āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§§ā§­ āĻĄিāϏেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3906

গল্প:  #সারপ্রাইজ
#সোহানুজ্জামান মেহরান

      জেবা আমার স্ত্রী। আমাদের সংসার জীবন শুরু হয়েছে মাত্র ছ'মাস। এর ভেতরে কত কিছু ঘটে গেল তার ইয়ত্তা নেই। জেবা অতিশয় জেদি মেয়ে। কোনো একটা কিছু হলে সোজা বাবার বাড়ির পথ ধরবে। আমি কখনো কখনো ভাবি, এতটা রাগি মেয়ে বোধহয় একটাই ছিল পৃথিবীতে। আর সেই একটা মেয়েই আমার কপালে লেখা ছিল। আচ্ছা বউয়ের সাথে যদি একটু খুনসুটি না করি তাতে মন ভালো থাকে? কিন্তু সে তা বোঝে না। আমি জেবাকে বললাম, জেবা শোনো একটা জরুরি কথা আছে। জেবা বলল, আমার সাথে কী কথা? তোমার সাথে আমার কোনো কথা নেই। রাতে খাইনি। সকালেও খাবো না।
     খাওনি কেনো? তোমাকে তো কত সাধাসাধি করেছি কিন্তু তুমি ওয়াদা করেছ খাবে না। আমি হাজার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলাম তোমাকে খাওয়াতে। দোষ কি আমার?
     হ্যাঁ দোষ তোমার? আমার হাত থেকে রিমোট নিলে কেনো? রিমোট নিয়ে তো বি পি এল খেলা দেখা শুরু করলে।
      আচ্ছা আমি আর খেলা দেখবো না। এবছরের বি পি এল খেলাও শেষ হয়েছে। এখন থেকে যা মন চাই তাই দেখো। তবে একটা কথা বলি শোনো। মনে করো আমি যদি আরেকটা বিয়ে করি তাহলে তুমি মেনে নেবে?
      আমার কথায় জেবার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়লো। মাথায় হাত দিয়ে চিমৎকার দিয়ে বলল, কি বললে তুমি? আমি তোমার সব আশা পূরণ করতে পারি না? আমাকে তোমার পছন্দ হয়নি? আমি তোমাকে ভালোবাসি না? আদর করি না? কিসের অভাব তোমার? আমাকে পেয়ে তুমি অসুখী? কথাগুলো বলতে বলতে মৃদুসুরে কান্না করতে লাগলো। চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে ব্যথিত কিছু অশ্রু। এখন কী করবে বুঝতে পারছে না। রাত গভীর হয়ে গেছে। বাইরেও যেতে ভয় করছে। চোখেরজল শাড়ির আঁচলে মুছে কিছু না বলে ঘুমাতে চেষ্টা করলো। আমার মনে হয় সকালে এর একটা সমাধান বের করবে সে। কিন্তু আমি চুপটি করে অন্যদিকে মুখ করে শুয়ে আছি। অনুভব করছি জেবা ডুকরে ডুকরে কাঁদছে। কোনো স্ত্রী কখনোই স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কথা মানতে নারাজ। জেবাও মানলো না। জেবা আমার উপর কঠিন রাগ করেছে। আমি শীতল কণ্ঠে জেবা ডাক দিলাম।
       জেবা ও জেবা। শুনছো? কোনো জবাব এলো না। আমি আবার ডাক দিলাম। জেবা ও জেবা এদিকে তাকাও প্লিজ। তাতেও কোনো কাজ হলো না। কাঁদছে তো কাঁদছেই। আমি আবার ডাক দিলাম। আমার সোনা বউ শুনছো? এবার কড়া গলায় মুখ খুললো।
      কেনো ডাকছো আমাকে? যাকে নতুন করে চয়েজ করেছ তাকে ডাকো। তার কাছে যাও। আমি কাল সকালেই এ বাবার বাড়ি রওনা হবো। আমি আর আসবো না এ বাড়িতে। তুমি আর তোমার দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে সুখে বসবাস করো। আমার যাত্রাপথে বাধা দিলে নিশ্চিত কিছু একটা ঘটে যাবে কিন্তু। আমি জেবার ধারালো কথাগুলো চুপটি করে শুধু শুনলাম। আমিও সকালের অপেক্ষায় আছি। দেখব জেবা কী করে।
 
      সকালে জেবা আমার আগেভাগে উঠেছে। অন্যদিন আমাকে ডেকে তোলে। আর আজ ডাকা তো দূরের কথা বিছানা ছেড়ে উঠার সময় একটু শব্দও করেনি। যার কারণে আমি কিচ্ছু টের পেলাম না। ঘুম থেকে উঠেছি সাতটায়। উঠে দেখি জেবা নেই। জেবা জেবা বলে ডাকতে শুরু করলাম। সাড়া পেলাম না। একটু পর পাশের ঘর থেকে দরজা খোলার আওয়াজ পেলাম। নিশ্চয় জেবা ও ঘরে লুকিয়েছিল। আমার অনুমান ক্ষুণ্ণ হলো। জেবা না বেরিয়ে, বেরিয়ে এলো আম্মু।

     এই সাতসকালে তোর হলোটা কী? জোরে জোরে আওয়াজ করে পুরো বাড়ি মাথায় তুলছিস কেনো? সকাল সকাল কেউ চিল্লাপাল্লা করে করে?
      আম্মু জেবা তোমার ঘরে?
      কি বলছিস তুই? বউমা আমার ঘরে থাকবে কেনো?
      না মানে রাতে একটু ঝগড়া হয়েছিল সকালে ঘুম থেকে উঠে জেবাকে আর পাইনি। আমার ঘুম থেকে উঠতেও দেরি হয়ে গেছে। এখন জেবাকে কোথাও খুঁজে তো পাচ্ছি না। রাগ করলেই তো বাবার বাড়ি চলে যায়। মনে হয় আজও চলে গেছে সেখানে।
       তুই হচ্ছিস এক হতোচ্ছাড়া। আমার সোনা বউমার সাথে সারাদিন ঝগড়া করিস। লজ্জা করে না তোর? বউমাকে একটু ভালোবাসতে শেখ্। নইলে তোর কপালে দুর্ভোগ এসে জড়ো হবে। সময় আছে ভালো হয়ে যা। তাল গাছের মতো লম্বা হয়েছিস কিন্তু মানুষ হতে পারলি না।
        প্লিজ আম্মু আর এমন হবে না। ওকে নিয়ে আসো জেবার আব্বু আম্মুকে বলে। এই সকাল বেলা  গিয়ে যদি জেবার আব্বুর কাছে সব বলে দেয় তাহলে ঝামেলা সৃষ্টি হবে। তুমি যাওনা একটু জলদি।
       হ্যাঁ, ঝামেলা হোক। তোর নামে কেস করুক। তোর লজ্জা হবে তাহলে। আমি যেতে পারবো না তোর শ্বশুরবাড়ি। পারলে তুই যা।
       না আম্মু আমি গেলে আরো রাগ দেখাবে। আসবে না আমার সঙ্গে। বরং তুমি যাও। তোমার সাথে ছাড়া আসবে না। প্লিজ আম্মু তুমি গিয়ে নিয়ে আসো। না গেলে আমার শ্বশুর আমাকে খারাপ জামাই মনে করবে।
       হ্যাঁ যাচ্ছি তবে পরবর্তীতে এমন করলে আর যেতে পারবো না কিন্তু। এই পাঁচবার বউমাকে আনতে যাচ্ছি। ঝগড়া করবি তুই আর বউমাকে আনতে যেতে হবে আমার।
       আগে যাও তো। খালি আমার দোষ। তোমার বউমার কোনো দোষ নেই। একটু কিছু বলতে পারবো না তাকে। আমাকে আর খামখা দোষারোপ না করে জেবাকে নিয়ে আসো। আর শোনো তুমি তো যাচ্ছো তোমার বিয়াইন বাড়ি। তোমাকে পেলে তো তারা আসতে দেবে না জানি। নানা ভোজের আয়োজন করবে। আর বলবে আজ থেকে যেতে। তুমি কিন্তু থাকবে না। বিকেল পাঁচটার আগে বাড়িতে আসবে। তোমার বউমাকে বলবে একটা সারপ্রাইজ আছে তার জন্য। আর বলবে আজ বিকেল পাঁচটার আগে বাড়িতে যেতে হবে।

     কী এমন সারপ্রাইজ দিবি তা আমার জানা আছে। মিথ্যা কথা বলে বউমাকে আনার ফন্দি বের করেছিস তা আমি সব বুঝি। আমার যথেষ্ট জ্ঞান হয়েছে।
     এত কথা না বলে ঝটপট যাও তো। বাড়িতে এলেই নিজ চোখে দেখে নিও সত্য নাকি মিথ্যা।
      ওকে গেলাম। তোর তো আজ ছুটির দিন বাড়িতে থাকিস। আজ বাইরে যেতে হবে না। আমি আসবো তারপর যাবি।
     ঠিক আছে কোথাও যাবো। একটু পর আম্মু চলে গেল জেবাকে আনতে। এই ফাঁকে আমি সেভ হয়ে বাজারে গেলাম। সুন্দর দেখে একটা নীল শাড়ি কিনলাম। নীল শাড়ি জেবার খুব পছন্দ। নীল শাড়ি পেলে আর কিছু চাইনা সে। তাই আপাতত শাড়ি দিয়ে খুশি করায় তারপর দেখা যাবে অন্যকিছু। এরপর রঙিন একটা বিছানা চাদর কিনলাম। এবার বাড়িতে যেতে হবে নইলে সময়ের সাথে পেরে উঠবো না। হাতে আর মাত্র দুই ঘন্টা বাকি। যা যা করার দুই ঘন্টার আগেই সারতে হবে।

    বাড়িতে এসে প্রথমে আগের বিছানা চাদরটা উঠিয়ে নতুন বিছানার চাদরটা ভালো ভাবে বিছালাম। এবার শাড়িটার ভাঁজ খুলে পরতে শুর করলাম। আমি সুন্দর করে শাড়ি পরতে পারি। অনেকবার শাড়ি পরেছি আমাদের স্কুলের ক্রীড়া অনুষ্ঠানে মঞ্চনাটক করতে। এমনকি জেবাকেও আমি শাড়ি পরিয়ে দিই। জেবা তেমন শাড়ি পরতে পারে না। বলতে গেলে আমার কাছ থেকেই একটু একটু শিখছে শাড়ি পরা। বিয়ের সময় পার্লারের মেয়েরা পরিয়েছিল তারপর থেকে আমি নিজ হাতে শিখাচ্ছি। আজ শাড়ি পরতে আমার কোনো বাধা পেতে হলো না। শাড়ি পরে আয়নায় ভালোভাবে দেখলাম। সুন্দর লাগছে তো। মেকআপও করেছি। আমি মেয়ে হলে, আমাকে দেখে যেকেউ দিওযানা হয়ে যেত। ঘরের সবকিছু ঠিকমতো গোছাতে গোছাতে সাড়ে চারটা বেজে গেল। দরজার লকটা খুলে দিলাম যেন আম্মু আর জেবা বাড়িতে এলে আমার দরজা খুলতে উঠে যেতে না হয়। এবার অধীর আগ্রহ নিয়ে জানালা দিয়ে তাকিয়ে আছি রাস্তার দিকে। ঐ তো জেবাকে দেখা যাচ্ছে পিছে আম্মও আসছে। এবার বউ সেজে বিছানার মাঝখানে গিয়ে বসলাম ঘোমটা দিয়ে। বাসররাতে যেমন জেবা বসে ছিল ঠিক তেমন। দুজনই বাড়িতে প্রবেশ করলো। আমি শুনতে পাচ্ছি আম্মু জেবাকে বলছে যাও বউমা ঘরে যাও। তোমার জন্য নাকি সারপ্রাইজ আছে। সকালে যাবার সময় মেহরান বলল। জলদি ঘরে গিয়ে ফ্রেস হয়ে দেখো তো কী সারপ্রাইজ আনছে। আর ঝগড়া ফ্যাসাদ করিও না। তুমি বাড়িতে না থাকলে আমার মন ভালো থাকে না। এবাড়ি শূন্য শূন্য লাগে। আম্মুর কথার সায় দিয়ে জেবা আস্তে করে দরজা খুলতেই দেখল একটা নতুন বউ সেজেগুজে ঘোমটা দিয়ে নীরবে বসে আছে। মা মা বলে চিৎকার দিয়ে ঘরে মেজেতে ধপাস করে পড়ে গেল। জেবার গলার আওয়াজ পেয়ে আম্মু দৌড়ে এসে দেখে ঘরে নতুন বউ। আম্মু অবাক হলো। হারামজাদাটা কই গেল? এই তোর সারপ্রাইজ? একটা মেয়ের জীবন কেন কষ্ট করলি? তোকে আমার বুদ্ধিমান ছেলে ভেবেছিলাম। কিন্তু তুই একটা....
     আম্মু ফ্লোর থেকে জেবাকে টেনে তুললো। জেবা আম্মুকে আস্তে আস্তে বলছে, কাল রাতে আমাকে আপনার ছেলে বলেছিল সে নাকি আরেকটা বিয়ে করবে। আজ তা প্রমাণ করিয়ে দিলো। এই কারণে সকালে আমি চলে গেছিলাম। আমাকে কেনো আনতে গেলেন? আমি কী দোষ করেছি? জেবা চিৎকার দিয়ে কাঁদতে শুরু করেছে। আর আমি পালঙ্কে বসে মুচকি মুচকি হাসছি।
    
     বউমা তুমি শান্ত হও। আমি হারামজাদার একটা ব্যবস্থা করতেছি। কোথায় পালিয়েছিস বাবা? বেরিয়ে আয়তো। দেখি তোর সুরতখানা। পালঙ্কের নিচে উঁকি মেরে দেখলো, পেল না। এবার গেল পাশের রুমে। সেখানেও না পেয়ে ফিরে এলো আম্মু। এবার জোর গলায় নতুন বউকে বলতে লাগলো, আচ্ছা তুমি কেমন মেয়ে গো? একজন বউ থাকতে তাকে আবার বিয়ে করেছো। লজ্জা করে না তোমার? আরেক জনের সংসার ধ্বংস করতে এসেছো? দেখি কে তুমি! এই বলে ঘোমটা টা যখন উঠালো তখন আম্মু পুরোপুরি অবাক। হা হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। এমন ভাব নিয়ে দেখছে যেন এর আগে আমাকে কখনোই দেখিনি। আম্মুও ধপাস করে পড়ে গেল মেজেতে। আম্মু পড়ে গেছে এই শব্দ পেয়ে জেবা চোখ খুললো। মায়ের পাশে বসে আম্মু ও আম্মু বলে দুইবার ডাক দিলো। আম্মু উঠলো না। আমি এখন কী করবো ভেবে পাচ্ছি না। এবার জেবা নতুন বউয়ের দিকে তাকালো। আম্মুকে টেনে তুলবে কী তা না আমাকে দেখামাত্র নিজেও আবার ধপাস করে শুয়ে পড়লো।

     নতুন বউকে দেখে দুজনই বেহুশ। এবার আমার উঠতেই হবে। শাড়ি ব্লাউজ সব খুলে দৌড়ে গেলাম পানি আনতে। এক জগ পানি এনে চোখেমুখে ভালো মতো ছিটিয়ে দিতেই দুজনই উঠে বসলো। আম্মু হাসতে হাসতে চলে গেল নিজের রুমে। জেবা দাঁড়ালো আমার মুখোমুখি।

        দুষ্টু, ফাজিল একটা। এই তোমার সারপ্রাইজ? নতুন বিছানার চাদর, নতুন নীল শাড়ি কোথায় পেয়েছ এগুলা?
       নীল শাড়িটা কিনেছি তোমার জন্য। মনে আছে আজ তোমার জন্মদিন? মনে করো এটাই তোমার জন্মদিনের ছোট্ট উপহার। কী খুশি হওনি? জেবা বোবার মতো অপলক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
       আমার জন্মদিন অথচ আমার খেয়ালই নেই। তোমার ঠিকই মনে আছে। তুমি আমাকে এতো ভালোবাসো?
       
     হ্যাঁ,  কেনো মনে থাকবে না? যেদিন তুমি আমার ঘরের বউ হয়ে এসেছো সেদিন থেকে তোমার সকল দায়িত্ব আমার। আমি তোমার শিরায় শিরায়, রক্তের কণায় কণায় মিশে গেছি। কেনো মনে থাকবে না বলো? হয়তো তোমার সাথে একটু দুষ্টুমি করি কিন্তু তুমি সেই দুষ্টুমির অর্থ বোঝো না। হয়তো তোমার সাথে একটু ঝগড়া করি, তুমি সেই ঝগড়ার অর্থ বোঝো না। একটু ঝগড়া হলেই রাগ করে চলে যাও বাবার বাড়ি। আমি মুখেই যা একটু আধটু বলি কখনো তোমার গায়ে হাত দিয়েছি? বলতে পারবে কখনো তোমাকে মেরেছি?

    জেবা অশ্রু আটকে রাখতে পারলো না। আমার বুকে মুখ লুকিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলল, আমি অপরাধী। আমাকে শাস্তি দাও। তুমি আমাকে এত ভালোবাসো অথচ আমি তোমার সাথে কত খারাপ ব্যবহার করেছি। আমি আর কোনোদিন রাগ করে চলে যাবো না। কথা দিচ্ছি, আজ যেমনি তোমার বুকে মুখ লুকিয়েছি এভাবেই তোমার মাঝে মিশে থাকবো। তোমার ভালোবাসা প্রতিদান আমি দিতে পারবো না। সত্যি তুমি আমাকে অনেক ভালোবাসো।

     আমিও সত্যি বলে দিচ্ছি এরপর একটু রাগারাগি করে যদি চলে যাও তাহলে সত্যি সত্যি নতুন একটা বিয়ে করবো।
     এই কথা আর কোনো সময় বললে, খুন করে ফেলবো বলে দিলাম। আমার ভুল হয়েছে আমাকে শাস্তি দাও। তবুও ও কথা আর মুখে আনবে না।

    হ্যাঁ, আজ তোমাকে আমি শাস্তি দেবো। কঠিন শাস্তি। তোমার শাস্তি হলো এই শাড়িটা তুমি আজ নিজে নিজে পরবে। আমি তোমাকে একটুও হেল্প করবো না। যতক্ষণ সুন্দর না হবে ততক্ষণ পরবে।

           *******---********

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ