āĻļāύিāĻŦাāϰ, ā§Ģ āφāĻ—āϏ্āϟ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

638

Πতখন তুমি অষ্টাদশীর ছোয়ায়!
-
Written by:Hasibur Rahman Joy(অনুভুতিওয়ালা)
-
→বালিকার সাথে আমার পরিচয়টা হয়েছিল ফেইসবুক এর মাধ্যমে।অামার লেখা প্রথম গল্পটা প্রকাশের পরেই তার সাথে পরিচয়ের শুরু।প্রথমে আমি একটু এড়িয়ে চলতাম।তার একমাত্র কারন এই বালিকারাই।অনেক বালিকাই ভাইয়া ভাইয়া এটা ওটা আরও কত কি যে বলে তা সুধু যারা লেখালেখি করে তারাই জানে।
কিন্তু পরবর্তিতে আমি বুঝলাম সে অন্য সবার মত না।সবার থেকে অনেক আলাদা। প্রথমে কথা বলতাম না।কিন্তু একটা পর্যায় তার সাথে কথা বলার জন্য দীর্ঘ অপেক্ষায় থাকতাম।অনেক ভালোলাগতো তাকে সঙ্গ দিতে।কথা বলতে।তার সাথে কথা বলার জন্য আপেক্ষা করতে।
তাকে ভালো লাগার প্রধান কারন হল তার সরলতা।আর দ্বিতীয় কারন তার বাচ্চামির সাথে হালকা অভিমান এর সংমিশ্রণ।
আস্তে আস্তে আমরা অনেক ভালো সময় কাটাতে শুরু করলাম কথা বলার সময়টাও দীর্ঘায়ীত হতে থকল।
.
একটা পর্যায় জানতে পারলাম।সে অনেক ধনীর দুলালী।তবে তার ব্যবহার ছিল ততটাই সাধারন।
তার সব কিছু আমাকে অনেক বেশি মুগ্ধ করত।সে দেখতেও ছিল অপরূপা।
একটা সময় কেন যেন মনে হতে লাগল তার সাথে জীবনের সব মুহূর্ত কাটাতে পাড়লে আমি দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ মানুষ হব।
.
ঐ যে কবি বলেছিল একটা ছেলে আর একটা মেয়ে কখনই শুধু বন্ধু হতে পারে না।একটা সময় একজন না একজন প্রেমে পড়বেই।
হয়ত আমার বেলায় সেটাই হয়েছিল কিন্তু আমি কখনও তাকে বুঝতে দেইনি।
কারন আমার বাবা অত ধনী ছিলেন না।শুধু এই একটামাত্র কারনে।
.
তাকে নিয়ে আমি অনেক কিছু লিখতাম।অনেকটা অদ্ভুতভাবে তাকে নিয়ে লেখা গল্প কবিতা গুলো অন্য লেখাগুলোর থেকে পাঠক প্রিয়তা একটু বেশি পেতো।
তবে সেও যে আমাকে পছন্দ করত সেটা আমি নিশ্চিত হলাম সেদিন যেদিন আমার সামান্য অসুস্থতা তার পাগলামির কারন হল।
কিন্তু আমি কখনই তার সে নিঃশব্দ ডাকে সারা দেইনি।শুধু একটা কারন আমি কখনই চাই না কেউ আমাকে লোভী ভাবুক।দরকার হয় এর জন্য শত ত্যাগ স্বীকার করব।
.
ধীরেধীরে আমাদের সময় অনেক ভালোই কাটতেছিল।কখনও হালকা অভিমান সামান্য বকা দেওয়া।বাড়াবড়ি রকমের কেয়ার নেওয়া সব মিলিয়ে আমি অসাধারণ একটা অনুভুতির মধ্যে ছিলাম।
একটা সময় আমি দেখলাম সে আমার প্রতি অনেক বেশি দূরবল হয়ে পরছে।
আর তখন আমি তাকে চেষ্টা করলাম দূরে সরানোর।কিন্তু আমার মন আর তার চোখের জলের কাছে আমি পরাজিত হলাম।
.
অতঃপর একদিন সে আমাকে সরাসরি বলল।
চিরচেনা সেই ভঙ্গীতে
---- আমি তোমাকে ভালবাসি।তোমার সাথে যখন কথা বলি আমি অন্য দুনিয়াতে থাকি।তোমার ব্যক্তিত্ব।পরোপকারী মানুষিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে।আমি তোমার সাথে আমার সারা জীবন কাটাতে চাই।
আমি তোমার মুগ্ধকন্যা হতে চাই।
.
সেদিন অনেক খুশির বদলে আমি অনেক কেঁদেছিলাম।যেই ছেলেকে কেউ কখন কাঁদতে দেখেনি যাকে সাবাই পাথর বলে জানে।আর সেই ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বালিশ বৃষ্টি ভেজা করেছিল।
.
দুই দিন পরে আমি বালিকার উত্তর জানাই। --দেখো এখন তোমার বয়স কম তাই তোমার কাছে জীবনটা অনেক সহজ মনে হয় কিন্তু বাস্তবতা এমনটা না।
তোমার বিত্তবান বিলাসি জীবনে বসবাস।আমি খুব সাধারন পরিবারের সন্তান।আমার কোন যোগ্যতা নেই তোমাকে নিজের করে নেওয়ার মত।
তারপরও তোমার অজস্র বিনয়ী কন্ঠ আমাকে অনেক বার পাগল করেছিল।কিন্তু আমি বাস্তবতাকে ভয় করে অনেক কঠোর হয়েছিলাম।
তুমি হয়তো ভেবেছিলে আমি এত নিষ্ঠুর কেন হলাম।কিন্তু বালিকা!আমি চাইনি আমার একটা হা সূচক ইশারার জন্য। তোমার সমগ্র জীবনের সুখ গুলোর দড়জা বন্ধ হয়ে যাক।
.
তুমি এভাবেই একে একে চোদ্দবার আমাকে বলেছিলে।আর আমি চোদ্দবার এড়িয়ে গিয়েছি।কি পাষান্ড অামি তাই না?
.
তবে সে দিনগুলোতে।তোমার জন্য আমি বুঝতে পেড়েছিলাম বুকের বাম পাশের ব্যাথার অনুভুতি কেমন।ইচ্ছে করত পৃথিবীর সব থেকে সুউচ্চ যায়গায় গিয়ে।নিজের সর্বশক্তির ব্যবহারে চিৎকার করে বলি ভালোবাসি বালিকা।জীবনের সব রোদেলা সকালে আমি তোমার ভেজাচুলের ঝলকানিতে ঘুমথেকে জাগতে চাই।কিন্তু আমি পাড়িনি।
কারন সেদিন আমি রুদ্ধ ছিলাম তোমার অট্টালিকার ভাড়ে।
.
তারপরে বাস্তবতাকে মেনে নিলাম।এখন আমি তোমার কাছে দুনিয়ার সবথেকে নিষ্ঠুর মানুষ।নিকৃষ্ট এক পাষান্ড অামি।
.
বেশ কিছুদিন ধরে তুমি অনেকটা আড়ালে চলে গিয়েছ।এখন হয়তো তুমিও বাস্তবতাকে বুঝতে শিখেছ।হয়তো অামার মতই বাস্তবতাকে মেনে নিয়েছ।
.
কারন তখন তুমি ছিলে অষ্টাদশীর ছোয়ায়  আর এখন তোমার একুশ বছর বোধয়।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ