āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ē āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2290 (4)

ডুমুরের ফুল
৭.
হেমলতা বিষন্ন হাসি হেসে বলল
- তোমার তো মা জীবিত আছেন আর আমার তো....
হেমলতার হঠাৎ তার মৃতা মায়ের কথা মনে পড়ে গেলো। মনে পড়ে যাওয়াতে  সে আর কথা বলতে পারলো না। মনে হচ্ছে কে যেন তার গলায় অনেক ভার চাপিয়ে দিয়েছে।
জাদিদ বুঝতে পারছে যে মায়ের কথা হেমলতার খুব মনে পড়েছে। হেমলতাকে কখনো সে মায়ের কথা জিজ্ঞেস করেনি। জুবায়ের এর কাছ থেকে হেমলতার সম্পর্কিত সকল বিষয় জাদিদ জেনে নিয়েছিলো। জাদিদ এমন একজন ফ্রেন্ড চেয়েছিলো - যে ওর কষ্ট গুলো খুব সহজে বুঝতে পারবে। মুখ ফুটে তাকে কিছুই বলতে হবে না। যেমন আজকে জাদিদ শুধু ওর মা বাবার ডিভোর্স এর কথা বলেছে তাতেই হেমলতা বুঝতে পেরেছে জাদিদের ভিতরের কষ্টটা।
ওর মতোই মা - বাবা ছাড়া একজনকে ফ্রেন্ড হিসাবে চেয়েছে এবং পেয়েছোও। কারণ জাদিদ নিজেও মা - বাবা ছাড়া। মা - বাবা থাকতেও নেই।
হেমলতারও তাই। মা তো মারাই গেছেন আর বাবা তো ছোট মার জন্য পারেন না। 
একজন মা ছাড়া সন্তানই বুঝতে পারে মা না থাকার কষ্টটা। আর কেউই পারে না।
জাদিদ পরিস্থিতি হালকা করার জন্য বলল
- আচ্ছা তুমি চুল বেণী ছাড়া কিছুই কি করতে পারো না?
- নাহ। নানী বেণী ছাড়া কোনো স্টাইলের চুল বাঁধতে পারেন না। আর মা তো নেই।
মা মারার যাবার পর থেকে নানী তার জগত। মা মরা মেয়েটাকে মিসেস জয়নব আগলে রেখেছেন। মেয়ে যদি বখে না যায় তাই সহজে কারো সাথে মিশতে দেন না। এমনকি কোনো প্রকার ফ্যাশন করতে দেন না। আর হেমলতাও সব কিছু মেনে নিয়েছে। হয়তোবা নানী কষ্ট পাবে সেই কারণে।
জাদিদ বলল
- আরে ইউটিউব এ তো কতো প্রকার চুল বাধার ভিডিও পাওয়া যায়। তোমার একমাত্র ফ্রেন্ড মিম্মার কাছ থেকে তো শিখতে পারো।
- আসলে জাদিদ আমার না ভালো লাগেনা।
- চুল খোলা তো রাখতে পারো?
- লম্বা চুল তো নিয়ন্ত্রণ করা কষ্ট হয়ে যায়।

জাদিদের মা  মাইমুনা ইফতি। ছেলেকে সে অনেক ভালবাসেন।
কিন্তু স্বামীর সাথে বনিবনা না হওয়াতে তার ডিভোর্স টা নিতে হলো। আজকে তার একমাত্র ছেলে তার হাতের রান্না খেতে চেয়েছে তাই সে অনেক কষ্টে রান্না করেছে। গ্রীসে তো সে রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার কিনে খায়। একা মানুষের জন্য রান্না করাটা তার কাছে সময় নষ্ট বলে গণ্য।
ছেলের পছন্দের খাবার রান্না করে গোসল করে কেবল একটু শুয়েছিলো আর জাদিদ হাজির।
প্রায় ৫ বছর পর ছেলেকে দেখে সে আনন্দিত যেমন হয়েছেন ঠিক তেমনি কষ্টও পেয়েছেন।
ছেলেটাকে নিজের কাছে রাখতে পারলে ভালো হতো।
দুটো রুম, একটা বাথরুম, একটা বেলকুনি আর একটা কিচেন সহ এই ফ্ল্যাট টা সে ৩ দিনের জন্য বুকিং করেছেন। ছেলেটার সাথে অনেক সময় কাটাবে সে।
টেবিলে খাবার গোছাতে গোছাতে জাদিদের মা এগুলো ভাবছিলেন।
গোছানো শেষ হওয়ার সাথে সাথেই ছেলেকে ডাকলেন
- জাদিদ বাবা আয়। তোর ফ্রেন্ড কেও আসতে বল।
- আসছি মা।
জাদিদ আর হেমলতা টেবিলের পাশে এসে চেয়ার টেনে বসলো।
জাদিদ টেবিলের খাবার দেখে মার দিকে তাকিয়ে বলল
- তোমার মনে আছে? আমার পছন্দের খাবারের কথা?
মাইমুনা ইফতি ছেলের পাশে চেয়ার টেনে নিয়ে বসতে বসতে বলল
- মা কখনো ভুলতে পারে?
জাদিদ আবদার করে বসলো
- মা তুমি খাইয়ে দাও।
- আচ্ছা, দিচ্ছি।
মাইমুনা ইফতি হেমলতার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল
- মা তুই হাত দিয়ে নিয়ে খা। যা যা লাগবে নিজের হাতে বেড়ে খা।
- জি।
হেমলতা একটা কাচের প্লেট নিলো।
টেবিলের খাবার দেখে নিলো এক পলকে। পোলাও চালের ভাত রান্না করেছে। ঘ্রাণ নাকে আসছে  তাতেই সে বুঝতে পারছে। ঝোল তরকারীর অভাব। ইলিশ মাছ ভাজা, চিংড়িমাছ ভাজা, রুই মাছ ভাজা, পুটি মাছ ভাজা আর বেগুন ভাজা। জাদিদ মাছ ভাজা পছন্দ করে। আর মুরগির মাংস পাতলা ঝোল করেছে। আরেকটা যে কী রান্না করেছে সেটা হেমলতা বুঝতে পারেনি।
পোলাও চালের ভাত হেমলতা কোনোদিন খায়নি । তার খেতে কেমন যেন লাগছে।
হেমলতার অবস্থা দেখে মাইমুনা ইফতি নিজেই খাবার বেড়ে দিলেন। সব মাছ ভাজা প্লেটে তুলে দিলেন।
হেমলতার থুঁতনি ধরে বলল
- আমি খাইয়ে দেই?
হেমলতা মাথা নিচু করলো। সেই ৫ বছর বয়সে মাকে হারিয়েছে। মায়ের হাতে খাবার খেতে কেমন লাগে সেটা তার মনে নেই। মাঝেমাঝে মার কথা খুব মনে পড়ে। তখন মায়ের কাপড় জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকে। মায়ের জামা কাপড় নানী না ধুয়ে রেখে দিয়েছেন তার জন্য। যাতে মায়ের জামা কাপড় থেকে গায়ের গন্ধটা তাকে মায়ের অভাব পূরণ করে।
মায়ের স্পর্শও তার মনে নেই।
চোখ থেকে কয়েক ফোটা পানি গড়িয়ে পরলো।
সবার সামনে এভাবে কেঁদে ফেলাতে হেমলতা একটু লজ্জা পেল।
মাইমুনা ইফতি দুজনকে খাইয়ে দিলেন।
তারপর তিনি খেতে বসলেন।
খাওয়া দাওয়া শেষ হওয়ার পর জাদিদ তার ব্যাগ মায়ের হাতে দিয়ে বলল
- আমার পুরাতন কাপড় চোপড় সব এখানে আছেন।
ব্যাগ হাতে নিয়ে মাইমুনা ইফতি বললেন
- আধোয়া তো?
- হুম।
আমি তোর জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর জামা কাপড় এনেছি।
তারপর একটা কালো রঙের লাগেজ পাশের রুম থেকে নিয়ে আসলেন।
হেমলতা সোফায় চুপচাপ বসে ছিলো।
হেমলতাকে বললেন
- তোর জন্য আমি কিছু এনেছি। তবে বাসায় গিয়ে দেখবি। ওকে?
হেমলতা শুষ্ক হাসি ঠোঁটের এক কোণায় এনে বলল
- জি।
তারপর মা ছেলে গল্প জুড়ে দিলেন। ছবি তুলল সবাই।
কয়েকটা ছবি খুব ভালো হয়েছে।
হেমলতার বেণী খুলে খুব সুন্দর করে বেধে দিলেন।
স্বন্ধ্যা হবে হবে এমন সময় জাদিদ ব্যস্ত হয়ে উঠলো বাসায় যাওয়ার জন্য। হেমলতারো আর থাকা সম্ভব না।
মাইমুনা ইফতি তাদের রিক্সায় উঠিয়ে দিলেন। আগামীকাল আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা আসলো।
এই প্রথম ওরা রিক্সায় এক সাথে উঠলো। হেমলতার অস্বস্তি লাগছিলো।
চুল কীভাবে যেন বেধে দিছে ও বুঝতে পারেনি। এখন মনে হচ্ছে খুলে যাবে যেকোনো সময়।
হেমলতা কাপড় চোপড় ওড়ণা ঠিক করতে গিয়েই চুল খুলে গেলো। এতো লম্বা চুল সে কীভাবে কী করবে বুঝতে পারছিলো। এর উপর আবার জোড়ে বাতাস শুরু হলো।
চুল এলোমেলো ভাবে উড়তে শুরু করলো। কপালে ছোট ছোট চুল গুলো উড়ছিলো। তাতে ওর সুড়সুড়ি লাগছিলো।
মনের অজান্তেই হেমলতা হাসতে শুরু করলো। অট্টহাসিতে সে মগ্ন।
জাদিদ এতক্ষণ ধরে রাস্তার লোকজন, গাড়ি দেখছিলো।
অট্টহাসির আওয়াজে সে হেমলতার দিকে তাকালো।
হেমলতার মুখের উপরে, কপালে চুল গুলো এলোমেলো ভাবে খেলে যাচ্ছে।
বাতাসের গতি বৃদ্ধিতে চুলগুলো উড়ে জাদিদের মুখের উপর এসে খুব মিষ্টি একটা গন্ধ ছড়িয়ে দিচ্ছে।
তার সাথের এই মেয়েটি যে এতো সুন্দর করে হাসতে পারে তার জানা ছিলো না।
হাসির শব্দে, চুলের মিষ্টি গন্ধে চিরচেনা হেমলতাকে তার অচেনা লাগছে।
গোধূলি লগ্নের রক্তিম আভায় এই হেমলতাকে খুব রহস্যময়ী লাগছে।

চলবে....!

#Maria_kabir

ডুমুরের ফুল
৮.
জাদিদের এক পলকে তাকিয়ে থাকাটা হেমলতা খেয়াল করেনি। সে ব্যস্ত ছিলো  অন্য জগতে। জাদিদ হেমলতার চুল গুলো হাতের মুঠো দিয়ে ধরে বলল
- কাকরা বা অন্যকিছু আছে?
- ছিলো কিন্তু আন্টি চুল বাধার সময় কোথায় যেন রাখছে। আসার সময় তো মনেও ছিলো না।
- হুম।
তারপর জাদিদ চুলে গিট মেরে দিয়ে বলল
- এতো বড় মেয়ে কিছুই পারো না?
- না, তা তো দেখছোই।
একজন ছেলে যে তার চুল বেধে দিয়েছে তাতে তার কিছুই মনে হচ্ছে না। বরং তার মনে হচ্ছে  এটা স্বাভাবিক।
দুজনের মাঝে হঠাৎ অনেক বড় পরিবর্তন হয়ে গেলো কিন্তু দুজনের কেউ কিছুই বুঝতে পারলো না।
রিক্সা রেল লাইন পার হওয়ার সাথে সাথেই হেমলতা বলল
- এখানে নামিয়ে দিলে ভালো হয়। নানী যদি দেখেন আমি কোনো ছেলের সাথে রিক্সায় একসাথে এসেছি। তাহলে ঝামেলা হয়ে যাবে।
- কিন্তু আমরা তো ফ্রেন্ড তাই না?
- হ্যা কিন্তু সে তো বুঝবে না।
জাদিদ কিছুক্ষণ চুপ রইলো তারপর বলল
- আচ্ছা নামো।
তারপর রিক্সাওয়ালা কে বলল
- মামা এখানে একটু রাখেন।
রিক্সা থামানোর সাথে সাথেই হেমলতা নেমে গেলো।
কিছু না বলেই হেমলতা তার বাসার উদ্দেশ্যে হাঁটতে শুরু করলো।
জাদিদ একদৃষ্টিতে হেমলতার চলে যাওয়া দেখছিলো।
রিক্সাওয়ালা মামা বলল
- ভাইগ্না গাড়ি স্টার্ট দিমু?
প্রশ্ন শুনে জাদিদের সৎবিত ফিরে এলো।
- হ্যা মামা দেন।

হেমলতা বাসায় ঢোকার সময় একজন ব্যাগ হাতে ভদ্রলোক বের হলেন।
হেমলতাকে ঢুকতে দেখে লাইলী বানু দৌড়ে এসে বলল
- তোর নানীর শরীর ভালো না। এতক্ষণ কই ছিলি?
- ডাক্তার ডাকা হয়েছে?
- হ, কেবল গেলো।
- কী বলেছে?
- আমি তো জানি না। আমাকে বলে নাই। তোর নানী জানে।
হেমলতা নানীর রুমে গিয়ে চেয়ার টেনে বসলো।
মিসেস জয়নব চোখ বুজে আধশোয়া অবস্থায় ছিলেন। নাত্মীর আসাতে সে চোখ খুললো।
হেমলতা বলল
- কী হয়েছে?
- আরে তেমন কিছু না।
- মেডিসিন দিয়েছে?
- তা তো দিছেই।
- আমি এখন চা খাবো। তুমি খাবা?
- দে তবে কড়া লিকার হালকা মিষ্টি।
- আচ্ছা।
হেমলতা নিজ হাতে চা বানিয়ে নানীর রুমে নিয়ে এলো।
দুজনে চুপচাপ চা খেলো। হেমলতা চায়ের কাপ হাতে নিয়ে রুম থেকে যাবার সময় বলল
- রেস্ট নাও তুমি। যা লাগবে আমাকে বা লাইলী আপা কে বলবে।
মিসেস জয়নব চোখ বুজে মুচকি হেসে বলল
- আচ্ছা।
হেমলতা পড়তে বসলো।
জাদিদ বাসায় গিয়ে রুম এ গিয়ে ঘুমিয়ে পড়লো।
ঘুমের ঘোরে একটা অচেতন ভাব রয়ে গেলো।
জাদিদ অনেকদিন পর স্বপ্ন দেখছে। সে নিজেও বুঝতে পারছে স্বপ্ন দেখছে সে। স্বপ্নের মাঝে মনে হচ্ছে তার - সে মাটির রাস্তায় হাঁটছে। চারপাশে প্রচুর গাছপালা। রাস্তার সাথে ঝোপের মতো ছোট ছোট গাছ। তাতে বিভিন্ন রঙের ফুল ফুটে আছে। স্বপ্ন তো সাদাকালো হয়। কিন্তু সে স্পষ্ট দেখছে যে ফুল গুলো রঙিন। সে আশেপাশে দেখছে। এতো সুন্দর পরিবেশ তার জীবনে প্রথম দেখলো। পাখির কলকাকলি কানে আসছে তার। কোনো একটা ছন্দ আছে তাতে। কিছুক্ষণ এভাবে হাঁটার পর তার কানে ঝুমুরের আওয়াজ আসলো। আওয়াজ টা তার পাশের ঘন গাছপালার ভেতর থেকে আসছে।
ঝুমুরের আওয়াজ এর আগেও সে শুনেছে। তাই আওয়াজটা যে ঝুমুরের সে সহজে বুঝতে পেরেছে।
ক্রমেই আওয়াজ টা তীব্র হচ্ছে। কিন্তু শব্দের তীব্রতা তাকে পীড়া দিচ্ছে না। কেন যেন তার শুনতে ইচ্ছে করছে। হুট করেই শব্দের তীব্রতা কমতে শুরু করলো। ওর মনে হলো ঝুমুরের আওয়াজটা দূরে চলে যাচ্ছে।
যেদিক দিয়ে আওয়াজটা ভেসে আসছে জাদিদ সেদিকে দৌড়াতে শুরু করলো। তার এই শব্দের উৎস টা দেখতে হবে। জানতে হবে। কে ঝুমুর পায়ে হাঁটছে? নাকি কেউ না? নাকি ওর ভ্রম? প্রশ্নগুলো জাদিদকে ভাবাচ্ছে এবং সে আবিষ্কার করলো বিন্দু বিন্দু ঘাম তার কপালে জমা হচ্ছে।
ক্রমশ শব্দ ক্ষীণ হয়ে যাচ্ছে। সে কিছুক্ষণ দৌড়ানোর পর তার থেকে বেশ দূরে সাদা ছায়া দেখা যাচ্ছে। ঝুমুরের আওয়াজ আর কানে আসছে না। ছায়াটা স্থির হয়ে আছে।জাদিদ আরো দ্রুত দৌড়াতে শুরু করলো।
ছায়াটার কাছাকাছি এসে সে বুঝতে পাড়লো  দীর্ঘ কেশ নিয়ে সাদা শাড়িতে কেউ একজন দাঁড়িয়ে আছে। তার পায়ে ঝুমুর। পিছন থেকে তাকে এতো  আকর্ষণীয় লাগছে যে ফেস দেখার জন্য জাদিদ উন্মাদের মতো কেউ একজনের হাত ধরে টেনে নিজের কাছে নিলো।
চেনা হাতের স্পর্শ, চেনা ফেস সেই চেনা মানুষ টা তাকে এতদূর টেনে এনেছে। জাদিদ অবাক হয়ে গেলো একি এতো হেমলতা।
জাদিদের অবাক হওয়াতে হেমলতা অট্টহাসিতে মগ্ন হয়ে গেলো।
আজকে সন্ধ্যায় তো জাদিদ এই হাসির শব্দেই মুগ্ধ হয়েছিলো।
জাদিদ সাদা শাড়ীতে জড়ানো খোলা এলোকেশী এই মানবীকে দেখছে।
যেন সময় থমকে গেছে। এই সবুজে ঘেরা পরিবেশে প্রিয় মানুষ টার প্রিয় হাসিতে যেন ডুবে যেতে ইচ্ছে করছে জাদিদের।
চলবে....!

#Maria_kabir

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ