গল্পঃ- পিচ্চি বউ
লেখাঃ- WäHîdūl Ïslâm
.
#অন্তিম_পর্বঃ- বাড়িতে ফিরেছি। সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কিন্তু দুর্ঘটনার পর অনেকটা বেশি সতর্ক হয়েছি, পরিবার বলতে বাবা মা আর মিথু। আমি চাই না এদের কেউ আমার জীবন থেকে খুব দ্রুত হারিয়ে যাক।
ব্যস্ততা বাড়ছে। মিথুকে পরিপূর্ণ সময় দিতে পারছি না। আম্মু তার দেখাশুনো করছে। তবু এখনও সে দুপুরের লাঞ্চ নিয়ে অফিসে চলে আসে। বারণ করেছি অনেকবার। কিন্তু কে শুনছে কার কথা। অফিসের বাইরে থাকলে না ফেরা পর্যন্ত অপেক্ষা করে। আজকে সকাল ১১ টার দিকে কাজে বেড়িয়েছি। গুরুত্বপূর্ন মিটিং এ যেতে হবে। মিথুকে ফোন দেওয়ার কথা একদম খেয়াল ছিল না। মিটিং এর মাঝখানে একবার ফোন দিয়েছিল অবশ্য ধরতে পারি নি। অফিসে ফিরে দেখি সে আমার কেবিনে বসে আছে,
-এসেছেন জনাব?
-তুমি অফিসে কেন? তোমাকে না বারণ করেছিলাম এখন বাড়ি থেকে কম বের হতে।
-কথা বলে পেট ভরবে? নাকি লাঞ্চ করতে হবে?
ফ্রেস হয়ে এসে বসলাম,
-মিথু, তোমার ভালোর জন্য বলছি, প্লীজ একটু কম বের হবে বাড়ি থেকে। তুমি এখন একা না।
-তুমিও শুরু করলে? আচ্ছা, শোন, আজকে বিকেলে চেক আপ করতে যাবার কথা ছিল। আমার সাথে একটু যেতে পারবে???
-আচ্ছা ঠিক আছে।
.
অফিস থেকে সোজা ডাক্তারের চেম্বারে চলে গেলাম। কয়েকটা টেস্ট দিয়ে সেগুলো করতে বলল। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হল। টেস্ট গুলো শেষ করে তাকে নিয়ে বাড়ীতে ফিরলাম। রিপোর্ট পরের দিন দিবে তাই কাল আবার যেতে হবে। রাতের খাবার সবাই একসাথে খেতে বসেছি, আব্বু বলল,
-অভ্র, তোমার কাল থেকে অফিসে যেতে হবে না। ঐ দিকটা আমি সামলে নিব। তুমি মিথিলাকে আর তোমার মাকে সময় দিবে।
-ঠিক আছে।
.
তারপর টুকটাক কথা বলে মিথুকে নিয়ে রুমে চলে গেলাম। সারাদিন পরে বিছানায় গা এলিয়ে দেওয়ার সাথে সাথে ঘুম চলে আসল। মিথুর কথায় আবার জেগে উঠলাম,
-এই শোন না।
-হুম বল
-তোমাকে খুব চিন্তিত লাগছে। কারণ টা জানতে পারি?
-কোথায়, না তো!
-আমার কাছে লুকাবে তুমি?
-আরে পাগলী, কিছু হয় নি, আগামী কাল রিপোর্ট আসবে সে জন্য একটু চিন্তা লাগছে।
-আচ্ছা, ঘুমাও তাহলে। খুব ক্লান্ত নিশ্চয়ই।
কিছু না বলে ঘুমিয়ে পরলাম। মিথুর ঘুমোতে অনেক বেশি কষ্ট হয় জানি। অনেক রাত চোখে ঘুম থাকা স্বর্ত্বেও ভোর হয়ে যায়। তবুও আমাকে কখনো সাহস করে ডাকে না। কখনো ঘুম ভেঙ্গে গেলে হয়ত দেখি, সে পাশে বসে আছে।
একমাত্র মায়েরা জানে কলিজার টুকরো একজন সন্তান জন্ম দিতে কতটুকু কষ্ট করতে হয়।
.
সকালে ঘুম থেকে উঠে সোজা আম্মুর রুমে চলে গেলাম। মিথু ঘুমচ্ছে। রাতে হয়ত ভালো ঘুম হয় নি। তাই ডাকলাম না।
-আম্মু
-হ্যাঁ বল বাবা। কি হয়েছে?
-আজকে আমি রান্না করব!
-পাগল হয়েছিস নাকি?
-একটুও না। ফ্রিজে কি মাংস আছে?
-হ্যাঁ। কেন?
-মিথিলার বিরিয়ানি খুব পছন্দ। সেটা রান্না করব।
-হা হা, আচ্ছা ঠিক আছে।
কি মনে করে যেন হাটতে বেড়িয়ে পরলাম, কিছুটা দূরে এসে আমার বাসার দিকে ফিরতে যাব, দেখি একটা বাচ্চা ছেলে বেলি ফুলের মালা নিয়ে মাত্র বের হয়েছে। আমাকে দেখে বলল,
-ভাইয়া, ফুল নিবেন নি? নেন, আফার খুব পছন্দ হইবো।
বেলিফুলের ঘ্রাণ টা অসাধারণ। তাই নিয়ে নিলাম।
রুমে এসে দেখি, মিথু শাওয়ার নিয়ে মাত্র বেড়িয়েছে। চুল শুকিয়ে নিজে তার খোপা বেঁধে, ফুলের মালা লাগিয়ে দিলাম। বাহ, অসাধারণ লাগছে দেখতে।
.
আমাকে কিচেন রুমে দেখে মিথুর চোখ চড়ক গাছে উঠেছে,
-এই, তুমি এখানে কেন?
-রান্না করব!
-পাগল হয়েছ?
-একটুও না।আজকে দেখবে, তোমার বর কত কিছু করতে জানে।
-থাক দেখাতে হবে না। এখনই বের হও এখান থেকে!
-তুমি আম্মুর কাছে যাও। কি জন্য যেন ডেকেছিল।
আসলে মিথ্যে কথা, আম্মু ডাকে নি। এখানে থাকলে সে আমাকে রান্না করতে দিত না।
.
সব সময় সে আমার জন্য কয়েছে । এখন না হয় তার জন্য কিছু করার সময় এসেছে।
আব্বুও আজকে লাঞ্চ করতে বাসায় ফিরেছে, একত্রে টেবিলে বসেছি, খেতে শুরু করেছি সবাই, আব্বু বলল,
-অভ্রর আম্মু, আজকে রান্নাটা অন্য রকম লাগছে। রাঁধুনি কি চেঞ্জ হয়েছে নাকি?
মিথিলা হাসতে হাসতে জবাব দিল,
-বাবা, আজকে আপনার ছেলে রান্না করেছে।
আব্বু অবিশ্বাসের চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, একটু পরে আম্মু আব্বু দুজনই মিথুর সাথে হাসিতে যোগ দিল। আমি বললাম,
-রান্না কি ভালো হয় নি?
-অসাধারণ হয়েছে। কিন্তু বাবা, হঠাৎ কি মনে করে?
-এমনি আর কি...
.
দুপুরের পরে মিথুকে নিয়ে বের হলাম, প্রথমে রিপোর্টগুলো চেক করাতে হবে। অপেক্ষার প্রহর গুনে চলেছি। ডাক পড়ল চেম্বার। তাকে নিয়ে গেলাম সেখানে, ডাক্তার আমাদের দেখেই বল,
-আসুন আসুন, শুভ সংবাদ, আপনাদের মেয়ে আসছে খুব দ্রুত। কনগ্রেট মি & মিসেস অভ্র.
.
নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছি না। আনন্দে চোখ দিয়ে এক ফোঁটা জল চিবুক বেয়ে নেমে পড়ল। মানুষ শুধু দুঃখ বেদনায় কাঁদে না। আনন্দেও কাঁদে।সে আরো বলল,
-নরমাল ডেলিভারি হবে তাই চিন্তার কারণ নেই।
কাছাকাছি একটা ডেটও দিয়ে দিলেন। ডাক্তারের কেবিন থেকে বেড়িয়ে মিথু প্রথমে ফোন দিয়ে আমার আম্মু কে জানাল তার পরে তার বাবা মা কে। আমার এখনই ডান্স করতে ইচ্ছে হচ্ছে, অনেক কষ্টে ইচ্ছেটা সংবরণ করতে হল।
.
ভেবেছিলাম ঘুরতে যাবো, কিন্ত মিথু নিষেধ করল, তাই মিষ্টি নিয়ে বাসায় ফিরলাম। ঢোকার সাথে সাথে আম্মু আজকে মিথুকে মিষ্টি খেরাপি দিল, তারপর আমাকে। পায়ে ধরে সালাম করলাম। আম্মু আমাদের বুকে জড়িয়ে নিল। এত বড় একটা খুশির খবর...
.
আমার বেশির ভাগ সময় মিথুর কাছে বসেই কাটছে। নিজের ভিতর অনেকটা পরিবর্তন অনুভব করতে পারছি। কেন জানি না, মিথুকে হারানোর ভয় আমাকে সব সময় আতংকিত করে রেখেছে। একে কি তার জন্য ভালোবাসা বলা যায়? জানি না! কখনো জানতে ইচ্ছে হয় নি। তবে যতটা ভয় ইহিতাকে হারানোর ছিল তার থেকে মনে হয় কয়েক শত গুন বেশি ভয় এখন কাজ করছে। মিথুকে এক মুহুর্ত চোখের আড়াল করতে ইচ্ছে হয় না। যত দিন ঘনিয়ে আসছে, তত চিন্তা বাড়ছে, যদিও সে আমাকে সব সময় সাহস দিয়ে যাচ্ছে, তবুও, ঘর পোড়া গরু। সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। ভাগ্যের হাতে এত মার খেয়েছি, যা বলার ভাষা নেই।
.
রাত প্রায় ২টা পার হয়েছে, ঘুমিয়ে আছি, পাশে মিথু। হঠাৎ সে চিৎকার দিয়ে উঠল,
-অভ্র
-মিথু, কি হয়েছে? কোনো সমস্যা? সব কিছু ঠিক আছে তো?
-খুব ব্যথা হচ্ছে। মনে হয় জীবনটা বেড়িয়ে যাবে।
বুঝলাম সময় হয়ে এসেছে। তাড়াতাড়ি আম্মু আব্বু ডেকে তাকে এ্যাম্বুলেন্সে করে হসপিটালে নিয়ে গেলাম, পুরোটা সময় তার হাত শক্ত করে ধরে রেখেছি। সে শুধু একটা কথা বলছিল,
-আমার কিছু হলে বাবুকে দেখে রেখ।
-দূর, পাগলী, আমি থাকতে কিচ্ছু হবে না।
তার কষ্ট দেখে নিজের বুকের ভিতর ধুমড়ে মুচড়ে যাচ্ছে।
ডাক্তারের কথা মত প্রথমে নরমাল ডেলিভারি করার জন্য চেষ্টা করা হল। অনেকটা সময় পার হয়ে গেছে। ফলপ্রসু কিছু হচ্ছে না। ডাক্তার বাইরে এসে আমাকে আগে ডাকলেন,
-মি.অভ্র
-জ্বি। কি অবস্থা পেসেন্টের?
-কিছুটা সংকটপূর্ন। আমাদের c সেকশনের জন্য এগোতে হবে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের ব্লাড ব্যাংক এ, আপনার স্ত্রীর গ্রুপের O- রক্ত নেই। যত দ্রুত সম্ভব রক্তের ব্যবস্থা করতে হবে। নতুবা ভালো মন্দ কিছু একটা হয়ে যেতে পারে।
আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরল। ঘড়ির কাটা ৩ টা ছুই ছুই করছে, এই সময় কোথা থেকে রক্ত ব্যবস্থা করব? আব্বুকে জানালাম। আম্মু শুনো রীতিমত কান্না জুড়ে দিয়েছি। নিজের মেয়ের মত করে ভালোবাসে মিথুকে। আম্মুকে কি শান্তনা দিব? নিজেকে বুঝাতে পারছি না। তবে কি আমার ধারণ আরো একবার সত্যি হতে যাচ্ছে?
.
বাবা আমাকে অপেক্ষা করতে বলে নিজে বেড়িয়েছেন রক্ত জোগাড় করতে। কিন্তু এ রাতে কি থেকে কি করবেন? করিডোরে ভাবলেশহীনভাবে দাঁড়িয়ে আছি, সামনে কিছু চিন্তা করতে পারছি না। নিজেকে জড় পদার্থ মনে হচ্ছে। হঠাৎ কে যেন আমার ঘাড়ে শীতল হাত রাখল, ঘুরে দেখি এক মধ্য বয়স্ক চমশা পরিহিত ভদ্র লোক দাঁড়িয়ে আছেন,
-কোনো সমস্যা?
মুখ দিয়ে কোনো কথা বের করতে পারছিলাম না। কষ্টে বুক ফেটে যাচ্ছে। কি হল জানি না, হুট করে সব সমস্যার কথা হড়্গড় করে বলেদিলাম, সব শুনে তিনি মুচকি হেসে বললেন,
-নিয়তির কাছে সব সময় হেরেছেন? এবার না হয় আমার কিছুটা অংশ আপনাদের দিয়ে গেলাম।
-দুঃখিত , বুঝলাম না।
-বোঝানোর জন্য বলি নি। যাই হোক আমারই তো O-. আপনাদের অপত্তি না থাকলে আমি সাহায্য করতে পারি।
.
আমার চোখ চক চক করে উঠল, দৌড়ে গেলাম ডাক্তারের কাছে। তিনি অপরিচিত লোকটির রক্ত পরীক্ষা করে উপযুক্ত বলে গন্য করলেন।রক্ত সংগ্রহ করে OT তে নিয়ে যাওয়া হল। সেই লোকটি আমার পাশে এসে বলল,
-অনেক বেশি ভালোবাসেন তাই না? তবে ভালোবাসারই জয় হোক!
-দুঃখিত, আপনার কথা কিছু বুঝলাম না!
-বাদ দি।সব কিছু বুঝতে হয় না। আচ্ছা আসি তাহলে।
কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে সে দ্রুত পায়ে বেড়িয়ে গেল। আর দেখতে চোখে আড়ালে চলে যাওয়ার আর দেখতে পারলাম না তাকে। একটু পরই শুরু হল অপারেশন। বাইরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি। মনে হচ্ছে আমার বুকের ভিতর কে যেন হাতুড়ি পেটাচ্ছে! প্রায় সাথে সাথেই মুখ কালো করে আব্বু ফিরেছেন,
-কিছু করতে পারলাম না বাবা।
আমি তাকে আশ্বাস দিয়ে বললাম, রক্তের ব্যবস্থা হয়ে গেছে। আব্বু অবাক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে,
-কে দিয়েছে?
-তাকে চিনি না, আগে পরে দেখেছি বলে মনে পরছে না। তবে মধ্য বয়স্ক ভদ্র লোক মনে হল...
আব্বু আমার কথা শুনে মনে হয় চমকে উঠলেন।
-অভ্র, উনি কি চমশা পরে?
-হ্যাঁ। কেন?
-আরে এই তো সেই লোক, যিনি...
আব্বু কথা শেষ করতে পারলেন না, তার আগে OT থেকে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ ভেসে আসল। সকল কল্পণা জল্পণার অবশান ঘটিয়ে এসেছে আমার মামুনি, আমার আয়েশা।
ডাক্তার বের হল, গিয়ে তাকে ঘিরে ধরলাম,
-অভিনন্দন মি.অভ্র। আপনার কন্যা সন্তান হয়েছে। মা এবং মেয়ে উভয়ে ভালো আছেন। একটু পরে চাইলে দেখা করতে পারবেন।
আব্বুকে জড়িয়ে ধরলাম। খুশিতে তার চোখ দিয়েও দু-ফোটা পানি গড়িতে পরছে। অবাক লাগল, কোন দিন এই মানুষটির চোখে পানি দেখি নি...
.
নার্স এসে মেয়েকে আমার বাবার কোলে দিয়ে গেল। বাবা এখনো কাঁদছেন, আর আম্মুর খুশি তো মনেই ধরছে না। প্রথম বারের মত মেয়ের দিকে তাকালাম, বাহ, একদম মায়ের মত চেহারা হয়েছে। স্বপ্নটা বোধহয় এবার সত্যি হতে চলেছে। দেখলাম ঘুমিয়ে আছে। আব্বু আমার কোলে দিল। খুব সাবধানে তাকে নিয়ে বসে রইলাম। এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি আমার মেয়ের দিকে।আমার মেয়ে, হ্যাঁ আমার মেয়ে। আমি বাবা হয়েছি। সকল অশুভ কিছু পার করে এসেছি? তবুও সব কিছু কেন জানি স্বপ্নের মত মনে হচ্ছে। কত সময় বসেছিলাম মনে নেই। নার্সের ডাকে বাস্তব জগতে ফিরে আসলাম।
-মি.অভ্র, আপনার পেসেন্টের সাথে চাইলে দেখা করতে পারেন।
আমি আয়েশা কে নিয়ে মিথুর কেবিনে গেলাম। সে চোখ বন্ধ করে আছে। গিয়ে আস্তে করে ডাকলাম,
-মিথু
আমার গলা শুনে চোখ মেলে তাকাল। কথা বলতে পারছে না। তবে এক ফোঁটা জল চোখের কণা দিয়ে বেয়ে পরছে। আমি জানি এই জল আনন্দের। আয়েশাকে তার পাশে শুইয়ে দিলাম। অনেক কষ্টে হাত টা উঠিয়ে বাবুর গাল স্পর্শ করল। আজ মনে হচ্ছে আমি সকল অশুভ কিছুকে পিছে ফেলে এসেছি। এখন সময়টা শুধু আনন্দের। সময়টা শুধু আমাদের।
.
.
.
.
.
-আব্বু, আব্বু, এই আব্বু
-কি হয়েছে মামুনি?
-আমাকে শক গাম এনে দিবে আজকে?
-সে কি? শক গাম কেন? কি করবে?
-রনওক নামে পাজি একটা ছেলে আছে আমাদের ক্লাসে, তাকে উচিত শিক্ষা দিতে হবে।
শুনে শুধু একবার হাসলাম, আসলেই তো একদম মায়ের মত হয়েছে, এখন সে আমার পিচ্চি মেয়ে...
.
[সমাপ্ত...]
.
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ē āϏেāĻĒ্āĻেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§
2282 (6)
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
⧧⧍:ā§Ģā§Ļ AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ