āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ā§§ā§Ž āĻĄিāϏেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3933 (4)

সংসার সুখের হয় রমণীর গুনে
পর্ব:০৭
লেখা: মিশু মনি
.
তনিমা বলল,ভালো বউ হওয়ার জন্য আর কি কি করতে হয় সিফ?
সিফাত বলল,লক্ষী বউ হওয়ার জন্য বরকে ম্যাজিক চা খাওয়াতে হয়,বিলাই চিমটি লাগিয়ে দিতে হয়,কলার খোসা ফেলে রাখতে হয়।
- উফফ সিফ,এখন এভাবে বকা দিবা? প্লিজ বলোনা কিছু।তোমার কথা শুনতে বড় ভাল লাগে।
সিফাত হেসে বলল,ভালো বউ হওয়ার জন্য সবসময় বরকে খুশি রাখতে হয়।
- কিভাবে?
- বর যেটাতে খুশি হবে,সেটা করতে হয়।এতে হয়ত তোমার কষ্ট ও হবে।কিন্তু একজন স্ত্রীকে সবসময় স্বামীর খুশির জন্য নিজেকে ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।তুমি যত স্যাকরিফাইস করবা,বর তত হ্যাপি থাকবে।
- আচ্ছা।বর যদি অসৎ কাজে লিপ্ত থাকে তাহলে কি করা উচিৎ?
- নিজের ক্ষমতায় তাকে বেধে রাখার চেষ্টা করতে হবে।বেশি বেশি কেয়ার করবা,বরকে অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবা।
- আচ্ছা সিফ।ভালবেসে বেধে রাখবো।
- obviously. কিন্তু একটা কথা মনে রাখবা,কাউকে ভালবাসলে কখনোই নিজের দূর্বলতা টা তার নিকট প্রকাশ করবা না।যেকেউ হোক না কেন,বেশি ভালবাসা দেখালে অপরজনের ভাব বেড়ে যাবে।ভালবাসবা বেশি,প্রকাশ করবা অল্প।
তনিমা সিফাতকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে বলল,তুমিই আমার গুরু।আমি ঠিক এভাবেই চলবো, যেভাবে তুমি চাইবে।
- হু,এবার আমার বখশিশ?
তনিমা অবাক হয়ে বলল,এই টুকু জ্ঞান দানের জন্যও বখশিশ দিতে হবে?
- হু হবে।দাও,
- ইস... যদি না দিই?
- তাহলে বেড়িয়ে যাবো ঘর থেকে হুম।সারারাত বাইরে থাকবো।
তনিমা সিফাতের কলার টেনে ধরে বলল,যেতে দিচ্ছে কে?
.
পরদিন
সিফাতের একটা জরুরি কল আসায় সকালবেলা তেই বেড়িয়ে যেতে হলো।সব কাজ শেষ করে বাসায় ফিরলো সন্ধ্যায়।
তনিমা গাল ফুলিয়ে বসে আছে।কিছুতেই অভিমান কমছে না।আজ দুজনের চাইনিজ খেতে যাওয়ার কথা ছিলো।
সিফাত অনেক চেষ্টা করেও যখন অভিমান ভাঙাতে পারলো না,দুহাতে কান ধরে উঠবস শুরু করলো।
তনিমা আর না হেসে পারল না।হেসে বলল,আচ্ছা। এবারের মত ক্ষমা করা গেলো। কিন্তু পরেরবার এমন হলে ঘুষ লাগবে বলে দিলাম।
- ওকে মহারানী। আজকে তাহলে একটা অফার দিই?
-কি অফার?
- এখন ঘুরতে যাওয়া যাক বাইরে? আইসক্রিম খাওয়াবো, হাতিরঝিলে ঘুরতে নিয়ে যাবো।হাইওয়েতে ল্যাম্পপোস্ট এর আলোয় হাটতে যা মজা! চলো যাই।
তনিমা লাফিয়ে উঠে বলল,আচ্ছা।রেডি হই?
- ওকে।নীল শাড়ি টা পড়ে নাও।
.
তনিমা তাড়াতাড়ি শাড়ি পড়ে বের হলো।সিফাত সত্যিই চমৎকার মানুষ! 
তনিমাকে দেখে সিফাত বলল,দারুণ দেখাচ্ছে তো নীল পরি টাকে।
- আর বলতে হবে না।এবার চলো।
.
দুজনে বেড়িয়ে পড়ল।
তনিমা ও সিফাত ফুটপাতে দাড়িয়ে ফুচকা খেলো।তারপর হাটা শুরু করলো অজানার উদ্দ্যেশ্যে।
.
রাত দশ টা
তনিমা সিফাতের হাত ধরে আছে।সিফাতের হাতের আঙুলে তনিমার আঙুল।মিষ্টি বাতাসে শাড়ির আচল উড়ছে।
দুজনে ফুটপাত ধরে হাটছে।এই রাত্রিবেলা ল্যাম্পপোস্ট এর আলোয় পৃথিবী টাকে অন্যরকম লাগছে! পাশাপাশি হাত ধরে হাটছে দুজন সুখী মানুষ!!
তনিমার খোলা চুল বাতাসে উড়ছে। দুজনে হাটছে,মাথার উপরে চাঁদ,অন্যরকম ভালোলাগায় ছেয়ে গেছে মনটা!
জীবন টা সত্যিই বড় সুন্দর!
সিফাত আড়চোখে বারবার তাকাচ্ছে তনিমার দিকে।তনিমাও তাকাচ্ছে,কিন্তু চোখাচোখি হতেই দৃস্টি ফিরিয়ে নিচ্ছে।এই লুকোচুরিতে ও ভালোলাগা আছে,আছে বেচে থাকার অনুপ্রেরণা।
( চলবে...)

সংসার সুখের হয় রমণীর গুনে
শেষ পর্ব
লেখা: মিশু মনি
.
দুজন সুখী মানুষ পাশাপাশি হাটছে।
মাঝেমাঝে একে অপরের দিকে তাকাচ্ছে আর প্রশান্তির হাসি দিচ্ছে।
ল্যাম্পপোস্ট এর আলোয় চেনা শহর টাকেও অচেনা লাগছে।দুজনে ব্রিজের উপর এসে দাড়ালো।
সিফাত তনিমাকে বলল,ভালবাসা কি জানো?
তনিমা কি বলবে ভেবে পাচ্ছেনা।সত্যিই তো ভালবাসা কি তা সে জানেনা।অবাক হয়ে সিফাতের দিকে তাকিয়ে রইলো।
সিফাত বলল,আমার কাছে ভালবাসা মানে স্বর্গ।
- স্বর্গ!
- হুম,ভালবাসায় স্বর্গ আছে তনিমা।
তনিমা বলল,সেটা আমিও মানি।কিন্তু অবশ্যই সত্যিকার ভালবাসা হতে হবে।আজকাল কি আর সেই ভালবাসা আছে?
সিফাত হেসে বলল,সব ভালবাসাতেই এখন স্বার্থ থাকে তনি।নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য আজকাল কার ভালবাসা বাসি।শুধুমাত্র মায়ের ভালবাসা তেই কোনো স্বার্থ থাকেনা।
- স্বামী স্ত্রীর ভালবাসা ও তো পবিত্র সিফ।এতে ও স্বর্গ নিয়ে আসা সম্ভব।
- এখন স্বামী স্ত্রীর ভালবাসা তেও অবিশ্বাস, স্বার্থ, আরো অনেক কিছুই ঢুকে গেছে।
এরপর কিছুক্ষণ দুজনেই চুপচাপ।
সিফাত বলল,জানো তনি,এ জীবনে আমি অনেক রিলেশনেই জড়িয়েছি,অনেক প্রেম করেছি।কিন্তু কারো সত্যিকার ভালবাসা টা পাইনি।সব মেয়েই আমার সাথে মিশেছে নিজেদের স্বার্থের জন্য।
তনিমা অবাক হয়ে বলল,মেয়েরা তোমার মত মানুষ কে ঠকিয়েছে?
- হুম,কেউ প্রেম করেছে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার জন্য।কেউবা টাইম পাস আর কেউ গিফট পাবার আশায়।আমার একজন গার্ল ফ্রেন্ড ছিল যার পিছনে প্রতিমাসে আমার ত্রিশ হাজার টাকা খরচ হত।একদিন ও আমার কাছে একটা দামি গিফট চেয়েছিল যেটা দিতে গিয়ে আমি বাবা মায়ের কাছে ছোট হয়েছি।তবুও ওকে গিফট করেছি কিন্তু জিনিস টা হাতে পাওয়ার পর ও আমাকে এভোয়েড করতে শুরু করেছে আর এক টা সময় ব্রেকআপ।
তনিমা অবাক হয়ে বলল,সত্যি!
- হুম,আমি জানিনা কেন আমার সাথেই এমন হয়! এক টা মেয়ে আমাকে প্রপোজ করেছিল।আমি রাজি হয়ে যাই দেন রিলেশন শুরু হয়।কিন্তু ওর ইচ্ছে ছিল রেডিও তে কাজ করার।আমি কাজের সুযোগ করে দেই,তারপর সে আমাকে ছেড়ে চলে যায়।মেয়ে টা এখন বগুড়ায় Rj হিসেবে আছে।
তনিমা এগিয়ে এসে সিফাতের হাত ধরে বলল,সিফ তুমি কি বলছ এসব?  তোমার মত ছেলেই হয়না।আর মেয়েরা এভাবে তোমাকে ধোকা দিত?
- হুম তনি।পৃথিবী টা বড় আজব।এতবার ধোকা খেয়েও আমি প্রেমিক, আমি পাগলের মত ভালবাসতে চাই। যতদিন বাচবো,নিজের সব টুকু দিয়ে আগলে রাখবো তোমাকে।নাকি তুমিও আমাকে ছেড়ে চলে যাবা?
- এসব কি বলছ? বউ কি তার বরকে ছেড়ে চলে যেতে পারে?
- এখন সবই পারে তনি।স্বামীরা ও যেমন যার সাথে খুশি প্রেম আর বিয়ে করতে পারে তেমনি বউরাও এখন ঘরে দুটা বাচ্চা রেখে অন্যকারো হাত ধরে চলে যেতে পারে।
তনিমা এক টা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল,আমি তোমাকে সব কষ্ট ভুলিয়ে দিবো। আমি তোমার স্ত্রী, আমাদের ভালবাসা পবিত্র আর এতে সুখ আসবেই।আমরা তো এখন অনেক ভালো আছি তাই না?
সিফাত হেসে বলল,আমি সবকিছুই মম এর সাথে শেয়ার করতাম।মম বলতো,তোকে আমি এমন মেয়ের হাতে তুলে দিবো যে আজীবন তোকে আগলে রাখবে।যার ভালবাসা পেলে জীবনে আর কারো ভালবাসার প্রয়োজন হবেনা।আমি মমকে ভরসা করেই তোমাকে দেখতে গিয়েছিলাম। প্রথমে পছন্দ করতে পারিনি,কিন্তু তোমার কথা শুনে মনে হয়েছিল আমি যা চেয়েছিলাম, তা পেয়ে গেছি।তাই আর আপত্তি করিনি।
তনিমা নিশ্চুপ! কি বলবে বুঝতে পারছে না।নিজের কাছে নিজেকেই অপরাধী মনে হচ্ছে।
সিফাত বলল, তুমি আমার লক্ষী বউ।আমার রমণী।আমি তোমাকে খুব ভালবেসে ফেলেছি তনিমা।
তনিমা কাঁদছে। সিফাত অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল,এই তনি কাঁদছ কেন?
তনিমা নিঃশব্দে কাঁদছে। সিফাত ওর হাত শক্ত করে ধরে বলল,কি হইছে তোমার?
তনিমা চোখ মুছে বলল,আমাকে মাফ করে দাও সিফ।আমি তোমার পায়ে পড়ি আমায় মাফ করে দাও।
সিফাত অবাক হয়ে বলল,কেন?  কি করেছ তুমি?
- আমি ও তোমাকে ঠকিয়েছি।
- মানে!
- আমি তোমাকে ভালবাসতাম না।তুমি আমাকে অপমান করেছ বলে প্রতিশোধ নিতে আমি তোমার কাছে চাপা মেরে বলেছিলাম যে,তুমি যদি বিয়ে না করো তাহলে আমি আজীবন কুমারী থাকবো। ভেবেছিলাম বিয়ের পর সব অপমানের বদলা নিবো।কিন্তু বিয়ের পর তোমার আচরণ, তোমার কেয়ারনেস,তোমার দায়িত্ব আর ভালবাসা আমাকে এত টাই মুগ্ধ করেছে যে আমি নিজের প্রতিই রেগে যাচ্ছিলাম। তোমার মত মানুষ হয়না সিফ,আমি বুঝতে পারিনি।আমিও তোমাকে ঠকিয়েছি।আমাকে মাফ করে দাও প্লিজ।
সিফাত হাসবে নাকি কাদবে বুঝতে পারছে না।যাকে সে বিশ্বাস করে বিয়ে করেছে,সেই মেয়ে টি ও তাকে এভাবে বোকা বানালো!
.
দুজনেই চুপচাপ। সিফাতের মনে ঝড় বয়ে যাচ্ছে।তনিমা নিজেকে অপরাধী ভাবছে আর আপন মনেই নিজেকে গালি দিচ্ছে।
রাস্তায় গাড়ি চলে যাচ্ছে।চাঁদ অনেক উপরে উঠে গেছে।কিন্তু চারিদিকে ল্যাম্পপোস্ট এর আলোয় আলোকিত হওয়ার কারনে চাদের আলো স্পষ্ট হচ্ছেনা।
সিফাত অনেক জোর করেই মাথা থেকে সকল কথা ঝেড়ে ফেলে দিবো। তনিমা নিঃসন্দেহে খুব ভালো মেয়ে।যা হবার হয়ে গেছে,এখন এই মেয়ে টাকেই রমণী করে তুলতে হবে।তনিমার মনের সর্বোচ্চ আসনে এখন সিফাত,কাজেই মেয়েটির উপর রাগ করা ঠিক হবেনা।
তনিমা শান্ত হয়ে দাড়িয়ে আছে।সিফাত হঠাত ওর হাত ধরল তারপর হাটতে শুরু করল।তনিমাও কিছু জিজ্ঞেস না করেই পাশাপাশি হাটতে লাগলো।
.
হাটতে হাটতে সিফাত তনিমাকে নিয়ে হাইওয়ে ছেড়ে অনেক দূরে চলে আসলো।
এক টা নির্জন খোলা প্রান্তরে এসে দাড়ালো।দূরের গাড়ির হর্ন ছাড়া আর কোনো শব্দ পাওয়া যাচ্ছেনা।
সিফাত তনিমার হাত ছেরে দিলো। সামনে খোলা মাঠ,চারিদিক নির্জন। এখানে জোসনা স্পষ্ট! চারিদিকে চাঁদের আলোয় ঝলমল করছে!
মিষ্টি বাতাসে তনিমার খোলা চুল উড়ছে, শাড়ির আচল উড়ে সিফাতের গায়ে জড়িয়ে যাচ্ছে।মন ভালো হওয়ার মত পরিবেশ!
.
তনিমা আনন্দে লাফিয়ে উঠে বলল,এত্ত সুন্দর পরিবেশ!  কি সুন্দর জোসনা! থ্যাংকস সিফাত,এমন একটা সৌন্দর্য উপভোগ করতে দিলে বলে।
তনিমা দুহাত মেলে দিয়ে হাওয়ায় ভেসে যেতে চাইছে,বাতাসে চুল উড়ছে। শ্যাম্পুর গন্ধে আরো নতুন আনন্দ যোগ হচ্ছে।
সিফাত বলল,তনি আমার এক টা ইচ্ছে পূরন করবা?
- হুম, বলেই দেখো।
- আমার খুব ইচ্ছে ছিল,পূর্নিমার রাতে বউয়ের কোলে মাথা রেখে জোসনা উপভোগ করবো।
তনিমা খুশি হয়ে বলল,আমার সৌভাগ্য তুমি।তুমি যা বলবা,তাই করবো।
.
তনিমা ঘাসের উপর বসে পড়ল।হালকা কুয়াশা পড়েছে।
সিফাত তনিমার কোলে মাথা রেখে ঘাসের উপর শুয়ে পড়ল।
তনিমা সিফাতের মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বলল,সিফ তুমি আমাকে ক্ষমা করেছ?
- হুম,আমি বলেছি না আমি প্রেমিক? মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তোমায় ভালবেসে যাবো।
- I love you সিফাত..
সিফাত হেসে বলল,আজই প্রথম বুঝি আমাকে ভালোবাসলা? তাইনা?
- প্লিজ এভাবে বলোনা।আমি সরি বলেছি তো।
- হুম,আমার মিষ্টি বউ।এবার বুঝেছ তো, সংসারে সুখী হতে তেমন কিছু নয় শুধু একজন ভালো বউ লাগে।আগে যখন আমাকে ধোকা দিচ্ছিলে,তখন নিশ্চয় ই এত টা মানসিক প্রশান্তি পাওনি যত টা এখন পাচ্ছো?
- হুম সিফ।এখন মানসিক ভাবে খুব স্বস্তি পাচ্ছি,নিজেকে ভীষণ সুখী সুখী মনে হচ্ছে।
- আসলে সুখ একটা মানসিক অভ্যাস। তুমি সুখী হওয়ার অভ্যাস করে ফেলো, তাহলে সবসময় ই সুখে থাকবা।
- তবুও,সংসার সুখী হয় রমণীর গুনে।আমি যদি তোমাকে মিথ্যে ভালবেসে যেতাম,তবে কেউই সুখী হতাম না।তোমার উপর আমার প্রচণ্ড ক্ষোভ ছিল।
সিফাত হেসে বলল,বাদ দাও ওসব।ভালো বউ হয়ে ওঠো,আর আমাদের ও ভালো রাখো।
তনিমা মুগ্ধ হয়ে দেখছে সিফাতকে।চাঁদের আলোয় খুব মিষ্টি লাগছে সিফাতকে!
তনিমা বলল,আমার মনে হচ্ছে সংসার সুখী হয় ভালো স্বামীর গুনে।শুধু রমণী হলেই হয়না,ভালো বর থাকতে হয়।
- হা হা হা,
সিফাতের হাসির শব্দে চারিদিক মুখরিত হয়ে উঠছে।তনিমা মুগ্ধ হয়ে দেখছে!
সিফাত বলল,আজকের পূর্নিমা টাই আমার জীবনের সেরা পূর্নিমা।বহুবার জোসনা দেখেছি,এত ভালো কখনো লাগেনি।
- হুম সিফ,আমারো।তোমার পায়ের নিচে আমাকে একটু জায়গা দিও।
- সেকি! পায়ের নিচে কেন?
- তোমার পায়ের নিচে আমার বেহেশত তাইনা?
সিফাত মুচকি হেসে তনিমার হাত শক্ত করে ধরলো।
চারিদিক অদ্ভুত সুন্দর হয়ে উঠছে!  চাঁদের আলোয় বসে আছে দুজন সুখী মানুষ!

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ