āĻļুāĻ•্āϰāĻŦাāϰ, ⧍⧝ āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2832 (4)

------------------------অবুঝ ভালবাসা-----------------------
------------------------৪র্থ পর্ব----------------------
ওরা ঝর্ণা দেখলো সবাই একসাথে । তারপর আবার গাড়িতে করে পাহাড়ি এলাকায় এসে পড়লো । এখান থেকে কিছুটা পথ হেঁটে যেতে হবে। ওরা সবাই গাড়ি থেকে নেমে পড়লো। ড্রাইভারকে এখানে রেখে তারা হাঁটা ধরে পাহাড়ি পথে। কিছুদূর যাওয়ার পর তাদের নজরে একটি জায়গা পড়লো। একটা ঢিলার উপর ইট দিয়ে তৈরি একটা ছাউনি ঘর, সেখানে আরো অনেক মানুষ দাঁড়িয়ে, বসে গল্পগুজব করছে। ওরাও সিঁড়ি দিয়ে সেদিকে এগুচ্ছে। উপরে এসে দেখা গেলো গোলাকার জায়গার চারদিকে ইটের তৈরি প্রায় ৩ফুট উঁচু করে দেয়াল আছে। যাতে কেউ পড়ে না যায়। মাথার উপর টিনের ছাউনি। বৃষ্টির মধ্যে এই জায়গায় হয়তো সবচেয়ে বেশি ভালো লাগতো। কিন্তু এখন বৃষ্টি হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। এখানে বসে গল্প করার জন্যও জায়গা তৈরি করা আছে। এটা ঘুরতে আসা পর্যটকদের কথা ভেবেই বানানো হয়েছে এটা স্পষ্ট। এখান থেকে আশপাশের ছোট বড় বেশ কিছু পাহাড় দেখতে পাওয়া যাচ্ছে।
অভি পাশের একটি বেশ উঁচু পাহাড়ের দিকে তাকিয়ে দেখে নেয়। তারপর রাহুলকে হাত দিয়ে দেখিয়ে বলে,
-আমি ঐটায় উঠবো। সেখানে কিছুক্ষণ বসে থাকতে ইচ্ছে করছে। তুই বরং এখানে উনাদের সাথেই থাক।
-আমরা এখানে থাকবো মানে?
অনামিকা প্রতিবাদ করে উঠে। অভি অন্য একটি মেয়েকে ভালবাসে, এটা শুনার পর অনামিকা এমনিতেও অভির প্রতি বিষণ রেগে আছে। যদিও অভির প্রতি রাগ বা অভিমান করার কোনো কারণ তার নেই। সে কে হয় অভির? কেউ না, তবু সে অকারণে রেগে আছে। কারণ একটাই, সে অভিকে ভালবাসে। আর অভি তাকে ভালো না বেসে অন্য কাউকে ভালবাসবে এটা সে মেনে নিতে পারছে না। তাই অভির এই কথা শুনে তার মাঝে জেদ চেপে বসে। সে ঐ পাহাড়ে উঠবেই উঠবে..।
আবারো বলে অনামিকা,
-আমরা পাহাড় দেখতে এসেছি। এখানে বসে থাকার জন্য না।
আফরোজা চৌধুরী আঁৎকে উঠে বলেন,
-তুই পাগল হলি নাকি? আমি কিভাবে এত উঁচু পাহাড়ে যাবো? সেই বয়স কি আর আমার আছে? আমি এখান থেকে আর কোথাও যাচ্ছি না।
এই কথা বলেই উনি ধপাস করে বসে পড়েন। বসে মনে হয় শান্তি পাচ্ছেন। আবার বলেন,
-তাছাড়া এখান থেকে আশেপাশের অনেকগুলো পাহাড় দেখা যাচ্ছে।
-ঠিক আছে তুমি এখানে বসে থাকো, আমি যাচ্ছি।
-এত উঁচু পাহাড়ে যেয়ে করবি টা কি? যদি পড়ে যাস?
-যদি পাহাড়েই না ছড়লাম তবে এত কষ্ট করে এতদূর আসলাম কেন?
অভি তাকে থামানোর জন্য বলে,
-মেয়ে মানুষ এত উঁচুতে না উঠাই ভালো হবে। বিপদ হতে পারে।
অভির কথায় চোখদুটি জ্বলে ওঠে অনামিকার। ক্রুদ্ধ দৃষ্টিতে অভির দিকে তাকিয়ে বলে,
-বিপদ কারো কাছে বলে আসেনা। তোমারো বিপদ হতে পারে। আর মেয়ে মানুষ হয়েছি বলে কি আমাদের শখ পূরণ করা যাবে না? শুধু কি তোমরা ছেলেরাই করবে?
আফরোজা চৌধুরী অভির পক্ষ নিয়ে বলেন,
-অভি ভুল কি বলেছে? তুই ওর সাথে এইভাবে কথা বলতেছিস কি জন্য?অনামিকা মনে মনে বলে, কারণ আমি যে অভিকে...... সে নিজেকে সামলে নেয়ার জন্য দাঁতে দাঁত চেপে রাখে। তারপর স্বাভাবিক ভাবে বলে,
-আম্মু এটা এভারেস্টের মতো কোনো পাহাড় নয় যে ভয় করবে। তাছাড়া প্রথম মহিলা হিসেবে বাংলাদেশের মেয়েইতো এভারেস্ট জয় করেছে। আমি ঐখানে যাবো বলেছি মানে যাবোই...।
অভির নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে। তার ধারণা, সে যেতে চাওয়ায় হয়তো অনামিকারও শখ হয়েছে ঐখানে যাওয়ার। তাই এইবার সে আর তর্কে না গিয়ে বলে,
-ঠিক আছে,আমি ঐখানে যাচ্ছি না।
অনামিকা অভির কথায় পাত্তা না দেয়ার ভঙ্গিতে বলে,
-তুমি যাবে কিনা সেটা তোমার সিদ্ধান্ত। এতে আমার কি! আমি একাই যাবো সেখানে।
রাহুল মনে মনে ভাবছে, "ইশ! অনামিকাকে পাহাড়ে একা পাওয়া যেতো। মনের কথাটি বলার একটা ভালো সুযোগ ছিল।" একবার সে সিদ্ধান্ত নেয় সেও অনামিকার সাথে যাবে পাহাড়ের চূড়ায়। কিন্তু পাহাড়টার দিকে তাকাতেই চোখের সামনে ভেসে উঠে পাহাড় থেকে পড়ে যাওয়ার সেই স্মৃতি। তখন মনকে শান্তনা দেয়-- সুযোগ একটা গেলে আরেকটা আসবে। কিন্তু পাহাড় থেকে পড়ে গেলে তার প্রেমের কাহিনীর সাথে জীবনের কাহিনীও ঐখানের ফুলস্টপ মেরে যাবে। দরকার নেই যাওয়ার।
আফরোজা চৌধুরীর মেয়ের জেদ সম্পর্কে ভালোই ধারণা আছে। তিনি ভালো ভাবেই জানেন, অনামিকা যখন বলেছে ঐখানে যাবে তার মানে সে যাবেই। কেউ আটকাতে পারবে না। তাই ভাবলেন একা যাওয়ার চেয়ে অভি রাহুল সাথে যাক।
তিনি বলেন,
-অভি রাগ করে আর কি করবে! যেতে চাচ্ছে যখন যাক। তোমরাও সঙ্গে যাও।
তার কথায় রাহুল যোগ করে,
-আন্টি ঠিকই বলেছেন অভি। রাগ না করে তুই সাথে যা। আমি না হয় এখানে আন্টিকে সঙ্গ দিলাম। আমরা গল্প করে সময় কাটিয়ে দিতে পারবো।
বুদ্ধি খাটিয়ে রাহুল এখানে থেকে যায়। অনামিকা যাতে বুঝতে না পারে, সে পাহাড়ে উঠতে ভয় পায়। অন্যদিকে আফরোজা চৌধুরী ভাবলেন-- রাহুল ঠিকই বলেছে, ওরা সবাই চলে গেলে উনি এখানে একা কিভাবে সময় কাটাতেন? রাহুল থাকলে ওর সাথে কথাবার্তা বলে সময় কাটিয়ে দেয়া যাবে। তিনি অনামিকাকে বলেন,
-সাবধানে যাবি। আর অভির সাথে কোনো উল্টাপাল্টা কথা বলবি না।
অনামিকা রেগে যাওয়ার ভান করে বলে,
-কী! আমি উল্টাপাল্টা কথা বলি? আমি কি পাগল নাকি?
-সবসময় বলিস না, তবে মাঝেমধ্যে বলিস।
-ঠিক আছে, উল্টাপাল্টা কথা দূরে থাক। আমি আর কোনো কথাই বলবো না।
একথা বলে অনামিকা হাঁটা ধরে। আফরোজা চৌধুরী শব্দ করে হেসে ফেলেন। অনামিকা সেই ছোটবেলার মতো রাগ এখনো করে। মেয়ের এইসব ছেলেমানুষি ভালোই লাগে তাঁর। হেসে হেসেই অভিকে বলেন,-অভি তুমি খুব সতর্ক থেকো কিন্তু। ওর কাছে যেও না। দেখা যাবে তোমাকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে দিলো।
অনামিকা কিছুটা এগিয়ে গিয়েছিল তবু কথাটি শুনতে পায় সে। শুনে বিষণ রেগে যায়। ঘুরে মায়ের দিকে তাকিয়ে বলে,
-আমি কি খুনি নাকি যে কাউকে পাহাড় থেকে ফেলে দিবো। তুমি আমাকে খুনি সহ, যা যা বলেছ সবকিছু আমি আব্বুকে বলে দিবো।
এইবার যেন অনামিকা কেঁদেই ফেলবে এমন অবস্থা।
আফরোজা চৌধুরীর কথার পর অভি মনে মনে ভাবছিল, "আমার ভাগ্য এতটা ভালো নয় যে ভালবাসার মানুষের হাতে আমার মৃত্যু হবে।"
তারপর অভি আর অনামিকা পাহাড়ের দিকে হাঁটা শুরু করে। তারা নিরবে হেঁটে চলছে। তাদের মধ্যে কোনো কথাই হচ্ছে না। অনামিকার বারবার তার স্বপ্নের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। সে নিজের মনের সঙ্গেই কথা বলে,
-স্বপ্নের সবকিছু দেখছি মিলে যাচ্ছে। আমাদের পাহাড়ে আসা,আমি আর অভি একা পাহাড়ের চূড়ায়। শেষ পর্যন্ত কি মিলে যাবে? কিন্তু এটা কি করে সম্ভব হবে? অভি যে অন্য একটি মেয়েকে ভালবাসে। তুমি কেন আমায় ভালবাসলে না অভি? তোমায় যদি জীবন সঙ্গী হিসেবে পেতাম এই জীবনে আর কিছু চাওয়ার থাকতো না।"
অনামিকা কথাগুলো ভাবার সময়ও বারবার আড় চোখে অভির দিকে তাকাচ্ছিল। মেয়েরা লুকিয়ে কোনো ছেলেকে দেখলেও ধরা পড়ে না। কিন্তু কোনো ছেলে লুকিয়ে তার দিকে তাকালে চট করে বুঝে ফেলে। এই বিষয়ে মেয়েদের সিক্সথসেন্স ভালোই কাজ করে।
তারা বেশ উঁচুতে এসে গেছে। হঠাৎ একটা জায়গায় এসে অনামিকা থেমে পড়ে। সে উঠতে পারছে না। এটা দেখে অভি হাত বাড়িয়ে দিতে যায়, কিন্তু সেই মুহূর্তে তার রাহুলের কথা মনে পড়ে যায়। রাহুল যে অনামিকাকে ভালবাসে! সে নিজেকে সামলে নেয়। এবং নিজের মতো চলতে শুরু করে। অভির ব্যবহারে অনামিকা বিষণ অবাক হল। সে ভেবেছিল অভি অন্তত হাত বাড়িয়ে তাকে উঠতে সাহায্য করবে।
-তুমি এমন কেন? দেখতেই পারছো উঠতে পারছি না তবু সাহায্য না করে চলে যাচ্ছ।
অভি ফিরে তাকালে অনামিকা কাতর হয়ে বলে,
-কালকে না আমাদের মাঝে ফ্রেন্ডশিপ হল? ফ্রেন্ডকে এভাবে কেউ একা ফেলে যায়? প্লিজ হেল্প মি অভি।
অনামিকা তার হাতটি বাড়িয়ে ধরে। অভি আর কি করবে! সেও হাত বাড়িয়ে দিয়ে অনামিকাকে টেনে তোলল।
একসময় তারা পাহাড়ের উপর গিয়ে পৌঁছালো। অভি নিরবে ছাড়িদিকে তাকিয়ে দেখতে থাকে। এখান থেকে রাহুল আর আফরোজা চৌধুরীকে ভালভাবে দেখা যাচ্ছে না। নীরবতা ভেঙ্গে অনামিকা বলে,-সরি অভি, তখন তোমাকে ঐভাবে কথাগুলো বলা উচিৎ হয়নি। আসলে আমার পাহাড়ে উঠার শখ অনেক দিনের। এইযে পাহাড়ের উপরে আছি, আমার মন কি চাচ্ছে জানো? আমার মন চাচ্ছে এখান থেকে লাফ দিয়ে পাখির মতো উঁড়াল দিতে।
অনামিকা পাখির ডানা মেলার মতো করে তার দুহাত ছড়িয়ে দিয়ে পাহাড়ের কিনারার দিকে যাচ্ছিল। অভির মনে ভয় হল, এই মেয়ে যেকোনো পাগলামি করতে পারে। সে কিছু না ভেবেই আচমকা অনামিকার হাত ধরে বলে,
-এ কেমন পাগলামি করছ? নিজে তো মরবেই সাথে আমাকেও মারবে। তোমার কিছু হলে আমি কি করে বাঁচবো!
ভয়ের কারণে মানুষের মস্তিষ্ক ঠিকমতো কাজ করে না। তখন একটা বলতে গেলে আরেকটা বলে ফেলে। ঠিক যেমন এখন অভি শেষ কথাটি মুখ ফসকে বলে দিয়েছে। অভি অনামিকার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলছিল। তখন অনামিকা একবার হাতের দিকে তাকিয়ে তারপর অভির চোখে দৃষ্টি ফিরায়। চোখে চোখ পড়তেই এইবার অভিও হাতের দিকে তাকায়। বুঝতে পারলো সে এখনো অনামিকার হাত ধরে আছে। সাথে সাথে হাত ছেড়ে দিয়ে "সরি" বলে।
অনামিকা অভির শেষ কথার সূত্র ধরে বলে,
-আমার কিছু হলে তুমি কেন বাঁচবে না?
-না মানে..... আমি বলছিলাম..... তুমি যদি এখান থেকে পড়ে যাও তবে তোমার মা মনে করবেন আমিই তোমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছি। পরে তো আবার আমাকে ফাঁশিতে ঝুলতে হবে।
-তাহলে এক কাজ করি চলো। আমরা দুজন হাত ধরে এখান থেকে লাফ দেই। তখন আর কেউ কাউকে দোষ দিতে পারবে না।
অনামিকার কথা শুনে অভির কপাল কুঁচকে যায়। বলে কি মেয়ে! অভির চেহারা দেখে অনামিকা হেসে ফেলে। এই প্রথম অভি অনামিকার হাসি লক্ষ্য করলো। অস্বাভাবিক সুন্দর হাসি। এই হাসিকে ভয়ঙ্কর সুন্দর হাসি বলা যেতে পারে। অভি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকে। অনামিকা বলে,
-ভয় পেয়ে গেলে মৃত্যুর কথা শুনে?
-মৃত্যুকে ভয় করিনা। যেদিন তাঁর ইচ্ছে হবে চলে যাবো এই পৃথিবী ছেড়ে। একটি কথা জেনে রাখো, আত্মহত্যা করা যদি মহাপাপ হয় তবে এইসব চিন্তা করাটাও ছোটখাটো পাপ।
তারপর আবারো দুজন কিছুক্ষণ নীরব। অনামিকা ভাবে, "অভি তোমাকে বুঝা খুবই কঠিন। তুমি আসলে কি বলতে চাও বুঝা মুশকিল।"
এবারো অনামিকা নীরবতা ভেঙ্গে বলে,
-তোমার গিটারটা একটু দিবে?
অভি বুঝতে পারলো না অনামিকা গিটার নিয়ে কি করতে চাচ্ছে। তবে সে গিটারটি অনামিকার দিকে এগিয়ে দিলো। অনামিকা গিটার হাতে নিয়ে অভিকে চমকে দিয়ে বাজাতে শুরু করে। গিটারের ছয় তারে দারুণ এক সুর তোলে অভিকে হকচকিয়ে দেয়। তারপর গাইতে শুরু করে.....
♪♪মনের আকাশে শুধু তুমি
ভেসে চলো দিবানিশি,
স্বপ্ন দেখি তোমায় নিয়েতোমায় শুধু ভালবাসি।
কত যে কাছে তোমার
তুমি কি তা জানো না?
কল্পনাতে থেকো না আর
আমায় জড়িয়ে রাখো না...
ভালবাসা যায় যারে তারে ভুলা যায় না
মনের সীমানা জুড়ে শুধু তারই ঠিকানা.....
-বাহ! তুমি তো দেখছি দারুণ গান করো!
-আসলে স্বপ্ন দেখিতো, আর স্বপ্ন থেকেই গানের সৃষ্টি। আচ্ছা তুমি কোনো স্বপ্ন দেখো না?
অভি নীরব। কোনো উত্তর নেই তার কাছে। কি উত্তর দিবে সে? অভি গানের সুরেই বলা শুরু করে......
♪♪মনেতে নেই কোনো রঙ
চোখেতে নেই কোনো স্বপ্ন
এমনি এই জীবন
লাগে শুধুই বিবর্ণ...
(অনু)তুমি রাতের জোছনায়
ভালবেসে আমায়
কাছে আসো না......
(দুজনে)ভালবাসা যায় যারে তারে ভুলা যায় না,
মনের সীমানা জুড়ে শুধু তারই ঠিকানা.....
(অভি) মনের গহীনে থাকবে তুমি
ঘর বেঁধে সারাটি জীবন,
ভালবেসে যাবো মনে মনে
শুধু ইচ্ছে হবে না পূরণ।
(অনু) থেকো না আর দূরে
দুচোখে অশ্রু ঝরে
কেন যে বুঝো না......
(দুজনে)ভালবাসা যায় যারে তারে ভুলা যায় না,
মনের সীমানা জুড়ে শুধু তারই ঠিকানা....
(চলবে)................

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ