ষষ্ট শ্রেণীতে থাকতে যখন বাবা হারিয়ে লেখাপড়া ছেড়ে কাজের দিকে হাত বাড়িয়েছিলাম,সেদিন দেখেছি স্যারদের ভালবাসা।
.
খুব গরীব পরিবারের সন্তান হলেও,লেখাপড়ায় ছিলাম সবার চেয়ে এগিয়ে।কিন্তু ভাগ্যের খেলায় ষষ্ট শ্রেণীতে উঠেই বাবাকে হারাই।তখন ফ্যামিলির একমাত্র শেষ সম্বল আমি,তাই লেখাপড়া বাদ দিয়ে কাজে লেগে গেলাম।ভালো ছাত্রের সুবাদে স্যারদের কাছে একটু বেশীই প্রিয় ছিলাম।সেটাই হয়তো আমার ভাগ্যের চাকাকে আরো একবার ঘুরাতে সাহায্য করলো।স্কুলে আমার অনুউপস্থিতি স্যারদের চোখে পরলো।প্রিন্সিপাল স্যার ব্যাপারটা জানলে স্কুলে আমায় ডেকে পাঠালেন।আমি স্যারের সম্মান রক্ষার্থে মাকে সাথে করে স্কুলের দিকে পা বাড়ালাম।পৌছে যখন প্রিন্সিপাল স্যার "স্কুলে না আসার কারণ" জিজ্ঞাসা করলো,তখন মা চোখের পানি আটকাতে না পেরে পরিবারের অবস্থা স্যারকে বললেন।স্যার শুনে শুধু একটা মুচকি হাসি দিয়েছিলেন।তারপর সব স্যারদের সাথে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিলেন,সকল স্যারদের বেতন থেকে অল্প কিছু টাকা কেটে আমাদের পরিবার এবং লেখাপড়ার জন্য দেওয়া হবে।ব্যাস..সেদিন থেকে বদলে গেলো জীবন,বদলে গেলাম আমি।লেখাপড়ার প্রতি মনযোগ যেন আরো দ্বিগুণ হয়ে গেলো।সেই মনযোগ অনার্স পর্যন্ত সচল রেখে ভালো একিটা জব জয়েন করলাম।আমার জবের কথা শুনে যখন স্যারদের মুখে এক অদ্ভুত হাসি দেখলাম,তখন নিজের অজান্তেই মনের মাঝে শীতল হাওয়া বয়ে গেলো।
"জিবনে কিছু কিছু জিনিশ শোধ করা যায়না,স্মৃতি করে শুধু বুকের মাঝে রেখে দিতে হয়।"এই দুনিয়ায় যদি বাবা-মায়ের পর কেউ ভালবাসতে পারে সেটা "স্যার।"
স্যারদের সামনে গিয়ে হয়তো কখনো বলতে পারবোনা,তাই ছোট্ট এই সুযোগের মধ্য দিয়েই বলছি "লাভ্ ইউ স্যার"।
.
.
.
গল্পঃ ''স্বার্থহীন''
লেখা: মোস্তাকিন আলম শান্ত (অশ্রুসিক্ত লেখক)
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŽāĻ্āĻāϞāĻŦাāϰ, ā§Šā§§ āĻ āĻ্āĻোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§
3555
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
⧝:ā§Ģā§Ŧ PM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ