āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§§ā§­ āĻĄিāϏেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3875

#শেষ ডায়রী
লেখা: Umme Nipa

সকাল সকাল নেহা হাতে করে একটা বেহালা নিয়ে এসে
আবিরকে বলছে,আবির ষ্টোর রুম পরিষ্কার করতে গিয়ে
বেহালাটা পেলাম..
তুমি বেহালা বাজাতে পারো?আমাকে তো আগে বলনি..

আবির নেহার দিকে চুপ করে তাকিয়ে আছে... হয় কিছু বলার
নেই বা বলার ইচ্ছে থাকলেও বলতে পারছেনা।

নেহা: কি হল?চুপ কেন?

আবির: আগে পারতাম এখন ভুলে গেছি...
এই বলে আবির উঠে বাইরে চলে গেল..

নেহা -আবির এর বিয়ে হল এই দেড় বছর।
পারিবারিক ভাবেই বিয়ে হয়েছিল।নেহাকে আবির এর মা ই পছন্দ
করে এনেছিলেন।

আবির বাইরে গিয়ে রাস্তায় হাঁটছে অন্যমনস্ক হয়ে।
যে অতীত সে ভুলতে চায় বারবার তা সে চাইলেও অবজ্ঞা
করতে পারছেনা।

ঘটনা ২বছর আগের।
আবির এর তানহা নামের মেয়ের সাথে সম্পর্ক ছিল ৩বছরের।
তানহার মাও জানতেন এ সম্পর্কের বেপারে।
তানহার সাথে আবির এর বিয়েতে তানহার মায়ের অমত ছিলনা।
কারন আবিরকে তানহার মা অনেক আগ থেকেই চিনতেন।
আবির -তানহা ক্লাসমেট ছিল এবং খুব ভালো বন্ধু।
বন্ধুত্ব থেকেই তাদের সম্পর্ক শুরু...

শেষ যেদিন কথা হয়, আবির তানহাকে বলেছিল আগামীকাল তৈরী
থেকো আমি মাকে ম্যানেজ করতে পেরেছি।
মা-বাবা কাল বিয়ের কথা বলতে যাবে তোমাদের বাসায়..

তানহাকে নিয়ে আবির এর মায়ের সমস্যা ছিল তানহা এবং আবির
সমবয়সী তাই।
আবির এর একরোখা জেদ এর কাছে তা হার মেনে যায়।

তানহা: তোমার আম্মু রাজি?আমি ভাবতেই পারছিনা।
আবির: তো কি ভেবেছো?৩বছরের ভালোবাসা আমি নষ্ট
হতে দিব?

তানহা: আচ্ছা আমি কাল কি শাড়ি পরবো?

আবির: হুম।হালকা সবুজ...ওই কালার আম্মুর খুব পছন্দের।

তানহা: আবির আমার বেশ ভয় করছে?যদি সে এসে অমত জানায়?

আবির: ধুর পাগলী! তুমি এখন এসব না ভেবে আমাদের বাচ্চাদের
নাম ঠিক করা শুরু করো।

তানহা: ছেলের নাম তো তিয়াষ।।

আবির: না মেয়ের নাম রাখো...

তানহা: কোন মেয়ে থাকবেনা।

আবির: তা দেখা যাবে।১০১টা মেয়ের বাবা হবো আমি।

তানহা: আচ্ছা রাখছি এখন।মাকে জানাতে হবে তো আমার।

তানহার আপনজন বলতে মা ই শুধু।
বাবা জন্মের আগেই মারা যায়। তানহার মা তানহাকে নিয়েই কাটিয়ে
দেয়।
তানহার মায়ের তানহা এবং তানহার সুখ ই সব।

আবির কে তানহার মায়ের পছন্দের কারন আছে,তা হল বিশ্বস্ততা।
অল্প সময়ে তানহার মায়ের মনে বড় ছেলের জায়গা নিয়ে
ফেলে আবির।

পরের দিন আবির তার মা-বাবাকে নিয়ে বাসায় গিয়ে দেখে তালা
দেয়া।
প্রায় ১ঘন্টার মতন দাড়িয়ে থেকে আবির ফিরে আসে।

আবির এর মা সেদিন আবির কে বলেছিল,দেখ আমি লোক
চিনতে ভুল করিনি।
তারা মুখোমুখি হতে পারবেনা তাই পালিয়েছে...
আসলে তানহা তোকে বিয়ে করতে চায়না।
বন্ধু আর বর এর মাঝে তফাৎ আছে।
দেখ মেয়েকে আরো ভালো কোন ছেলের কাছে
বিয়ে দিচ্ছে।মেয়ের মায়েরা টাকা খোঁজে।ছেলে না..

আবির ওর মায়ের কথা বিশ্বাস করেনি।
পরপর অনেকদিন তানহাদের বাসায় গিয়ে দেখে তালা মারা।
হঠাৎ একদিন গিয়ে শোনে তানহারা বাসা ছেড়ে দিছে।
আবির হতবাক হয়ে যায়...

এতো বড় বেইমানী কি করে করলে তানহা!
আমায় একবার বললেই তো পারতে আমি মুক্তি দিয়ে দিতাম।
একবার বলতে আমায়...আমার সাথে কেন অভিনয় করলে তুমি?
কেন এতো আড়াল আমার সাথে...

চোখ ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে আবির এর।
আজ ২বছর হয়ে গেল তবুও ঘা যেন চির সজীব।

আবির রাস্তা দিয়ে হাঁটছে আর বিড়বিড় করছে, আমি খুব ভালো আছি
তানহা।
তোমার চেয়েও ভালো মানুষ পেয়েছি আমি।

হঠাৎ এক রিকশাচালক ব্রেক করে রাস্তার মাঝে রিকশা থামিয়ে আবির
কে বলছে,ওই মিয়া দেখে চলেন..আরেকটু হলেই
এক্সিডেন্ট হইত,আর দোষ সব রিকশাচালক এর।

আবির রিকশার দিকে তাকিয়ে দেখে রিকশার মানুষটি কেমন যেন
পরিচিত মনে হয়।
কিছুক্ষন পর খেয়াল এলো এ তো তানহার মা।
আবির তড়িঘড়ি করে নিচের দিকে তাকিয়ে পথ চলা শুরু করে।
পিছন থেকে তানহার মা আবির এর পিছন পিছন হাঁটছে আর
আবির..আবির করে ডাকছে..
আবির শুনেও না শোনার ভান করছে

তানহার মা আবির এর সামনে এসে দাড়িয়ে হাপাচ্ছে আর
বলছে,আবির দাড়াও বাবা।

আবির: কে আপনি?
এই বলে নিজের কাছেই কেমন ইতস্তত লাগছে।
চিরচেনা মানুষটাকে অচেনার ভান করা বেশ কঠিন
আর তানহার মায়ের বেশ পরিবর্তন..
২বছরে মনে হয় বয়স বেড়েছে ১০গুন।
বৃদ্ধা হয়ে গেছেন।
এটাই শাস্তি।আমায় কষ্ট দেয়ার শাস্তি।

তানহার মা: বাবা আমি তানহার আম্মু,চিনতে পারছোনা।

আবির: ও হুম।কিন্তু আপনাদের সাথে তো আমার কোন কথা
থাকতে পারেনা।
এই বলে হাঁটা দিল।

পিছন থেকে তানহার মা বলছে,বাবা তানহা আর নেই।

আবির পিছনে তাকিয়ে বলছে,কেন দেশের বাইরে বিয়ে
দিয়েছেন নাকি?
বড়লোক বর পেয়ে কি যোগাযোগ রাখছেনা?

তানহার মা ওড়না দিয়ে চোখ মুছতে শুরু করলো।
আবির এর খারাপ লাগছে।শত হলেও একে মা ই ভেবেছিল।

আবির তার পাশে এসে বলছে,আন্টি মেয়েরা বিয়ের পর একটু
পর তো হবেই।সব ঠিক হয়ে যাবে।
কল দেয়না?

তানহার মা আবির এর কাঁধে হাত রেখে বলছে,বাবা আমার মেয়েটা
এমন জায়গায় গেছে যেখানে কল আমি দিতে পারিনা ..
কাঁন্নার কারনে তার কথা অস্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

আবির: কেন?কই থাকে ও?

তানহার: বাবা তানহা আর বেঁচে নেই।আমার মেয়েটা আমার
সামনেই মারা গেল..
আমি বাঁচাতে পারিনি ওকে।
শেষদিন আমায় বললো,মা আমার খুব ক্ষিদে
লেগেছে...তোমার হাতের চিংড়ি ভুনা অনেকদিন খাইনা আমি।
আমি ওর জন্য রান্না করে ওকে খেতে ডাকছি ওর সারা নেই।
আমার মেয়ে আর খেতে উঠলো না বাবা..

আবির এসব শুনে বরফের মতন শক্ত হয়ে গেছে....
নিজের কান কে বিশ্বাস করতে পারছেনা।যার প্রতি এতো রাগ-ঘৃনা
পুষে রেখেছিল সে কিনা এভাবে আবিরকে পরাজিত করে নিচ
প্রমান করে দিয়ে গেল।

আবির কাঁপা গলায় বলছে,এসব কি করে হল আন্টি?

তানহার মা: তোমাদের যেদিন আসার কথা ছিল সেদিন মেয়ে
আমার কি খুশি জানো।
সারারাত ঘুমাতে পারেনি।
কিভাবে কথা বলবে,শাড়ি কিভাবে পরবে এই নিয়েই কথা বলতে
বলতে কাটিয়ে দিয়েছে।
সকাল হতেই রান্নাঘরে রান্না করতে করতে
একপর্যায় অচেতন হয়ে গেল।

আমি ডক্টর এর কাছে নিয়ে গেলাম..
ডক্টর ইমার্জেন্সী ঢাকা পাঠিয়ে দিল।

আবির: আমায় জানান নি কেন?
ফোন তো সব বন্ধ ছিল।

তানহার মা:প্রথম জানাইনি কাউকে যাতে আমার মেয়ে অসুস্থ
জেনে তোমার মা বিয়ে না ভাঙে। ভেবেছি সুস্থ হলে সব
বলবো।

ঢাকা যাবার পর রিপোর্ট এ ধরা পরে ব্রেন ক্যান্সার।আমার মেয়ে যে এতো বড় অসুখ নিয়ে হাসিখুশি থাকতো আমি তাই বুঝতেই পারিনি।
জানো আমি একটুও বিশ্বাস করতে পারিনি।
প্রথমবার ক্যামো দেয়াতে আমার মেয়েও বুঝে গিয়েছিল তার
আর বাঁচা হবেনা।

তখন আমি তোমাকে জানাতে চেয়েছি জানো, আমার
মেয়েই বললো মা আবির আমার চুল খুব পছন্দ করতো
দেখো আমার একটা চুল ও আর নেই।
এখন ও আমায় দেখলে ভয় পাবে মা।ওকে জানিয়ো না মা..
আমার মেয়ের কথার বিপক্ষে আমি যেতে পারিনি।

বাসা ছেড়ে দিয়ে আমার ভাই আমাদের সব জিনিসপত্র তাদের বাসায়
নিয়ে যায়।
ঢাকা ৬মাস থাকার পর ওকে হসপিটাল থেকে নিয়ে আসি।
রোগটা অনেক দেরিতে ধরা পরেছিল।
আমার টাকা ও ফুরিয়ে এসেছিল।
জায়গা বিক্রি করতেও সময়ের দরকার ছিল।
ভেবেছি জায়গা বিক্রি করে দেশের বাইরে নিয়ে যাব।

বাসায় এসে তোমার সাথে কথা বলার জন্য কল দিত কিন্তু তোমার
নম্বর বন্ধ পেতাে।
পরে তোমার এক বন্ধুর কাছে কল দিয়ে শোনে তোমার এক
মাস আগে বিয়ে হয়ে গেছে।
ওর এই অসুখ এর কথা আমি কাউকেই জানাইনি।
আমি ভাবতে পারিনি আমার মেয়ে আর সুস্থ হবেনা।
জানো আমার মেয়ে ফেসবুক থেকে তোমার আর তোমার
বউয়ের ছবি নিয়ে আমায় হেসে হেসে দেখিয়েছিল,মা দেখো
আবির আর ওকে মানিয়েছেনা?

আমি আমার মেয়ের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতাম।ওর কি
শক্তি মনের তা ভেবে অবাক হতাম..

আবির কাঁদছে... লজ্জায় কাঁদছে...

জানো আবির আমার মেয়ে আমায় শেষ চেষ্টা করার সুযোগ ই
দিল না।
মরে গেল আমার মেয়েটা।আমার আর বেঁচে থাকার মতন সম্বল ই রইল না।

আবির তানহার মাকে বুকে টেনে নিয়ে বলছে,আন্টি থামুন আমি
আর নিতে পারছিনা...
আমি ওর প্রতি রাগ করে মায়ের পছন্দের মেয়েকে বিয়ে
করেছি।
সবার কাছে জিজ্ঞেস করেছি কেউ তানহার খোঁজ আমায়
দেয়নি।
ফোন নম্বর রাগ করে পরিবর্তন করে ফেলেছি।
আমি যে আজীবনের মতন অপরাধী হয়ে গেলাম।

তানহার মা: বাবা আমার সাথে চলো বাসায় তানহা একটা ডায়রী রেখে
গিয়েছে তোমার সাথে দেখা হলে দিতে বলেছে।
আমি অনেক খুঁজেও পাইনি তোমায়।আজ আল্লাহ মিলিয়ে দিল...

ডায়রী হাতে নিয়ে আবির বুকে জড়িয়ে নিল।
তানহার স্পর্ষ লেগে আছে।

ডায়রী খুলতেই লেখাগুলি পড়ে আবিরের চোখ ঝাপ্সা হয়ে
গেল..

আবির,
যখন আমার সব চুলগুলি একে একে ঝরে গেল আমি তখন ও
আস্থা রেখেছি আমি সুস্থ হব,তোমার কাছে ফিরে যাব, সংসার
করবো..
কিন্তু তুমি যে আমায় মাত্র ৫মাস এই মৃত ভাবতে পারো তা আমি
বুঝতে পারিনি জানো?
খুব শখ ছিল আমার সংসার করার..কপালে নেই আমার।
তোমার কপালে যে ছিল সে আমি নই সে যে তুমি তাকেই
পেয়েছো।
আমার হিংসে হয়না জানো?
আমার আনন্দ ই লাগছে তুমি আমার চেয়ে সুন্দরি মেয়ে
পেয়েছো।খুব মানিয়েছে তোমাদের...
শুধু আফসোস একটাই আমি যদি ৬মাস আগেই মারা যেতাম...সেদিন
মারা গেলেই বেশ হত..আমার মৃত মুখটা অন্তত দেখতে
পেতে তুমি।
আমার পাশে বসে কাঁদতে আর আমি বলতাম,এই ছেলে
বাচ্চাদের মতন কাঁদছো কেন?

এখন হয়তো আমি মারা গেলেও তুমি জানবেওনা।
বিবাহিত তুমি চাইলেও আসবেনা।
তাই জানবার ই দরকার নেই।মৃত একবার ই মরে যায় বারবার মরলে
আর কাঁন্না পায়না।আমিও তেমন মৃত।
ডায়রীটা পাবে কিনা জানিনা তবে পেলে ভালো হত।আর তোমার সন্তান এর নাম
তিয়াষ ই রাখবে?খুব জানতে ইচ্ছে হয়....

আবির ডায়রী নিয়ে বাসায় গেল।
বাসায় গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল।
নেহা দরজা নক করছে খুলছেনা।
রাতে দরজা খুলে হন্নে হয়ে বেহালা খুঁজছে।

আবির: নেহা আমার বেহালা কই?

নেহা: এতো রাতে বেহালা দিয়ে কি করবে?

আবির: কই সেটা।

নেহা দাড়াও রুমে রেখেছি।এনে দিচ্ছি।
রুম থেকে বেহালা এনে দিল।
বেহালা হাতে নিয়ে আবির বারান্দায় গেল।
বারান্দায় দাড়িয়ে সিগারেট ধরালো আর বেহালা বুকে চেপে
ধরে বিড়বিড় করে বলছে এ বেহালা কত স্মৃতি?.কত কষ্ট.....আমি
আর বাজাবো না এ বেহালা..কখনো না তানহা...তুমি আমায় অকারনে
শাস্তি দিলে আমিও তাই তোমার বেহালা আর বাজাবো না।
খুশি তুমি?টপটপ করে চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পরছে...

পিছন থেকে নেহা আবিরকে এসে জড়িয়ে ধরলো...আবির
সিগারেট ফেলে চোখ মুছে নিল।
নেহা: আবির আজ না বিকেলে রিপোর্ট আনতে যাবার কথা ছিল।
তুমি ভুলে গেছো?

আবির: কাজ ছিল কাল আনবো।

নেহা: আমি গিয়ে নিয়ে এসেছি।

আবির: কি বলেছে ডাক্তার?

নেহা: বলেছে বেহালা বাজানোর আরেকজন নতুন সদস্য
আসছে।

আবির নেহার দিকে ফিরে বললো মানে?
নেহা আবির এর বুকে মাথা রেখে বললো,তুমি বাবা হতে
যাচ্ছো মশাই।বাবুর নাম ঠিক করো...
আবির কোন কথা না বাড়িয়ে বললো তিয়াষ...
নেহা: তিয়াষ কেন? হয় তোমার নামের সাথে মিলিয়ে নয় আমার
নামের..
এর মাঝেই আবির চেঁচিয়ে বলে উঠল না তিয়াষ ই হবে।
আবির নেহাকে সরিয়ে দিয়ে চলে যেতে নিল।
নেহা হাত ধরে বললো,আর মেয়ে হলে কি রাখবো জানো?

আবির: কি?

নেহা: তানহা..
আবির আঁতকে গিয়ে নেহার চোখের দিকে তাকালো।
নেহার চোখ ও ছলছল করছে।

নেহা: আবির আমি ডায়রীটা পড়েছি।
বেহালা খুঁজতে গিয়ে দেখি বিছানায় ডায়রী..তুমি কি গো..এতো
কষ্ট কি করে চেপে রাখো বলে আবিরকে জড়িয়ে কেঁদে
দিল।

মানুষ বেঁচে থাকলে কাছের মানুষ কে ভুল বোঝে।তখন তারা
দূর থেকেই বিচার করে।
মন বুঝতে চায়না...
আর মরে গেলে সব ক্ষমতার উর্ধ্বে চলে যায়।
তখন প্রিয়জনের মনের ভিতরেও প্রবেশ করতে পারে...

আবির চোখ বন্ধ করে মনে মনে বলছে,তানহা বুকের
ভিতরের আগুন তুমি দেখতে পারছো?
তা কি তোমার কষ্টের চেয়ে খুব কম??
তুমি চলে গিয়েও আমার আশেপাশে থাকতে পারছো..
কিন্তু আমি বেঁচে থেকেও তোমায় দেখতে পারছিনা এটা কি খুব কম শাস্তি?
আমার ভুলতো তুমি ভেঙে দিলে, কিন্তু আমি কি করে তোমার ভুল ভাঙাবো?...

সমাপ্ত..

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ