āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§§ā§­ āĻĄিāϏেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3894

অসমাপ্ত গল্প
সুহান:- ইরা,তোমার কান্নার শব্দ কিন্তু আগের মতই আছে,
ইরা:- কই কাঁদি,মাথায় সমস্যা আছে আপনার?
সুহান:- কিন্তু তুমি অনেক বদলে গেছো, এই যেমন এখন খুব
সুন্দর
মিথ্যে বলতে পারো।
ইরা চুপ হয়ে গেলো।
সুহান:- তোমার বর ভালো আছে?সে কই আছেন?
ইরা:- আমার কাছেই,রাখলাম, বর এসে যাবে।আচ্ছা
আপনার জি এফ
কেমন আছে?
সুহান:- জি এফ,হা হা হা
ইরা:- হাসেন কেনো?আমার বিয়ের ৫দিনের মাথায় ই
আপনি
রিলেশনশিপ এর স্ট্যাটাস দিয়েছেন,এবং আমি কয়েক
দিন পর
আপনাকে জিজ্ঞেস করলাম,কে সে?আপনি
বলেছেন,লুবনা।
সুহান:- ইরা,লুবনা,টুবনা ওগুলো আমার বানানো।আমি যদি
তখন না
বলতাম,তুমি গুছিয়ে সংসার শুরুই করতে পারতেনা।আমার
দিকে টান
থাকতো, ভেবেছি একবার বর কে ভালোবেসে ফেললেই
আমায় ভুলে যাবে,এখন তাই হয়েছে,বর কে
ভালোবাসতেছো। আমাকে আর মনে পরবেনা,তুমি সুখে
শান্তিতে সংসার করতে পারবে।
ইরা চুপ হয়ে গেছে,সুহান কি চালাকি করেইনা
ভালোবাসার নেশা
কাটাতে চেয়েছে,সে হারিয়ে দিতে চায়?এতো সহজ
হারানো
বুঝি?
ইরা:- হুম খুব ভালোবাসি আমার বর কে।
সুহান:- নিঃশ্বাস ফেলছে।খুব স্পষ্ট এ নিঃশ্বাস।দুঃখের
সকল
কার্বনডাইঅক্সাইড বের হয়ে সব কিছু শেষ করে দিচ্ছে
ইরা:- হ্যালো,,,হ্যালো।আছেন?
সুহান:- হুম বলো
ইরা:- মনে মনে বলছে,(ছেলেটা এখনো বড় হলো না,মন
খারাপ হলে সবাই বুঝে ফেলে)
আচ্ছা বিয়ে করছেন কবে?
সুহান:- ভাবিনি এখনো।
ইরা:- অনেকদিন ধরে একটা কথা বলার ছিল
সুহান:- বলো
ইরা:- আসলে,আমার বিয়ে হয়নি।
সুহান:- মানে? সত্যি?কথায় ই বুঝা যাচ্ছে সে খুব খুশি
হয়েছে,বাচ্চারা
যেমন আনন্দ পেলে প্রকাশ পায়,ঠিক তেমন।
ইরা:- হুম বিয়েটা ভেঙে দিয়েছিলাম,আপনার অবহেলা
মনে
রেখেও আমি বিয়েটা করতে পারিনি,চেয়েছিলাম
ফিরবো, তবে
আপনার বানানো লুবনার প্রেম কাহিনি আমাকে আপনার
জীবনে
ফিরতে বাঁধা দিয়েছে,পারিনি আমি আপানার দয়া
নিতে। আপনাদের মাঝে নিজেকে আনতে পারিনি।
সুহান:- এখন তো জানো, ওটা তো বানানো ছিলো,এখন
কি
আমায় একবার সুযোগ দেয়া যায়না?
ইরা:- কথা শেষ করতে দিন।
আমি তখন অনেক আপসেট হয়ে পরেছিলাম।কয়েক মাস
বাদেই
আমার জীবনে জুনায়েদ আসে।আমি ওর উপর অল্প সময় ই
খুব ভরসা করে ফেলি।খুব ভালোবেসে ফেলিছি,ছেলেটা
সত্যিই ভালো বাসা পাওয়ার যোগ্য।
খুব কম সময়ে খুব ভালোবাসা আদায় করে নিতে জানে।
সুহান চুপ হয়ে যায়, একদম শান্ত,কাল বৈশাখী ঝড় এর
আগে
যেমন আকাশ শান্ত থাকে ঠিক তেমন।
ইরা:- আচ্ছা শুনুন জুনায়েদ কল দিচ্ছে রাখি।
ফোন রেখে,ইরা কাঁদতেছিল,আজ ও ফোন এর ডিসপ্লে
ভিজছে, আজ এক বছর বাদে দুজন মানুষ এর গন্তব্য পথ
আলাদা হয়ে গেলো চিরতরে।
সুহান,তুমি আমাকে হারিয়ে দিতে পারো নি,আজ আমি
হারিয়ে
দিয়েছি তোমায়,যে মিথ্যে লুবনার গল্পে তুমি আমায়
ভালোরাখতে গিয়ে অনেক দূরে ঠেলে দিয়েছিলে আজ
আমি মিথ্যে জুনায়েদ এর গল্প বলে তোমায় দূরে ঠেলে
দিলাম।কি লাভ বলো,তুমি শুধুই আমার
ভালোচাও,ভালোচাইতে
গিয়ে হয়তো আমার ভালোবাসাকেই তাচ্ছিল্য করেছো,
সে অধিকার তোমার নেই।
হয়তো ভবিষ্যৎ এ ও করতে,আমি সে সুযোগ তোমায় আর
দিচ্ছিনা।আমি এমন একজন কে চেয়েছি,যে আমার
ভালোর জন্য আমায় দূরে ঠেলে দিবেনা,ভালো -খারাপ
এক সাথে কাটাতে চাইবে।এমন একজন কে চেয়েছি,যে
কখনো বলবেনা,তুমি অন্য কারো সাথে সুখে থেকো, যে
বলবে,তোমায় ছাড়া আমার সুখে থাকা হবেনা।যে আমার
চেয়েও আমায় বুঝবে তাকে চেয়েছিলাম,তুমি তো আমায়
বুঝতেই চাওনি।আমি তোমায় ২য় বার আমার ভালোবাসা
নিয়ে নিজেকে
মহৎ বানানোর সুযোগ দিলাম না।তুমি আমায় হারাতে
গিয়ে নিজে বড্ড
হেরে গেলে।
বলতে বলতে ইরার দু চোখ ঝাপ্সা হয়ে
গেলো। রাত বাড়লো,বেড়েছে মেঘের আনাগোনা, ইরা
আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে,হঠাৎ করেই ঝুম বৃষ্টি।
সেই
বৃষ্টি,,,,
হয়তো পরের রমজান এ এমন ই আকাশ মেঘে ছেয়ে যাবে,
হয়তো তখন ইরা আর সুহান এর জীবনে সত্যিকারের
লুবনা,জুনায়েদ থাকবে,সুহান তখন লুবনার সাথে কথা
বলায় ব্যস্ত
থাকবে আর ইরা জুনায়েদ এর সাথে।হুট করে বৃষ্টি
নামবে।জুনায়েদ আর ইরার মন বিষণ্ণ করে দিবে ঐ বৃষ্টি।
দু প্রান্তে দু টি মানুষ এর দীর্ঘনিঃশ্বাস কিন্তু এক
সাথেই পরবে।
দুজন ই তখন কৌতুহল হয়ে জানতে চাইবে :- আচ্ছা,আজ কি
২০রমজান?
# উম্মে নিপা

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ