পরিধিহীন বৃত্ত ও আত্মার আর্তনাদ
পর্ব নং :- {২/৩}
লেখক :- বিবাগী শাকিল
==================================
.
আরেকটা সিগারেট ধরালাম। আরো কিছু বন্ধু এখনো আসেনি। যারা পাশে বসে আছে তাদেরকে ঘুরেফিরে দেখছি। অনেকদিন পরে দেখা হলো। কে জানে আর কবে দেখা হবে। আমি তো একটা বিশেষ কারনে সবাইকে একত্রিত করছি। সিগারেটটা কেন জানি অতি দ্রুত শেষ হয়ে গেছে। রুচি মিটেনি। তাই আরেকটা জ্বালালাম। আর সাথে সাথে দেখলাম মাঠের এক কোন দিয়ে আসছে আমাদের শুভ। যারা নাম ছিল নেপির ছেলে। নামটা আমিই দিয়েছি। শুভ আমার মামাত ভাই। তার বাবার নাম নবী। শুভর ছোট বোন যখন খুব ছোট ছিল তখন তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে ওর বাবার নাম কি। সে তখন নবী বলতে পারত না। বলেছিল আমার বাবার নাম নেপি। সেই থেকে শুভও হয়ে গেল নেপির ছেলে। এই নেপির ছেলেই আমার ক্রাশ এর কথা সবার কাছে ফাঁস করে দিয়েছিল। জিনিয়ার ব্যাপারটা ঐ সবাইকে বলে দিয়েছিল। আমিও বসে ছিলাম না। ওর ক্রাশের নাম ছিল এমি। ব্যাস আমিও এটা ফাঁস করে দিই। আমার মত তার অবস্থা হয়ে গেল। এমি তার সাথে কথা বলত না। তবে ক্লাস এইটে এসে এমি শুভর প্রপোজ এক্সেপ্ট করে। ওদের প্রেম শুরু হয় আর আমি আঙ্গুল চুষতে থাকি।
- কিরে মামুর বেটা নেপির ছেলে। এতক্ষন লাগলো আসতে?
-- স্যরি রে ভাই। একটু চ্যাটিং এ ব্যস্ত ছিলাম।
- আয় বস।
মুকুল তখন বলল।
--- শুভ মনে আছে ক্লাস সিক্সের রুমে তুই কি করছিলি পিছনের বেঞ্চে বসে?
-- মোটু... মনে আছে। এসব কথা বইলা আর লজ্জা দিস না।
রাশেদ বলল
- আরে ও কিছুনা। শুভ সব সময় অনুশীলনের ভেতর থাকে। কারন সে বাংলাদেশী মেয়ে বিয়ে করবেনা। আমেরিকান মেয়ে বিয়ে করবে। ব্রাজিলেরটা তো ভাগ্যদোষে হারাইছে।
রাশেদ ঠিকই বলেছে। শুভর বাংলাদেশী মেয়ে পছন্দ না। ব্রাজিলের একটা মেয়ের সাথে কিভাবে জানি পরিচয় হয়। তারপর রিলেশনে জড়িয়ে যায়। শুভ মুসলিম কিন্তু মেয়ে খ্রীষ্টান তাই মেয়ের বাবা মেনে নেয় নি। অন্য একটা খ্রীষ্টান ছেলের সাথে বিয়ে দেয়। আর হ্যা... মেয়েটার নাম আমি জানি। শুভ বলতে নিষেধ করেছিল। কিন্তু এখানে বললে সমস্যা নেই। মেয়েটার নাম ছিল ফ্রান্সেলি কাইজার। কাইজার বিয়ের পর তার স্বামীসহ ছবি তুলে শুভকে পাঠায় আর শুভর ভেতরে তখন এই গানটা বাজতে থাকে
.
বন্ধু যখন জামাই লইয়া
আমার চোখের আড়াল হইয়া
একই খাটে শুইয়া যায়
ফাইট্টা যায়
ওরে বুকটা ফাইট্টা যায়।
.
স্কুলে থাকতে ২০ শে ফেব্রুয়ারীর রাতে আমরা সবাই স্কুলে থাকতাম। শুভ সেদিন রাতে পিছনের বেঞ্চে বসে অনুশীলন করছিল। আমরা হাসব না ওরে মারব সেটাও বুঝতে পারছিলাম না। তবে সেদিন রাতটা হৃদয়ের মাঝখানে আজীবন উজ্জ্বল হয়ে থাকবে। সেদিন আমরা ১৪ জন ছিলাম। ১৪ টা হাইবেঞ্চ একত্রিত করে আমরা ১৪ জন একই সাথে ঘুমিয়েছিলাম। ভাগ্যবশত আমি মোটুর পাশে ছিলাম। সবাই বালিশ ছাড়া থাকলেও আমি মোটুর মাংসওয়ালা পেশীতে মাথা দিয়ে আরামে ঘুমিয়েছিলাম। সেদিন রাত আমাদের সবার জন্য স্মরণীয় রাত।
.
আরেকদিন বন্ধুরা সবাই ঠিক করেছি ব্রীজে ঘুরতে যাব। স্কুল থেকে সবাই চুরি করে পালাইছে। আমি আবার এই চুরির ব্যাপারে আনাড়ি ছিলাম। আমি পালাইনি বলে শুভও পালায় নি। দুজন মিলে প্ল্যান করে হুজুর স্যারের কাছে গিয়ে বললাম
- স্যার.. আমার নানা মারা গেছে।
শুভ বলে
-- স্যার.. আমার দাদা মারা গেছে।
স্যার তো অবাক। রাগী গলায় বলল
--- ওই তোর নানা আর ওর দাদা দুজন কি এক দিনেই মারা গেছে?
আমি বললাম
- না স্যার। আমার নানা যিনি শুভর দাদাই তিনি।
স্যার তখন ছুটি দিয়ে দিলেন। স্কুলে সবচেয়ে বেশি জ্বালাইতাম আলম স্যার কে। একদিন স্যার অঙ্ক করাচ্ছিলেন। আমি আর শুভ সেদিন সেকেন্ড বেঞ্চে বসেছিলাম। অঙ্ক করতে করতেই গান গেয়েছিলাম
.
একখান চুম্মা দে
কারেন্ট লাগাইলি
.
স্যার তো রেগেমেগে অস্থির। জোরে বলল
- এই... কে গান গেয়েছিস?
আমি বললাম
-- স্যার... শুভ গান গেয়েছে।
স্যার শুভকে বেত দিয়ে কয়েকটা মেরে আবার বোর্ডে গিয়ে অংক করাচ্ছে। তখন হাসতে হাসতে আমার পেটে খিল ধরে যায়। শুভ বোধ হয় একটু বেশিই ব্যাথা পেয়েছিল। সেজন্য বেঞ্চে মাথা দিয়ে বসে আছে। আমি অংক করছি। হঠাৎ শুভ বসা থেকে উঠে দাড়ায় আর জোরকন্ঠে বলে """ একসাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা"""। এতটুকু বলাতেই স্যার শুভকে আবার মারা শুরু করল। স্যার মারছে শুভ নাচছে আর পুরো ক্লাস হাসছে। সত্যিই.. বড় খারাপ লাগে সেই দিন গুলোর জন্য। যদি একবার ফিরে পাবার চান্স থাকত তাহলে দ্বিতীয়বার জিনিয়ার উপর ক্রাশ খেতাম না। তালচুরি, স্কুল পালানো, লুকিয়ে সিগারেট খাওয়া, গান গাওয়া, খেজুরের রসচুরি, নাইট কোচিং এ বোতল দিয়ে মারামারি এগুলোই করতাম। যা এখন মনে হয় খুব কম করেছি। মনে হয় আরেকটু বেশি করাটাই উচিত ছিল।
.
রনিকে কল দিলাম। ওর বাড়ি আমাদের গ্রামেই। তারপরেও এতদেরি কেন বুঝতে পারছিনা।
- হ্যালো রনি।
-- হ্যা বল।
- কই তুই
-- ঘুমাইতাছি।
- বা*****, হা*****, ****** জামাই, তুই এখনো ঘুমাস। তাড়াতাড়ি ওঠ। মাঠে আয়। সবাই চলে আসছে।
-- আচ্ছা। আসতেছি।
- আর শোন রবিনকে একটা কল দে। কই আছে দেখ।
-- আচ্ছা।
.
রনিও আমার ক্লাস ওয়ান থেকেই বন্ধু। একসাথেই পড়ালেখা করেছি। রবিনের সাথে দেখা হয় ক্লাস সিক্সে এসে। তারা দুইজন সব সময় একত্রে থাকত। কারন তারা যেমন দুই বন্ধু তেমনি দুই বান্ধবীকে তারা পছন্দ করত। রবিন পছন্দ করত শিবলীকে আর রনি করত নিঝুমকে। আমরা যখন ক্লাস এইটে তখন শিবলী, নিঝুম ক্লাস সিক্সে আসে। তখন থেকেই তারা পছন্দ করত। প্রেমও হয় দুজনের। কিছুদিন আগে শুনলাম শিবলীর বিয়ে হয়ে গেছে। নিঝুমের খবর বলতে পারিনা। একবার রনির সাথে আমার মারামারি হয়েছিল। স্কুলে রং মাখামাখি নিয়ে। আমি ওকে রং লাগাচ্ছিলাম আর ও আমাকে। রনি আসল। আমি বললাম
- কিরে... রবিনকে কল দেস নাই?
-- দিছি। আসছে। রাস্তায় আছে এখন।
তখন আমি মোবাইল বের করে টিপুকে কল দিলাম। যাকে শ্বশুরমশাই ডাকি। আগে ছিল মামা। মামা থেকে পরে শ্বশুরমশাইয়ে রুপান্তরিত হয়েছে। টিপু ছিল আমাদের স্কুলের সব স্যারের মনোণীত আদর্শ ছাত্র। পি.টি এর পুরো দায়িত্ব ছিল টিপুর উপর। """"সমাবেশ সোজা হবে সোজা হও, সমাবেশ আরামে দাড়াবে আরামে দাড়াও"""" টিপুর এই বাক্যটা এখনো আমার কানে বাজে। কল দিলাম
- কিরে শ্বশুরমশাই... ******** বাপ কই তুই।
-- ঘরে ভাগিনা। আইতাছি।
- তাড়াতাড়ি কর নইলে তোর মাইয়ারে...
-- বউ নাই আমার আর তুই মাইয়া নিয়া টানাটানি করছ।
- আয় তাড়াতাড়ি আয়।
কথা শেষ করে দেখি রবিন চলে আসছে। জিজ্ঞেস করলাম
- কিরে শিবলীর বাচ্চা কাচ্চা হইছে?
-- মাতারী আমি কেমনে জানি। তুই ওর স্বামীকে গিয়ে জিজ্ঞেস কর।
- সেজন্যেই তোকে জিজ্ঞেস করতেছি। তুই তো শিবলীর প্রথম স্বামী। আমার মনে হয় শিবলীর প্রথম সন্তানটা তোর।
-- ঐ বেটা মাইর খাইস না বলে দিলাম। তোমার নিপু যে ওর মাইয়ারে কোলে নিয়া দুগ্ধপান করায় সেইটা বল না কেন?
- থাক রবিন, আর গভীরে যাওয়ার দরকার নেই।
-- এখন দে একটা সিগারেট দে।
সিগারেট জ্বালালাম আবার। যাকে বলে সুখটান। বন্ধুরা সবাই খায়না। আমি, ফরহাদ, রনি, হাসান, রবিন আর মাঝে মাঝে শুভ দুই এক টান দেয়। রাশেদ, মুকুল, জাহিদ, রায়হান, টিপু, করিম, নাহিদ এরা খায়না। টিপু এখনো আসেনি। আবার কল দেয়ার জন্য পকেট থেকে মোবাইল বের করতেই টিপু চলে আসলো। বন্ধুরা সবাই একত্রিত হয়েছি। আর কারো অনুপস্থিতি নেই। মুকুল মোবাইল বের করে বন্ধুদের ছবি দেখাচ্ছিল। কুমিল্লা কোটবাড়ী যাওয়ার প্ল্যান ছিল একবার। আমি ছাড়া সবাই গিয়েছিল। আমি অন্য একটা কাজে ব্যস্ত ছিলাম। সেজন্য যেতে পারিনি।
.
মাঠের মধ্যে গোল হয়ে বসে গেলাম আমরা সবাই। কথা বলছি, হাসছি, ঝগড়া করছি। এরা তো শুধু আমার বন্ধু নয়, এরা আমার ছোটবেলার সব স্মৃতির একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ। এদেরকে আলাদা করতে পারবনা। আমি বললাম
- দোস্ত। চল সবাই একটা গান গাই।
-- কোনটা?
- আরে ঐ যে ঐটা... আমি লিখেছিলাম যে।
-- চল গাই।
সবাই মিলে গান গাওয়া শুরু করলাম। গানটা আমিই লিখেছি আমিই সুর করেছি।
"" বন্ধুরে
তোরা রইলি দুরে।
বন্ধুরে
কেন থাকিস দুরে।
.
কখনোবা দুষ্টুমিতে
আমাদেরই কথা বলা
কখনোবা সবাই মিলে
সেই ওয়ার্ড মেকিং খেলা
.
মনে কি পড়ে সেই আমরা সবাই
একইসাথে রয়েছিলাম।
ক্লাসের সব বেঞ্চ একত্র করে
একইসাথে ঘুমিয়েছিলাম।
আক একেক জন আমরা একেক জায়গায়
নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত।
জানি পাব না আর একটি রাত
সেই রাতেরই মত। """"
.
গান শেষে সবাই একটু চুপ করে রইলাম। কেউ কোন কথা বলছিলাম না। রাশেদই এই নীরবতাটা ভাঙ্গে। রাশেদ বলল
- হ্যা.. শাকিল বল। আজ কে সবাইকে একত্রিত করেছিস কেন? কোন একটা কারন তো নিশ্চয় আছে।
-- হ্যা আছে।
- বল।
-- দোস্ত আমি বিয়ে করব আগামী মাসে।
কথাটা মুখ থেকে বের হইতে দেরি হইছে আমার পিঠে তের চৌদ্দটা তাল পড়তে দেরি হয়নি। ধুপাধুপ কিল চলছে আমার পিঠে। আর কানে আসছে অজস্র গালি। এতক্ষণ আমি সবাইকে কি গালি দিছি, তার চেয়েও বেশি গালি শুনছে।
রাশেদ বলল,
- হারামী তোর নাক টিপ দিলে এখনো দুধ বের হবে আর তুই কিনা বিয়ে করবি।
মুকুল বলল,
-- ঐ তোর এখনো দাড়িও উঠেনাই তুই কি বিয়ে করবি।
টিপু বলল
-- আল্লাহ... আমার মাইয়াটা বেচে গেল।
ফরহাদ বলল
-- মাতারী তুই বিয়া কইরা বউ নিয়ে শুয়ে থাকবি আর আমরা আঙ্গুল চুষব? তুই বিয়ে করতে পারবিনা।
হাসান বলল
-- শাকিল্লা, তোরে আমি এমন ঔষধ দিমু একদম বিয়ের স্বাধ মিটিয়ে দেব।
রনি বলল
-- পিচ্ছি পোলার শখ কত। বিয়ে করবে। হারামী কোথাকার।
শুভ বলল
-- আজকে যদি ফুফুরে না লাগাইছি আমার নাম নেপির পোলা মানে শুভ নয়।
করিম বলল
-- দাড়া এক্ষুনি দেলোয়ার স্যার কে কল দিচ্ছি। তোরে বাংলা মাইর দিব।
জাহিদ বলল
-- দুরে গিয়ে মর। বিয়ে কইরা বউ নিয়ে জঙ্গলে থাকিস। জংলী কোথাকার।
রায়হান বলল
-- ঐ বেটা ঐ... তুই যে পিচ্ছি তোর বউ তোরে কোলে নিয়ে হাঁটবে।
রবিন বলল
-- তোরে ঠান্ডা করার দায়িত্ব আমার। এমন থেরাপি দিব দেখিস।
সবশেষে নাহিদ বলল
-- কর কর। তাইলে আমি সারাদিন তোদের বাসায় যাইয়া বইসা থাকব।
.
মুখ দিয়ে ওদের কথা চলছে তো চলছে আর সাথে আছে কিল ফ্রী। আমার অবস্থা তখন কেরোসিন হইয়া গেল। তারা আমারে কিলাইতে কিলাইতে মাঠে শুইয়ে ফেলেছে। কোনমতে উঠে বসলাম। বললাম
- শালা, বা*******, ****** জামাই তোরা আমারে মারছস কেন?
রাশেদ সিরিয়াস মুডে বলে
-- শাকিল, আসলে কি তুই সত্যিই বিয়ে করবি? না মানে এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করা তোর উচিত হবেনা।
- নারে মজা করছিলাম। আমার কি মাথা খারাপ যে এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করব।
-- দোস্ত.. তাহলে সবাইকে কেন ডেকেছিস?
- তোদের সবাইকে দেখার জন্য।
-- না দোস্ত। তোরে আমি চিনি। তুই এমনি এমনি কিছু করছ না।
বন্ধুরা সবাই রাশেদকে সমর্থন করল। যার মানে আমাকে বলতেই হবে আজকে কেন তাদের ডেকেছি। একটা বিশেষ কারনে ডেকেছি।
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ē āϏেāĻĒ্āĻেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§
2285 (2)
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
⧧:⧧⧝ AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ