সত্য ঘটনা অবলম্বনে
!
ছাএ জীবনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা আজকাল
মাছ ভাত এর মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট
জগৎতের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো সোসাল
মিডিয়া।
আজকাল প্রত্যক যুবক ভাইদের কাছে ২-৩টা
সোসাল মিডিয়ার একাউন্ট থাকা স্বাভাবিক
ব্যপার বিশেষ করে যারা ছাএ। ঘটনায় চলে
যাই----
সাল ২০১৫,রাসেল নামে একটি ছেলে সবেমাএ
কলেজে ভর্তি হয়েছে। কয়েকমাস পর রাসেলের
অনেক জুটে গেল। কলেজে ক্লাশ না থাকলে
সবাই মিলে আড্ডা দিতো,রাসেল একটা জিনিজ
লক্ষ করলো তার প্রায় বন্ধুর ফেইসবুক চালায়। তখন
রাসেলের মনে আগ্রহ জাগলো সেও ফেইসবুক
ব্যবহার করবে।
যেই কথা সেই কাজ কোন এক বন্ধুর সাহায্যে
একটা আইডি খুললো এবং কিভাবে ব্যবহার করতে
হয় বুঝে নিলো সে। মাঝেমাঝে ফেইসবুক ব্যবহার
বন্ধুদের আড্ডা আর পড়াশুনা এভাবে চলছিলো
রাসেলের দিনকাল কিন্ত সামনে উচ্চ মাধ্যমিক
পরীক্ষা এবং ফেইসবুকে ফেন্ড কম থাকায় সে
ফেইসবুকে আসা কমিয়ে দিলো।
সামনে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার কারণে রাসেল
রাত জেগে পড়াশুনা করতে লাগলো। একরাতে
হঠাৎ কোন এক অচেনা মেয়ের আইডি থেকে
রাসেলের আইডিতে ফেন্ড রিকোয়েস্ট আসলো।
রাসেল কিছুটা অবাগ হয় যখন দেখে সেই
মেয়েটার ফেন্ড লিস্টে তার আপুকে। রাসেল
কয়েকদিন পর মেয়েটার ফেন্ড রিকোয়েস্ট
একসেপ্ট করে। রাসেল পরে তার আপুকে মেয়েটার
সম্পর্কে জিঞ্জাস করলে তার আপু বলে মেয়েটা
তার ফেন্ড এবং মেয়েটার নাম বলে নিপা। এরপর
থেকে রাসেলের সাথে মাঝেমাঝে কথা হতো--
এই যেমন কেমন আছেন,কি করছেন,খেয়েছেন
কিনা এগুলোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতো।
রাসেলের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার
নিপার সাথে কথা বলা বাড়তে লাগলো। একসময়
রাসেলের মেয়েটাকে ভালো লাগতে শুরু করলো
এবং কথা বলতে বলতে আপনি থেকে তুমি
আসলো।একদিন কথা বলার ফাকে রাসেল
নিপাকে বললো--
--কেমন আছো? (রাসেল)
--ভালো.তুমি?(নিপা)
--একটা কথা বললে রাখবে?
--বল দেখি
--তোমার একটা পিক দাও দিবে? বলার কিছুক্ষণ
পরেই নিপা তার পিক দিলো রাসেল কিছুটা
অবাগ হলো কারণ মেয়েরা ছেলেদের পিক
দেয়না আর সেখানে রাসেলের এক কথায় দিয়ে
দিলো!!
রাসেল তারপর রাসেল যাচাই করার জন্য মানে
সত্যি কি ঐ পিকটা টা নিপার ছিলো কি না তা
জানার জন্য তার আপুকে দেখালো।
হুম পিকটা সত্যিই নিপার ছিলো। পিকটা দেখে
রাসেল নিপার এবার সত্যিই ভাল লেগে যায়।
রাসেল আবার বলল...
--হাই (রাসেল)
--হ্যালো (নিপা)
--কেমন আছো?
--ভাল তুমি?
--এখন ভাল আছি.একটা কথা বলি?
--বল
--তোমার ফোন নাম্বার দিবা?
--ক্যান?
--এমনি একটু কথা বলতাম।
--0175400....
নাম্বার পাওয়ার পরদিন রাসেল ফোন দেয়
নিপাকে।সেদিন ২০ মিনিটের মতো কথা বলে
রাসেল।
ফোনে কথা হতো রাসেলের আবার এফবিতে
নিয়মিত ম্যাসেস আদান-প্রদান হতে থাকে
তাদের মাঝে।
একরাতে রাসেল এফবি নিপাকে ম্যাসেস করে
বল......
--একটা কথা বলি তোমায়?রাসেল
--বল
--তোমার বি এফ আছ?
--জ্বী না আমার বি এফ নাই।
--তোমাকে কিছু বলার আছে।
--বল
--আমি তোমাকে ভালবাসি
--নিশ্চুপ!
সে রাতে আর নিপা রাসেলকে কিছু বলেনি।
তারপর দিন নিপা রাসেলতে জানায় যে ক্লাশ
সেভেনে থাকতে একজনকে সে ভালবাসতো
কিন্ত কোন কারণে সে সম্পর্ক ব্রেকাপ হয়ে
গেছে।
এটা শুনে রাসেল শুনে রাসেল খুব কষ্ট পায়।
তারপর ও রাসেল ও নিপার সম্পর্কটা এগিয়ে যায়
কারণ এতোদিনে রাসেল নিপাকে অনেক
ভালবেসে ফেলছে। --ভালবাসি অনেক ভালবাসি
তোমায়। (রাসেল)
--আমিও অনেক ভালবাসি তোমায়।
--জানি
--কিন্ত আমার ভয় হয় কারণ আমাদের সম্পর্কটা
বেশীদুর হয়তো এগবে না।
--কি বলছো এসব আর কেনোই বা বলছো?
--তুমি
এমনিতেই জানতে পারবে আমার কাছে জানতে
চেও না।
--ঠিক আছে।
দিপা আর বলনি কি কারণ তাদের সম্পর্কটা
বেশীদুর যাবে না।
কিন্ত পরে রাসেল জানতে পারে যে তার আপুর
সাথে নিপার ছোট কাকার সাথে সম্পর্ক ছিলো
এবং কোন কারণে তা ভেঙ্গে গেছে।
এটা জানার পরও রাসেল আর নিপার মধ্যে
ভালবাসার সম্পর্কটা বেশ ভালোই চলছিলো
কিন্ত কয়েক মাস যাওয়ার পর রাসেলের আপু
রাসেল ও নিপার সম্পর্কের ব্যবপাটা জেনে যায়।
রাসেলের আপু আগে থেকেই নিপা ও তার
পরিবারেই সবাইকে চিনতো জানতো সে কারণ
রাসেলের আপু নিপার আপুকে সব বলে দেয় এবং
নিপার আপু নিপাকে অনেক মারধোর করে
রাসেলকে ভুলে যেতে বলে। এবার রাসেল বুঝতে
পারে যে নিপা কিসের জন্য বলেছিলো তাদের
সম্পর্ক বেশী দুর যাবে না। .
রাসেল আরো বুঝতে পারে তাদের সম্পর্ক কোনো
পরিবার মেনে নিবে না তার কারণ তার আপুর
সম্পর্কটাই তার পরিবার ও নিপার পরিবারের
কেউ মেনে নেয়নি। এরপর থেকে রাসেল নিপার
সাথে কোনো যোগাযোগ করতে পারেনি কারণ
তার ফোন বন্ধ ছিলো আর নিপার ফেইসবুক আইডি
সবুজ রং থেকে কালো রং হয়ে গেছে।
এভাবেই রাসেল ও নিপা মতো হাজারো
মানুষের প্রেমের সম্পর্ক ভেঙ্গে যায়
পারিবারিক কারণে।
প্রথম বা শুরুতে যে ভালোবাসা থাকে সেটা
থাকে পবিএ আর সে পবিএ ভালোবাসা হারিয়ে
মানুষ ভালোবাসার মধ্য নিহিত
পবিএতা বা মর্যাদা থাকে সেটাই ভুলে যায়,
শুরু হয়ে যায় তখন ভালোবাসা নামক নোংরা
সম্পর্ক আর তখন ভালোবাসা হয়ে
যায় নোংরা ডাস্টবিন।
এ গল্পটা কোনো এক ফেইসবুক ফেন্ড আমাকে
লিখতে অনুরোধ করছে সে পেক্ষিতে তার
জীবনের কিছু সত্য ঘটনা এখানে তুলে ধরা
হয়েছে।
ভুল ভ্রানতি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন কারণ
মানুষ হলে সে ভুল করবেই।
লেখা Md Jasim uddin
shuvo (ক্ষুদ্র লেখক)
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ āĻ্āĻোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§
2979
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§§:ā§Šā§Ē AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ