āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§§ā§Š āϏেāĻĒ্āϟেāĻŽ্āĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

1512

আমি সিড়িতে ওঠার সময় মিশুর হাতটা ধরলাম । মিশু আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো একটু । আসলে ও মনে করেছে আমি ওকে সাহস দেওয়ার জন্য ওর হাত ধরেছি । অবশ্য এমন টা মনে হওয়াটা মোটেই অস্বাভাবিক নয় । প্রথম বারের মত কোন মেয়েকে যদি কোন ছেলে তার বাসায় নিয়ে যায় মেয়েটার মনে একটু ভয় কাজ করতেই পারে কিংবা মেয়েটা একটু নার্ভাস হতেই পারে, এটাই স্বাভাবিক । তার উপর ছেলে মেয়ে যদি সবার অজান্তে বিয়ে করে ফেলে তাহলে তো কথাই নেই । এই সময়ে ছেলেটির উচিৎ মেয়েটিকে সাহস দেওয়া । মিশুও মনে করেছে আমি ঠিক এই কারনেই ওর হাত ধরেছি । কিন্তু আসল ঘটনা যদি ও জানতো ।

মিশুর ব্যাগ টা আমার অন্য হাতে । ছোট একটা ব্যাগ নিয়েই ও চলে এসেছে । মেয়েরা সামান্য এক দিনের ট্যুরে কোথাও গেলেও হাজার টা জিনিস পত্র নিয়ে যায় । আর সারা জীবনের জন্য মিশু আমার হাত ধরে চলে এসেছে অথচ এতো ছোট ব্যাগ নিয়ে ।
সিড়ি দিয়ে উঠতে উঠতেই মিশু বলল
-আমি মোটেই ভয় পাচ্ছি না । তুমি আছো না আমার সাথে । যা হবে এক সাথে মিলে দেখা যাবে ।
এই কথা বলে ও আবার হাসলো । ওর হাসি দেখে আমি মনে মনে হাসলাম । এখন বাংলা নাটকের ডায়ালগ দেওয়ার সময় নয় । এই মেয়েটাকে কিভাবে বুঝবো । আসলে এখন বলতে গেলে কোন সমস্যাই নেই তবুও আমি টেনশনে মরে যাচ্ছি ।
এখন ভাইয়া বাসা থাকে না । কেবল ভাবি থাকবে বাসায় । আর ভাবিকে ম্যানেজ করে খুব একটা সমস্যা হবে না । আর একবার ভাবিকে ম্যানেজ করলে বলতে গেলে ভাইয়াও ম্যানেজ হয়ে যাবে । কিন্তু ......

আমি আর ভাবতে চাইলাম না । যা হওয়ার হবে । এতো বেশি চিন্তা করলে হয়তো কিছুই হবে না । মিশুর হাত ধরেই আমি দরজার কাছে দাড়িয়ে আরেকবার চিন্তা করলাম, কলিংবেল বাজাবো কি বাজাবো না ।। অবশ্য না বাজিয়ে কোন উপায়ও নেই ।
আবারও মনে মনে নিজেকে বোঝাতে লাগলাম যে এখন বাসায় ভাবি ছাড়া আর কেউ নাই সুতরাং কোন সমস্যা হবে না । আপাতত কোন সমস্যা নাই । পরের সমস্যা পরে দেখা যাবে । মিশুকে একবার বাসায় ভেতরে ঢুকাতে পারলেই হল । তারপর মোটামুটি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করা যাবে কি করতে হবে আর কিভাবে করতে হবে ।

আল্লাহর নাম নিয়ে আমি কলিংবেলে চাপ দিলাম ।
আমি জানি এখনই ভাবি দরজা খুলে দিবে । তারপর আমার আর মিশুর দিকে তাকিয়ে থাকবে অবাক হয়ে । প্রথমে বিশ্বাস হবে না এমন একটা ভাব নিয়ে তাকিয়ে থাকবে । তারপর কিছু সময় বকাঝকা করে মিশুকে ঘরে নিয়ে যাবে । আর একবার ঘরের ভেতরে ঢুকলেই মোটামুটি সমস্যা কেটে যাওয়ার কথা ।
আরেকবার কলিংবেল বাজাতে যাবো ঠিক তখনই দরজা খুলে গেল ।

বুকের ভেতরে প্রথম ধাক্কাটা লাগলো তখনই । দেখি ভাইয়া অফিসের শার্ট প্যান্ট পরে দাড়িয়ে আছে । যখন সিড়ি দিয়ে উপরে উঠছিলাম তখন প্রায় ১২ বেজে গেছে । এই সময়ে তো ভাইয়ার বাসায় থাকার কোন কারনই নেই ।
এই লোক এখানে কি করে । তখনই মনে হল কিছু একটা সমস্যা হয়েছে । যেমন টা ভেবেছিলাম তেমন টার কিছুই হবে না ।

ভাইয়ার হাতে চায়ের কাপ । আমার দিকে একবার তাকায় একবার তাকায় মিশুর দিকে । আরেকবার আমার হাতে ধরা মিশুর কালো ব্যাগের ব্যাগের দিকে । ভাইয়ার বুঝতে বাকি রইলো না আমি কি কাজ করেছি । কিছু সময় কোন কথা বলতে পারলো না । কেবল আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো । অথবা বলা চলে আমার কর্মকান্ড তাকে খানিকটা বাক্য হারা করে দিয়েছে ।

ঠিক তখনই ভাবীর গলার আওয়াজ পাওয়া গেল ।
-আরে এতো সময় দরজায় দাড়িয়ে আছো কেন ? কে এসে.....
এই লাইন টুকু বলতে বলতে ভাবি দরজা দিয়ে বেরিয়ে এল । আমার আর মিশুর দিকে তাকিয়ে বাকি বাক্যটুকু আর বলতে পারলো না ।

আমরা চারজন কেবল দরজার সামনে নির্বাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম কিছু টা সময় । কেউ কোন কথা বলছে না । ভাবি একবার তাকায় আমার দিকে আরেকবার তাকায় মিশুর দিকে তারপর ভাইওয়ার দিকে ।
ভাবী তারপর বলল
-এসব কি ?
-ভাবী কোন উপায় ছিল না ।
-তাই বলে আজকেই ? আর দিন পেলে না ?

এই বলে ভাইয়ার দিকে তাকালো । আমি আর কোন দিন পেলে না এই লাইন টার অর্থ খুজে পেলাম না । তার মানে অন্য কোন দিন বিয়ে করলে ঠিক ছিল । আজকে বিয়ে করে আমি ঠিক করি নি । আজকে কি বিশেষ কোন দিন ? বিয়ে করা নিষেধ ?
আমি বললাম
-আজকেই মানে কি ?  আজকে বিশেষ কোন দিন ? বিয়ে করা নিষেধ আজকে ?
ভাবী আর ভাইয়া চট করে একে অন্যের দিকে তাকালো । আমার মনে তখনই কথাটা এল । তবে কি ....?
না না না । এটা হতে পারে না ।
আমি এই বাড়িতে ঢুকবো না । এখনই পালিয়ে যাবো ।

আমি আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলাম ঠিক তখনই আমার রক্তহিম করা গলার আওয়াজ টা পেলাম ।
-কে এসেছে বউমা ?

আব্বা ।
আব্বা এই বাসায় কি করে ।
তার না গ্রামের বাসায় থাকার কথা ।

না না ।
আব্বা যদি জানতে পারে আমি একা একা বিয়ে করেছি তাহলে আমার স্রেফ চিপিয়ে খেয়ে ফেলবে । একবার ঢেকুরও তুলবে না ।
-কি রে শফিক কে এসেছে ?
ভাইয়া বলল
-আব্বা অপু এসেছে ।
-বাইরে দাড়িয়ে কেন ? আর এই সময় না ওর ক্লাসে থাকার কথা । বাসায় কি ?
-ইয়ে মানে আব্বা রিনুর এক দুঃসম্পর্কের বোনকে নিতে গিয়েছিল ।
-বাইরে দাড়িয়ে আসিস কেন ?

আমরা চারজন লাইন ধরে ঘরের ভেতরে ঢুকে পড়লাম । আমাদের সবার মুখ গম্ভীর দেখে মিশুর মুখ টা দেখলাম একেবারে শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে । আসলে আমার মত ও নিজেও আব্বাকে এখানে আশা করে নি । আমার সাথে থাকতে থাকতে মিশু খুব ভাল করেই জানে আমার আব্বা কেমন মানুষ আর আমরা দুই ভাই আব্বা কেমন ভয় পাই ।

আমি সামনে গিয়ে আব্বার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে বললাম
-আপনার শরীর ভাল ?
-হ্যা ।
আমি আর কিছু না বলে এক পাশে সরে এলাম । মিশু তখনও ভাবীর পেছনে দাড়িয়ে । আমার পাশে দাড়ানো থেকে ভাবীর ভাসে দাড়ানোটাই তার কাছে বেশি নিরাপদ মনে হচ্ছে । কি করবে ঠিক বুঝতে পারছে না । আমি দরজার দিকেই দাড়িয়ে আছি । কোন সমস্যা হলেই কোন কথা না বলে সোজা দরজা দিয়ে দৌড় দিব । মোটামুটি প্রস্তুতি নিয়েই রেখেছি ।

আব্বা মিশুকে ডাক দিলেন ।
-কি নাম তোমার ?
-জি, আনিকা আবেদ মিশু ।
-রুনুর বোন হও ? কি রকম বোন ? আমি তো আগে কোন দিন শুনি নি ।
-আসলে রুনুর আপু আম্মা আর আমার আমার আম্মু চাচাতো বোন হয় । একটু দুরের তো তাই হয়তো শুনেন নি ।
-আচ্ছা । বিশ্রাম নাও । তোমার সাথে পরে কথা বলবো ।
-জি আচ্ছা ।

এই বলে মিশু একটা কাজ করে বসলো । আব্বার পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলো । আব্বার মুখ দেখে মনে হল তিনি বেশ খুশিই হলেন । আজকালের ছেলে মেয়েরা তো বড়দের পায়ে হাত দিয়ে সালাম তো দুরের থাক একটা সালাম পর্যন্ত দেয় না । এইটা নিয়ে আব্বার বিরক্তির শেষ নেই । সেই দিক দিয়ে মিশুর সালাম করাটা আব্বার পছন্দ করারই কথা ।

তখনের মত বিপদ কাটলো । কিন্তু পরে ?
এখনও মিশুর বাসায় কিছু জানে না । জানলে কি হবে কে জানে ?
দুই দিক দিয়ে এই ঝড় আমি কিভাবে সামলাবো ।

ঘরে আসতেই ভাবী আমাকে চেপে ধরলো । আমি যতটুকু পারলাম বললাম । মিশুও ভাবীকে বোঝানোর চেষ্টা করলো । ওর কোন ভাবেই আর বাসায় থাকার উপায় ছিল না ।
ভাবী সব শেষে বলল
-তা না হয় বুঝলাম কিন্তু এখন ? আব্বাকে কি বলবি ?
আমি বললাম
-আব্বা কদিন থাকবে ?
-জানি না । কি এক কাজে এসেছে ।
-আব্বা আগে যাক তারপর ভাবা যাবে । আপাতত মিশুকে তো তোমার বোন হিসাবেই নিয়েছে । সমস্যা হওয়ার কথা না ।
ভাবী মাথা নাড়ালো ।
-তা না হয় বুঝলাম । কিন্তু কতদিন লুকিয়ে রাখবি ?
-সে দেখা যাবে । আগে আপাতত এই বিপদ দুর হোক ।

ভাবী যদিও তখন চলে গেল তবুও তার চেহারা দেখে মনে হল না তিনি খুব একটা সন্তুষ্ট হয়েছেন । তার কাছে এসব কিছুই ভাব লাগছে না । প্রাথমিক ভাবে যে ধাক্কাটা খেয়েছিলাম মনে হয় সেটা সামলে উঠতে পারলাম । এখন আব্বা গ্রামের বাসায় চলে গেলেই কদিনের জন্য নিশ্চিন্ত । পরে কি হবে সেটা পরে চিন্তা করা যাবে ।

কিন্তু সব কিছু যে নিজের চাওয়ার মত হবে এমন কোন মানে নেই । সন্ধ্যা বেলার দিকে একটু চোখ টা লেগে এসেছিল । সারা দিনের টেনশনে কারনে আর আব্বার ভয়ে সারাদিন ঘুমাতে পারি নি । হঠাৎই বাসায় ভেতর চিৎকার চেঁচামিচি শুনে ঘুম চটে গেল । কি হল কে জানে ।

আমি বাইরে বের হব ঠিক তখনই মিশু ঘরের ভেতরে এসে হাজির । ওর চেহারা দেখে মনে হল খারাপ কিছু । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আব্বা এসেছে ।
-হ্যা । এটা তো জানিই । তার এখানে আসার কথা ছিল না । কিন্তু আপাতত ঝামেলা নাই ।
-আরে গাধা, তোমার আব্বা না । আমার আব্বা এসেছে ।
-সে কি ! তিনি কিভাবে জানলেন ?
-আমি কিভাবে জানবো ? আজিব ।
-এখন উপায় ?
-আমি জানি না । আমি কিচ্ছু না । তুমি যাও বাবার সামনে ।
-মাথা খারাপ !

আমরা দুজনেই চিন্তায় পরে গেলাম । এমন ভাবে আটকে আছি যে বাসা থেকে পালিয়েও যেতে পারবো না । তখনও বসার ঘর থেকে আওয়াজ ভেসে আসছে । আরও কিছু সময় আওয়াজ আসার পর হঠাৎই সব কেমন যেন চুপ হয়ে গেল । প্রবল ঝড় আসার পরেই যেমন করে সব নিশ্চুপ হয়ে যায় ঠিক তেমন নিরবতা বিরাজ করছে।

আর কিছুক্ষন পরে আমার ডাক পড়লো । বসার ঘরে গিয়ে দেখি বাবা গম্ভীর মুখে বসে আছে । মিশুর বাবা নাকি চলে গেছে তবে তিনি আবারও আসবেন বলে গেছেন ।
বাবা আমার দিকে না তাকিয়ে অন্য দিকে তাকিয়ে রইলো কিছু টা সময় । শোফার অন্য দিকে ভাইয়া বসে আছে । ভাবী আর মিশু দরজার কাছে দাড়িয়ে আছে । আমি আব্বার থেকে একটু দুরে দাড়িয়ে ।

আব্বা হঠাৎ করেই বলল
-আমার নিজের ছেলে আমার কাছে মিথ্যা বলেছে ! নিজের ছেলেরা !
আমি কিংবা ভাইয়া কেউই কোন কথা বললাম না । কেবল চুপ করে রইলাম ।
-তোর অপরাধের কথা এখন আমাকে অন্য মানুষের কাছ থেকে শুনতে হয় । আর তুই?
এবার ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুই আমাকে সত্যি কথাটা বলতে পারলি না ?
-আসলে আব্বা ......
-চুপ । তোর কাছ থেকে একটা কথা শুনতে চাই না । একটা কথাও না । আমি তোর বাসায় আর থাকবো না । এখনই চলে যাবো ।
-আব্বা আপনি ...।
-একটা কথা না ।

আব্বা এই বলে নিজের ঘরের দিকে হাটা দিলেন । আমরা কেবল চেয়ে চেয়ে দেখলাম । আব্বাকে গিয়ে আটকাবো সেই সাহস আমার কিংবা ভাইয়ার কারো নেই । চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছু করার নেই ।

আব্বা যখন ব্যাগ নিয়ে আমাদের সামনে দিয়ে হাটা দিল তখনও আমরা কেবল অসহায় ভাবে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম । ঠিক তখনই আমার জীবনের সব থেকে অদ্ভুদ কান্ড ঘটলো যা আমি কিংবা ভাইয়া এই জীবনে কেউই দেখে নাই । কোন দিন কল্পনাও করতে পারি নাই ।

মিশুর আব্বার সামনে গিয়ে আব্বার হাত থেকে ব্যাগ টা নিয়ে নিল । আমার ততক্ষনে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে । ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে দেখি সেও কেমন অদ্ভুদ চোখে মিশুর দিকে তাকিয়ে আছে । আর সব থেকে অবাক হয়েছে স্বয়ং আব্বা । তার সাথে কেউ এমন করতে পারে এটা সম্ভবত তার নিজেরও ধারনা ছিল না ।
মিশু আব্বার দিকে তাকিয়ে বলল
-আপনি আমার কারনে এই রাতের বেলা বের হয়ে যাবেন এটা হবে না । রাগ করে চলে যাবে ভাল কথা কিন্তু এই রাতের বেলা না । কালকে যাবেন । আজকে আমি কিছুতেই যেতে দিবো না ।

আব্বা কোন কথা না বলে কেবল মিশুর দিকে তাকিয়ে রইলো । মিশু আবারও বলল
-আমার নিজের আব্বু আমার উপর রাগ করে চলে গেছে আমি আরেকজন কে যেতে দেবো না । আপনি যদি আমার উপর রাগ করে থাকনে তাহলে আমাকে শাস্তি দেন তবুও আমি আপনাকে যেতে দিব না । কিছুতেই না ।

আমি ঠিক মত বুঝতে পারলাম না এখন কি হবে । আব্বার রিএকশান কি হবে ।
মিশু আব্বার ব্যাগ টা নিয়ে শোবার ঘরে রেখে এল । আমি আর ভাইয়া বোকার মত তখনও দাড়িয়ে । আমার তখনই মনে হল বিপদ মনে হয় এবার সত্যি সত্যি কেটে গেছে । আব্বা কোন কথা না বললেও একটু আগে তার মুখ যেমন টা গম্ভীর মনে হচ্ছিলো তেমন মনে হচ্ছে না । তবে তিনি আমাদের সাথে কথা বললেন না অবশ্য ।

আমি অবশ্য এতেই খুশি । শোবার ঘরে গিয়ে মিশুকে জড়িয়ে ধরলাম । কানের কাছে মুখ নিয়ে বললাম
-তুমি দেখি দারুন সাহসী । এতো সাহস পেলে কোথায় ?
মিশু কেবল হাসলো । তারপর বলল
-আমার সাথে থাকো সব টের পাবা ।

আমি ওর দিকে তাকিয়ে হাসলাম কেবল । সিড়ি দিয়ে ওঠার সময়ই মিশু আমাকে অভয় দিয়েছিল । বলেছিল যা হবে এক সাথে মোকাবেলা করবে । এখন দেখছি এই মেয়ে একাই সব সমাধান করে ফেলেছে ।

তারপর........
আরও কিছু হয়েছে তবে অন্য কোন গল্প ।
#৪৮৪
অপু তানভীর

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ