আমার আমি
লেখা: মিশু মনি
.
মোবাইল টা বেজে উঠল - আতি নালে চিকিলাকা চিকিতা চিকিচিকিচিকিচিকি..
আশেপাশের লোকজন বিস্মিত চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছে।এই অদ্ভুত সুন্দর রিংটোনের কেরামতিতেই সবার দৃস্টি আকর্ষণ করতে পেরেছি ভেবে আনন্দ হচ্ছে।
মোবাইল টা বেজেই চলেছে,আতি নালে চিকিলাকা চিকিতা চিকিচিকিচিকিচিকি..
একজন বলে উঠল - আপা কলটা রিসিভ করেন।
আমি সম্বিৎ ফিরে পেয়ে রিসিভ করে বললাম,হ্যালো।
- কে মিশু?
- জ্বি,
- কেমন আছো?
- আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো।
- পরীক্ষা কেমন দিলা?
- আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো।
- যাক,ভালো লাগলো। বাসার সবাই কেমন আছে?
- আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো।
- আরে এই,কি শুরু করলা? বারবার এক উত্তর দিচ্ছো কেন?
- সব প্রশ্নের একই রকম উত্তর হলে কি করবো?
- সব প্রশ্নের একি উত্তর হয়?
- হয়।
- যেমন?
- যেমন,বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রীর নাম কি? শেখ মুজিবের মেয়ের নাম কি? ওয়াজেদ সাহেবের স্ত্রীর নাম কি? সবগুলার উত্তর কিন্তু একটা ই।
- হা হা হা,ভারি দুষ্টু ত তুমি!
- এটা বলার জন্য ফোন দিছেন?
- না না,তুমি কই আছো এখন?
- আমি স্টেশনে,
- স্টেশন মানে?
- ডিকশনারি খুলে দেখেন।
- আরে বলছি ওখানে কি করো?
- বসে আছি।
- বসে থেকে কি করো?
- হাওয়া খাই,বিশ্রাম নিচ্ছি।
- কি বলো! স্টেশন কি বসে থাকার জায়গা?
- না, এখানে শুয়েও থাকা যায়।কিছু লোক প্লাটফর্মে শুয়ে আছে।
- ওহ মিশু,এত কথা পেচাও কেন?
- আমি যাই বলি,গলা দিয়ে বের হওয়ার সময় পেঁচিয়ে বের হয়।
- হা হা হা,বাহ ভাল ত,
- জ্বি,আর কিছু বলবেন?
- তুমি স্টেশনে থেকো না।বাসায় চলে যাও।
- না,আমি আরো কিছুক্ষণ এখানে বসে থাকবো।
- কি অদ্ভুত মেয়েরে বাবাহ!
- আচ্ছা আপনি কে? আমি ঠিক চিনতে পারিনি।
- হায় আল্লাহ! এতক্ষণ কথা বল্লা আর এখন বলছ চিনো নাই?
- হ্যা,আপনি কে?
- আমি নিবিড়।
- ওহ আচ্ছা।
- ওহ আচ্ছা কি?
- আপনি নিবিড়,
- মিশু, অনেক পাগলামি হইছে।এখন বাসায় যাও।
- যাবো, তিন টার সময় যাবো। আপনি কেমন আছেন?
- হুহ,এতক্ষণ পর জানতে চাইছ কেমন আছি?
আমি মোবাইল এর দিকে তাকিয়ে দেখলাম ৬ মিনিট হয়ে গেছে।বললাম,আপনি ও ছয় মিনিট পর উত্তর দিয়েন।
- আহা! তোমার সাথে কথায় পারিনা।তো এক্সাম কেমন দিলা?
- একবার বলেছি।
- ওহ হ্যা,সব অবস্থা ভালো তো?
- জ্বি,অনেক তেল।
- মানে!
- মানে ভেরি ওয়েল।
- হা হা হা,এত কথা পেচাও কেন তুমি?
- আমি ছোটবেলায় একটা বিশাল সাইজের জিলাপি গিলে খেয়েছি। ওটা এখনো আমার গলায় আটকে আছে।কিছু বলার সময় কথাটা জিলাপির ভিতর দিয়ে তবেই বাইরে আসে।তাই পেঁচিয়ে যায়।
- হা হা,ভালো বলেছ তুমি..
টুট টুট টুট..
কল টা কেটে গেলো।
আমি ফোন ব্যাগে রেখে আশেপাশে তাকালাম।লোকজন তাকিয়ে আছে আমার দিকে।এরা এতক্ষণ আমার কথাগুলি উপভোগ করছিল। বাহ! ব্যাপক বিনোদন!
.
ঠিক তিন টায় উঠে বাসায় চলে আসলাম।
আমার মাঝেমাঝে নিজেকে সিজোফ্রেনিয়ার রোগী মনে হয়।কখন কি করি নিজেই বুঝিনা,এলোভাবে চলতে ভালো লাগে। আবার অগোছালো কিছু পছন্দ ও করিনা।নিজেই নিজেকে পাগল মনে হয়।অসুবিধা কোথাও একটা আছে।কিন্তু কোথায় আছে,সেটা ঠিক বুঝতে পারিনা।
তবে মন্দ কি? এইতো বেশ আছি! আমার নিজের মত..
.
আম্মু খাবার দিয়ে গেলো। বলল,খেয়ে উঠে একটু সেজে গুজে থাক।তোকে দেখতে আসবে।
- আমি কি সার্কাসের হাতি?
- পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে।
- ওহ আচ্ছা।
- ওহ আচ্ছা না,সেজেগুজে থাকবি।ভালো ভাবে কথা বলবি।
- জ্বি অবশ্যই।
- আর কথা কম বলবি।
- হুম।এক কাপ চা আর মুড়ি দিয়ে যাও।ভাত খাবো না।
- কেন?
- পাত্রপক্ষের সাথে খাবো।
- মিশু,ফাজলামি রাখ।
- জ্বি আচ্ছা।
আম্মু বিরক্তিমুখে চলে গেলো।
আমি একটু ভাত মুখে দিয়ে রেখে দিলাম।
তারপর খুব করে সাজলাম। পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে কথা!
.
তারা এসেই পড়েছেন। আমাকে তাদের সামনে বসিয়ে রাখা হলো।আমি আম্মুর কথামত চুপচাপ হয়ে আছি।
পাত্র নিজেই এসেছে,সাথে দুজন ছেলে আর একজন মেয়ে।এ আবার কেমন পাত্রপক্ষ!
আমি কারো দিকেই তাকাচ্ছি না।আমার মনোযোগ এখন সামনে বসা মেয়েটির পায়ের দিকে।ওনার মুখে যেন বিজলি বাতি জ্বলছে আর পায়ে লোডশেডিং! মুখটা এত ধবধবে আর পা দুটো কালো,ব্যাপার টা কি! ওনার মুখটা নকল নাকি পা দুটো নকল?
প্রশ্ন মনেই রাখলাম। সুযোগ পেলে করা যাবে।
একজন ছেলে জিজ্ঞেস করলো, আপুর নাম কি?
- মিশু মনি,
- বাহ! চুইট নেম।
আমি মনে মনে হাসলাম।বেচারা স উচ্চারন করতে পারেনা!
এবার আরেকজন বলল,আপু কিসে পড়েন?
- ইন্টার সেকেন্ড ইয়ার।
- সায়েন্স না আর্টস?
- কমার্স।
কিছুক্ষণ সকলেই চুপ।
একটু পর আরেকজন বলল,কমার্সের স্টুডেন্ট তাহলে একটা প্রশ্ন করি?
- করুন।প্রশ্ন করলে উত্তর কি আমাকে ই দিতে হবে?
- হ্যা,
- আচ্ছা বলুন।
- আই লাভ ইউ,এখানে ডেবিট কোনটা আর ক্রেডিট কোনটা?
আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলাম।এমন প্রশ্ন কখনো শুনিনি।সব আমাকে অপ্রস্তুত করার চেষ্টা, কিন্তু মিশু অপ্রস্তুত হওয়ার পাত্রী নয়।বললাম,এখানে দুই টাই ডেবিট আবার দুই টাই ক্রেডিট।
- কিভাবে?
- আমি একটা প্রশ্ন করি? তাহলে উত্তর পেয়ে যাবেন।
- হ্যা করুন।
আমি বললাম,যদিদং হৃদয়ং মম,তদিদং হৃদয়ং তব।এখানে ডেবিট কোনটা আর ক্রেডিট কোনটা?
একে অপরের দিকে মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে লাগলো। এখন কেমন লাগে? এবার বুঝো ঠ্যালা!
ছেলেটি বলল,আপু এটার অর্থ কি? মন্ত্র মনে হচ্ছে।
- জ্বি,অর্থই বুঝেন না আবার ব্যাখ্যা দিবেন কি করে।এটা যদি বুঝতে নাই পারেন তাহলে আই লাভ ইউ এর ডেবিট ক্রেডিট ও বুঝার সাধ্য আপনার নাই।
ছেলেটি চুপসে গেছে।বাকি কয়েকজন হাসছে।আমি চুপ করে গেলাম।মনে হয় কথা বেশি হয়ে যাচ্ছে।
এবার আরেকজন বলল,আপি দেখি মন্ত্র ও জানেন! হিন্দু ফ্রেন্ড আছে নাকি?
- না,বই পড়ে জেনেছি।
ছেলেটি অবাক হয়ে বলল,বই!
- জ্বি,আমি গীতা,বাইবেল, ত্রিপিটক সবই পড়ি।
ছেলে তিনজন অবাক হয়ে তাকালো! ওর বিস্মিত মুখ দেখতে ভালো লাগছে।
মেয়েটি বলল,এইগুলা কেন পড়?
- জ্ঞানার্জনের জন্য।
আবারো তিনজনেই চুপ।হয়ত কি বলবে বুঝতে পারছে না।
আমার পাত্র বলল,তুমি কোরআন পড়তে পারো?
- জ্বি পারি।তরজমাও করতে পারি।
- হাদিস টাদিস পড় না?
- পড়ি,
- তাহলে যে অন্য ধর্মের বই পড়?
- আমি বুখারি শরীফ ও পড়ি আবার বেদ রামায়ণ ও পড়েছি।আমার জ্ঞানার্জন করতে ভালো লাগে।আপনি অন্যভাবে নিচ্ছেন কেন? আমি মুসলিম, ইসলাম ধর্ম মেনে চলি।তাই বলে কি অন্য ধর্মগ্রন্থ পড়া যাবে না?
- হুম,সাধক হতে পারবা।
- জ্বি,আপনি যদি শাখাওয়াত হোসেন হতে পারেন তবে আমি বেগম রোকেয়া হবো।
পাত্রের ঠোটের কোনে হাসি ফুটে উঠল।
বাকিরা সবাই চুপ।
আমি বললাম,আপনার নাম কি?
- ফারহান তানভীর।
- এরা কারা?
- আমার বন্ধু।
- ওহ আচ্ছা।আরো কিছু জিজ্ঞেস করবেন?
তানভীর সাহেব তার বন্ধুদের দিকে তাকালো।বুঝাই যাচ্ছে তাদের আর কিছু জিজ্ঞেস করার নাই।ফাকা মাঠে গোল দিয়ে দিলাম মনে হচ্ছে।তাছাড়া কি আর করবো,পাত্রী কে কেউ ডেবিট ক্রেডিট করতে বলবে ব্যাপার টা হাস্যকর।এবার কেমন লাগে বাছাধনেরা? করো আরো প্রশ্ন করো।
মনে মনে এসব বলছিলাম।আম্মু নাস্তা দিয়ে গেলো। ওনারা নাস্তা খেয়ে বসে রইলেন।
পাত্র নিজেই স্বাভাবিক ভঙ্গিতে কথা বলছে আর বাকিরা চুপচাপ।
আমার মোবাইল টা বেজে উঠল, আতি নালে চিকিলাকা চিকিতা চিকিচিকিচিকিচিকি..
ওরা সবাই একে অপরের দিকে তাকাচ্ছে।
আমি রিসিভ করে বললাম,হ্যালো।কে বলছেন?
- নাম্বার টা সেভ করো নি? তুমি কি সারাজীবন এমন ই থাকবা? আমাকে কি কখনো তিন সেকেন্ড এর বেশি মনে রাখতে পারবা না?
- পারছি।আপনি আজ বিকেলে কল দিয়েছিলেন।তখন আমি স্টেশনে হাওয়া খাচ্ছিলাম।
- মনে আছে তাহলে?
- হ্যা,কিন্তু আপনার নামটা মনে নাই।
- আল্লাহ! এই মেয়েটা এমন ক্যান?
- এটা মনে রাখার মত প্রয়োজনীয় কিছু না।তাই মনে রাখিনা।
- ইস,এত বার কল দিই তাও মনে থাকে না?
- আপনি কল কেটে দেয়ার সাথে সাথেই আমি আপনাকে আর মনে রাখিনা।অযথা মস্তিকে প্রেশার দিয়ে কি লাভ? মেমোরি তে শুধু অতি প্রয়োজনীয় জিনিস রাখতে হয়।
- আমি কি কখানো প্রয়োজনীয় হবোনা?
- সেটা আপনি জানেন।এখন রাখি,ব্যস্ত আছি।
- কি করছ?
- পাত্রপক্ষের সামনে বসে আছি।
- হোয়াট!!
- পাত্রপক্ষের সামনে বসে আছি।ছেলের নাম তানভীর, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। দেখতে মাশাল্লা ভালো ই,পুরা তাহসানের মত।
- মিশু,তুমি ফাজলামি করছ?
- না,মিশু ফাজলামি করেও সত্যি টাই বলে।বাই।
ফোন রেখে অতিথিদের দিকে তাকালাম। ওনারা অবাক হয়ে চেয়ে আছেন।
তানভীর বলল,তোমার বয় ফ্রেন্ড আছে নাকি?
- নাহ নেই।আমি অযথা কিছু সাথে রাখিনা।বয় ফ্রেন্ড মানেই ঝামেলা।
- হুম,বর মানেও তো ঝামেলা।
- আমি বরকেও সাথে রাখবো না।
- তাহলে?
- পঁচিশ বছর হলে বিয়ে করবো। এখন আপাতত নিজের মতই থাকবো।
তানভীর কি যেন ভাবলো।তারপর বলল,ভালো চিন্তা ভাবনা।ছেলেরা যদি পচিশে বিয়ে করে,মেয়েরা কেন সতের তেই বিয়ে করবে?
- হুম,যদিও বিয়ে করার ইচ্ছে নাই।কিন্তু ফরজ কাজ,করতেই হবে।
- হুম।
তানভীর আর কথা বাড়াল না।জেনেই গেছে আমি এখুনি বিয়ে করবো না,অযথা কথা বাড়িয়েই বা লাভ কি?
ওরা যাওয়ার জন্য বের হলো।আমি সবার উদ্দেশ্যে বললাম,আমাকে কি আপনার পছন্দ হয়েছে?
সবাই একসাথেই উত্তর দিলো, হুম।
ডেবিট ক্রেডিট ছেলেটি বলল,আপনি খুব অদ্ভুত! এ জীবনে আপনার মত মেয়ে আর একটি ও দেখি নাই।
আমি হেসে তাদের বিদায় জানালাম।
.
ঘরে এসে শুয়ে পড়েছিলাম।আবার কে যেন দরজায় কড়া নাড়ল।
ছেলেটিকে দেখে খুব চেনা চেনা লাগলো কিন্তু চিনতে পারছি না।কোথায় যেন দেখেছি।
বললাম আপনি কে?
- আমাকে চিনতে পারছ না!
- না।কে বলুন তো?
- আমি নিবিড়।
আমি চিনতে পেরে বললাম,ওহ আপনি! আসুন ভিতরে।
- তুমি যে বল্লা পাত্রপক্ষ এসেছে?
- চলে গিয়েছে।
- নাহ,ভিতরে যাবো না।ওরা কি তোমায় পছন্দ করেছে?
- আমি অপছন্দ করার মত মেয়েই না।
- হুম,কি বলল তারা?
- আমি পচিশে বিয়ে করবো জানিয়ে দিয়েছি।
- ভালো করেছ।
- আমি পড়তে বসবো, শনিবার পরীক্ষা আছে।আপনি চলে যান এখন।
নিবিড় কিছু বলতে গিয়েও বলল না।চুপচাপ চলে গেলো।
আমি ঘরে এসে গালে হাত দিয়ে বসে রইলাম।ছেলেটি আমাকে ভীষণ ভালোবাসে,এটা আমি জানি।কিন্তু কখনো ভাবিনি এটা নিয়ে।আজ ও ভাবতে চাইনা।ওর নামটা এক্ষুনি আবার ও ভুলে যেতে যাই।অপ্রয়োজনীয় কিছু মনে রাখার কি প্রয়োজন? আমি তাকে ভালো ও বাসবো না,বন্ধুত্ব ও করবো না।অযথা...
কিন্তু ওর সাথে কথা টা ও বলা বন্ধ করতে হবে।নয়ত বেচারা একদিন খুব কষ্ট পাবে।
মোবাইল টা নিয়ে বন্ধ করে রাখলাম। এটার ও তেমন প্রয়োজন মনে করছি না,এটা বন্ধ থাক এক সপ্তাহ।নিবিড় কে আর দেখাও দিবো না।
ছেলেটার নাম এখনো মনে আছে।এটা তো উচিৎ হচ্ছে না,আমি আমার মত থাকতে চাই।নিজেকে জেনে,নিজের মত জীবন টাকে উপভোগ করতে চাই।বিয়ে,প্রেম,সংসার এসবের বাইরেও উপভোগ করার মত অনেক কিছুই জীবনে আছে।আমার খুব শখ অনেক ভ্রমণ করবো আর অনেক বই পড়ব।সুন্দর একটা জীবন তো নিজের মত উপভোগ করেই কাটিয়ে দেয়া যায়!
ইংলিশ বই বের করে ট্রান্সফরমেশন অফ সেন্টেন্স করলাম ১০০ টা।
রাত অনেক হয়েছে।এবার ঘুমানো দরকার।
সারাদিনের ঘটনা গুলো একবার মনে করার চেষ্টা করলাম।একটা ছেলে আমাকে দেখতে এসেছিল,নাম তানভীর। ওহ শিট, মেয়েটার পা কালো কেন সেটা জিজ্ঞেস করাই হয়নি।আচ্ছা,আজ একটা ছেলে এসেছিল,ন দিয়ে নাম। কি যেন নামটা ভুলেই গিয়েছি।
থাক,মস্তিকে প্রেশার দেয়ার দরকার নেই।সবকিছু মনে রাখার প্রয়োজন নেই,থাকিনা নিজের মত।বেশ তো আছি!
- Mishu Moni
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ā§§ā§Ž āĻĄিāϏেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§
3918
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
⧧⧍:⧍ā§Ŧ AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ