āĻļুāĻ•্āϰāĻŦাāϰ, ⧍ā§Ļ āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3519

গল্পঃ অন্তরে অন্তরে
__Siam Ahmed Joy (গান গবেষক)
.
ভ্রমর কইয়ো গিয়া.. শ্রী কৃষ্ণ বিচ্ছেদের অনলে অঙ্গ যায় জলিয়ারে ভ্রমর কইয়ো গিয়া। গানটা মাত্র ধরেছে সিয়াম। যদিও গিটার বাজাতে পারেনা। তবুও শখের কারনে বাজায়। কথায় আছে  শখের তোলা ৮০ টাকা। তখনই পাশের ছাদে একটা মেয়েকে দেখলো কাপড় নাড়তে আসছে। মেয়েটাকে চিনলোনা। কারন সিয়ামরা অনেকদিন ধরেই আছে এখানটায়। পাশের বাসার সাথে  মোটামুটি বেশ ভাল সম্পর্কই আছে। এই মেয়েটাকে কোনদিন দেখেনি। তাই ডাক দিলো।
- এইযে শুনছেন?
মেয়েটা ডাক শুনে পিছু ফিরলেও কোন উত্তর দিলো না।
- এইযে আপনাকে বলছি।
ডানেবায়ে দেখে নিজের দিকে নিজে হাত তাক করে বললো।
- জ্বী আমাকে ?
- হ্যাঁ আপনাকেই। আপনি কি এই বাসায় নতুন?
মেয়েটা কিছু না বলে নিচে চলে  গেলো। সিয়াম আহাম্মকের মতো দাঁড়িয়ে আছে। কথাটার উত্তর না দিয়ে চলে গেলো কেন? কোথ থেকে যে এসব আসে বলে আবারও গিটার নিয়ে ফালতু গান গাওয়া আরম্ব করলো। নিচে গিয়ে মেয়েটা তার বড় বোনের কাছে জিজ্ঞেস করলো।
- আপু ছাদে গেছিলাম। কাপড় টাঙ্গিয়ে আসতে। পাশের ছাদ থেকে ওমনিই এক ছেলে কথা বলতে পাগল হয়ে গেলো। শহরের ছেলেরা কি এরকমি?
- কাকে তুই শুধুই পাগল বলতেছিস? তোর দুলভাইর গ্রামের লোক উনারা। সিয়াম হয়তো। ও ছাড়া এইসময় কেউ থাকেনা ছাদে।
- হুহ হইছে। কিরকম ভাবে তাকালো যেন।
- তুই না! সব সময়ই বেশি বোঝস আর ভাবস। রেডি হয়ে আয় খাবি।
পরেরদিন আবারো একই সময়ে সিয়াম গিটার নিয়ে আউফাউ করছে। সবসময়ই সিয়ামের পাশে পৃথী থাকে। কিন্তু কদিন হয়েছে গ্রামের বাড়িতে গিয়েছে বাবার সাথে। অনেক মিস করছে পিচ্চিটাকে। পৃথী সিয়ামের বোন। চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ে। পরিক্ষা শেষ তাই ছুটিতে বেড়াতে গিয়েছে। টুইংকেল টুইংকেল প্রতিদিন গাইতেই হতো সিয়ামের। আজকেও মেয়েটা গোসলের পর কাপড় নাড়তে আসছে। সিয়াম আড়ি চোখে তাকিয়ে আর তাকায়নি। মেয়েটা ছাদে ঘুরাঘুরি করছে। কিছুক্ষণ পর সিয়ামের মনে হলো জিজ্ঞাস করা যায় কাল কেন উত্তর টা না দিয়ে চলে গেলো।
- এইযে মিসেস।
রাগী চোখে তাকিয়ে।
- জ্বী বলেন।
- কালকে উত্তরটা না দিয়ে চলে গেলেন কেন? আপনি নিশ্চয় সানজিদা ভাবীর বোন গ্রাম থেকে এসেছেন রাইট?
বিরক্ত হয়ে বললো।
- হুম।
- এই কথাটা কালকে বললে কি আপনাকে আমি নিয়ে যেতাম নাকি! যাহোক টা টা।
রাগ আরো বেরে গেলো মেয়েটার।
- এইযে শুনুন...  কোনদিক দিয়ে আমাকে বিবাহিতা মনে হচ্ছে?
- সেটা বললে আপনি ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্বহত্যা করবেন।
- বলুন দেখি…যত্তসব।
- তারমানে আপনার বিয়ে হয়নি হা হা। এজন্যই আমাকে চেনেন না ।
- এখানকার সব বিবাহিতারা আপনাকে চিনে নাকি? তা কেনো বলুন তো।
- আসলেই তো কেন? এটা তো গবেষণার ব্যাপার। সরি আমি পারলাম না এর উত্তরটা দিতে। গান গবেষণাই করি। অহ আপনার আপুকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন।
- দরকার নাই আমার বোঝলেন।
- ঝগড়াটে মেয়ে ভদ্রতা শিখে নাই।
- আপনি তো বেশ ফালতু একটা লোক। নিজেই ঝগড়া করছেন আবার আমাকে অভদ্র বলছেন!
রাগেমুখে একাকার হয়ে নিচে বোনের কাছে গেলো মেয়েটা।
- আপু তুই এখানে থাকিস কি করে বলতো?
- মানে? কি হলো তোর আবার হঠাৎ।
- যত্তসব অসভ্য আর অভদ্রের দল।
- সিয়াম না? হা হা।
- কি ব্যাপার এতে হাসার কি আছে?
- না মানে সিয়াম ছাড়া এভাবে কেউ ঝগড়া করেনা। হ্যাঁ সিয়াম আসলেই অসভ্য আর ভীষন অভদ্র।
- আজিব তো। হাসছিস কেন?
- না...  এমনি। খাবি আয়।
- খাবোনা যাও।
পৃথী আর বাবা গ্রাম থেকে এসে গিয়েছে। আজকে ঝগড়াটা মনে হয় এক বনাম দুই হবে। আজকে পৃথী আর সিয়াম ছাদে। মেয়েটার কথা পৃথীকে বলেছে সিয়াম। সুতরাং আজকে অপেক্ষা করছে দুজন। বেশ কিছুক্ষণ সময় পার হয়ে গেলো আসলো না। না আসলো সিয়াম একটু ঐদিকটায় লুকিয়ে আছে। পৃথী ডাক দিলো।
- হাই আপু।
মেয়েটা একটু চোখ ঘুরিয়ে দেখলো অসভ্যটা আজকে এখানে নেই।
- হাইই।
- তুমি কি এই বাসায় নতুন আপু?
- হুম পিচ্চি।
- নাম কি তোমার আপু? আপু তুমি জানো তুমি কিন্তু অনেক মিষ্টি দেখতে।
- ও তাই নাকি? নীলা আমার নাম। তোমার নাম কি?
- পৃথী। আমার নামটা আমার ভাইয়া রাখছে।
- অহ..  আমারটা অবশ্য আমার আম্মি রাখছে।
- টা টা পরে কথা হবে আবার।
- তুমি কি নিচে চলে যাবে?।
- না এখন ভাইয়া আসবে আমরা এখন গান করি বাদাম খাই তারপর নিচে যাবো সন্ধায়।
নীলা ভাবছে এরকম ফাজিল ছেলের বোন এতো মিষ্টি হলো কি করে।
- তা তোমার ভাইয়া কখন আসবে। ছাদেই তো আছে ঐদিকটায় এখান থেকে দেখা যাবেনা।
- দেখা না গেলেই ভালো।
- ওকে টা টা।
- টা টা।
তখনই সিয়ামের ডাক।
- কিরে পেত্নী হইছে তোর আপুর সাথে কথা বলা?
- হুম আসেন আপনে।
- বাদাম আনতে ভুলে গেছি।
- লাগবেনা আপনার বাদাম। একটু আগে কি বলছেন?
- অহ আমার তো মনে নাই।
- আমি পেত্নী না?
- হ্যাঁ তুই তো পেত্নীই তবে কিউট, চুইট, মিষ্টি, পটল পেত্নী।
- কথা আর না প্যাঁচিয়ে বলতে পারলা না।
- ওকে ওকে চলি চলি বাদাম আনছি তো।
- হিহি কানে ধরো।
- ধরাই লাগবে?
- নাহলে কিন্তু আমি সব বলে দিবো বড় আপুর কাছে হুম।
- কি বলবেন আপনে? আমি কিছু করছি নাকি? আচ্ছা তাও ধরছি আমার একমাত্র পিচ্চি বোনটার জন্য।
নীলা লুকিয়ে ভাই বোনের ঝগড়াটা দেখছিলো মুগ্ধ চোখে। নীলার অবশ্য ভাই নেই দুটো বোন আছে। একজনের বিয়ে গিয়েছে। একটা বেবিও আছে। আর ছোটটা ষষ্ট শ্রেণীতে পড়ে। প্রতিদিন এভাবে পৃথীর সাথে কথা হয়। ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায় তাদের মধ্যে। অবশ্য নীলা আর পৃথী কথা বলার সময় সিয়াম দূরে দাঁড়িয়ে থাকে । কালকে পৃথীর স্কুলে অনুষ্টান আছে। বাবা যেতে পারবে না কাজ। বড় আপু তো গ্রামেই আছে ডাক্তারি নিয়ে। আর মা তো যাবেইনা। সুতরাং গেলে একমাত্র সিয়ামকেই যেতে হবে। অবশ্য সিয়াম এর আগে দুবার গিয়েছিলো। ছাদে প্রতিদিনের মতো আজকেও কথা হচ্ছে।
- আপু জানো কালকে আমার স্কুলে অনুষ্টান আছে।
- ও তাই নাকি?
- হুম তুমি যাবে আমার সাথে?
- আমিইই? এমা আমি যাবো কিভাবে?
- হুম কেন কাল রেডি হয়ে যাবে আমার সাথে বেশি দূর না পনেরো মিনিট লাগে মাত্র।
- কেন তোমার সাথে কেউ যাবেনা?
- যাবে তো ভাইয়া। তুমি গেলে অনেক মজা হতো। আগে বড় আপু যেতো কিন্তু দুবছর ধরে আপু গ্রামে। তাই ভাইয়া যায়। মেয়েদের কাজ কি আর ছেলেদের দিয়ে হয়?
- তুমি ভালো কথা বলতে পারো তো। ওকে  আপুকে বলে দেখি দেয় কিনা।
- সানজিদা ভাবীই তো। একদম না করবেনা।
- দেখি।
- ওকে টা টা।
- এক্ষনি তোমার ভাইয়া আসবে? আমি এ বাসায় থাকি কেউ নাই। দুলাভাই সারাদিন ব্যাস্ত থাকে। আমি আর আপু। তুমি আসতে পারোনা আমাদের বাসায়?
- আমাকে আম্মু দেয়না বাইরে যেতে। কিন্তু তুমি আসলে যেতে পারবো।
এরি মাঝে সিয়াম হাজির। নীলা অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিদিনের মতো বাদাম নিয়ে ঝগড়া তারপর গান। সন্ধার সময় নিচে যাওয়া। পরেরদিন নীলাও যায় সিয়াম আর পৃথীর সাথে। পৃথীর সহপাঠীরা বলছিলো। কিরে পৃথু তোর ভাইয়ার সাথে কি তোর ভাবী? নীলা অনেক লজ্জা পাচ্ছিলো। অনুষ্টান শেষ করে বাসায় ফেরে সবাই। অবশ্য সিয়াম একটা কথাও বলেনি নীলার সাথে। নীলা ভাবছিলো ছেলেটা আজ নীরব আর অবুঝের মতো হয়ে গেলো কেন? একটা কথাও বলেনি। ভালও হয়েছে আবার জেলাসও লাগছে। এভাবে সম্পর্ক গভীর হতে থাকে সিয়াম আর নীলার মাঝে পৃথীর মাধ্যমে। তিন তালার প্ল্যাটে নিচের তলায় বাড়াটিয়ার এক আত্বীয় আসছে বেড়াতে একজন মেয়ে। অতঃপর ঝগড়া হলো প্রথম দিন সিয়ামের সাথে। দ্বিতীয়দিন হেসে হেসে কথা বলছে। তিনজন মিলে বেশ আড্ডায় দিচ্ছে। নীলা এ ছাদে দাঁড়িয়ে দেখছে। আর প্রচণ্ড জেলাস হচ্ছে। বিষয়টা যেন এরকম। পৃথী ঐ মেয়েটার সাথে কথা বলবে কেন? বলবে আমার সাথে। সিয়াম ঐ মেয়েটার সাথে ঝগড়া বা কথা বলবে কেন? বলবে আমার সাথে। আবার মনে হলো আরে আমার এতো খারাপ লাগছে কেন? আমি কি ভাই বোনের প্রেমে পড়ে যাচ্ছি? যাহ কি ভাবছি। কিন্তু সিয়াম আর পৃথী নীলার মাথা থেকে নামছেই না। সারাক্ষণই কিরকম সুখের প্যারা দেয়। মিষ্টি যন্ত্রণা করে।
- ঐ আপু শোন না।
- হুম শুনছি বল।
- পাশের বাসার ছেলেটা কেমন রে?
- অসভ্য, অভদ্র… তোকে না একবার বলেছি?
- যাহ... তুমি তো ফাইজলামু করছিলা।
- তো আপনার কি মনে হয়?
- কেমন জানি… ভালই তো।
- নাম্বার লাগবে?
- মানে কি? দেখো আপু তুমি যা ভাবতাছো তা না।
- তো হটাৎ গান গবেষককে নিয়ে আপনার এতো গবেষণা কেন?
- যাও তুমি শুধু উল্টো ভাবো।
- এরকম হাসি তো তোর মুখে আগে দেখিনি।
- হুউউ বেশি বোঝ। আমি সবসময়ই এরকম।
নীলা সত্যিই প্রেমে পড়ে গিয়েছে। নিজেকে এক অন্য আমি মনে হয়। ঘুম আসেনা। এটা ওটা নিয়ে ভাবতে ভালো লাগে। নাহ নিচের তলার মেয়েটা বেশিই বেড়ে যাচ্ছে।
- পিচ্চি তোমার ভাইয়ার কি কেউ নেই? 
- এটা কিরকম কথা? ভাইয়ার তো সবাই'ই আছে। অহ বোঝতে পারছি। না নেই।
- সত্য বলছো না মিথ্যা বলছো।
- তোমার কি আমাকে মিথ্যেবাদী মনে হয়? কষ্ট পেলাম।
- আরে আরে না তো। তুমি তো অনেক কিউট মিষ্টি একটা মেয়ে।
- তুমি জানোনা ছোটরা কোনদিন মিথ্যে বলেনা।
- ওকে ভুল হয়ে গেছে। এই দেখো কান ধরছি।
- হিহি। তুমি না একদম আমার ভাইয়ার মতো রাগ করলেই কানে ধরো।
- তাই না? শুনো তোমার ভাইয়াকে বলবা ঐ মেয়েটার সাথে কথা না বলতে। একদম যেন না বলে।
- কেন আপু? তোমার সাথে তো কথা বলেনা। তুমি নাকি ভাইয়াকে দেখতে পারোনা।
- কথাটা কি তোমার ভাইয়া বলছে?
- হ্যাঁ। তাইতো তোমার সামনে আসেনা। কথা বলেনা।
- ওকে টা টা। পরে কথা হবে।
- টা টা।
নীলা কেমন যেন খারাপ লাগা অনূভব করলো। রুমে এসে শুয়ে শুয়ে ভাবছে ছেলেটা একটা ভুল ধারনা নিয়ে আছে। কি যেন ভেবে আবারো ছাদে গেলো। সিয়াম আর পৃথী হৈচৈ করছে। ডাক দিলো।
- ঐ পৃথী শুনো একটু।
- হুম বলো আপু।
- তোমার ভাইয়াকে বলে দাও আমি তোমার ভাইয়াকে অপছন্দ করিনা। দূরে দূরে থাকার দরকার নেই।
- হেহে আমার আর বলতে হবেনা। শুনেই ফেলেছে।
এরি মধ্যে নীলা লজ্জায় লাল হয়ে গিয়েছে। সিয়াম মনে মনে ভাবছে। ঠিকই তো আছে। কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলতে হয়।  কয়েকদিনে আরো গভীর হয় তাদের সম্পর্ক। বিকেলে গিটার নিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে বসে আছে সিয়াম। নীলা পৃথীর জন্য অপেক্ষা করছে।
- এইযে মিষ্টার কি ভাবছেন এতো ?
- ভাবছি কাজি অফিস।
নীলা নিজের অজান্তেই বলে ফেললো।
- না না আমার ওসব ভালো লাগেনা। কাজি অফিসে বিয়ে করবোনা।
সিয়াম মুচকি হেসে বললো।
- অহ তাহলে পারিবারিক ভাবে হবে না?
নীলার এবার খোঁজ হলো। ভীষন লজ্জা হচ্ছে। নীলাও মুচকি হেসে বললো।
-  হুম হবে।
- আচ্ছা পাত্রী কি রাজি?
- হুম। পাত্র রাজী তো।
- সে পাত্রীকে প্রথম দিন দেখেই রাজি।
- তাহলে অন্য মেয়ের সাথে এতো হেসে হেসে কথা বলার কি আছে?
- আচ্ছা সরি।
- সরি কাকে বলছেন?
- সেটাই তো। আচ্ছা আপনাকে সরি বলার জন্য সরি।
- নাহ ঠিকাছে।
পৃথী দূর থেকে দেখে হাসছে।
- তাহলে তো ঠিকই আছে।
- হুম ঠিকই আছে। প্রপোজ করেন।
- নাহ করবোনা। ওটা পৃথী করবে।
- কই পিচ্চি কই?
পৃথী ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ভাই বোনের  প্ল্যান ছিলই প্রপোজ করবে আজ।  পৃথী হাজির গোলাপ ফুল নিয়ে।
- ভাইয়া আম্মু যদি জানে?
- তুমি আছো কিজন্য হুম? বড় আপুকে ম্যানেজা করতে পারবানা?
- হুম দেখি। আমার ভাইটার জন্য ম্যানেজ তো করতেই হয়।
- এইতো আমার লক্ষী বোন। এবার তোর ভাবীকে প্রপোজ কর সেই কখন থেকে দাঁড়িয়ে আছে বেচারী।
নীলা হাসছে।
- এই যে মিষ্টি আপু। তুমি কি আমার ভাই পুত্রের আম্মি হবা?
- হিহি না তোমার ভাবী  হবো। হবেনা?
- হুম একই। এখন ফুল কিভাবে দিবো?
- তোমার দিতে হবেনা। তোমার ভাইয়াকে দিয়ে দাও। এইযে সাহেব ফুলগুলো রাখেন বাসর রাতে প্রপোজ করতে হবে।
- যাহা হুকুম রাজরাণী।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ