...ভালোবাসার শেষ পরিণতি.
৫ বছর পর আজ আবার দেখা হলো অনিলার সাথে.. দেখতে
সেই আগের মতোই আছে.
শুধু পাল্টে গেছে তার ব্যবহার..হয়তো আমায় দেখেও না দেখার ভান করে পাশ কাটিয়ে চলে গেলো.আমিও কিছু বলিনি কারন তার সাথে একটা ছেলেও ছিলো . হয়তো তার স্বামী হবে..
আমরা একই ভার্সিটিতে পড়তাম . অনিলার সাথে প্রথম দেখা হয়েছিলো লাইব্রেরিতে..আমি বই পড়ছিলাম এমন সময় অনিলাও লাইব্রেরিতে ঢুকেই একটা বই নিয়ে আমার সামনের ব্যান্চে বসে পড়লো । সে শুধু বই পড়ছিলো..আর আমি হা করে তার দিকে তাকিয়ে আছি . কত মায়াবি চেহারা . চোখদুটো কি অপরুপ . ঠোটের নিচে একটা তিল যেনো তার সৌন্দয্যটাকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে...
পরে বন্ধুদের কাছে খোজ নিয়ে জানতে পারলাম মেয়েটার নাম অনিলা . নতুন ভর্তি হয়েছপরে বন্ধুদের কাছে খোজ নিয়ে জানতে পারলাম মেয়েটার নাম অনিলা . নতুন ভর্তি হয়েছে ।
অনিলা প্রতিদিন আসতো লাইব্রেরিতে . আমিও আসতাম তবে তাকে দেখার জন্য . প্রায় এক মাস হয়ে গেলো শুধু অনিলাকে দেখেই চলেছি কিন্তু তার সাথে একটা কথাও বলি নি . তার সামনেই তো যেতে পারি না । আমি হয়তো তাকে ভালোবেসে ফেলেছি । তবে আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাকে বলেই ফেলবো যে আমি তাকে ভালোঅনিলা প্রতিদিন আসতো লাইব্রেরিতে . আমিও আসতাম তবে তাকে দেখার জন্য . প্রায় এক মাস হয়ে গেলো শুধু অনিলাকে দেখেই চলেছি কিন্তু তার সাথে একটা কথাও বলি নি . তার সামনেই তো যেতে পারি না । আমি হয়তো তাকে ভালোবেসে ফেলেছি । তবে আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাকে বলেই ফেলবো যে আমি তাকে ভালোবাসি ।
লাইব্রেরি থেকে অনিলা বের হলো...
এইযে শুনুন আপনার সাথে কিছু কথা ছিলো
জি বলুন
আমি আপনাকে ভালোবেসে ফেলেছি .সেই প্রথম যেদিন আপনাকে লাইব্রেরিতে দেখি আপনাকে তখনই আপনার প্রেমে পড়ে যাই
হ্যা , তা তো বুঝতেই পেরেছি . প্রতিদিন যে আমার দিকে তাকিয়ে থেকেন ভ্যাবলার মতো তা এতোদিন পরে বলতে পারলেন
তার মানে আপনি আমার তাকিয়ে থাকা বুঝতে পারতেতার মানে আপনি আমার তাকিয়ে থাকা বুঝতে পারতেন ?
না .সব ভুতে বলে দিয়েছে . এখন চলেন আমায় বাসায় এগিয়ে দিয়ে আসেন
আমি কি বলবো কিছুই বুঝতে পারলাম না .তবে অনিলার সাথে হাটতে থাকলাম . হাটতে হাটতে অনিলার হাতের সাথে আমার হাতের স্বর্প্শ লাগলো . অনিলা একবার আমার দিকে তাকালো আর একটা মুচকি হাসি দিয়ে অন্য দিকে তাকালো .. এমন সময় অনিলার বাসার সামনে চলে আসলাম . অনিলা একটা হাসি উপহার দিয়ে চলে গেলো । আজ আমি খুব খুশি একেবারে তা ঢিং আমি কি বলবো কিছুই বুঝতে পারলাম না .তবে অনিলার সাথে হাটতে থাকলাম . হাটতে হাটতে অনিলার হাতের সাথে আমার হাতের স্বর্প্শ লাগলো . অনিলা একবার আমার দিকে তাকালো আর একটা মুচকি হাসি দিয়ে অন্য দিকে তাকালো .. এমন সময় অনিলার বাসার সামনে চলে আসলাম . অনিলা একটা হাসি উপহার দিয়ে চলে গেলো । আজ আমি খুব খুশি একেবারে তা ঢিং ঢিং ।
খুব সুন্দর চলছিলো আমাদের ভালোবাসা । একে অপরের কেয়ারিং . ঝগড়া . খুনসুটি . অভিমান ।। তবে তা আর বেশিদিন স্থায়ী হলো না । অনিলাব বাবা অনিলার বিয়ে ঠিক করলো .. অনিলা আমাকে সব জানায় তবে আমি কিছুই করতে পারি নি কারন আমি তখন ব্যাকখুব সুন্দর চলছিলো আমাদের ভালোবাসা । একে অপরের কেয়ারিং . ঝগড়া . খুনসুটি . অভিমান ।। তবে তা আর বেশিদিন স্থায়ী হলো না । অনিলাব বাবা অনিলার বিয়ে ঠিক করলো .. অনিলা আমাকে সব জানায় তবে আমি কিছুই করতে পারি নি কারন আমি তখন ব্যাকার...
তুমি কিছু একটা করো । বাবা আমার বিয়ে ঠিক করে ফেলেছে ।
আমি শুধু চুপ করে তার কথা শুনেই যাচ্ছি ।।ভাবছি কি করা যায় । তবে কি আর করবো আমি তো এখনো বেকার । আর কোনো বেকার ছেলের হাতে কোনো বাবাই তার মেয়েকে তুলে দিবেন না ।
অনিলা তার বাবাকে আমাদের ভালোবাসার কথা জানিয়েছিলো তবে অনিলার বাবা রাজি হননি .অনিলাকে বলেছেন "যদি তুই আমার পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে না করিস তাহলে আমার মরা মুখ দেখবি"..বাধ্যহয়ে বিয়ে করতে রাজি হয় অনিলা ।। আমি কিছুই করতে পারিনি . আমি ছিলাম অসহায় . বাবা মা আর পরিবারের কথা ভেবে আমি অনিলাকে পালিয়ে বিয়ে করার কথাও বলতে পারি নি . আমি ছাড়া আমার পরিবারের কি হবে ভেবেছিলাম কারন আমি যে বড় ছেলে..অনিলা তার বাবাকে আমাদের ভালোবাসার কথা জানিয়েছিলো তবে অনিলার বাবা রাজি হননি .অনিলাকে বলেছেন "যদি তুই আমার পছন্দ করা ছেলেকে বিয়ে না করিস তাহলে আমার মরা মুখ দেখবি"..বাধ্যহয়ে বিয়ে করতে রাজি হয় অনিলা ।। আমি কিছুই করতে পারিনি . আমি ছিলাম অসহায় . বাবা মা আর পরিবারের কথা ভেবে আমি অনিলাকে পালিয়ে বিয়ে করার কথাও বলতে পারি নি . আমি ছাড়া আমার পরিবারের কি হবে ভেবেছিলাম কারন আমি যে বড় ছেলে....
Collected
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ