āĻļুāĻ•্āϰāĻŦাāϰ, ⧍⧝ āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2814

---ভালোবাসার গল্প---
--লেখক :শাকিল (ঘাস ফড়িং)
একটু আগেই সোহানার সাথে কথা বলে ফোন টা রাখলাম। সোহানার সাথে কথা বলে ফ্রেশ মুডে পড়তে বসলাম। সামনে আমার পরিক্ষা তাই মন দিয়ে পড়ছি,,পড়ার সময় আবার ফোন টা বেজে উঠলো.. কার ফোন হতে পারে সোহানার সাথে তো একটু আগেই কথা বললাম। ফোন টা হাতে নিয়ে দেখি সোহানার ফোন. ফোন টা ধরলাম। ধরতেই আন্টির গলা পেলাম। আন্টি কে সালাম দিলাম।
আমি : আন্টি কেমন আছেন?
আন্টি : ভালো তুমি কেমন আছো বাবা?.?
আমি: জ্বী আন্টি ভালো,,, আন্টি আপনি কি কিছু বলবেন?.?
আন্টি : হ্যা বাবা বলবো বলেই তো ফোন দিলাম, তা বাবা কবে থেকে আবার আমার মেয়ের সাথে কথা বলছো,,
আমি : না মানে আন্টি এমন কথা বলছেন কেনো?.?
আন্টি: তোমাদের না ঝগড়া হয়েছিল,, তাহলে কেনো আবার আমার মেয়ের সাথে কথা বলবে,, আজকের পর থেকে তুমি আর এই নাম্বারে ফোন দিবে না,। আমার মেয়ের সাথে আর কোন যোগাযোগ করার চেষ্টা করবে না,
আমি: কিন্তু আন্টি........
কিছু বলার আগেই ফোন টা কেটে দিল। কেমন লাগে বলুন তো পাগলি টাকে এতো ভালোবাসি আর তার সাথে আমি কথা বলবো না যোগাযোগ করবো না। এটা যদি ওর আম্মু না হয়ে অন্য কেউ বলতো তাহলে তার মাসুল গুনতে হতো। কিন্তু ওর মা হয়ে বেঁচে গেলো। ..
.
.
আমি শাকিল বাড়ি রাজশাহী জেলাতে। গ্রামের ছেলে। গ্রামের একটা স্কুলেই পড়ি। আর সোহানা আমার জিএফ। শুধু তাই নয় বলতে পারেন আমার একটা অংশ। খুব ভালোবাসি পাগলি টাকে। ও ঢাকাতে থাকে। কিন্তু ওর বাসাও আমাদের এলাকায়। আমাদের সম্পর্ক টা ফেসবুকের মাধ্যমেই। ওর আম্মু বললো আমি আবার কবে থেকে ওট সাথে কথা বলছি, এর কারন আছে। বেশ কিছুদিন আগে সোহানার সাথে আমার ঝগড়া হয়। তার পর থেকে কথা বলা একটু বন্ধ ছিল। তাই বলে আন্টি এমন করবে ভাবতেই পারছি না। আজ আর পড়া হবে না। হবেনা না আমার মাথাতেই ঢুকবে না। তাই অতল ভাববায় চলে গেলাম।
.
.
দিন টা আমার মনে নেই কিন্তু পাগলি টাকে বললে ঠিকি বলে দিবে,। আমি টুকটাক গল্প লিখি। আমার কত টা ভাল হয় তা জানি না। তবে আমি শেষ টা মনের মতো করতে পারতাম না।। শেষ করার সময় আমার সময় টা নিয়ে টানা টানি হতো যা এখনো হয়। জানি না কেনো দিনে দু একটা বা তার বেশি ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আসতো । একদিন দেখলাম সোজানা আফরিন সোহানা আইডি থেকে এড দিয়েছে আমাকে। আর এক্সেপ্ট করার জন্য একটা মেসেজ করা হয়ছে। প্রোফাইল টা ঘুরে দেখলাম আমাদেরি এলাকার তাই এক্সেপ্ট করলাম। কিন্তু সেদিন তার সাথে কোন কথথা হয়নি। তার বেশ কিছুদিন পরেও কথা হয়নি। আমি একটিভ দেখলেও মেসেজ করতাম না। কারন কিছু মেয়ে রা আছে তারা একটু বেশি দেমাগি। কি জানি এটাও হতে পারে এমন। এমনটা ভেবে আর মেসেজ দেওয়া হয়ে উঠেনি। তো তার মাস খানিক পর রাতে একটা মেসেজ আসে সেই আইডি থেকে,,,,
সোহানা : হাই!!!
আমি : হেলো!!
সোহানা : কেমন আছেন আপনি?
আমি: জ্বী ভালো,, আপনি কেমন আছেন?.
সোহানা : হুম ভালো কি করছেন?.
আমি: কি আর করবো সুয়ে ফেসবুকিং আপনি?.?
সোহানা: ঠিক আমিও তাই। আচ্ছা আপনার বাসা কি রাজশাহী তে।
আমি : হুম। আর আপনার।
সোগানা: আমারও রাজশাহী তে। তবে আমরা ঢাকা থাকি। এখানেই লেখাপড়া করি।
আমি: ওহ। তো কিসে পড়েন আপনি?.?
সোহানা: আমি এবার এইটে। আর আপনি?.?
আমি : আমি টেন এ পড়ি।
সোহানা : ওহ তাই ,,, তাহলে তো বেশ ভালোই।
আমি: হুম ভালোই।
সোহানা : আমি তো ভেবেছিলাম আপনি আমার চাইতে কতোই জানি বড়ো হবেন। আর এখন দেখছি দুই বছরের বড়।
আমি : হুম আপনি আমার দুই বছরের ছোট।
সোহানা: হুম, আচ্ছা নাউ বাই। পরে কথা হবে।
আমি : আচ্ছা বাই।
কি ভেবেছিলাম আর কি হলো। মনে করলাম খুম দেমাগি হবে, কিন্তু না কি সরল মনেই না কথা বলছে।
তার পর থেকে মাঝে মাঝেই আমাদের কথা হতো।
এমন একদিন...
সোহানা : কি গো মশাই কি অবস্থা তোমার?
আমি : ভালো গো তোমার।
সোহানা : হুম আমারও। আচ্ছা তোমাকে একটা কথা বলি।
আমি : হুম বলো এতে অনুমতি নেওয়ার কি আছেছে.?
সোহানা: আচ্ছা তুমি কি আমায় বন্ধু ভাবো?.?
আমি: হুম ভাবি তো।
সোহানা : বন্ধু ভাবো না ছাই ভাবো।
আমি : মানে?.?
সোহানা : মানে কিছুই না তুমি যদি আমাকে তাহলে আর তুমি করে বলতে না।
আমি:তাহলে কি করে বলতাম গো?.
সোহানা : এই দেখখ একদম ঢং করবে না । অন্যে রা যদি তার বন্ধুকে তুই করে বলতে পারে তাহলে আমরা কেনো পারবো না।
( আসলে আমিও তাই চাচ্ছিলাম। বন্ধ তো তুই ভালো কিন্তু সাহস করে বলতে পারতাম না। তার কথায় বেশ খুশিই হলাম।)
আমি : আচ্ছা আজ থেকে তাহলে তুই করেই বলি।
সোহানা: হুম তো তোর ফোন নাম্বার টা দে। ( কি সহজেই না তুই করে বলে দিল)
আমি : কেনো নাম্বার দিয়ে কি করবি?.
সোহানা : বেইচা খামু তুই নাম্বার টা দে।
আমি : ০১৭********.এবার তোর টা দে।
সোহানা : না দিমু না।
আমি : দিবি না মানে,তুই দিবি না তোর বাপ দিবে।
সোহানা: হি হি হি যা আমার আব্বার কাছ থেকেই কিন্তু আমু দিমু না।
আমি : ধুর এইটা কোন কথা যা তোর লগে কথাই কমু না।
সোহানা: যা কইতে হবে না।
( তার ৫ মিনিট পর অচেনা একটা নাম্বার থেকে ফোন আসে) ..
ফোন টা ধরতেই -
- কিরে হাবলু আর মেসেজ করিস না কেন?
- আজব! ! কে আপনি?.?
- আমি তোর জম সোহানা।
- তুই না আমাকে নাম্বার দিবে না তাহলে আবার ফোন দিছোস কেন?.?
- আমি তো তোরে নাম্বার দিমুই না।
এর পর থেকে আমাদের প্রায় কথা হতো।
আমাদের সম্পর্কের বেশ কয়েক মাস হয়ে গেছে। আজ কাল সোহানার প্রতি আলাদা একটা টান অনুভব করি।
তার আরও কয়েক মাস পর বুঝতে পারি যে আমি তার প্রতি পুরোপুরিভাবে দূর্বল। সোহানাকে আমি ভালোবেসে ফেলেছি। নানা বাহানায় ভালোবাসি বললেও সোহানা বলতো আমরা শুধু ভালো বন্ধু এর থেকে বেশি কিছু না।তাই আমিও আর সাহস করে কিছু বলতে পারি না। ভয় হতো যদি বলতে গিয়ে বন্ধুত্ত টাই নষ্ট হয়ে না যায়। কিন্তু ভালোবাসার কথা যে চেপে রাখা যায় না তা ভালো করেই বুঝতে লাগলাম। তাই একটা বুদ্ধি করলাম আমি যেহেতু গল্প লিখি তাই গল্পে প্রপোজ করতে হয় তাই আমি একটি প্রপোজাল সুন্দর লিখে তাকে সেন্ড করি। মেসেজ যাওয়ার পর একটা মেসেজ আসে আজ তাহলে বললি।আমি না বুঝার ভান করে বললাম দেখতো আমি একজন কে প্রপোজ করবো এই ভাবে করলে কেমন হবে। এর পর কয়েক মিনিট কোন রিপ্লে নাই। কিন্তু তার কিছুক্ষন পর মেসেজ আসলো যা দেখে আমি পুরাই থো!!
শেষ..........

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ