āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ā§§ā§Ž āĻĄিāϏেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3937

টুকরো সুতোর বাঁধন
লেখক : মিশু মনি
.
রুমে শুয়ে আছি।সামনে কম্পিউটার চালু করা।আর আমি মোবাইলে ফেসবুকে ব্যস্ত।
হঠাত একটা মেয়ে আমার রুমের দরজায় উকি মেরে বলল,শুভ্র ভাইয়া,একটু শুনবেন?
আমার মেজাজ বিগড়ে গেল।আমার অনুমতি ছাড়া কেউ আমার রুমের করিডোরেও আসতে সাহস করেনা আর এই মেয়েটি আমার রুমে চলে এসেছে? আমি একে চিনি ও না।প্রচণ্ড রাগ উঠল।
আমার বাবা আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক আর দাদু এলাকার চেয়ারম্যান। সারাদিন বাসায় বিভিন্ন লোকের আগমন। কিন্তু সকলের বসার জন্য বাড়ির বাইরের দিকে একটা ঘর আছে।ওখানে তিন টা রুম ছেড়ে দেয়া হয়েছে কাজের জন্য।আর এই মেয়ে বাড়ির অন্দরমহলে ঢুকে পড়েছে তারউপর আমার রুমে চলে এসেছে।আমি হয়ত এত টা রেগে যেতাম না।কিন্তু আমি আমার গার্ল ফ্রেন্ড এর সাথে চ্যাটিং এ ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম। বিরক্ত করাতে মেজাজ বিগড়ে গেছে।
উঠে এসে চিৎকার করে বললাম,হাও ডেয়ার ইউ? আমার রুমে চলে এসেছ কোন সাহসে?
মেয়ে টা কিছু বলতে যাচ্ছিল।কিন্তু আমি রেগে বললাম তোমাদের কাজের জন্য আলাদা রুম তো আছে।তবুও বাসার ভিতরে কি হ্যা? যত্তসব।
মেয়ে টি কিছু না বলে চলে যাচ্ছে।খুব দ্রুত বের হওয়ার জন্য একরকম দৌরেই যাচ্ছে।
আমার হঠাত মনে পড়ল, এখন তো বাসায় কেউ নেই।পাশের বাসায় একটা বিয়ে হচ্ছে এখন সবাই ওখানে।মেয়েটির হয়ত ভীষণ প্রয়োজন ছিল।কাউকে কোথাও দেখতে না পেয়ে আমার রুম অব্দি চলে এসেছে।ওর তো কোনো দোষ নেই।আমি অযথা ওকে রাগ দেখালাম।
মনে পাপবোধ জেগে উঠল।ছুটে এসে মেয়েটির সামনে দাড়িয়ে বললাম,দাড়াও।
তাকিয়ে দেখি ওর চোখে পানি।আমার অপমান সহ্য করতে পারেনি।মুহুর্তেই আমার মধ্যে খারাপ লাগা কাজ করল।
বললাম,কিছু দরকার? 
- হুম।
- বলো,
মেয়েটি মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে।মলিন মুখ।আমি বললাম,আমার এত টা রেগে সিন ক্রিয়েট করা উচিৎ হয়নি।সরি ফর দ্যাট।
মেয়েটি তবুও নিশ্চুপ।আমি বললাম,কি দরকার বলো? কিছু বলবা?
- আপনার বাবার কাছে এসেছিলাম।
- আব্বু পাশের বাড়িতে।একটা মেয়ের বিয়ে পরানো হচ্ছে তো সবাই ওখানে।
- আমি তো সেটা জানতাম না।আমার এখনি খুব জরুরি একটা কাজে যেতে হবে।কাউকে দেখতে পাইনি বলে ভিতরে প্রবেশ করে ফেলেছি। আমাকে মাফ করবেন।
- সরি বললাম তো।যাই হোক,কিছু বলার থাকলে বলে যাও।আমি আব্বুকে জানিয়ে দিবো।
মেয়েটি বলল,ন্যাশনাল সার্ভিসে লোক নেয়া হচ্ছে শুনলাম। আমি চাকরীর জন্য এপ্লাই করতে চাই।কিন্তু শুনেছি চব্বিশ বছর না হলে নাকি হবেনা? আমার তো চব্বিশ বছর হয়নি।আমাকে কি কোনো ভাবে নেয়া যাবে? সেই বিষয়েই কথা বলতে এসেছিলাম।
- বয়সের ব্যাপার টা আমি ঠিক জানিনা।আব্বুকে জিজ্ঞেস করে দেখবো। আর বয়স যদি না হয়ে থাকে তাহলে চাকরী করতে চাও কেন?
- আমার এক টা চাকরী খুব দরকার।
- কিন্তু বয়স না হলে কিভাবে হবে?
- সেটাই জানতে এসেছিলাম। খুব বিপদে পড়েছি। এই মুহুর্তে এক টা কাজ খুব দরকার আমার।
- তাহলে অন্য কাজ করতে পারো। দেশে কি কাজের অভাব?
- ন্যাশনাল সার্ভিসে করতে পারলে আমার জন্য ভালো হত।আর দেশে কাজের অভাব নেই,কিন্তু সময় ও সুযোগের অভাব আছে।তাছাড়া সব ধরনের কাজ আমি করতে পারবো না।আমার একটা আত্মসম্মান আছে।
আমি অবাক হয়ে গেলাম মেয়েটির কথায়।বললাম,এখনো বয়স ই হয়নি আবার জব করার ইচ্ছা কেন? তোমার বাবা কি করেন?
মেয়েটির চোখ ছলছল করে উঠল। আমি তো অপমানজনক কিছু বলিনি।তাহলে আবারো কাঁদছে কেন?
বিব্রত হয়ে বললাম,বায়োডাটা দিয়ে যেও।আমি আব্বুকে বলবো তোমার ব্যাপারে।
মেয়েটি একটা ফাইল এগিয়ে দিয়ে বলল,এখানে সব কাগজ আছে।আমার এনআইডি ফটোকপি ও আছে।
- ওকে।রেখে যাও।
হাত বাড়িয়ে ফাইল টা নিতেই সে বলল,আমার মোবাইল নাম্বার একটা কাগজে লেখা আছে।আপনি আপনার বাবাকে জানাবেন।
বলেই মেয়েটি চলে গেল।আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।একটা কথাই কানে বাজছে,আমার একটা আত্মসম্মান আছে।
আত্মসম্মান!!  সেটা হয়ত আমার নেই।আর নেই বলেই মেয়েটির সাথে খারাপ আচরণ করতে পেরেছি।
.
মেয়েটির নাম জানার জন্য আইডি কার্ড টা বের করতেই চমকে উঠলাম। মা বাবা দুজনেই মৃত!!
অচেনা এক বিষন্নতায় ছেয়ে গেল মনটা।বাবা মা কেউ নেই! তাই এভাবে কথা বলল! আর আমি কিনা না জেনেই খারাপ আচরণ করলাম। এ কারনেই বাবার পেশার কথা জিজ্ঞেস করতেই চোখে পানি চলে এসেছিল মেয়েটির।
ভাবতে ভাবতে মনটা খারাপ হয়ে গেল।আমি সব সময় ই একটু অহংকার আর ভাব নিয়ে থাকি।কারো প্রকৃত অবস্থা কখনোই বোঝার চেষ্টা করিনা।আমার কথা বলার ধরন টা ভালো না।মেয়েটিকে নানান ভাবে অপমান করলাম। আমি কি মানুষ! 
অথচ সে স্পষ্ট জবাব দিলো,আমার একটা আত্মসম্মান আছে।
ভিতরে ভিতরে দগ্ধ হচ্ছি।খারাপ লাগছে খুব।নিজের বিবেকের কাছে ধরা পড়েছি আজ।আমি যে আসলেই একটু অহংকারী। আজ বুঝতে পারলাম।
.
মেয়েটির প্রতি সহানুভূতি জাগছে।কৌতুহল বশত ওর সার্টিফিকেট বের করে চোখ কপালে উঠে গেল আমার।এস এস সি তে জিপিএ ৫.০০ আর এইচ.এস.সি তে ৪.৮১
.
অনেক্ষন অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম। মেয়েটির নাম মিতু।অনেক মেধাবী সেটা বুঝতে আর বাকি নেই।হয়ত দুর্ঘটনার কারনে ইন্টারে রেজাল্ট টা খারাপ হয়েছে।
অন্যরকম এক সহানুভূতিতে ভরে গেল মনটা।আমিতো এই অসহায় মেয়েটিকে সাহায্য করতে পারি।কিন্তু কিভাবে?
.
অনেক চিন্তা ভাবনা করে বের করলাম, ওকে কোনো ভালো চাকরীর ব্যবস্থা করে দেয়া যায়।শহরে পরিচিত অনেকেই আছেন। কোথাও চাকরী নিয়ে দেয়াটা খুব কঠিন হবেনা।
মিতুর দেয়া নাম্বার টায় কল দিলাম।ও রিসিভ করে সালাম জানিয়ে জিজ্ঞেস করল,কে বলছেন?
- আমি শুভ্র।
- চিনলাম না তো। কোন শুভ্র?
- চেয়ারম্যানের ছেলে।
আমি বুঝতে পারছি মিতু খুব অবাক হয়েছে।
বললাম,তুমি কি শহরে চাকরী করতে পারবা?
- খেয়ে পড়ে বেচে থাকাটাই জরুরি।যেখানেই হোক করতে পারবো। আপনি কি আপনার বাবাকে বলেছেন সব কিছু?
- না।মিতু ন্যাশনাল সার্ভিসে খুব বেশি স্যালারি পাবা না।তোমার আপত্তি না থাকলে আমি তোমাকে ভালো কোনো চাকরীর ব্যবস্থা করে দিতে পারি।
মিতু চুপ করে আছে।কল্পনায় দেখতে পারছি ওর চোখে পানি এসে গেছে।বিস্ময়ে কথা বলতে পারছে না।
বললাম,তুমি কি ঢাকায় জব করতে পারবা? বলো?
- হুম পারব।
- ওকে।আমি ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।কোম্পানি নাকি গার্মেন্টস?  কোনটা চাও?
মিতু বলল,যেকোনো চাকরী হলেই হবে।
- শুরুতে কিন্তু ১৫/১৬ হাজার পর্যন্ত নিয়ে দিতে পারবো। এতে হবে?
- মাসে ৫/৬ হাজার হলেও আমার আপত্তি নেই।
- ওকে।আমি পরশু ঢাকা যাচ্ছি।গিয়ে কথা ফাইনাল করে তোমায় জানাবো।
- আচ্ছা।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
- হুম।আর আমার বিহ্যাভের জন্য আমি সরি।
মিতু আবারো অবাক হয়েছে বুঝতে পারছি।আমি কল কেটে দিলাম।
.
ঢাকায় এসেই আগে কথা বলে মিতুর চাকরীর ব্যবস্থা করলাম। তারপর ওকে ফোন করে জানালাম। মিতু খুব খুশি হয়েছে।ওকে ঠিকানা জানিয়ে চলে আসতে বললাম।
.
কিন্তু চারদিন হয়ে গেল মিতুর কোনো খোজ নেই।আমি কল দিতেই ও রিসিভ করে চুপ করে রইলো।
- হ্যালো মিতু,
- হুম
- এত তাড়াতাড়ি এসে তোমার চাকরী ঠিক করলাম আর তুমি নেই।একবার কল ও দাওনি।কি ব্যাপার?
- আসলে আমি আপনাকে ঠিক বিশ্বাস করতে পারছি না।ঢাকায় গিয়ে আবার কোন বিপদে পড়ব, তাই আর কি.....
আমি প্রথম টায় খুব অবাক হলাম।কিন্তু পরক্ষনেই মিতুর বুদ্ধির প্রশংসা করতে হলো।ও তো  ঠিক ই বলেছে।আমাকে ভালো ভাবে চেনেনা,জানেনা,তাছাড়া ওর মত পরিস্থিতিতে থেকে বিশ্বাস না করা টাই স্বাভাবিক।
বললাম,তোমাকে বিশ্বাস করতে হবেনা।আমি ঠিকানা দিচ্ছি তুমি ঢাকায় এসে সেখানে যোগাযোগ করিও।
এরপর মিতুকে ঠিকানা জানিয়ে দিয়ে কল কেটে দিলাম।
.
আমার দায়িত্ব আমি পালন করেছি।এখন ও যা ভালো মনে করবে,সেটাই করুক।
.
এরপর কয়েকদিন কেটে গেল।আমার গার্ল ফ্রেন্ড সাবিহার সাথে হঠাত ই ব্রেকাপ হয়ে গেছে।সাবিহা নতুন একটা রিলেশনশিপ এ জড়িয়ে পড়েছে। তাই আমাকে ছেড়ে দিলো। এই নিয়ে কয়েকদিন ধরেই মনটা অনেক খারাপ।
এই কয়েকদিনে একবার ও মিতুকে কল দেইনি।মেয়েটা চাকরীতে জয়েন করেছে কিনা তাও জানিনা।একবার ভাবলাম কল দিই কিন্তু প্রয়োজন নেই ভেবে রেখে দিলাম। আমার দায়িত্ব শেষ। সে আসলে নিশ্চয়ই একবার ধন্যবাদ জানাতে হলেও কল দিত।
.
প্রায় আড়াই মাস হয়ে গেছে।
একদিন রাতে ঘুমিয়ে পড়েছি। হঠাত ই মোবাইল টা বেজে উঠল। স্ক্রিনে তাকিয়ে দেখি আমার পরিচিত এক বড় ভাই।
রিসিভ করে বললাম,হ্যালো,
- কি ব্যাপার শুভ্র,এত তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে গেছো?
- হ্যা ভাই।একটু চোখ লেগে এসেছিল।
- ওহ আচ্ছা।তুমি কি ঢাকায় নাকি গ্রামে?
- ঢাকায় ভাই।
- তুমি যে মেয়ে টা পাঠিয়েছ সে তো একটা জিনিয়াস।মাত্র দুই মাসেই স্যালারি বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।মেয়েটা সফটওয়্যারের কাজ জানে আগে তো বলোনি।
আমি ঘুমের ঘোরে অনেক ভেবে মনে করতে পারলাম, আড়াই মাস আগে এই বড় ভাইয়ের অফিসে মিতুর কাজের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলাম। তারমানে মিতু চাকরীতে জয়েন করেছে!
বললাম,তাই নাকি ভাইয়া?
- হ্যা।মেয়েটা সব কাজেই পটু।গ্রামের মেয়ে এতটা জিনিয়াস হতে পারে আমার জানা ছিল না!
- হুম ভাইয়া।থ্যাংকস এ লট।মেয়েটার কেউ নেই।ওর স্যালারি আরও বাড়ুক সেটাই চাই।
ভাইয়া বলল,তো একদিন আসো অফিসে।অনেকদিন দেখা হয়না।
- চেষ্টা করবো।
.
দুদিন পর অফিসে গিয়ে ভাইয়ার সাথে দেখা করলাম।
দুজনে বসে কথা বলছি হঠাত মিতু এসে দাড়াল।আমাকে দেখে খুব অবাক হয়েছে বুঝলাম। আমিও অবাক!  মেয়েটির গায়ের রঙ কিছুটা ফর্সা হয়েছে,পোশাক উন্নত হয়েছে,চুলের স্টাইল চেঞ্জ হয়েছে।সবমিলিয়ে অনেক পরিবর্তন।
মিতু বলল,আপনার সাথে কথা বলব শুভ্র ভাইয়া।
- বলো।
- একটু আলাদাভাবে।
আমি ভাইয়াকে বলে মিতুর অফিস ছুটি নিলাম।
.
বাইরে আসতেই মিতু বলল,ছুটি নেয়ার দড়কার ছিলনা।
- ছিল।অনেকদিন হয়ত বাইরে বের হও না।
- আপনি খুব ভালো শুভ্র ভাইয়া।জানেন আমি ঢাকায় আসার সময় আমার মোবাইল টা হারিয়ে ফেলেছি।তাই আর আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারিনি।অফিসের কাউকে তো আর আপনার কথা জিজ্ঞেস করতে পারিনা।
- এই ব্যাপার তাহলে।আমি অবশ্য কখনো কল দেইনি।আর ভেবেছিলাম তুমি হয়ত ঢাকায় আসোনি।
- আপনার নাম্বার টা মোবাইল এ ছিল।ওটাই হারিয়ে গেছে।আপনি আমাকে অকৃতজ্ঞ ভাবেন নি তো?
- আরে নাহ।যাই হোক,কেমন যাচ্ছে দিনকাল?
- অনেক ভাল।স্যালারি যা পাই তার অর্ধেক টাই থেকে যায়।একা থাকি,বেশি খরচ নেই।
- কোথায় থাকো?
- আমার এক পরিচিত আনটির সাথে রুম শেয়ার করে থাকি।কাছেই বাসা।
মিতুকে নিয়ে লাঞ্চ করতে আসলাম।অনেক সুখ দুঃখের কথা হলো দুজনাতে।মিতুর স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার কিন্তু হঠাত সরক দুর্ঘটনায় বাবা মা দুজনেই মারা গেছে।ওদের সব সম্পত্তি চাচারা দখল করে নিয়েছে নানান কথা।
রাতে বাসায় ফিরে কোনো এক অজানা কারনে মিতুর সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করল।কল দিয়েই ফেললাম।নিজের অজান্তেই সারারাত ধরে কথা বলে ফেললাম।
.
প্রতি রাতেই কথা চলতে লাগল।কিভাবে যেন একটা মায়ায় জরিয়ে যাচ্ছি।কোনো এক টুকরো সুতোর বাধনে বাধা পড়তে ইচ্ছে করছে।
.
কয়েকদিন এভাবে চলার পর বুঝতে পারলাম আমি মেয়েটিকে ভালোবাসি।সিদ্ধান্ত নিলাম এই মেয়েটিকে বিয়ে করে নিজের কাছে এনে রাখবো। চাকরী বা কোনো কাজ করতে দিবো না।ও শুধু পড়াশুনাই করবে।আমার বিশ্বাস মেয়েটি একদিন অনেক বড় হবে।
.
আমার বাসাতেও কেউ কোনো আপত্তি জানাল না।ভেবেছিলাম আব্বু কখনোই মেনে নিবে না।কিন্তু সবচেয়ে আব্বুই বেশি খুশি এ সিদ্ধান্তে।
.
অবশেষে বাঁধনে বেধেই ফেললাম।
( সমাপ্ত)

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ