নিয়তি...
আমাদের নিয়তি হয়তো একদিন ক্যাম্পাসের উদ্দেশ্যে যেতেই রাস্তা পারাপারের সময় দানব ট্রাক এসে পিশে যাবে...
নয়তো কোন এক তুমুল ঝড়ের দিনে বজ্রপাত এসে আমাদের উপর ভর করবে,বলবে চলো বরফ-পানি খেলি...
আমরা আজীবনের মতন বরফ হয়ে দাড়িয়ে থাকবো...
নয়তো পরন্ত বিকালে বুকের বাম পাশটায় চিন চিন ব্যাথা শুরু হবে আমরা বিষন্যতায় তা তাচ্ছিল্য করবো..
রাতের শেষভভাগে সারাশরীর ব্যাথায় অবশ করে ফেলবে।কাবু হয়ে যাব আমরা..
ভোরে আর পাখির ডাকে আমাদের ঘুম ভাঙবেনা...
হয়তো কারো হাতে হব খুন...ছুড়ির আঘাতে হবো রক্তাক্ত...
নয়তো কোন এক মরনব্যাধী রোগ আমায় তিল তিল করে কাবু করে ফেলবে...
রোগ আমাদের কলিজা খাবে..ভয়ানক সাপের মতন আমাদের হজম না করেই মেরে ফেলবে...
নয়তো কারো উপর অভিমানে ঝুলন্ত পাখায় সবচেয়ে পছন্দের ওড়না লাগিয়ে টুপ করে ঝুলে পরবো..
আর নয় কমদামী বিষ এনে রাতের খাবার না খেয়েই অনাহারে কবরে যাবো...
এ সব কিছুই না হলে, একদিন বৃদ্ধ হয়ে সবার তাচ্ছিল্য নিয়ে আয়োজন করে,সবার কাছে ক্ষমা-তওবা করে আমরা চিরবিদায় নিব।
আমাদের মৃত্যুতে সবাই খুশি ই হবে তখন...
অল্প বয়সে বেঁচে গিয়ে মরে যায়
আর বৃদ্ধ হলে মরে গিয়ে বেঁচে যায়....
নিয়তি যখন মৃত্যুই তবে কিসের ভয় কষ্ট পাবার।
সবচেয়ে বড় কষ্টই তো আমাদের জানা।
তবে কেন কেউ আঘাত দিলে কষ্ট পাবো?
মরনব্যাথা সহ্য করতেই তো আমাদের জন্ম।যেখানে আমাদের জীবন আমাদের শরীর ছেড়ে চলে যাবে সেখানে কিনা প্রিয়মানুষটি ছেড়ে যাবার ভয়ে আমরা কুকড়ে যাই?
নিয়তি যদি বুকের উপর ট্রাক চাপা হয় তবে কিসের ভয় তোমার তুচ্ছ ভয় হজম করার?
শেষ গন্তব্য আকাশের ওপাড় জেনেও আকাশ কুসুম কল্পনাই যেন আমাদের ধর্ম..
একসময় অপেক্ষা যদি হয় মরনের জন্যই তাহলে কেন বলি আমি চিরকাল অপেক্ষায় থাকবো তোমার??
নিয়তিকে যেহেতু মেনেই নেয় সবাই তবে কেন আমরা প্রিয় মানুষকে অভিশাপ দেই যাতে সে মরে যায়?
কি হাস্যকর তাইনা.??
প্রিয়মানুষ আমাদের যতই আঘাত দেক আমরা তাদের নিয়তির বাইরে ভয়ংকর অভিশাপ দিতে পারিনা...
পরিনতি জেনেও আমরা বার বার তাসের ঘর বানাই...বার বার মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেই তোমায় নিয়ে বাঁচতে চাই অনন্তকাল..
আহ...কি অদ্ভুত... বড্ড অদ্ভুত আমরা..
Collected
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ