āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2980

বিশ্বাস ঘাতক
#লেখা Md Jasim uddin Shuvo
(ক্ষুদ্র লেখক)
!
!
সবুজ শম্যলে ঘেরা ছোট একটি গ্রাম,
সেখানে বেড়ে উঠা একটি ছেলে
নাম তার শুভ।
ছেলেটি ছিল একবারে শান্ত শিষ্ট
যাকে বলে কাঁদা মাটির মানুষ।
ছেলেটির সবচেয়ে কাছের মানুষ
ছিল তার প্রাণের চেয়ে প্রিয়
বন্ধু মিলন।তাদের বাসা ছিল
একদম পাশাপাশি।
ছোটবেলা থেকে একসাথে বেড়ে
উঠা তাদের।
তাদের একজন ছাড়া অন্যজনের চলতো
না।
একসাথে স্কুলে যাওয়া,টিফিনের
সময় একসাথে খেলাধুলা,রাত জেগে
গানের কলি নিয়ে
প্রতিযোগিতা এগুলো ছিল
তাদের নিত্যদিনের রুটিন।
শুভ চাইতে মিলন পড়াশুনায় একটু
মনোযোগী বা ধরতে গেলে
ভালো ছাএ ছিল মিলন ক্লাসে
মিলনের রোল ১এবং শুভ র ২ ছিল।
থাকবেই না কেনো শুভ র বাবা
ছিল কৃষক,সে তার বাবাকে সব সময়
সাহায্য করতো এবং কি এর জন্য
মাঝে মাঝে স্কুল অনুপস্থিত থাকতে
হতো।
পক্ষান্তরে মিলনের বাবা ছিল
দেশের একজন
সেনা।সে জন্যই তাদের কপাল
পুরলো ।মিলনের বাবা,মিলনও তার
পরিবার নিয়ে চলে গেল অনেক
দুরে সরকারী বাসভবনে।
শুভ একদম একা হয়ে গেল,মিলনের সঙ্গে
যোগাযোগ একদম হয়ে গেল।
এভাবে পাঁচটা বছর কেটে গেল।শুভ র
হয়ে গেল অনেক বন্ধু শুভ র সে তখন
ক্লাস আটে।
সে সময় মিলনের ফুপাতো বোনের
আগমন মিলনদের বাড়িতে এবং ভর্তি
হলো শুভ এর বিদ্যালয়ে।
তখন থেকে মিলনের ফুপাতো বোন
আর শুভ একসাথে স্কুলে যেত,মিলন
না থাকার শূন্যতা কিছুটা হলেও
মেয়েটা পূরণ করত।
ও হ্যা মেয়েটার নাম রুমু।
সময়ের পরিক্রমায় রুমু আর শুভ র মধ্যে
গভীর বন্ধুত্ব হয়ে গেল।
প্রতিদিন স্কুলে যাওয়া,স্কুল থেকে
আসা,একসাথে গোছল করা,ঘুরতে
যাওয়া ইত্যাদি ছিল তাদের
নিত্যদিনের কাজ।
শুভ যে দিন রুমুকে দেখেছিল
সেদিনই মেয়েটাকে পছন্দ করে
ফেলে।
প্রথমে ভালো লাগা,তারপর
নিজের অজান্তে কখন যে রুমুকে
ভালোবেসে ফেলে শুভ নিজেও
জানে না,কিন্ত শুভ কখনোই রুমুকে
বলেনি ভালবাসি বা সাহস
পায়নি।
এভাবেই চলছিল তার, ভালবাসি
বলব বলব করে আর বলা হয়নি শুভ র।
শুভ কলেজে উঠে মেসে চলে গেল
এবং রুমু চলে গেল তার নিজ বাসায় ।
শুভ যে রুমুকে ভালবাসে শুভ র অনেক
বন্ধুই জানতো অনেক আগে থেকেই।
শুভ তবু বলতে পারলো না রুমু
তোমাকে ভালোবাসি,না বলা
ভালোবাসার কথা শুভকে মনকে
আঘাত করত।শুভ র বন্ধুরা যখন বলতো তুই
বলতে না পারলে আমরা বলে দেই
তখন শুভ বলতো নারে এত কাছে
থেকেই বলতে পারি নাই আর এখন
অনেক দুরে, যেটা বলি নাই আর বলব
না আমি রুমুকে দুর থেকেই
ভালোবেসে যাবো চিরদিন।
শুভ যখন উচ্চ মাধ্যমিক ২য় বর্ষে তখন
আবার মিলন ফিরে এসে শুভ এর
কলেজের পাশের এক কলেজে ভর্তি
হয় এবং শুভ র মেসে উঠে।
শুভ ও মিলনের মধ্যে আগের মতো
বন্ধুত্ব গড়ে উঠে না কারণ মিলন
অনেকটা বদলে গেছে।একদিন তারা
ঘুরতে গিয়ে মিলন শুভকে প্রশ্ন করে
মিলন- তুই কাউকে ভালোবাসিস।
শুভ-ভালবাসতাম কিন্তু বলা হয়নাই।
মিলন-নাম কি বল?
শুভ-এটা বলতে পারবো বন্ধু।
মেসে এসে মিলন শুভ অন্য বন্ধুর কাছ
থেকে জানতে পারলো শুভ তার
ফুপাতো বোনকে ভালবাসে।
মিলন এটা শুনে শুভকে বলে তুই রুমুকে
ভালবাসিস বলিসনিতো।
এইনে রুমুর ফোন নাম্ববার আর ফোন
দে এখনি।সে রাতে শুভ রুমুকে ফোন
দেয় এবং ভালবাসার কথা বলে,রুমু
না বলে দেয়।শুভ বন্ধু হিসাবে কথা
বলতে বললে রুমু রাজি হয়।এদিকে শুভ
র অন্য বিশ্ব্সত বন্ধুরা খবর দিল মিলন
নাকি তুই যে রুমুকে কতখানি
ভালবাসিস সে কথা গিয়ে নিজেই
প্রপোজ করছে রুমুকে ।
শুভ অন্য বন্ধুদের কথা বিশ্বাস করলো
এবং তাদের একরখম অপমান করলো।
করবেই না কেন মিলন ছিল তার
বাল্যকালের বন্ধু এবং মিলনের
প্রতি বিশ্বাস ছিল অঘাত।পরে শুভ
একদিন হাতে নাতে প্রমান পেয়ে
বুঝতে পারলো তার অন্য বন্ধুরা
সত্যি বলেছিলো।
শুভ তখন যেন বোবা হয়ে গেল এবং
বিশ্বাস হারালো বন্ধুদের প্রতি।
দেখতে দেখতে ৩টি বছর কেটে
গেল।রুমুর বিয়ে হয়ে গেছে অন্য কারো
সাথে,মিলন নামে ভন্ড বন্ধু শুভ এর মন
হারিয়ে গেল চিরতরে।
সত্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে গল্পটি লেখা শুধুমাএ
নামগুলো কাল্পনিক।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ