āĻļুāĻ•্āϰāĻŦাāϰ, ⧍⧝ āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2840

- স্লামালিকুম, শুভেচ্ছা ব্রেদার।
- ধুসশালা! শুভেচ্ছা কিসের? জাতীয় পুরষ্কার পাইছি নাকি!
- না, এ নিয়ে জেলে আপনার আগমন ৫০ বার। হাফ সেন্সুরি।

ভাবনায় পড়ে গেলাম। জীবনের অনেকটা বছর আমি জেলে কাটিয়েছি। কিন্তু হিসাবটা আমি রাখি নাই। ও রাখলো কিভাবে সেটাই বুঝতে পারছি না।
   - তুমি কে?
   - আমি আকবর ।
   - ও কয়বার জেলে আসছি তা জানলা কেম্নে?
   - আপনার বিরুদ্ধে কমপেলেইন যখন আসছিলো, তখন বড় স্যার বলছিলো শালার ছ্যাঁচড়া আসামি। এই নিয়া ৫০ বার হবে জেলে ঢুকাইছি।
    - অ....!
    - আপনার কি মনে আছে প্রথম কেন আপনি জেলে আসছিলেন?

  জীবনে প্রথম ঘটা সকল ঘটনাই মানুষের মনে থাকে। সেটা হতে পারে প্রথম প্রেম, প্রথম চুমু, প্রথম ছ্যাকা, কিংবা প্রথম স্বপ্নের দোষ!

- আছে মানে! আলবৎ আছে। ৯ বছর আগের ঘটনা। অথচো এখনো চোখের উপর ভাসে।

- কি করছিলেন?

- ইভটিজিং।

- ইভটিজিংয়ের কারনে জেল? না কাহিনী আছে?

- তা তো আছেই।

- বলুন না ভাই। জেলে বসে সময় কাটে না। গল্প করি সেই ভালো।

- কথা খারাপ কও নাই। শুনো তবে,

  আমাদের এলাকায় একটা মেয়ে ছিলো নাম সাদিয়া। সাদিয়া নামের মেয়েগুলা যেমন সুন্দরী হয় তেমনি আবার খাইষ্ঠা হয়। এদের তোলায় তোলায় অহংকার। যাক সেসব না বলি।

সাদিয়াকে প্রথম দেখায় আমার অনেক পছন্দ হইছিলো। কিন্তু আমার তো চেহারা খারাপ দেখতোছোই। কিন্তু মনটা তখনও ভালো ছিলো। মাটির মানুষ ছিলাম। ভিতরে ভিতরে একটু খারাপ ছিলাম, সেটা সবাই থাকে। সাদিয়া রোজ স্কুলে যেত, আমিও যেতাম তবে সাদিয়ার পিছু পিছু ; পড়াশোনার জন্য না।

একদিন হলো কি আমি সাদিয়ার পিছন পিছন যাচ্ছিলাম। আর মনের সুখে হিন্দি গান গাচ্ছিলাম...

-- কোনটা?

- আহহা! কথার মাঝখানে বাহাত ঢুকাও কেন! ঐযে একটা গান আছে না - তু চিজ বাড়ি হ্যে মাস্ত মাস্ত...আমি তো গাইতেছিলাম। পিছন থেকে খপ করে কেডায় জানি আমার ঘাড় শক্ত কইরা ধরলো।

সাদিয়া দৌড়ে এলো। আমি ভাবলাম আমাকে বাঁচাতে আসছে। কিন্তু সে আমার কাছে এসে কইলো....

- কাকা এই হারামজাদা আমারে প্রতিদিন জ্বালায়। এরে নিয়া চলো স্কুল মাঠে কানে ধরায়া উঠবস করামু।

ভাতিজির আবদার অক্ষরে অক্ষরে পালন করলো কাকা মশাই। সেদিন রাতে অনেক কান্না কাটি করলাম জীবনের প্রথম অপমান। চট করে মাথায় একটা আইডিয়া এলো এলো মাঝরাতে।

- কি এসিড মারছিলেন?
- আরে ধুর...ঐ জিনিসের অনেক দাম।
- তাহলে?
- সাদিয়াগো বড় বড় ফলের গাছ ছিলো। আমি রাতে পানি গরম কইরা সবগুলা গাছের গোড়ায় ঢালতেছিলাম। হঠাৎ করে সাদা কাপড় পড়া কিছু একটা দেইখা চিৎকার দিয়া দিছিলাম।
- তারপর?
- তারপর আরকি হাতে নাতে ধরা খাইলাম। ৫৭ হাজার টাকার ফলের গাছ মারার জন্য তার কাকা আমার নামে কেইস করে জেলে ভইরা দিলো।

- হাহাহা! সেইরকম প্রতিশোধ নিছিলেন।

- তা বটে। তা তুমি জেলে কেন?

- সরকাররে ডিম মারছিলাম। কিন্তু যাইয়া পড়লো এসআইর গায়ে। ধইরা জেলে ভইরা দিলো।

- তুমি ছাত্রলীগ নাকি? ছাড়া পাইবা তাহলে...

- আরে না। সবাই ডিম মারতে ছিলো, উত্তেজনায় পইড়া বউয়ের হুকুমে কেনা ডিম আমিও মাইরা দিছিলাম। কিন্তু ভাগ্যের কপাল খারাপ।

- আহারে! বেচারা! :3

Collected

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ