āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ā§§ā§Ž āĻĄিāϏেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3942 (2)

মিস্টার চিতপটাং
পর্ব: ০৪
লেখা : Mishu Moni
.
চিতপটাং সাহেবের কথা শুনে আর হাসি চেপে রাখতে পারলাম না।
বললাম,আপনি এত দুষ্টু কেন?
- সেটা তো জানিনা।জেনেটিক কারণ আছে হয়ত।
আমি লজ্জা পেয়ে মুচকি হাসলাম।
ও বলল,আপনার জামা টা আমি মাঝেমাঝে পড়ি।আমার বন্ধুরা খুব মজা পায়।ওরা আমার সাথে সেলফি টেলফি তুলে ফেসবুকে আপলোড দেয়।ক্যাপশন এ লিখে"আমার হাফ লেডিস বন্ধুর পাশে আমায় কেমন লাগছে"
মেয়েরাও কমেন্ট করে,আপনার বন্ধু তো হেব্বি cute...
আমি হেসে বললাম,আপনি পারেনও
- হুম।পরিচয় পর্ব তো তোলা থাকল।আজ তাহলে আসি।
.
বাসায় ফিরেই দেখি তন্ময় ও অনন্যা সিরিতে বসে গল্প করছে।এত দুষ্টু ছেলে! প্রমাণ দেখাতে মেয়ে টাকে বাসায় এনে হাজির করেছে।
সোজা আমার রুমে চলে আসলাম। চিতপটাং সাহেব কে আমার জামা পড়লে কেমন দেখায় সেটা ভাবতেই হাসি পাচ্ছে।
.
তন্ময়ের আম্মু এসে বললেন,কাল পার্টি আছে। তোমাকে কিন্তু থাকতেই হবে।
- কিসের পার্টি?
- তন্ময়ের বার্থডে। ওর কিছু বন্ধু বান্ধব আসবে।বড় ছেলে টা আর ওর আব্বুও আসবে।তুমি কিন্তু সকাল থেকেই আমার সাথে থাকবা।অনেক কাজ করতে হবে।
- জ্বি আনটি থাকব।
আনটি কিছুক্ষণ গল্প করে চলে গেলেন।
একবার মার্কেট এ যেতে হবে।তন্ময়ের জন্য কিছু গিফট কেনা প্রয়োজন।
.
পরদিন সকাল থেকেই পার্টির আয়োজন করলাম। আনটিকে রান্নায় সহযোগীতা করলাম।
তন্ময়ের বন্ধুরা আসতে শুরু করেছে।
আমি রুমে এসে পোশাক বদলে এক টু সেজেগুজে উপরতলায় আসলাম।
.
তন্ময় কে কোথাও দেখতে পাচ্ছিনা।
ওর রুমের দরজা খুলতেই ভীসন অবাক হয়ে গেলাম।মিস্টার চিতপটাং দাড়িয়ে!
দুজনেই অবাক!
আমি বললাম,আপনি কি তন্ময়ের ভাইয়া?
- হুম।আপনি?
- আমি এ বাড়ির ই মেয়ে।
কিছুক্ষণ দুজনেই চুপচাপ। আমার হাসি পাচ্ছে।পঞ্চম দেখা টা হয়েই গেল।ক্রাশ নিজেই এসে হাজির!
এবার আর পরিচিত না হয়েও উপায় নেই।
চিতপটাং সাহেব বলল,আজ আপনার বাবা মার সাথেও পরিচিত হব।
- হুম।ব্যাপার টা মজার।আপনি তো আমার অনেক সিনিয়র। তুমি বল্লেও অসুবিধা নাই।
- ওকে।নাম কি তোমার?
- অবনী। আর আপনি?
- আমি তাশফিক শুভ্র।তুমি তন্ময় কে ইংলিশ পড়াও? ও তো তোমার কথা বলতে বলতে আমার কান ঝালাপালা করে দিয়েছে।
- তাই?
- হুম।আচ্ছা তুমি বাইরে গেলে আমি এক টু চেঞ্জ করতাম।নাকি তোমার সাম্নেই করবো?
- যাচ্ছি।
.
আমি বসার ঘরে এসে দেখি সকলেই খুব আনন্দে আছে।অনেকদিন পর বাড়িটা এমন কোলাহল পুর্ন। বেশ ভালো লাগছে।
.
মিস্টার চিতপটাং সাহেব এলেন।ওনাকে দেখে আমি পুরা থ!!
সে আমার সেই জামা টা পড়ে এসেছে
.
সকলেই হাসছে ওকে দেখে
আনটি বললেন, তোকে হেব্বি লাগছে বাবা শুভ্র।পুরাই হিজরা দের মত।
সবাই হেসে উঠল।
চিতপটাং সাহেব বলল,মা তুমি তোমার এই handsome ছেলেকে হিজরা বলতে পারলা? হায়,এই অপবাদ আমি কই রাখি?
আমরা হাসছি।এমন সময় তন্ময়ের আব্বু ঘরে ঢুকলেন। উনি শুভ্রকে দেখে বললেন,এই হিজরা টা আবার কে?
সবাই হো হো করে হেসে উঠলাম।
চিতপটাং সাহেব বলল,আব্বু,তুমিও? আমি তোমার সন্তান।
- হুম।আমার যে এক টা মেয়েও আছে এতদিন জানতাম নাহ
.
সকলে খুব মজা পাচ্ছি।এবার আনটি কি বলেন সেটা শুনার পালা।
আনটি বললেন, তোমার ছেলেরা তোমার মতই হইছে।
আংকেল বললেন,এত বছর সংসার করার পর তোমার মনে হচ্ছে এটা?
আমরা বাচ্চারা লজ্জা পেলাম।
তন্ময় বলল,ভাইয়া,আমার এক টা প্রেস্টিজ আছে।
- আমি কি সেটা নষ্ট করেছি?
- না।কিন্তু তুই এটা পড়েছিস কেন? পেলি কই এটা?
- এটা অবনীর জামা।
সবাই আমার দিকে তাকাচ্ছে।জামা টা আমারই এটা ঠিক। কিন্তু এখন কি বলবো?
চিতপটাং সাহেব বলল,আচ্ছা আমি চেঞ্জ করে আসছি।এক টু Entertainment এর জন্য এটা করলাম।
সবাই মিলে জোর করল এভাবেই অনুষ্ঠান এ থেকে যাওয়ার জন্য।
.
তন্ময়ের মামা এসে বলল,ভাগ্নে তুই হাফ লেডিস হলি কবে?
সবাই আবারো হেসে উঠলাম।
(চলবে...)

মিস্টার চিতপটাং
পর্ব: ০৫
লেখা: মিশু মনি
.
রাতে বিছানায় শুয়ে আছি।সারাদিন অনেক আনন্দ করেছি।কিন্তু এখন খুব মন কেমন করছে।একই বাড়িতে আছি দুজনে।কিন্তু কখন দেখা ও কথা হতে পারে জানিনা।
তন্ময় কল দিয়ে বলল,আপু উপরে আসো আডডা দিই।
আমি এক লাফে উঠে বসলাম। মন টা উতফুল্ল হয়ে উঠল। নিশ্চয়ই শুভ্রও আছে সেখানে!
ফ্রেশ হলাম,চুল ছেড়ে দিলাম,চোখে কাজল ও হালকা লিপস্টিক দিলাম।
শুভ্রকে কি বলব সেটা ভাবতে ভাবতে উপরে আসলাম। কেমন যেন ভয় ভয় লাগছে আমার ক্রাশের সামনে যেতে।
.
তন্ময় কে একা বসে থাকতে দেখে জানতে চাইলাম ওর ভাইয়া কোথায়? তন্ময় বলল ভাইয়া মেসে চলে গেছে।
নিমেষেই মন টা খারাপ হয়ে গেল।কত কিছু ভেবে উপরে আসলাম। আর উনি চলে গেছেন না জানিয়েই।
তন্ময় বলল,আপু,কি হল? anything wrong?
- nothing.
- ভাইয়ার জন্য মন খারাপ?
- না।
- আমি এই বিষয়ে P.h.d করেছি।আমাকে মিথ্যে বলিও না।আমি কি হেল্প করবো?
কিছু না বলে উঠে চলে আসলাম।
ভালো লাগছে না কিছুই।রুমের দরজা বন্ধ করে শুয়ে পরলাম।
.
পরদিন
ঘুম ভাঙল অনেক দেরিতে।রাতে অনেক কষ্টে ঘুমিয়েছি।মন টা এখনো খারাপ।
.
উঠে বাইরে এসে দাড়াতেই অন্যরকম এক ভালো লাগা মন ছুঁয়ে গেল।চিতপটাং সাহেব আমার ফুলের চারা গুলোতে পানি দিচ্ছে।অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম। ওর চেহারায় এমন কিছু আছে যা প্রতি মুহুর্তে আকর্ষন করে।
তাশফিক বলল,good morning.
আমিও শুভেচ্ছা জানালাম। ওর মুখে মিষ্টি হাসি।সকাল টা অন্যরকম ভালো লাগা দিয়ে শুরু হল।এখন সবই ভালো লাগছে।
- কি ভাবছ অবনী?
আমি চমকে উঠে বললাম কিছুনা।
ও বলল,মনেহচ্ছে এখন থেকে এ বাড়িতে বারবার আসতে হবে।
- কেন?
- এটাই তো রানিপুকুর রোগের চিকিৎসা। ডাক্তার বলেছেন রোজ half an hour দৌড়াদৌড়ি করতে।
- তাই নাকি?
- আজ্ঞে হ্যা।তাইতো সকালে উঠে হাটতে হাটতে চলে আসলাম। ভাবছি এখন থেকে বাসাতেই থাকবো।
আমি মনে মনে ভীষন খুশি।কেন যেন মনে হচ্ছে ও আমার জন্যই থেকে যেতে চাইছে।ভাবতেই ভালো লাগছে।
চিতপটাং সাহেব বলল,আচ্ছা আমি রুমে যাই এখন। see you again..
.
ওর চলে যাওয়া দেখলাম। খুশিতে টগবগ করতে করতে রুমে আসলাম।
.
ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি আনটি বসে আছেন। আমাকে দেখে বললেন, উপরে চলো। ওরা দুভাই আমাকে পাঠাল। আমাদের সাথে খাবে চলো।
অনেকবার বলার পরও আনটি ছাড়লেন না।বাধ্য হয়ে যেতেই হল।
.
তাশফিকের সাথে চোখাচোখি হল।সুন্দর চোখ দুটিতে দুষ্টুমি হাসি ঝিকমিক করছে।
খাবার টেবিলে বসে পড়লাম।ও বারবার তাকাচ্ছে আর দুষ্টুমি ভরা হাসি দিচ্ছে।
.
চিতপটাং সাহেব বলল,অবনী তুমি কেচো ভর্তা খাও তো?
- what?
- হুম।কেচো ভর্তা,মরামাছি ভাজি,টিকটিকির ভুনা,তেলাপোকার সুপ,এগুলা খাও তো?
আমার বলি এসে যাচ্ছে।আনটি বুঝতে পেরে বললেন, থামবি তুই? অবনী বমি করে ফেলবে।
চিতপটাং সাহেব বলল,করুক বমি।সেগুলা আমি আর তন্ময় মিলে খেয়ে নিবো।
ছি কি সব নোংরা কথা অনায়াসে বলে ফেলছে।আমার ক্ষিধে চলে গেছে।এবার খেলে নির্ঘাত বদহজম হবে।
.
চলে যাওয়ার জন্য উঠে দারাতেই তন্ময় টেনে ধরে বসাল।
আনটি খাবার পরিবেশন করলেন।
চুপচাপ খাচ্ছি।চিতপটাং আবারো বলল,কি খাচ্ছো বুঝতে পারছ?
আমি রেগে গেলাম।
ওরা দুইভাই হেসে উঠল।
.
খাওয়া শেষে ওদের আডডায় যোগ দিলাম।
চিতপটাং সাহেব বলতে শুরু করলেন, একবার হয়েছে কি জানো? আমার এক বন্ধু ফুটবল খেলতে গিয়ে পায়ে আঘাত পায়।হাটতে পারত না।আমাদের সবার খুব মন খারাপ হত ওর জন্য।সবাই মিলে প্লান করলাম ওর পা ঠিক করতে হবে।প্রয়োজনে ভয় দেখাবো।
যেই ভাবা সেই কাজ।রাতে বন্ধু ঘুমিয়ে গেছে।আমরা কয়েকজন সাদা পোশাক পড়লাম। কয়বন্ধু মিলে ওর বিছানা টা কাধে তুল্লাম।সিংগেল বেড তো খুব সহজেই দরজা দিয়ে বের করা গেল।আমরা বিছানা কাধে নিয়ে বাগানের মধ্য দিয়ে হেটে চলেছি।ও বিছানায় ঘুমুচ্ছিল।হঠাত ওর ঘুম ভেঙে যায়।বেচারা খুব পেয়েছিল।বিছানা হেটে যাচ্ছে ব্যাপার টা ভয়ংকর।
আমরা বিছানা নামিয়ে মাটিতে রাখলাম। ও মাথা তুলে তাকিয়ে দেখে কয়েকজন সাদা ভুত!
বেচারা জানের ভয়ে উঠে সে কি দৌড়!
আমি ও তন্ময় হেসে উঠলাম।
বললাম,এমন গল্প বইতে পড়েছি।
- পড়ে আমাদের ঘটনা টাই বইতে গল্প হয়ে গেছে।
বলেই হাসতে লাগল।
( চলবে....)

মিস্টার চিতপটাং
পর্ব: ০৬
লেখা: মিশু মনি.
.
শুভ্র আমার দিকে বারবার তাকাচ্ছে আর দুষ্টুমি ভরা হাসি দিচ্ছে।
তন্ময় ও আনটি ব্যাপার টা খেয়াল করছেন। আমি লজ্জা পেয়ে উঠে দারালাম।এখানে আর থাকা যাবে না।
শুভ্র বলল কোথায় যাচ্ছ? বসো এখানে।গল্প শুনাও।
আমি অবাক হয়ে বললাম,আমিতো গল্প জানিনা।
- অতকিছু বুঝিনা।বলতে হবে।
- সত্যি পারিনা।
- তাহলে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বল।
- কি বলব?
- প্রথম প্রেমের প্রপোজাল পাইছিলা কবে?
আমি মুচকি হেসে বললাম,ক্লাস ফোরে পড়ি তখন।
- বাব্বাহ! ভালই তো। কি বলছিলা?
- খুব রেগে গিয়েছিলাম। ছেলে টার থেকে দূরে দূরে থাকতাম।
- আচ্ছা এখন যদি কেউ প্রপোজ করে কি করবা?
- এখন যথেষ্ট বড় হয়েছি।ভেবে দেখব।
- আচ্ছা যদি এখন আমি প্রপোজ করি?
আমি আনটির দিকে তাকালাম। আনটি মুচকি হাসলেন এ কথা শুনে।
আমি বললাম,আমার তন্ময় কেই ভালো লাগে।
তন্ময় হা করে তাকাচ্ছে। শুভ্র বলল,এই বাচ্চা টাকে? ও প্রেমের কি বুঝে? ওর তো নাক চিপলে দুধ বের হবে।
তন্ময় রেগে বলল তাহলে কি তোর প্রেমে পরবে? কি চিপলে কি বের হয় তাও তো জানিস না।নাক চিপলে সর্দি বের হয়,সর্দি।
আমি ও আনটি হেসে উঠলাম।
শুভ্র বলল,লিমিটের মধ্যে থাক।নয়ত কিন্তু দাতের জায়গায় দাত থাকবে না।
ওরা দুভাই ঝগড়া করে চলেছে।আনটি আমাকে বললেন, ওরা ঝগড়া করুক।তুমি এসো আমার সাথে।
.
আমি আর ওদের দিকে তাকালাম না।আনটির সাথে অন্য রুমে আসলাম।
আনটি বললেন, দেখেছ কেমন বান্দর? দুভাই যেমন, ওদের বাবাও তেমন।তিন জনে মিলে আমাকে জ্বালিয়ে মারে।
আমি হেসে বললাম,আপনি কিন্তু অনেক সুখে আছেন।
- হুম তা ঠিক।
- আচ্ছা আনটি,আপনাদের তো নিজের বাসা আছে। তাহলে ভাড়া বাসায় আসলেন কেন?
- সে কথা আর বলোনা।আমার শ্বশুরবাড়িতে অনেক সদস্য।দেবর দুজন বিয়ে করার পর থেকেই উঠে পড়ে লেগেছে আলাদা হওয়ার জন্য।নতুন বাসা করতে কিছুদিন সময় লাগবে।সে জন্যই ভাড়া বাসায় উঠলাম আপাতত।
- ওহ আচ্ছা।
আনটি এক বাটি আচার এগিয়ে দিয়ে বললেন, খাও।
আমি আচার মুখে দিয়ে চোখ বন্ধ করলাম।অনেক সুন্দর হয়েছে।
কিছু বলতে যাচ্ছিলাম। তাকিয়ে দেখি চিতপটাং সাহেব দরজায় দারিয়ে।
ভিতরে এসে আমার হাত থেকে বাটি টা নিয়ে সব আচার খেয়ে ফেলল।আমি তো থ!
.
আনটি বললেন,আর কত জ্বালাবি বাবা?
- এক টু পর তো চলেই যাবো মা।আর কিছুক্ষণ জ্বালাই?
বলেই আমার পাশে দারিয়ে বলল,আমাদের কেমন লাগছে? মানিয়েছে তাই না?
আনটি হেসে বললেন, হুম।
- তুমি রাজি আম্মু?
- হুম
- তাহলে বউ নিয়ে ঘরে যাই?
আমি লজ্জা পেলেও অবাক হয়ে ওর মুখের দিকে তাকালাম। এ কেমন ছেলে রে বাবাহ! মুখে কিচ্ছু আটকায় না।
আনটি বললেন, খুব দুষ্টুমি হচ্ছে শুভ্র।
- আম্মু,দুইভাই মিলে রুম টা জংগল বানিয়ে ফেলেছি।অবনী গুছিয়ে দিক।তোমার আর কষ্ট হবেনা।
- ঠিকআছে।
.
আমি ওর রুমে এসে বললাম,আপনার কি লজ্জা নাই একেবারেই?
- অল্প এক টু আছে।
- আমার তো মনে হয় তাও নাই।মায়ের সামনে কেউ ওভাবে বলে?
- হুম।আমি বলি।
আমার মাথা ঘুরছে।রুমের অবস্থা খারাপ। বিছানার চাদর মেঝেতে ছড়ানো,বইগুলো বিছানায় ছড়ানো,ফুলদানির সব ফুল টেবিলে পড়ে আছে,জামা কাপড় এখানে সেখানে পড়ে আছে।
খুব রেগে গেলে শুভ্র বলল, ভাবলাম চলেই যাচ্ছি।রুম টা যতবেশি এলোমেলো করব,তোমার গোছাতে তত সময় লাগবে।আর আমি ততবেশি সময় ধরে তোমার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারব।
- এত romantic হতে হবেনা।
শুভ্র হেসে বলল,আমিতো ঢপ মারছি।এগুলা করছি কেন জানো? তোমাকে হাবুডুবু খাওয়ানোর জন্য।
- আমি সাতার জানি।
- অলরেডি খাচ্ছো।
- কখনো ই না।
- কখনোইই হ্যা।
- না।
- তাহলেই ভালো। আমার জিএফ আছে।
আমাকে রীতিমত insult করা হচ্ছে।
রেগে বললাম,আপনার রুম আপ্নিই গোছান।
.
রাগে ফুসতে ফুঁসতে আমার রুমে আসলাম। আমার জব্দ করার এত শখ! দাড়াও দেখাচ্ছি মজা।আমার মামাতো ভাইকে আসতে বলব।কয়েক টা দিন আমাদের গল্প করতে দেখলে চিতপটাং সাহেব নিজেই দ্বিগুণ জ্বলবেন।
( চলবে...

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ