৃতি মনে
করে বুক ভাসায়।
মা বললেন-
-ওটা এখনো ফেলে দিস নি??এইটা
নিয়ে বসে ছবিগুলো দেখে গেলে
কি হবে?বজ্জাতটা তোকে কখনোই
বোঝে নি।
দুলি "নানু...নানু " করে ডেকে তার
সামনে এলো।তিনি দুলিকে কোলে
তুলে নিয়ে ছন্দাকে বলল-
-এই বাচ্চাটার দিকে তাকিয়েই
আরেকটা বিয়ে করে ফেল।বাদ দে
এইসব পুরোনো চিন্তা।
ছন্দা চোখে পানির রেখা ফেলে
বলল-
-বিয়ে কি এতোই সহজ!তুমি বললে আর
আমি করে ফেললাম।
-সংসার ছাড়া এইভাবে আর কতো দিন!
-কেন মা?আমরা কি তোমার বোঝা
হয়ে গেলাম?
-ছিঃ, এই কথা তো বলিনি।তোকে
কষ্টে দেখলে আমি কি ঠিক থাকতে
পারি?দুলির ভবিষ্যৎ টা চিন্তা করেই
বিয়ে কর।ঘর সংসার কর।
-আমার সংসারে কেবল আমি আর দুলি।
আমাদেরকে আমাদের মতো করেই
থাকতে দেও মা।আমার এই ছোট
সংসারে আমি আর দুলি অনেক সুখি।
-তোর জীবনটার কথা কেন ভাবিস না!
-অনেক ভেবেছি মা।এখন আর ভাবতে
ইচ্ছে হয় না।
হাতের ছবিগুলো নিয়ে ছন্দা আবার
বলল-
-ছবিগুলোকে আমি এখনি পুরে ফেলছি।
আমাকে আর কাঁদতে দেখতে হবে না
তোমার।বিয়ের শাড়িটাও চম্পাকে
দিয়ে দিয়েছি।আর কোনো স্মৃতি
রাখি নি।আমি একজন সিংগেল
মাদার হয়েই পরিচিত আছি আর
থাকবো।দুনিয়া আমাকে মেনে না
নিলে এইটা আমার ব্যাপার না।
দুনিয়া কে এখন আর ভয় লাগে না মা।
তোমার মেয়ে এখন লড়তে শিখে
গেছে।
ছন্দা উঠে গিয়ে সত্যিই সত্যিই একটি
ম্যাচ আর মোম নিয়ে এলো।মোম
ধরিয়ে নিয়ে ছবির পুরো এলবামটাকে
আগুনের সামনে ধরে পুড়তে লাগলো।
নানীর কোলে থেকেই দুলি ভাঙা
স্বরে ছন্দাকে বলতে লাগলো "কি
পুড়ছো আম্মু?"
ছন্দা জবাব দিলো না।
মা দুলিকে বলল-
-কিছু না নানুমনি।তুমি চলো আমার
সাথে।
তিনি দুলিকে তার রুমে নিয়ে
গেলেন।তিনি রুমে যাওয়া মাত্রই
উপমা তার রুমে গেল।
ছন্দার চিন্তাটা এখন তার মাথায়
গেঁথে আছে।উপমার সাথে তিনি তার
কথার পথ আর দীর্ঘ করলেন না।তিনি
উপমাকে বললেন-
-মাথায় তেল দিয়ে দিতে পারো!
উপমা ঘোমটার আড়ালে ঝুকে মাথা
নাড়ালো।সে পারে।
তিনি দুলিকে নিয়ে খাটে বসে
বললেন-
-তুমি তেল আর চিরুনিটা নিয়ে এসো।
উপমা তা-ই করলো।শ্বাশুড়ির আদেশ
পরা মাত্রই কাজ প্রস্তুত।এই মায়ের
মনটাকেও তো জয় করে নিতে হবে ওর।
তবে শ্বাশুড়িকে ওর খুব ভয় হয়।এই ভয়ের
কারনও জানা নেই।কেন এতো ভয়
হয়?আচ্ছা,,শাশুড়ি নামটাই কি ভয়ের!!!!
তিনিও তো বউয়ের অধ্যায় পার করেই
শাশুড়ি হয়েছেন।তবে কেন এতো ভয়!
চলবে...
#পলক_হোসেন

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ