অভিমানী বউ
।
পর্বঃ পঞ্চম ( ৫ম )
।
।
।
আচ্ছা কাছে গিয়ে কী দেখব নাকি ওটা ভূত না মিম । আচ্ছা ওটা ভূত হলে তো এখনো আমি ঠিক নাই । আসলে তো তাই । মনের সাথে কথাগুলি বললাম ।
একটু খানি সামনে গেলাম ।
।
।
---ও ও খা খানে কে এ কে । [ভয়ে ভয়ে] (নাসির)
---(কোন কথা শোনা আসল না)
শুধু চুরির রিম জিম শব্দ শোনা গেল ।
মানে চোখের পানি মুছে ফেলল ।
বুঝতে পারলাম এটাই ভূত না মিম ।
আরও বুঝতে পারলাম কান্না করতেছে । সারাদিন মনে হয় কান্না করেছে ভাত ও খাইনি ।
।
---এই যে মহা রাণী আপনাকে খুঁজতে খুঁজতে আমি তো হয়রান । আর আপনি এখানে । (নাসির)
---আমার দিকে ঘুরে একবার তাকালো । (মিম)
---আরে কি হলো কথা বলছো না ক্যা । আর তোমার ফোনটা অফ কেন ।
---(কথা বলছে না শুধু শুনে যাচ্ছে )।
।
বুঝতে পারলাম আমার বউটা না বড্ড বেশি অভিমানী বউ ।
আমি গিয়ে ওর পাশে বসলাম একটু দূরত্ব বজায় রেখে ।
আরে ও মানে আমার অভিমানী বউ ।
আচ্ছা ও কি সত্যি সত্যি অভিমান করেছে ।
মিমের দিকে তাকালাম দেখি অন্য দিকে তাকিয়ে আছে ।
চোখের কোণে পানি আছে তা আবছা আবছা আলোতে বোঝা যাচ্ছে ।
রাতে সবার রুমের আলো জানালা বেদ করে ছড়িয়ে গেছে ।
আকাশের তারা গুলি হাসছে আবছা আবছা আলো এই রাতে এক সুন্দর পরিবেশ ।
আবার মিমের দিকে তাকালাম দেখি মুখটা গম্ভীর করে রেখেছে ।
এতো সুন্দর একটা মেয়ে এতোটা গম্ভীর থাকতে পারে আমার জানা নাই ।
মিমের পাশে বসতে মনটা চায়ছে তবুও কেন জানি সংকোচ করছে ।
যদি কিছু মনে করে এটা ভাবলাম ।
ধ্যাত নিজের বউ এর কাছে বসতে এতো সংকোচ কেন ।
একটু খানি সরে গিয়ে মিমের একদম পাশে গিয়ে বসলাম ।।
মিমের হাতের উপর আমার হাতটা রাখলাম ।।।
আচ্ছা মিম তার হাতটা সরিয়ে নীল কেন ।
আবার ওর হাতটা ধরলাম এবার মিম হাতটা ছাড়িয়ে নিতে চাইল কিন্তু তা ব্যর্থ হলো ।
আমি ওর হাতটা শক্ত করে ধরে আছি ।।।
---তুমি কি রাগ করে আছো ।
---(আমার দিকে ছোট বাচ্চাদের মতো তাকালো মিম)
---আরে কি দেখছো । আমি কি কোন অন্যায় করেছি ।
---(বাচ্চাদের মত মাথা নারালো )
---আচ্ছা কথা বলছোনা কেন । আমি কি খুব গুরুত্ব অপরাধ করেছি হ্যা ।
---আমাকে মাফ করে দাও ।
---আরে তুমি কাঁদছো কেন প্লিজ কেঁদনা ।
---আমি অনেক বড় অপরাধ করেছি ।
---আরে পাগলী কে বলেছে তুমি অপরাধ করেছো । আমি কি কখনো বলেছি হু ।
---আরে আমি ইচ্ছে করে ও কথা বলতে চাইনি । আমার মাথায় কাজ করছিল না তখন । বাচ্চাদের মতো কেঁদে কেঁদে বললো ।
আমার বুকের মাঝে মাথা গুঁজে কথা গুলো বলল মিম ।।।
---আরে পাগলী আমি তো একথা ভুলেই গেছি । আরে প্লিজ কেঁদো না ।
---আরে তুমি অন্য কোন মেয়ের সাথে কথা বললে আমার অনেক খারাপ লাগে তখন মনে হয় তুমি আমাকে ছেড়ে যাবে ।
---আরে তোমাকে ছেড়ে যাব কে বলেছে হু ।
এটা কেনো ভাবো ।
---আমি জানি না । তুমি প্রমিস করো আমাকে ছেড়ে যাবে না ।
---প্রমিস ।
ওটাই বলে একটা কিস করলাম ।
---এই তুমি কি করলা ।
---ওই কখন কি করলাম ।
---দেখাচ্ছি মজা কি করলা হুম ।
---মান.....
।
কথাটা শেষ করতে না দিয়ে ঠোঁটে কিস করলো ।।।
।
---এই এখন ছাড়ো তো কেউ আসলে দেখে ফেলবে ।
---দেখুক সমস্যা কি আমি কি অন্য কারও সাথে ।
---ওই কি করছো আর এসব কি বলছো পাঠকরা যারা পড়বে তারা পরলে কি ভাববে হু ।
---ও তাই তো এটা তো কখনো ভাবি নি ।
---জ্বী স্যার । চলেন এবার রুমে দেখাব মজা আজকে ।
---থাক তুমি যাও আমি যাবো না । আজকে যদি কিছু হয় তাইলে আমার কোন অভিমান করো ।
---হিহিহি ।
---হাহাহাহ ।
---ইস্ ।
---কি হয়ছে ।
---খুব ক্ষুধা লেগেছে চলতো আজ কে আমাকে খাইয়ে দিতে হবে ।
---তাই ।
---হ্যা গো তাই চলো তো ।
---ওকে চলেন যাই এখন ।
।
এই বলে ছাদে থেকে দুজন সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাচ্ছি রুমের দিকে ।।।
।
রুমে এসে ও রান্না ঘরে সব কিছু রান্না করে নিয়ে আসল ।
।
তার পর মিম ওয়াশ রুমে থেকে ফ্রেশ হয়ে আসল ।
ও রান্না ঘরে রান্নার সময় আমি ফ্রেশ হয়ে নিয়েছি ।
।
কিছুখন পর টেবিলে সব রান্নার আইটেম গুলি ভাত , আলু ভর্তা , রুই মাছ ভাজা আরও অনেক কিছু আছে সাথে ।।।
এগুলো দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে ।
এগুলি আমাদের জন্য তবুও সয়ছে না ।
।
।
---এই কি দেখছো । (মিম)
---রান্নার আইটেম গুলি । (নাসির)
---খুব খেতে ইচ্ছে করছে তাই না
---হু ।
---আর একটু ওয়াইট কর ।
।
অত্যঃপর
---কি দেখছো । খাইয়ে দাও ।
---তোমাকে দেখছি একটু খানি মন ভরে দেখতে দাও তো ।
মিম আমার কথায় লজ্জা পেয়েছে ।
---আমি কিন্তু কান্না করে দিব ।
---না গো না কান্না করো না । এই নাও হা করতো ।
---আচ্ছা হা । তুমিও খাও ।
আমি মিমকে এক লোকমা করে খাইয়ে দিচ্ছি আমিও খাচ্ছি ।
আহ্ কি সুন্দর লাগছে মিমকে । যেন কোন এক অপ্সরী । নাহ্ এ যেন জান্নাতের হুর ।
।
---কি হলো কি ভাবছো ।
---ওহ্ কিছুনা ।
---এই তোমার ফোন বাজছে ।
---ওহ কোথায় ।
---আরে মশাই বউকে অনেকখন পরে পেয়ে সব কিছু ভুলে গেলেন নাকি ।
টেবিলের উপর ।
---ওহ্ ।
---ও আচ্ছা আমি রিসিভ করি ।
---ওকে পাগলী ।
।
মিম ফোনটা রিসিভ করে কিছু বললো না ,
।
---নাসির তুমি কালকে বিকালে একটু আসতে পারবে । আজকে তো ভালো করে ঘুরতে পারলাম না । আর রেস্টুরেন্টে ও ঠিক মত কথা বলতে পারলে না খুব গভীর চিন্তায় ছিলে । (মিষ্টি) ।
মিমের মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝলাম কিছু একটা হয়েছে ।
তার পর মিম বললো ,
---মানে আজ সারাদিন নাসির তোমার সাথে ছিল । (মিম)
।
কথাটা শুনে বুঝতে পারলাম আজকে একটা কিছু হবে ।
।
---না মানে বিয়ের জন্য শপিং করতে গিয়ে ছিলাম । (মিষ্টি)
---কার বিয়ে ।
---আমাদের বিয়ে মানে । আমার আ.. ।
---স্টপ আর বলতে হবে না । আমি বুঝে গেছি । (কান্না করতে করতে বলছে মিম)
।
এটা শুনে আরও ভয় পেয়ে গেলাম ।
মিম কার বিয়ের কথা শুনে এরকম করছে ।
।
।
।
চলবে ষষ্ঠ পর্বে ।।।
।
।
।
।
লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম ( বখাটে )
অভিমানী বউ
।
পর্বঃ ষষ্ঠ (৬ষ্ঠ)
।
।
।
মিম ফোনটা রেখে কান্না করতে করতে রুমে চলে যাচ্ছে ।।।
আমি পিছন থেকে বললাম ,
---এই মিম কি হয়েছে । আর কোথায় যাচ্ছো । (হাতটা ধরে)
---আমার হাতটা ছাড়ো বলছি ।
---না । আগে বলো কি হয়েছে ।
---সব কথা কি তোমাকে কৌফোত দিতে হবে নাকি । ছাড় বলছি ।
(মিম তার হাতটা হ্যাঁচকা টানে ছাড়িয়ে নিয়ে রুমে চলে গেল)
রুমে গিয়ে লক করল ।
আমি পিছু পিছু গিয়ে ব্যর্থ ।
---মিম দরজাটা খোল । খোল বলছি ।
অনেকখন চেষ্টা করলাম সব ব্যর্থ ।
ধ্যাত কি হলো বুঝতে পারলাম না ।
আমি আর ভেবে কিছু পেলাম না ।
আচ্ছা মিম তো কিছু করে ফেলবেনা তো ।
।
এই প্রথম কোন মেয়ের জন্য কাঁদছি ।
।
এতো টেনশন আর ভালো লাগে না । আমি গিয়ে সোফায় বসলাম ।
এখানে একটু শুয়ে পরলাম পাশে একটা রুম ছিল সেখানে গেলাম না ।
আচ্ছা মিমের যদি কিছু হয় তাইলে আমার কি হবে । এগুলো ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম ।
।
সকালে কারও ফোনে ঘুম ভেংগ্গে গেল ।
।
---হ্যালো । (ঘুম চোখে)
---আজ অফিসে আসবে না । (মিষ্টি)
---হুম ।
---ওকে তারাতারি আসবে কিন্তু ।
---ওকে আল্লাহ হাফেজ ।
এই বলে ফোনটা টেবিলে রেখে ওয়াশ রুমে গোসল করতে গেলাম ।
।
ওহ্ মাই গড ১০ টা বাজতে ১৫ মিনিট বাকি ।
।
ওহ্ মিম কোথায় ওতো এই ঘরে ছিল ।
আমি মিমকে খুঁজতে লাগলাম । কোথাও নেই ।
যাবে কোথায় ও নাকি বাড়িতে চলে গেছে ।
ঘড়ির দিকে তাকাতে দেখি আর ৫ মিনিট বাকি ।
ধ্যাত আর ভালো লাগেনা ।
রুম থেকে বের হয়ে যাচ্ছি হঠাৎ চোখটা বালিশের কাছে আটকে গেল । ওটা কি । আচ্ছা ওটা কি ডির্বোস পেপার । বুকের বাম পাশে কেমন করে উঠল ।
পা আর চলছে না জর বস্তু হয়ে গেছে ।
তবুও এগিয়ে গেলাম গিয়ে দেখি ।
এটা কি । ঠাস করে বসে গেলাম ।
লেখা ,
।
শোন নাসির আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি আমার জীবন থেকেও বেশি ।
কিন্তু তুমি এতোটা নিচ আমার জানা ছিল না ।
আমার অনেক স্বপ্ন ছিল তোমাকে নিয়ে কিন্তু তুমি এরকম আমার জানা ছিল না ।
থাক আর বলতে চাই না । শুধু এইটুকু আমি তোমার কাছে চাই । তুমি ভালো থেকো আর নিজের খেয়াল রাখ ।
আর একটা কথা আমি কিন্তু তোমার মত সার্থপর নই আমি তোমার আছি তোমারই থাকব ।
যদি কোন দিন নিজেকে ভালো করতে পার তাইলে আসবে আর তা ছাড়া আসবে না ।
আমি জানি এইটা পড়ার পর কি হবে । কিন্তু তুমি বল কোন বাঙ্গালী নারী কী থাকতে পারবে না । সেরকম আমিও পারি নি ।
আর একটা অনুরোধ প্লিজ তোমার যত্ন নিয়ো আর যদি তোমার কিছু হয় তাইলে আমি বাঁচতে পারব না ।
---ইতি মিম
।
আর চোখের পানি আটকাতে পারলাম না ।
।
আরে তুমি যদি আমার কিছু হলে বাঁচবে না তাইলে চলে গেল কেন ।
।
আরে তুমি সব কিছু না শুনে চলে গেলে । ভালো থেকো ।
।
ঘড়ির দিক তাকালাম ১০ টা ২০ মিনিট বাজে ।
ফোনটা বের করে কল দিলাম । ফোনটা বন্ধ ।
।
অফিসের দিকে রওনা দিলাম । চাকরি করতে না কিছুদিনের জন্য ছুটির জন্য ।
অত্যঃপর ।
---স্যার আসতে পারি । (নাসির)
---আরে নাসির সাহেব এসো । আরে আজকে এত লেট কেন । (স্যার)
---একটা সমস্যায় ছিল তো তাই । স্যার যদি কিছু মনে না করেন তাহলে একটা কথা বলতে চাই ।
---আরে তোমাকে এরকম দেখাচ্ছে কেন । হ্যা বলো ।
---না মানে আমাকে ১ সপ্তাহ ছুটি দিতে হবে । (মাথা নিচু করে)
---১ সপ্তাহ কেন । আর এতো দিন কেন । আর এতোদিন ছুটির নিয়ম নাই ।
---হ্যা স্যার তা ঠিক যদি আমাকে দিতেন অনেক উপকার হবে ।
---ওকে but তোমাকে বাসায় থেকে কিছু কাজ করতে হবে ।
---ধন্যবাদ স্যার ।
---স্বাগতম নাসির সাহেব ।
।
ওখান থেকে সোজা চলে এলাম বাসায় ।
বাসায় এসে টেবিলের কাছে দেখতে পেলাম আর একটা কাগজ ।
কাগজে লেখা ,
।
আমি জানি আজকে অফিসে কাজ করতে পারবে না । তাই এই সব রান্না করে রেখে গেলাম । যদি আমাকে ভালোবাসো তাহলে প্লিজ খেয়ে নাও ।
আর নিজেকে কষ্ট দিওনা না । দোয়া করি ভালো থেকো ।
---ইতি মিম
।
আবার চোখের পানি আটকাতে পারলাম না ।
খেয়ে নিলাম ।
এখন শুয়ে আছি । খুব মনে পড়ছে তোমাকে মিম ।
বাসায় আসার সময় একটা গোল্ড লিফের প্যাকেট কিনে এনেছি ।
।
সবাই বলে সিগারেট খাইলে নাকি কষ্ট গুলি ভুলে থাকা যায় তাই খাব ।
জীবনে সিগারেট খাওয়া তো দূরে থাক সিগারেটের ধোয়া পর্যন্ত সহ্য করতে পারি নি ।
একটা খেতে লাগলাম প্রথমে অনেক কষ্ট হচ্ছে কাঁশি আসছে ।
অভাবে ২টা খেলাম ।
এখন কষ্ট গুলি নিকোটিনের ধোয়ায় সাথে মিশে যাচ্ছে ।
।
এভাবে কেটে গেল দিনটা এখন আর সিগারেট খেলে কষ্ট হয়না কাঁশি না এখন ভালো লাগে ।
।
কিছু অফিসের কাজ করি চাকরিটা ধরে রাখার জন্য আর নিয়মিতো ২ প্যাকেট সিগারেট খাই । এভাবে কাটতে থাকে সময় ও দিন ।
আজকে মিমকে অনেক মনে পড়ছে ।
ফোনটা বের করে ফোন দিলাম ।
এক বার দিলাম ধরল না ।
দ্বিতীয় বার ধরল ।
---হ্যালো ।
---ফোন দিছো কোন কারনে ।
---এমনি কেন বউকে ফোন দিতে কোন কারন লাগে নাকি ।
---আমি তোমার বউ না যাও ওই মিষ্টির কাছে ।
---কি বলছো এই সব ।
---ফোনটা রাখ বলছি ।
---না ।
---হ্যালো , হ্যালো ।
।
মনটা খারাপ হয়ে গেলো ।
দিনটা অনেক কষ্টে কাটলো ।
অফিসের কিছু কাজ করে সিগারেট খাচ্ছি ।
এভাবে কেটে গেল কয়েক দিন ।
এর মধ্যে আমার অনেক পরিবর্তন হয়েছে । সিগারেট খাওয়ার মানুষের সাথে ভালো লাগে আমারও ওর মত কোন কষ্টকে নিকোটিনের ধোয়ায় উড়িয়ে দিচ্ছে ।
এর মধ্যে মিষ্টি অনেক ফোন দিয়েছিল ।
।
আমি মিমের সাথে অনেক যোগাযোগ করতে চাইলে তা মিম করে নাই ।
ফোনটা কানে নিয়ে ধরে রাখে তার পর ফোন কেটে দেয় ।
।
।
---আরে আপনি নাসিরের স্ত্রী মিম না হ্যা । (মিষ্টি)
---হ্যা , আপনি কে । (মিম)
---আমি মিষ্টি , আমি আর নাসির একই অফিসে চাকরি ।
---আপনি তাহলে মিষ্টি । আপনার পাশে উনি কে ।
---আমার হাসবেন্ট ।
---তাইলে সেদিন যে বলেছিলেন আপনার আর নাসিরের বিয়ে ।
---আরে আপনি তো পুরাটা না শুনে ফোনটা কেটে দিলেন ।
---ওহ্ মাই গড ।
---কি হয়েছে ।
---না কিছু না ।
---আচ্ছা থাকেন আমি যাই ।
---ওকে আল্লাহ হাফেজ ।
এই বলে মিম নাসিরের বাসায় যায় কিন্তু বাসায় তালা কেন।নাসির কোথায় ।
।
চলবে
।
লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম (বখাটে)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ