āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§§ā§Š āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

1503

যেমন কর্ম তেমন ফল
.
লেখক:-------অগোছালো লেখক।
.
-আজকে আমার বিয়ে। আমার বন্ধুরা
মিলে এক গাড়িতে করে বিয়ে বাড়ি তে
যাচ্ছি। এক বন্ধু হুট করে বলে ফেললো তুই
এই পর্যন্ত কয়টা মেয়ের সাথে রিলেশন
করে জীবন নষ্ট করছস?আরে কয়টা হিসাব
নাই!! আর ওদের জীবন নষ্ট করলাম
কিভাবে? ওদের সাথে রিলেশন করতাম।
তার পর যখন ঐটা করা শেষ হতো তার পরে
ব্রেকআপ করে দিতাম।।।এটা তোর কাছে
কিছুই মনে হয় না। একটা মেয়ে যখন
কুমারী টা হারিয়ে ফেলে তখনি
মেয়েটার জীবন নষ্ট হয়ে যায়।পাশে
বন্ধুরা তুই এতো ভাল হইলি কবে থেকে
রে।। হঠাৎ মেয়েদের প্রতি এতো টান
কেন??তুই ও তো এখনো একটা নিয়া পইরা
আছস।আরে ডিজিটাল বাংলাদেশ না
এখন প্রেম করতে দেরি নাই আর ব্রেকআপ
করতে ও দেরি নাই।।এখন যদি এক টা নিয়ে
তোর মতো পইড়া থাকি তাহলে কি চলবে।
তোদের না চললো আমি ওকে ভালবাসি
এবং সারা জীবন ভালবেসে যাবো,,,,,
আর বিয়ে যদি করি তা হলে ওকেই বিয়ে
করবো। পাশের বন্ধুরা.. তোর মতো আবাল
রা যাকে ভালো বাসে তাকেই বিয়ে
করবে।আরে ওর সাথে তো সব করা হয়েই
গেছে ওকে আর বিয়ে করে কি করবো।
রাফি কে দেখ আমাদের চেয়ে ও আরো
বেশি রিলেশন করছে তাই না।হুম।আর এখন
বিয়ে করতাছে নবম শ্রেনীতে পড়ে সেই
মেয়ে কে।মেয়ে টা অনেক ভদ্র নম্র
দেখতে শুনতেই অনেক ভাল। যে দেখবে
সেই বিয়ে করতে চাবে।রাফি বলে তুরা
এসব কথা বলা বাদ তে তো। আর কতো ক্ষন
লাগবে যাইতে,, খুব একটা বেশি সময়
লাগবে না এক দের ঘন্টা।
.
-ওদের সম্পর্কে তো কিছুই বলাই হয় নাই ।।
গাড়িতে যারা আছে সব রাফির বন্ধু।।
রাফির আজ বিয়ে।ওর শ্যামলা বর্নের
গায়ের রং কিন্তু অনেক স্মার্ট। ওর
বন্ধুরাও অনেক স্মার্ট। রাফি এই পর্যন্ত
অনেক গুলো মেয়ের সাথে রিলেশন করছে,
হিসাব নেই। কিন্তু সব গুলো মেয়ের সাথে
টাইম পাঁচ করছে।।এক টা মেয়ে কেও মন
থেকে ভালবাসে নাই।। ওর স্বপ্ন বিয়ে
করে বউ এর সাথে প্রেম করবে।সারা
জীবনের জন্য। মেয়েটা কে যে ওর
পরিবার থেকে দেখতে যাই সেই দিন ঐ
মেয়েটার সাথে একটু আলাদা ভাবে কথা
বলে।তার পর থেকে মোবাইলে কথা বলতো
একটু আকটু।রাফি বুঝতে পারছে আমি
নিলা কে ভালো বেসে ফেলেছি।।
(রাফি যাকে বিয়ে করবে তার নাম
নিলা)
কিন্তু রাফি চিন্তা করে বিয়ে করার পর
যদি নিলা সব কিছু যেনে যায় তখন
আমাকে ছেড়ে চলে যাবে না তো,,। আর
চলে গেলো আমি তো বাঁচবো না ওকে যে
আমি অনেক ভাল বেসে ফেলছি।ভয় করে
বিয়ের আগে যেনো এসব না জানে।
বিয়ের পর আমার সম্পর্কে জানলে তখন
সমস্যা হবে না। আর বিয়ের আগে জানলে
আমার বিয়ে টা বন্ধ হয়ে যাবে।আমি সহ্য
করতে পারবো না।
.
-বিয়ে বাড়িতে রাফি মুখে রুমাল দিয়ে
বসে আছে।আর ওর বন্ধুরা রাফির
শালিদের সাথে ঠাট্টা মসকারি করছে।
আর রাফি তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
(আর মনে মনে বলছে মজা কর আমারো দিন
আসবে। ধ্যাত্ তোরি তখন তো বউকে
নিয়ে
ওর বিয়ের দাওয়াত খাইতে হবে। আমাকে
যদি দেখে ওর শালিদের সাথে মজা
করছি তাহলে তো আমার খবর এনে দিবে।
বিয়ের আগেই ভালো ছিলাম। স্বাধীন
মতো চলতে পারতাম। যখন খুশি তখন
বন্ধুদের সাথে আড্ডা মেয়েদের সাথে
প্রেম করতে পারতাম। এখন মনে হয় সব
যাবে আমার।)
.
বিয়ে করে বাড়িতে বউ নিয়ে আসলো
রাফি।ভালোই চলছে ওদের দিন গুলো। সব
সময় হাসি খাশি তে মেতে থাকতো
দুইজন।
রাফি প্রতি শুক্র বারে নিলাকে নিয়ে
ঘুরতে বের হয়।
.
-এক বছর পর রাফির শুনতে পায় নিলার
বাচ্ছা হবে। এই কথা শুনে রাফি তো
অনেক খুশি। ওর মতো খুশি যেনো
পৃথিবীতে আর
কেও নেই।।।
পরিবারে সবাই খুশি এই প্রথম ওর বাবা-
মা নাতির পুতির মুখ দেখবে।
.
-নিলা বাপের বাড়ি গেছে। তাই ওকে
রাফি আনতে যাচ্ছে।
-নিলা কেমন আছ?এই তো ভাল। তুমি
কেমন
আছ??আগে বলো আমার বাচ্ছা টা কেমন
আছে??ভালো আছে.।আমাকে খালি
লাথ্থি দেয়। তাই নাকি।আল্লাহ যানে ও
যে বড় হয়ে কি হবে??যাও ফ্রেশ হয়ে
আসো। .
-নিলার ছোট বোন পলি আর তার বান্দুবী
কথা বলছে।
-যাই বলিস না কেন পলি?তোর বোন টার
কপাল ভালো।
-কেনো??
-আরে তোর বোন যে বিয়ের আগে প্রেম
করে
প্রেগনেট হয়েছিল। তার পরে সেই
বাচ্ছাটা নষ্ট করে ফেলা হয়েছে।
ছেলেটা
বিয়ে করে নাই দেখে। এসব কথা যদি তোর
দুলা ভাই জানতো তাহলে কি বিয়ে
করতো। তোর দুলাভাই কি স্মার্ট। যে
দেখবে
সেই প্রেমে পরে যাবে। তাই বললাম তোর
বোনটার কপাল ভালো।
-এসব কথা রাফি শুনে ফেলে । অনেক কষ্ট
পায়। বুকটা কেমন যানি চু চু করছে। কিছুই
করার নাই। এটা আমার কর্মের ফল।
..
-একটা ফুট ফুটে ছেলে হলো ছেলের নাম
রাখা হলো রাকিব। তার তিন বছর পর
আবার একটা মেয়ে হলো। মেয়ের নাম
রাখা
হলো রাইসা আক্তার। ভালোই চলছে দিন
গুলো। ছেলে মেয়ে গুলো আস্তে আস্তে বড়
হচ্ছে।
.
-বিশ বছর পর।
.রাকির আজকে ভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে
আসলো।কয়েক দিন পর রাফি দেখতে পায়
রাকিবের বাইকের পিছনে একটা মেয়ে
বসে আছে। এভাবে প্রতিদিনই একটার পর
একটা মেয়ে কে বাইকের পিছনে দেখে।
তাই দেখে রাফি সাহেব অনেক কষ্ট পায়।
মানুষের কাছে শুনেছি বাবা-মা যেমন
হয়। তার সন্তানেরা তেমন হয়।কিন্তু
আমার বাবা -মা তো অনেক ভালো।
আমি
এরকম এক কালে ছিলাম কেন?কিন্তু
ছেলেটা এমন হলো কেন??এটা আমার
কর্মের ফল।আল্লাহ জানে আমার মেয়ে
টার কি হবে।
.
-কিরে মা তুই বমি করিস কেন?কেন
জানি
মা বুঝতেছি না।(রাইসা) ডাক্তাররে
আসতে বলি। না মা থাক। তার পরের দিন
আবার বমি।ডাক্তার আসলো তার পরে
কয়েকটা পরীক্ষার করতে বললো। পরীক্ষা
করে দেখে রাইসা প্রেগনেট।এখন কি করা
যায় এসব কথা যদি জানা জানি হয়ে যায়
তাহলে মানুষে কি বলবে।এক পর্য়ায়ে সব
জানা জানি হয়ে গেলো। রাফি
সাহেরের
মান সম্মান সব গেছে।
রাফি সাহেব বলে কি আর করার এটা
আমার কর্মের ফল।
.
আগের নৌকা যে জায়গা দিয়ে যাবে
পিছনের নৌকাও সেই জায়গা দিয়ে
যাবে।
------------সমাপ্ত-----------

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ