āĻļুāĻ•্āϰāĻŦাāϰ, ⧍⧝ āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2817 (1)

উপন্যাস
.
*****★★এমনত প্রেম হয় ★★*****
  পর্ব : ১
.
লেখক: Ashikur Rahman
.
ক্লাস  7 এ পরি সকাল বেলা আম্মু বলত এই ইস্কুলে যা ।
আম্মু কে বলতাম আম্মু পেট ব্যাথা যাব নাহ।  এমনি শুয়ে থাকতাম।
মায়ের মন কি আর করার। কিছু বলত নাহ। 
আম্মু কে বলতাম আম্মু স্যালাইন এনে দাও।
আম্মু বলত রুমে আছে ওরস্যালাইন ওই টা খা।
আমি বলতাম নাহ। অই টা খাব নাহ অই টা কেমন জানি।
টেষ্টি স্যালাইন এনে দাও। 
আম্মু এনে দিত।
.
আসলে আমার পেট কামড় ও নাহ কিছুই নাহ। সবি হল ইস্কুল কামাই দেওয়া আর গুটি খেলা (মার্বেল)
.
ইস্কুল কামাই দিতে এতো ভাল লাগতো।
সপ্তাহে ২দিন আমার পেট ব্যাথা থাকত আর ১ দিন আমার জন্য ইস্কুল ছুটি থাকত।
আর এক দিন থাকত ভাল লাগেনা রোগ।
মানে ইস্কুল এমন লাগতো জেতেই মন চাইত না। শুধু ইস্কুল কামাই দিবো আর গুটি খেলবো।
যদিওবা ৩ দিন ইস্কুলে যেতাম টিফিনে চলে আসতাম।
.
আমার মনে আছে আমি ক্লাস সেভেন এ মনে হয় ৩ মাস ও ক্লাস করি নাই।
একদিন আমাকে শাহজান নামে এক স্যার বলছে তুমি কি নতুন ভর্তি হইছো নাকি। সেই দিন অনেক লজ্জা পাইছিলাম। কারন ক্লাস এর সবাই খুব হেসেছিল।
.
লেখা পরায় একদম অমনোযোগী ছিলাম শুধু গুটি খেলতাম।
ক্লাস  সেভেন  এ আমার মনে আছে আমার রোল ছিল ৪৪
eight এ এসে হইল ১৮। মোট student ছিলাম ১২১ জন। ক্লাস না করে ভালই এগোইছে।
.
আজ আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পরি কোন দিন ভাবতে পারি নাই এতো দূর আসবো।
আল্লাহ এর কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া জানাই এতো দূর নিয়ে আসার জন্য!
এই ভাবে পার হইলো আমার ক্লাস সেভেন।
.
এর মাঝে দুই টা বন্ধু পাইছিলাম। আরো বন্ধু ছিল কিন্তু তাদের মাঝে অদের সাথে বেশি মিশতাম। একটা নয়ন আর একটা করিম।
করিম এর সভাব ছিল সব মেয়েদের আপু আপু করত। আর নয়ন শুধু দরজায় ফোন নাম্বার লিখত।
.
আর আমার কথা কি বলব এক ক্লাস করে করে বাইরে যাওয়া। একটা মেয়ে জানালার কাছে বসত। আমাকে দেখলে হাসতো। দেখতে অনেক ভাল লাগে।  তখন থেকে ভাল লাগা কি একটু বুঝি। কিন্তু ভালবাসা বুঝি নাহ।
.
মেয়েটার নাম ইতি।  সেভেনে পরে। অর হাসি টা দেখার জন্য নিয়মিত ইস্কুলে আশা শুরু করি।
কিছু দিন যাইতে না জাইতেই জানতে পারি অই মেয়ে নাকি সবার দিকে অই ভাবে তাকিয়ে থাকে আর হাসে। কিছু ফিল করতে পারি নাই। কারন কষ্ট কি আমি বুঝি নাহ।
.
একবার কষ্ট পাই ছিলাম। আমার আপু আমার খেলার  গুটি  পুকুড়ে ফালাই দিয়েছিল।
অই দিন খুব কান্না করছিলাম।
.
নয়ন তো আমার সাথে এখনো পড়ে তাই মাঝে মাঝে নয়ন কে বলি দোস্ত রাতে ফোলোরে আমরা গুটি খেলবো। আহারে কি ভাল টাই না লাগতো গুটি খেলা। আজও মিস করি।।
কবে যে বড় হয়ে গেলাম নিজেও জানিনা। দিন গুলা যে কত ভাল লাগছে আহ।
.
ক্লাস eight এ ক্লাস শুরু করছি।  ১ মাস হলে। ইস্কুল কামাই দেইনা। কারন ইতি। আমি ভাল স্টুডেন্ট হয়ে গেছি নিয়মিতভাবে ক্লাস করি। আমার আর পেটের ব্যাথা ওঠে নাহ।
.
আহারে ইতি রে। কি ভাল টাই না লাগতো তোকে। আমার গুটি  খেলার মতো।  কিন্তু তুই আমার মন টা ভেংগে দিলি। সবাইকে দেখলেই নাকি হাসে। আহ ছ্যাকা খাইলাম।
.
ধুর ছ্যাকা। বুঝিনা কি এই সব।
ইতির পিছুনে অনেক ছেলে ঘুরে। তাতে আমার কি আমি আমার মতো করে চলি। বিকালে বাসাই জাই গুটি খেলি। ক্লাস eight এ পরি। তবুও আমি ছোট।  গুটি খেলি।। মনেহলে হাসি ই পায়।
.
ইতির কথা মনেই থাকে না। কে ইতি ধুর ইতি ছাই ইতি।
এক মাস ক্লাস করেছি।
করিম এক দিন বলছে এক টা নতুন মেয়ে সেভেনে ভর্তি হইছে রে আশিক। খুব সুন্দর।
সবাই নাকি অর সাথে প্রেম করতে চায়। আগে উল্লাপাড়া বিজ্ঞানে পড়তো। এখন নাকি আমাদের ইস্কুলে ভর্তি হইছে।
.
আমার চোখে মেয়ে টা আজও পরে নাই।
টিভিনে আমি নয়ন করিম সানিল। প্রেম বাগান নামে একটা বাগান আছে।
অই দিক জাইতে ছিলাম।
অই নতুন মেয়েটা আসতেছিল।
সাথে ওর বান্ধুবিরাও ছিল।
.
করিম আমাকে বলছে আশিক অই যে অই সেই নতুন মেয়ে। মেয়েটা মনে হয় টিফিনে ভাত খাইতে গিয়েছিল। ইস্কুলের পাসেই ওর বাসা। ১০ মিনিট এর মত লাগে যাইতে।
.
তো মেয়ে টা যখন আমার পাশ দিয়ে যাচ্ছিল অর বান্ধুবিদের নিয়ে। আমি মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বলেছিলাম। ভালই দেখা জায়।
অরে বাবা এমন ভাবে তাকালো। একটু হেসেও ছিল।
.
আসলেই সুন্দর। আমি একবার দেখে কেমন জানি হয়ে গিয়েছিলাম।
জাই হক কিছু ফিল করতে পারছিলাম না।
টিফিন শেষ হবে তাই ইস্কুল ক্যাম্পাস এ আসলাম।
.
যখন আসলাম মেয়ে টা কমন রুম এর দরজায় দাড়িয়ে ছিল। আমার সাথে সানিল ছিল।
আমি মেয়েটাকে দেখছিলাম। মেয়েটা কালাই খাইতে ছিল। আমি সামনে যাইতে ছিলাম ক্লাস এর দিকে।
.
পিছুন হতে কে জানি কালাই দিয়ে ঢেল মারলো।
পরে আবার দেখি ঢেল মারছে।
আমি বুঝতে পাড়ছিলাম অই নতুন মেয়েটারি এই টা কাজ।
মেয়ে টা হাসতেছিল অর বান্ধুবিদের সাথে নিয়ে। আমি কিছু বলি নাই।
.
মেয়েটা দেখলাম টিউবওয়েল এর পার গেলো আমি আর সানিল ও গেলাম।
মেয়ে টা পা ধুইতে ছিল। আর আমি তাকিয়ে ছিলাম অর পায়ের দিকে।
মেয়েটা আমার দিকে তাকাইছিল। আহা কি চাহনি। মায়াবি মুখ।
.
সকাল বেলা এস্যাম্বিলির জন্য সবাই মাঠে আসতাম। আমার চাতক এই চোখ শুধু চেয়ে থাকতো কোথায় সেই নতুন মেয়েটা।
শুধু তাকিয়ে থাকতাম কিছু বলতে পারতাম নাহ।
কি মায়াবি মুখ রে......
.
to be continue....

উপন্যাস
.
*****★★এমনত প্রেম হয় ★★*****
.
লেখক: Ashikur Rahman
.
পর্ব ___ ২
.
এই ভাবে পিছু পিছু চলা। ওর দিকে তাকিয়ে থাকা এটাই জেনো আমার
রেগুলার রুটিন হল।
টিফিনে ওর এক বান্ধবিকে ডাক দিয়েছিলাম।
বললাম অই মেয়ের নাম কি।
অরে বাবা কি বাকা রিপ্লে!!!!
__ নাম শুনে কাম কি?
_ না মানে কি নাম একটু জানতাম আর কি।
_ ঠিক আছে দাড়ান আমি অর কাছে শুনে আশি অর নাম।
_ ওকে জান তাড়াতাড়ি আসবেন। আর হ্যা আপনার নাম কি??
_আমার নাম অর্পিতা।
_বাহ সুন্দর নাম। ঠিক আছে অর নাম টা জেনে আসেন।
.
৫ মিনিট পর এসে।
_এই যে ভাইয়া অর নাম শুনে আইছি (অর্পিতা)
আমি: কি নাম?
অর্পিতা : ওর নাম আশিকা
সানিল: হা হা হা হা
আমি: অই চুপ। আরে আপু বলেন না অর নাম টা কি পিলিজ।
অর্পিতা : ভাইয়া ওই আপনার  সাথে কথা বলবে আপনি এক টু ওই রাস্তার দিক আসেন।
আমি: না মানে আচ্ছা ঠিক আছে যাও  তোমরা। আমি আসছি।
.
কি যে  হয়। মেয়ে মানুষের সামনে কখনো জাই নাই কেমন যে লাগছে।
আমি আর সানিল পিছুনে পিছুনে গেলাম।
মেয়েটা সামনে জায় আর পিছু নে তাকাই।
জখন সেম সেম আসলাম মেয়েটার!! তবুও আমি কিছু
বলতে পারছি নাহ।
আমার হাত পা কাপছে।
সানিল ও কিছু বলছে নাহ।
.
ধুর কিছু বলা হলনা। পরে জানতে পারি মেয়েটার নাম
   *****হাসি।
আহ কি নাম।কিছু বলতে পারতামনা। শুধু চেয়ে চেয়ে দেখতাম।
এই ভাবে কাটতে থাকে দিন। আমি আর ইস্কুল কামাই দেই নাহ।
এখন নিয়মিত ইস্কুল করি। আর টিফিনে পালাই নাহ। ক্লাস eight প্রায় তিন মাস রানিং।
.
হাসি আর ইতি তো এক ক্লাস এই পরে। কি করে জানি হাসি জানতে পারছিল আমি ইতি কে লাইক করি। এই টা আমি জানতে পারলাম কিছু দিন পর।
.
আমাদের ইস্কুলে নতুন ভবন হবে।
তার জন্য মিলাদ মাহফিল এর আয়োজন করা হইছে।
আমরা সব ছাত্র রা চারপাশ দিয়ে ব্রাঞ্চছির ওপর বসে আছি আর সামনে মেয়ে গুলা বসে আছে।
.
ইতি হাসির সামনে বসে।
আমি বার বার হাসি কে দেখছিলাম।আর চোখ মারছিলাম।
হাসি আমাকে ইসারায় বলে আমি না ইতি।
আমার যে এতো লজ্জা পাইছিলাম  কি বলব।
আমি তখন মাথা নেড়ে ইশারায় বললাম ইতি না তুমি।
হাসি তখন একটু হেসেছিল। আহ কি হাসি রে আজো চোখের সামনে ভাসে।
.
বিকালে সবাই বাড়ি চলে যাচ্ছিল। আমি শাহস করে হাসির সামনে গিয়ে কথা বলছিলাল।
অনেক আশা নিয়ে বলছিলাম আপনার মোবাইল নাম্বার টা দিবেন পিলিজ।
হাসি বলছিল সরি
আমার ফোন নেই
আর আমি কাওকে নাম্বার দেইনা।
খারাপ লাগছিল হাসির এই কথা শুনে।
আমার এই রকম কনফিডেন্স ছিল নাম্বার চাইলে দিয়ে দিবে।
.
তখন আমার ফোন ছিল নাহ কিন্তু বাসার ফোন ছিল।
নকেয়া ১২০২ এই সেট টা ছিল।
ফোনটা যখন নতুন কিনি আহারে কি সাপ খেলাই নাহ খেলতাম।
কিছু বুঝতাম নাহ আমি সব সময় শুধু জোরা লাগিয়ে AH  লিখতাম। অনেক ভাল লাগতো।
.
বাড়ি তে এসে শুধু হাসিকে মনে পরত। ইস্কুল্টা এতো ভাল লাগতো। কি বলব। মনে হত যদি সারাখন ইস্কুলে থাকতে পারতাম তবুও হাসিকে দেখতে পারতাম।
বাড়িতে এসে শুধু ছটফট করতাম। আর গুটি খেলা তেমন ভাল লাগত নাহ। তবুও একটু এক টু খেলতাম।
.
আমি ক্লাস eight এ পরি মুখে কোন দাড়ি নাই। হাল্কা হাল্কা মোছ বের হইছে।
কেমন জানি লাগে।
তাই আমি অই গুলা কেটে ফেলে দিছিলাম। আহ কি শরম রে। প্রথম কাটার পর আমি তো সারাখন মুখ ধরে রাখতাম। ধিরে ধিরে দেখি মুখের থুতনিয়ে চুল গজাতে থাকে। আমি তো টেনে টেনে তুলতাম। ধুর ছাই জত তুলি ততই হয়।
.
ফেস টা কেমন কালো কালো হয়ে যাচ্ছে দিন দিন।তাই সেফ করা শুরু করি। আহ প্রথম সেফ করে মুখে হাতি দিতে পারি নাহ।
.
চলতে থাকে আমাদের ভাল বাসা কেও কাও রে কিছু বলিনা।
হাসি আর আগের মত টিফিনে খেতে যায় নাহ।
এখন টিফিন দিলে দরজায় দাড়িয়ে থাকে আর আমায় দেখে। আমি দাড়িয়ে থাকি আর দেখি।
.
টিফিনে মাঠে দাড়িয়ে আছি। আমার সাথে সানিল ছিল।
হাসি পাশ দিয়ে যাইতেছিল।  আর বলতে ছিল। হাসিটা সুন্দর লাগে খুব।
উফ এই কথা শোনার পর আমি আর অর সামনে হাসতাম নাহ।
.
কিন্তু পাগলিটা দূর হতে শুধু হাসতো। আর দিন দিন আমাকে পাগল করে তুলত।
.
আমাদের ইস্কুল এর সাথে এক টা দোকান ছিল। সবাই অই জায়গায় সব কিছু কিনত।
টিফিনে দেখলাম হাসি আর অর বান্ধুবিরা দোকানে গেল।
সানিল বলব আশিক চল দোকানে যাই
আমি বললাম চল।
.
_মামা কালাই দেন তো আর চানাচুর (হাসি)
আমি: সানিল একা একা খাইলে পেট খারাপ হইবে রে।
হাসি: হলে তো আমার ডক্টর আছেই (হেসে)
সানিল: কি নিবি নে আশিক ক্লাসে যাব।
আমি: দাড়া দেখি কি কিনে দেয়।
হাসি: কি নিবেন নেন
আমি: কিছুনা এমনি আসলাম আর কি।
হাসি: মামা দুইটা টাইগার দেন তো।
সানিল: আশিক কি করবে রে এই টা
হাসি: হুম ধরেন নেন
আমি: আরে না নিব না
হাসি: আমি বললাম(মিষ্টি হেসে)
আমি: তাহলে টাকা আমি দিবো।
হাসি: ধরেন আগে মামা এই যে টাকা।
.
অফ টাকা টা দিয়ে চলে গেলো।
আমার হাত পা কাপতে ছিল উফ কেও যদি দেখে ফেলত কি যে হত।
.
_সানিল কাও কে বলিস না  হাসি এই গুলা কিনে দিছে পিলিজ (আমি)
_আরে না কি বলিস কাও কে বলব নাহ (সানিল)
_হুম চল অই দিকে যাই দেখি কি করে হাসি।
_ চল
.
বেল্ট দিয়ে দিল টিফিন শেষ। তাই ক্লাস রুমে ঢুকলাম। আর ভাল লাগে নাহ।
.
টিফিনের পর প্রথম ক্লাস হত বিপ্লব ছ্যার এর ইংলিশ 2nd পেপার।  লোড শোডিং পেরাগেরাফ পরা।
কি জানি ইংলিশ পরা দিলে আমার প্রথম দুই এক লাইন মুখুস্থ হত তার পর আর হত নাহ। আমি নিজে নিজে বানাই বানাই বলতাম। আমার অই ভাবে বলা দিখে সবাই হাসতো। কারন বই এর সাথে মিলত না।
.
আমার আর হাসির ভাল বাসার কথা সবাই কেমন জানি জেনে গেল। কিছু বুঝলাম না শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতাম তাই কেমনে যে জানলো।
.
যাই হক ইংলিশ ক্লাস নেওয়ার পর আসলো  শফিক স্যার ধর্ম ক্লাস নিতে।

.
পিছুন থেকে রনি বলছে আশিক হেলান দিস নাহ। আমি বললাম ঠিক আছে দিবনা।
কেমনে হঠাৎ লেগে গেছে। পিছুন থেকে রনি আমাকে ধাক্কা দিলো।
.
আমি পিছুনে তাকিয়ে বললাম ধাক্কা কেন দিলি।
সাথে সাথে মিরাজ স্যার কে বলছে স্যার মারামারি লাগছে।
স্যার কিছু বলল নাহ। এমনি সবাই এই স্যার কে ভয় পায়।
ক্লাস শেষ হবার পর স্যার মোন্নাফ কে বলছে এই যাও ব্যাত নিয়ে আসো।
.
ব্যাথ নিয়ে আসার পর স্যার ডাক দিয়ে বলছে এই কে কে মারামারি করছে সামনে আশেক।
আমি বললাম স্যার কিছু হয় নাই অই এমনি হেলান দেওয়া নিয়ে।
কথা টা বলতেই এমন জরে বাড়ি মাড়ছে ব্যাত ভেংগে ফেনের  সাথে গিয়ে লাগছে।
কয়টা মাড়ছিল গুন্তে পাড়ব নাহ। অনেক কষ্ট পাইছিলাম। রনিকেও মারছিল কিন্তু তেমন নাহ।
.
আমি ব্যাগ এর অপর মাথা দিয়ে দুই চোখ দিয়ে এমন ভাবে পানি পরতে ছিল। আহ......
দুইটা ক্লাস নিয়ে ছুটি হল। আমি ব্যাগ টা নিয়ে বের হয়ে আসলাম দেখি হাসি নাই।
সবাই চলে গেছে। সাইকেল নিয়ে চলে আসলাম।
বাড়িতে এসে অনেক জর আসছিল পর দিন তবুও আমি ইস্কুলে গেছি হাসিকে দেখতে।
.
সারাটা দিন মন খারাপ করে ছিলাম। ক্লাসে ঢুকে আর বের হই নাই শুধু হাসিকে একবার দেখা দিছিলাম। তাসারা ওই  ও ক্লাস থেকে চলে জেত।
.
বিকাল বেলা আসার সময় শাহিন আমাকে একটা চিঠি দিয়েছিল। শাহিন বলছে হাসি দিছে নাকি।
লাল কলমে লেখা চিঠি আহ জিবনের প্রথম চিঠি।
বাসায় এসে দরজা অফ করে খুললাম।
.
প্রানের প্রিয়তম
কেমন আছো তুমি? জানি তুমি ভাল নাই কাল ইস্কুলে যা হইছে আমি সব শুনছি!!!
.
.
.
to be continue

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ