āĻļুāĻ•্āϰāĻŦাāϰ, ā§§ā§§ āφāĻ—āϏ্āϟ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

693

" চৈতীর ছুটি আজ বেশ দেরীতে হয়েছে । এমনেতে ১০.৩০ এ ছুটি হয়ে যাই তবে আজ ১২ টা বেজে গেছে । চৈতী একটা প্রাইভেট ভার্সিটিতেই পড়ে, ফাইনাল ইয়ারেই , কয়েকজন বান্ধবীদের সাথে বেচেলোরই থাকে তার পাশাপাশি একটা পার্ট টাইম জব এই আরকি । যাইহোক অফিস থেকে বের হয়ে তার ভাড়া করা রিক্সাওয়ালাকে ফোন দিলো
- রফিক চাচ্চু, তুমি কোথায় ?
- এইতো আম্মাজান ১০ মিনিটেই আইতেসি
.. রফিক চাচ্চু তার পাশের গলির কলোণীর এক বস্তিতেই থাকে । প্রতিদিন ভাড়া দিতে হয় না, ২০০০ টাকা মাসে নিয়ে নে । আর যদি দরকার হয় তাহলে চৈতীকে বলে, চৈতী তার সাধ্যমত চেষ্টা করে উপকার করার । ১০ মিনিট পর রফিক চাচা আসলো
- আম্মাজান, আজ এতো দেরী হলো যে ?
- ( রিক্সায় উঠতে উঠতে) আর বলিও না, সামনে অফিসে এক বড় প্রোগ্রাম তাই একটু মিটিং হয়েছে
- ও আচ্ছা
... রিক্সা চালাতে শুরু করলো, কিছুদূর গিয়ে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়তে শুরু করলো সেই সাথে ধমকা হাওয়া দিচ্ছিলো
- আজ আকাশের অবস্থা মেলা খারাপ
- হুম সেটাই তো দেখছি
... কিছুদূর যাওয়ার পর এক মাতাল এসে রিক্সা থামালো , মাতালটা দেখতে এতোটা খারাপ না, চোখে চশমা দেখে বেশ ভদ্র ঘরের সন্তানই মনে হচ্ছে, অফিস থেকে ফিরার পথে ড্রিংকস করেছে সেটাও আন্তাজ করা যাচ্ছে । মাতাল লোকটি বললো
- এই যে শুনছেন আমাকে একটু বাসায় পৌছে দিবেন ?
.. চৈতী সাথে সাথেই বলে উঠলো
- রফিক চাচা, থামলে কেন ? জোড়ে চালাও রিক্সা ।
- আম্মাজান, সাহেবরে আমি চিনি, খুব ভালো ঘরের পোলা । সাহেবের আব্বারে আমি আগে আপনার মত অফিস থেইকা নিয়া আইতাম ।
- হ্যা, তা তো দেখিতেই পারছি কত ভালো ঘরের ছেলে, যা বলছি তা করো চালাও
... মাতাল লোকটি বলে উঠলো
- প্লিজ, আমি বাসার রাস্তা হারিয়ে ফেলেছি, মনে পড়ছে না কিছুই ।
... রফিক চাচ্চু বলে উঠলো
- আম্মাজান, আপনি চিন্তা কইরেন না , আমি তো আছিই । আপনার বাসা যাওয়ার পথেই উনাগো বাসা । আজ রাতে খুব বৃষ্টি হইবো, উনারে একা ফেলে যাইতে মন চাইতেসে না । বিশ্বাস করেন সাহেব খুব ভালা মানুষ, আজ রাইতে কি না কি খাইসে ।
.. চৈতী কিছুক্ষণ ভেবে বললো
- আচ্ছা ঠিকাছে , উনাকে উঠতে বলুন
.. মাতাল লোকটার রিক্সাতেও উঠতে খুব কষ্ট হচ্ছিলো, রফিক চাচা অনেক কষ্ট করে ঠেলে ঠেলে রিক্সায় তুললেন, এদিক খুব জোড়ে বৃষ্টি হতে শুরু করলো । মাতাল লোকটি বার বার তার মাথাটা চৈতীর দিকে হেলে দিচ্ছিলো, চৈতী চেঁচিয়ে বললো
- এই যে আপনার সমস্যা কি
- একটু মাথাটা রাখি, খুব ঘুম পাচ্ছে ।
- মগের মুল্লুক, আমি কি আপনার বিবাহিতা স্ত্রী ? মাথা অন্যদিকে দিন, নাহলে আমি আপনাকে নামিয়ে দিবো এখন ।
... চৈতী যতই বলা বলি করুক না কেন, নেশার ঘোরে মাথাটা বার বার চৈতীর দিকে চলে আসছিলো । বাসার সামনে এসে রিক্সা থামলো । মাতাল লোকটির মা অশ্রুসিক্ত নয়নে ছাতা নিয়ে এগিয়ে আসলো । বাসার দাড়োয়ান এসে মাতাল লোকটিকে ঘরে নিয়ে গেল । তারপর তার মা চৈতীকে বললো
- তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মামুণী , সেই সাথে খুবই দুঃখিত এবং লজ্জিত
- ঠিকাছে, আমি আসছি
- মা বলছি কি, এতোরাতে তাছাড়া
খুব বৃষ্টি, আর ওদিকের এলাকাটাও এতো ভালো না । তোমার যদি আপত্তি না থাকে আমাদের বাসায় থেকে যাও
- না না রফিক চাচা আছে ।
.. রফিক চাচা বলে উঠলো
- আম্মাজান, আজ আফামণির বাসায় থাইক্কা যান । খুব বৃষ্টি,  পানি উঠবো হাটুসমান । আমারো ঠানতে কষ্ট হইবো, আমি গ্যারেজে আজ কাটায় দিমু । আপনি আফামণির কাছে থাকেন, আফায় খুব ভালা
...মাতাল লোকটির মা বলে উঠলো
- গ্যারেজে কেন যাবেন রফিক ভাই, আপনি আমাদের দাড়োয়ানের সাথেই থেকে যান
- ঠিক আছে আফা
... চৈতী থাকতে রাজি হলো । চৈতীকে রুমের ভিতর নিয়ে আসলো লোকটির মা । তারপর লোকটির ছোট বোনকে ডাক দিয়ে তার রুমে পাঠিয়ে দিলো । কিছুক্ষণ পর ফ্রেশ হয়ে এসে চৈতীকে লোকটির বোন জিজ্ঞেস করলো
- Dinner করেছো আপু ?
- হুম, করেছি । তোমার নাম কি ?
- আমার নাম জারিন আর আপনি যেই দেবদাসকে নিয়ে এসেছেন উনি আমার বড় ভাইয়া নাম অভ্র ।
- তোমার ভাইয়া দেবদাস ? তাই মাতলামি করছিলো ?
- হুম, খুব ভালোবাসতো একটা আপুকে । শেষমেশ আপুটাও ভাইয়ার লাইফ থেকে সরে যাই আর ভাইয়াও এই আরকি
- হুম বুজলাম । বাসায় কেউ কিছু বলতে পারো না ?
- কে কি বলবো, ভাইয়াই তো আমাদেরকে চালায়, আব্বু চলে যাওয়ার পর থেকে
- বিয়া করিয়ে দিতে পারো না উনাকে ? একটা সুন্দরী মেয়ে দেখে বিয়ে দিয়ে দাও দেখবে ঠিক হয়ে গেছে সব
- যদি বলি তুমিও কম সুন্দরী না
? (কিঞ্চিত হেসে) তবে এইরকম মাতালকে কে বিয়ে করতে চাইবে ? তুমিও নিশ্চয় চাইবে না ?
- ( মৃদু হেসে) তুমি তো খুব দুষ্টু দেখছি । তা আগেও কি তোমার ভাইয়াকে কোন আপু আমার মত বাসায় দিতে এসেছিলো ?
- বাসায় দিতে আসেনি, তবে জেলখানায় দিয়ে এসেছিলো । তারপর আম্মু গিয়ে ছাড়িয়ে আনে । তুমি ঠিকসময়ে না আসলে আম্মু জেলখানায় চলে যেত slightsmile emoticon
- আহারে, উনি কি রোজ মাতলামি করে এইরকম
- আরে না, যখনই মন খারাপ হয়, অতীত স্মৃতি মনে পড়ে তখনই মদ পান করে, আর সেদিনই কারো না কারো ১২ টা বাজায় ছাড়ে, দুর্ভাগ্যক্রমে আজকে সেই ব্যাক্তিটি আপনি slightsmile emoticon
... জমে উঠলো তাদের আড্ডা । জারিনকে চৈতী তার ফোন নম্বরটি দিলো । এইভাবে কিছুক্ষণ কথা বলে ঘুমিয়ে পড়লো । পরেরদিন সকালে উঠে চৈতী অভ্রদের বাসার ডাইনিং রুমের টেবিলে গিয়ে বসলো । তাদের ডাইনিং টা বেশ গুছানো ছিলো । ওয়ালে শুভ্রের ভার্সিটি লাইফের কিছু ছবি আর সেই সাথে পরিবারের সাথে কিছু ছবি ছিলো । অভ্রের হাসিটা খুবই মিষ্টি দেখাচ্ছিলো ছবিতে । টেবিলে একটা পেপার ছিলো, চৈতী সেটা নিয়ে পড়ছিলো । অভ্র দাতের ব্রাশ করতে করতে ডাইনিং এর দিকে আসছিলো, চৈতীকে দেখে জিজ্ঞেস করলো
- Excuse me, আপনাকে তো ঠিক চিনলাম না ?
- আমি চৈতী
- চৈতী ? কোন চৈতী
- আপনার বোনের বান্ধবী
- মশকরা করছেন, আমার বোন ইন্টারে পড়ে আর আপনাকে দেখেতো তা মনে হয় না
- ও হ্যা, তাই তো । তাহলে ধরে নিন, নতুন একজন অতিথি
.. অভ্র মাকে ডাক দিলো কিন্তু সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না, চৈতী বললো
- আপনার মা বাজারে গিয়েছেন সম্ভবত । বড় হয়েছেন মাতলামি না করে, মায়ের কষ্ট বুজতে শিখুন
- ( গরম হয়ে) আমি মাতলামি করবো নাকি করবো না সেটা আমার ব্যাপার, আপনি কোথা থেকে এসেছেন, বেরিয়ে যান বলছি, দাড়োয়ান চাচা
- উহু, উত্তেজিত হবেন না । আমি নিজেই বেরিয়ে যাচ্ছি
..... তারপর চৈতী রফিক চাচাকে ফোন দিয়ে বেরিয়ে পড়লো । কিছুক্ষণ পর অভ্রের মা বাসায় আসলো, চৈতীকে খুজতে শুরু করলো । দাড়োয়ানের কাছ থেকে জানতে পারে অভ্র দুর্ব্যবহার করে চৈতীকে চলে যেতে বলেছে । অভ্রের সামনে গিয়ে
- মেয়েটার সাথে এমন দুর্ব্যবহার করলি কেন ?
- যাচ্ছে তাই বলছিলো আমাকে, মেয়েটা কে ?
- ও তোকে কালকে বাসায় নিয়ে এসেছিলো । খুব বৃষ্টি হচ্ছিলো কালকে । তুই রাস্তায় মাতলামি করছিলি, মেয়েটাই তোকে বাসায় পৌছে দিয়েছে । ও না থাকলে কালকে তোর কি হতো কি জানি। মেয়েটার কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে আসবি । মেয়েটার বাসা আমি চিনি না তবে রফিক চাচার রিক্সা করেই আসে এটা জানি ।
... মায়ের কাছ থেকে কথা গুলো শুনার পর অভ্রের ভীষণ অনুশোচনা হলো । কালকে এতই নেশা করেছিলো যে কিছুই মনে করতে পারছিলো না শুধু যেই রাস্তায় মাতলামি করেছিলো সেটা আফচা আফচা মনে পড়ছিলো ।  যাইহোক সেদিন সন্ধ্যা থেকে অভ্র, চৈতীর জন্য সেই রাস্তায় দাড়িয়ে ছিলো । রাত ১০ টায় চৈতী, রফিক চাচার রিক্সা দিয়ে বাসায় ফিরছিলো । অভ্র দেখতে পেয়ে সামনে গিয়ে  রিক্সা থামালো । চৈতী বলে উঠলো
- আরে মিস্টার অভ্র যে, আজকেও লোড নাকি ?
- ( মাথা নীচু করে )  জি, না
- তাহলে পথ আটকালেন কেন ?
- ক্ষমা চাইতে এসেছি
- আপনার কোন ক্ষমা নেই । যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে না সে কৃতগ্ন । রফিক চাচা রিক্সা চালাও
.. রিক্সা চলতে শুরু করলো, রিক্সার তালে তালে অভ্র দৌড়াতে লাগলো আর বললো
- প্লিজ আমায় ক্ষমা করুন । কালকে রাতে এতো নেশা করেছি যে কিছুই মনে করতে পারছিলাম না ।
- ( চৈতী নিশ্চুপ )
- কি হলো কিছু একটা তো বলুন
- ( চৈতী নিশ্চুপ )
- ঠিকাছে, আপনি যতদিন আমায় ক্ষমা করবেন না । আমি রাস্তায় আপনার জন্য প্রতিদি অপেক্ষা করবো ।
.. রিক্সা চলে যাওয়াটা অভ্র দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখলো । বাসায় ফিরে অভ্র, তার ছোট বোন জারিনের কাছে গেল..
- জারিন, তোর কাছে চৈতী আপুর নাম্বার আছে ?
- হুম আছে তো
- দে তো একটু
- উমম, দিবো তবে একটা শর্তে
- বলেন দেখি আপনার শর্তটা কি ?
- আপুকে আমার ভাবী বানাতে হবে
- হেই, পাগল নাকি । ভালো করেই চিনলামই তো না
- কিন্তু আমি চিনেছি, উনার সাথে কাল রাতে অনেক কথা বলেছি ,  আপুটা খুব ভালো । তোমার আগেরটার মতো ছ্যাছড়া না
- না বাজি, আমি জাস্ট ক্ষমা চাইবো
- উহু, তাহলে দিবো না
- ( কিঞ্চিত হেসে)  আগে তো নাম্বার টা দে, কথা না বললে তোর ভাবী বানাবো কেমনে ?
- এই না হলো আমার ভাই ।
... জারিনের কাছ থেকে নাম্বারটা নিয়ে অভ্র চৈতীকে ফোন করলো তখন বাজে রাত প্রায় ২ টা 
- হ্যালো, কে বলছেন ?
- আমি অভ্র, মাতাল লোকটি
- এত্তোরাতে আমার ঘুম ভেংগে দিলেন কেন ?  কালকে আমার ভার্সিটিতে ক্লাশ আছে
- আগে ক্ষমা করেছেন কি না বলুন
- কখনোই না, নাহ নাহ নাহ
... এই কথা বলে ফোনের সুইচ অফ করে দিলো চৈতী । পরেরদিন অফিস থেকে ফিরার পথে অভ্রকে রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতে দেখলো চৈতী । চৈতী রিক্সা না থামিয়ে ঠেনে নিয়ে যেতে বললো । এইভাবে বেশ কয়েকদিন অভ্র দাড়িয়ে ছিলো কিন্তু চৈতী তা এড়িয়ে গেল । একদিন রাতে চৈতী, অভ্রের কথা ভাবতে লাগলো। মানুষটার এইভাবে প্রতিদিন দাড়িয়ে থাকা দেখে মনে একটু সহানুভূতি জাগলো । ডায়েল নাম্বার থেকে অভ্রের নাম্বারটা খুজে বের করলো । খুজতে বেশি সময় লাগলো না, রাত ২ টার সময় এই অধম ছাড়া আর কেউ ফোন দেয় নি আগে । ফোন দিয়ে
- হ্যালো, মিস্টার অভ্র ?
- জি মিসেস চৈতী, আমিই অভ্র
- আপনার সমস্যাটা কি ?
- আমায় ক্ষমা করেছেন ?
- উমমম, হ্যা করেছি । কালকে থেকে ওভাবে আর দাড়িয়ে থাকতে যাতে আর না দেখি । ঝড় বাদলের দিন পাগল একটা ।
- তুমি করে বলি, আপনাকে ?
- বলতে পারেন
- কালকে দেখা করতে পারি আমরা ?
- কেন ?
- কিছু কথা বলার ছিলো তোমাকে
- ঠিকাছে, বলুন কোথায় আসতে হবে
... পরেরদিন সকালে তারা দেখা করলো । একসাথে ঘুরতে বের হলো । চৈতীকে তার অতীতের সব কথা শেয়ার করলো । সবকিছু শুনে চৈতী, অভ্রকে বললো
- সব শেষই কিন্তু শেষ না । কিছু শেষ নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে । আর শুনুন আপনাকে যাতে আর ওভাবে রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতে না দেখি ।
.. এইভাবে কিছুদিন যেতে লাগলো অভ্র-চৈতী রোজ দেখা করতো । খুব কাছেই চলে এসেছিলো তারা । আপনি থেকে তুমিতে চলে এলো পরস্পর । একদিন রাতে খুব বৃষ্টি হচ্ছিলো, অফিস থেকে ফেরার পথে চৈতী দেখলো অভ্র রাস্তায় দাড়িয়ে আছে, রিক্সা থামাতে বললো
- কি হলো অভ্র, তুমি এখানে এতো বৃষ্টিতে ?
- তোমাকে একটা কথা বলতে এসেছি 
- কি কথা ?
- সন্ধ্যা ৬ টা থেকে এখানে দাড়িয়ে দাড়িয়ে মশার কামড় খাচ্ছিলাম । চিকনগুনিয়া হবে মনে হয়
- এই কথা বলার জন্য তুমি এখানে দাড়িয়েছো ?
- না মানে, চৈতী I LOVE YOU, WILL YOU MARRY ME ?
.. কিছুক্ষণ ভেবে চৈতী রফিক চাচাকে রিক্সা চালাতে বললো, অভ্র মাথা নিচু করে দাড়িয়ে ছিলো । রিক্সা কিছুদুর গিয়ে থামলো তারপর চৈতী বললো
- I LOVE YOU TO...  তবে এখানেও শর্ত আছে ?
- ( উৎফুল্ল হাসিতে )  আরে বলে ফেল কি চাও ?
- আমার জন্য রোজ এখানে দাড়িয়ে মশার কামড় খেতে হবে , চিকনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া যাই হোক না কেন ?
- দরকার হলে মশারী জড়িয়ে দাড়িয়ে থাকবো
- সত্যি, তা ওখানে দাড়িয়ে কেন । উঠে পড়ো রিক্সায়... কে আছেন বৃষ্টির দিনের বেকগ্রাউন্ড রোমেন্টিক মিউজিকটা ছেড়ে দিন
...... সমাপ্তি....  "
লিখাঃ দিবাকর বড়ুয়া শুভ

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ