ভুতের গল্প।
গল্পের নাম ------তিন বন্দু।
গল্পটা তিন বন্দু কে নিয়ে।
সে জায়গায় আমার নামটা বসিয়ে দিলাম।
প্লিজ কিছু মনে করবেন না।
যাই হউক ঘটনায় আসা যাক।
আমরা তিন বন্দু প্রায়ই বাজারে যেতাম ছবি দেখতে।
রাত দুইটা তিনটার দিকে বাড়ি ফিরতাম।
প্রতি দিনের মতো সেদিন ও গেলাম বাজারে ছবি দেখতে।
সেদিনের ছবিটা খুব ভালো ছিল।
আমার দুই বন্দু বলল চল বাড়ি চলে যাবো।
আমি বললাম আমি যাবো না তরা চলে গেলে চলে যা।
তখন দুই বন্দু বলল তুই থাক আমরা দুই জন চলে যাই।
তার পর তারা বাড়ি চলে গেল। রইলাম শুধু আমি একা।
ছবি দেখতে, দেখতে রাত দুইটার উপরে বেজে গেল।
এবার একা, একা রওনা হলাম বাড়ির উদ্দেশ্যে।
রাস্তায় মানুষ তো দূরের কথা একটা কুকুর ও ছিল না।
ভয়ে, ভয়ে বুকে সাহস নিয়ে হাটতে থাকলাম।
চার দিক অন্দকার।
আমি যে রাস্তা দিয়ে বাড়ি ফিরি,,,, সে রাস্তা খুব একটা ভালো ছিল।
আমি হাটতে থাকলাম।
হঠাৎ আমার মনে হচ্ছিল কে যেন আমার পিছু পিছু আসছে।
হাটার মতো শব্দ শুনা যাচ্ছে।
তখন পিছনে তাকালাম দেখ লাম কিছুই নেই।
আবার হাটতে লাগলাম।
আবার ও সেই হাটার শব্দ, আমি আবার পিছনে তাকালাম।
দেখলাম কিছু নেই।
আমি আমার মতো হাটতে থাকলাম।
তখন রাত ৩ টার উপরে বাজে।
এবার যে ঘটনাটি ঘটলো তা খুবই ভয়ংকর।
দেখলাম রাস্তার মাজে একটা লাশ পরে আছে।
এ দেখে ভয়ে আমার সারা শরীর ঠান্ডা হয়ে আসতে লাগলো।
আমি যেন আর হাটতে পারছিলাম না।
শরীর দিয়ে অজরে গাম জরছিল।
হঠাৎ লাশটা দাড়িয়ে পরলো।।
তার পরনে ছিল সাদা কাপড়। চখ গুলো ছিল বড় বড় আর ভয়ানক লাল।
তা দেখে আমার সারা শরীরের লোম দাড়িয়ে গেল।
লাশটা বিছ্রি বাবে পচে গিয়ে ছিল।।
লাশটার শরীর থেকে এমন একটা গন্দ আসছিল
মনে হচ্ছিল কিসের জানি পচা গন্দ।
লাশটা আমার দিকে এগিয়ে আসতে লাগলো।
আমি ও উলটু দিকে হাটতে লাগলাম।।।
আবার দেখি সেই লাশটা আমার সামনে।
এবার দেখলাম তার জিহ্বা মাটি পর্যন্ত লম্বা।
জিহ্বা আর চখ দিয়ে রক্ত পরছে।।।
লাশটি বলতে লাগলো তুই কাজটি ঠিক করিস নি।
আমি ভয়ে ভয়ে বললাম কোন কাজ।।।
সে রাগে উচ্ছ সরে বললো আমাকে দেখা তর ঠিক হয়নি।
তুই পিছনে তাকিয়ে বড় ভুল করে ছিস।।।
আমি মনে মনে ভাবলাম সত্যিই তো পিছনে তাকানো আমার ঠিক হয় নি।
লোকেরা বলতো রাতে কোন কিছুর শব্দ শুনলে পিছনে তাকাতে হয় না।
তখন ভয়ে আমার মাথা কাজ করছিল না।।
মনের ভুলে পিছনে তাকিয়ে ফেলেছিলাম।।।
ভয়ে দুয়া দুরুদ পড়তে লাগলাম।
সময় রাত ৪ টার কাছা কাছি।
লাশটা কান্নার সুরে বলতে লাগল তুই আমাকে দেখে কাজটা ভালো করিস নি।
এ বলে লাশটা হঠাৎ গায়েব হয়ে গেল।
তখন আমি মনে মনে বললাম এ যাত্রায় বেচে গেলাম।
এবার আমি জুরে জুরে হাটতে থাকি।
হঠাৎ আমার দম বন্দ হয়ে আসতে লাগলো।
মনে হচ্ছিল কে যেন আমার গলা চেপে দরছে।
আমি চিৎকার করতে লাগলাম।
কিন্তু গলা দিয়ে কোন শব্দ বের হচ্ছিল না।
কাউকে দেখা যাচ্ছিল না। শুধু মনে হচ্ছিল কেউ একজন আমার গলা চেপে দরে আছে।
এ ঘটনা প্রায় ১০-১৫ মিনিট চলে আমার সাথে।।।।
হঠাৎ আমার কানে ফজরের আযান আসে।
আর আযানের সাথে সাথে আমি ভালো অনুভব করি।
মনে হচ্ছিল কেউ আমার গলাটা ছেড়ে দিয়েছে।।
চার দিক ফর্সা হতে লাগলো,,, আর আমি বাড়ি চলে গেলাম।
সমাপ্ত
রাতে চলার সময় কোন কিছুর শব্দ শুনলে ভুলেও পিছনে তাকাবেন না
((((((পরের গল্পের নাম--------লাউ পাতা।)))))))
ধন্যবাদ আপনাকে গল্পটা পড়ার জন্য।
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ