এই তুই অামার ব্যাগ এ হাত দিলি কেন??
– কোন ব্রেন্ডের দেখছি।
– অামি সেটা বলি নি। টাকা কেন নিছস??
– অারে এটা কি তোর ব্যাগ নাকি??
– হ্যাঁ অামার।
– নাম লেখা অাছে?? – হ্যাঁ অাছে।
– দেখা
– এইযে জোয়িতা।
– অামার নাম ও তো অাছে। তাহলে এটা
অামারও ব্যাগ।
– তোর ব্যগ মানে??
– এইযে রাহুল লেখা। যেহেতু ব্যাগের মালিক
50% সেহেতু টাকার ও।
– ওই তোকে অামি…
– কি করবি মারবি??
– না এদিকে অাসো অাদর করবো।
– তুই এত ভালো হলি কি করে রে??
– দাড়া তোকে দেখাচ্ছি মজা। জোয়িতা
দৌড়াচ্ছে রাহুলকে। কারণ তার ব্যাগ থেকে
একশটাকা নিয়ে নিছে সে। ব্যাগ এ ভাই বোনের
দুজনের নাম
লেখা অাছে। এটা জোয়িতা কক্সবাজার থেকে
কিনেছে অার
দোকানদার কে বলে দুজনের নাম লেখায়।
এ সুযোগ টা রাহুল বরাবর ব্যবহার করে। তার ব্যাগ
বলে কত
টাকা নিয়ে গেছে হিসাব নেই। জোয়িতা বেশি
রেগে তাকে তাড়াচ্ছে সেটা ও না। ছোট ভাই
তার কাছ থেকে টাকা নিবে নাতো কার কাছ
থেকে নিবে??
খুব ভালোবাসে ভাই কে। তাই তার সকল দুষ্টমি
তার ভালো
লাগে। একটু অনিয়ম করলে কড়া শাসন করে। তার
সব কিছু
জোয়িতা খেয়াল রাখে।
ভাই তার চোখের মনি একটু কিছু হলে সে অস্থির
হয়ে যায়। একবার রাহুলের জ্বর হয়। জোয়িতা শুধু
মাথায় পানি ঢালছে
অার সাথে চোখের পানি। সারা রাত ভাইয়ের
মাথার কাছে
বসে ছিলো। মায়ের হাজার বারন শুনেনি।
অন্যদিকে রাহুলও বোন কে খুব ভালোবাসতো।
কিন্তু সব সময়
বোন কে জ্বলাতে পছন্দ করতো। বোনের সব
প্রিয় জিনিসে
হাত দিতো, তাকে রাগাতো সকালবেলা রাহুল
ঘুম থেকে উঠতে চাইতো না। জোয়িতা তাকে
কান ধরে টেনে তুলতো। অার যদি তাতে না উঠে
পানি নিয়ে
অাসতো।
রাহুল যদি কোনো দিন তাড়াতাড়ি ওঠে যায় তবে
জোয়িতার
অার ঘুম হতো না। রাহুল তার কাছে গিয়ে তাকে
খোঁচাতো।
কখনো অাবার তাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে
পড়তো। – অাপু অাজ অামাকে কি খাওয়াবি??
– কেন পিট কি জ্বালা পোড়া করতেছে খাওয়ার
জন্য??
– তুই সব সময় এরকম করস কেন??
– তুই ভালো মানুষ যে তাই।
– হুমম এই ভাই গেলে বুঝবি
– ওই উল্টা পাল্টা কথা বলে মাইর খাবি। –
অামি অাবার কি উল্টাপাল্টা বললাম??
– ভাই গেলে বুঝবি মানে
– মানে কিছু না। অামাকে কিছু টাকা দে তো??
– তোকে কেন টাকা দিবো??
– অারে দে না।
– না দিবো না – অাচ্ছা ঠিক অাছে অামি
যাচ্ছি।
– কোথায়??
– যেখানে ইচ্ছা।
– টাকা নিয়ে যা।
– অামি জানি তুই দিবি লক্ষ্মী বোন।
– হইছে অার বলতে হবে না বিকালবেলা
– অাপু অামার রুমে অায় তো
– কেন তোর রুমে অাবার কি??
– অারে অায় না বাবা মাও অাছে।
– অাসছি তুই যা।
– কিরে লাইট বন্ধ কেন?? তুই কই ভাই -…
– এই ভাই, ভাই
– “হ্যাপি বার্থডে টু ইউ”
একসাথে জ্বলে উঠলো সব লাইট। অার জোয়িতার
সামনে একটা
কেক চার পাশে ছোট ছোট মোমবাতি জ্বলছে।
জোয়িতার চোখ বেয়ে অান্দের অশ্রু ঝরছে। শক্ত
করে রাহুলকে জড়িয়ে ধরলো। দাড়িয়ে থাকা মা
বাবা ও তাদের জড়িয়ে
ধরলো। একটা সুখ বয়ে যায় সবার হৃদয়ে।
সবাই মিলে বার্থডে উইস করলো। খাওয়া দাওয়া
শেষ।
– ভাই তুই অামাকে এত বড় একটা সারপ্রাইজ
দিবি ভাবতে
পারি নি??
– “ইতনি জলদি কেয়া অাবি তো মে স্টাট
কিয়া।” একজোড়া নূপুর বের করলো রাহুল তারপর
নিজ হাতে পড়িয়ে
দিলো।
জোয়িতা শুধু অভাক হচ্ছে সে বুঝে গেছে এত
দিন যে টাকা
নিতো তা সে খরচ করতো না।
– অাজ অামাকে কিছু খাওয়ালি না।
– তোর পিঠ টা দে। – ধর
– জোয়িতা শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো।
তুই অামাকে এত ভালোবাসিস।
– তুই কি অামাকে বাসিস না??
– না। তুই খুব খারাপ ছেলে।
– তুই সবচেয়ে ভালো মেয়ে। সুইট কিউট লক্ষ্মী
অাপু। – হুমম কচু।
– হুমম অালু।
চলতে থাকবে এভাবে তাাদের। ভালোবাসা।
ভাই বোনের ভালোবাসা অাসলে যে কি কেউ
বলতে পারে না।
.
Collected By #SY_JOY
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻļুāĻ্āϰāĻŦাāϰ, ⧍⧝ āϏেāĻĒ্āĻেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§
2837
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§Ž:⧍ā§Ŧ AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ