āĻŽāĻ™্āĻ—āϞāĻŦাāϰ, ā§Šā§§ āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

3559

----ভালোবাসার_পূর্ণতা
Writer:- Afsana Akter

এলো বাঁকা কেশে ঘাসে পড়ে থাকা কৃষ্ণচূড়ার উপর লাল পাড়ের আচলটি বিচিয়ে বাঁকা কাজল আঁখিতে আনমনা মনে দীঘিরর ওই পদ্মটির দিকে এক দৃষ্টে তাকিয়ে আছে অনু। দুপুর ঘরিয়ে বৈকাল, বৈকাল যেয়ে সন্ধ্যে নামতে চলেছে কিন্তু আনুর চোখের পলক পড়ে না, শেষ হয় না আনমনা মনের ভাবনার রাজ্য। এ যেনো সীমান্তহীন রাজ্যে এসে পড়েছে অনু। ও দিকে এক পলক অনুকে আরাল না করা আবির তার অনুকে না দেখে খুজে চলে সারা বাড়ি কিন্তু কোথাও তার সারা শব্দ পায় না আর পাবেই বা কি করে অনু যে তার ভাবনার রাজ্যে বিচরণ করতে করতে তার বরটির কথা ভুলেই গেছে, ভুলেই গেছে যে তাকে না দেখে যে একজন একটি প্রহর ও কাটাতে পাড়ে না......

     অনুপমা রায়,,,, শম্ভুনাথ বায় এর একমাএ কন্যা। ছোটো বেলায় মেয়েটি মা হারানোর পর বাবার কাছেই বড় হয়। মা হারানো আদরের একমাত্র বেঁচে থাকার সম্ভল মেয়েটি অনু বলেই ডাকতো। অনু তো অনু নয় যেনো স্বর্গের এক রূপসী কন্যা। রূপে গুনে ছিলো অদ্বীতিয়। দেখতে দেখতে কখন আদরের সেই ছোট্ট অনু  বড় হয়ে গেলো শম্ভুনাথ বাবু বুঝতেই পারেনি। মেয়েকে যে অন্যের ঘরে পাঠাতে হবে সেটা ভাবনাতেই বিবর থাকেন তিনি। কারন, আগের মতো লক্ষ্মীর মঙ্গলঘটি যে আর ভরা নেই। কোনো মতে সংসার চলে কিন্তু আজকাল যে দেনাপাওনা ছাড়া মেয়ে বিয়ে দেওয়া বড় দায়। তারপর তিনি হাল ছেড়ে দেন নি, নিজের সবটুকু দিয়ে মেয়েকে বনেদি ঘড়ে বিয়ে দিয়ে তার সুখ দেখে স্বর্গে যাবে বলে পণ করেছে। কিছু দিন পর অনুর জন্যে বড় ঘর থেকে বিয়ের প্রস্তাব আসে, খুশিতে তো তিনি আত্মহারা হয়ে গিয়েছে তবে দেনাপাওনার কথা শুনে নিমেষেই সেই খুশি চিন্তায় পরিণত হয়....তারপর ও কিছু না ভেবে বরপক্ষকে বিয়েতে মত দিয়ে দেয়। ভেবেছিলো ধার,সুদে, যেই ভাবেই হোক টাকা ঠিকি জোগাড় করে নিবে। কিন্তু দূরভাগ্য বশত তা আর হয়ে ওঠে নি। বিয়ের মন্ডপে সম্পূর্ণ দেনা না দেওয়ার কারনে বরপক্ষ বিয়ের বিয়ে করবে না বলে জানিয়ে দেয়,,,অনুর বাবা শতো অনুনয় অনুরোধ করা পরও তারা রাজি হয় নি।  চলে গিয়েছিলো,,,,আর ওই দিকে অনু লগ্নবষ্ঠা অপবাধ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলো। এমন সময় আসার আলো হয়ে আছে আবির। অনুকে খুব ভালোবাসতো কিন্তু তাদের ধর্ম যে ছিলো ভিন্ন।আবির ছিলো মুসলমান,,,,,  তার এই ভালোবাসা যে সমাজ কখনো মেনে নিবে না। তাই মনের অন্তরালেই তার ভালোবাসাকে আরাল করে রেখেছিলো। কিন্তু আজ এমন দিনে সে আর চুপ থাকতে পারছিলো না তাই সে অনুর বাবার কাছে গিয়ে অনুকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। অনুর বাবাও মেয়ের সম্মান, জীবনের জন্য মেয়েকে আবিরের হাতে তুলে দেয়। ইসলামিক সকল নিয়ম মেনেই সে অনুকে বিয়ে করেছিলো,,,আর অনুও সব কিছু তার ভাগ্যের লিখন মনে করে আবিরকে মেনে নেয় এবং ইসলাম গ্রহন করে।  কিন্তু আবিরের পরিবার অনুকে মেনে নিবে না বলে জানিয়ে দেয়। আর আবিরও অনুকে অস্বীকার করবে না বলে জানিয়ে দেয়। যার কারনে আবিরের পরিবার তাকে ত্যাগ করে। গ্রামের কোনো ছোট একটি বাড়িতে অনু আবির তাদের ছোট্ট সংসারটিকে খুছিয়ে নিয়েছে। তাদের বিয়ের আজ এক বছর পূর্ণ হয়েছে,,,এই বসন্তেই আবিরের ভালোবাসা পূর্ণতা পেয়েছিলো। কিন্তু তার মহারানীকে যে আজ কোথায় খুজে পাচ্ছিলো না শেষ পর্যন্ত দেখা মিললো,,,,,,,

---এই যে মাহারানী,,,আপনি এখানো বসে আছেন। আর আমি আপনাকে সাড়া বাড়ি খুজে চলেছি।
----_____(আবিরের হাতের স্পর্শে বাস্তবে পিরলো অনু)
----কি ওই ভাবে কি দেখছো?
----কই কিছু নাতো।
----বুঝেছি,,, পদ্ম চাই☺
----হুম,,,কিন্তু..
----কোনো কিন্তু নয়। আমার মহারানীর চাই মানে,,,, আমাও চাই। তাই আমি ওটা এখুনি আনবো
----ওটাতে তো কাটা আছে...লাগবেতো তোমার
---আর না এনে দিতে পারলে যে আমার এই খানে লাগবে(বুকের বাম পাশে দেখিয়ে)
----পাগল একটা☺
-----তোনার জন্য.....

      হাতে পদ্মটি নিয়ে_____

   ভালোবাসি তোমায়,,,,
ভালোবাসি বলবো আজ....
এই বসন্তের শোভায়,
কৃষ্ণচূড়ার ঘ্রানে,
দীঘির শিতল জলকে;
সাক্ষী রেখে বলতে চাই,
তোমায় ভালোবাসি অনু.......
  ভালোবাসি_____

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ