āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2972

এক টুকরো হাসি
.
.
আরে ঐ মেয়েটাকেই তো দেখা যাচ্ছে। শুভ তাড়াতাড়ি হাঁটতে লাগলো যাতে মেয়েটাকে কাছ থেকে দেখা যায়। একটুর জন্য মেয়েটার কাছে যেতে পারলো না শুভ,তার আগেই মেয়েটা বাসার মধ্যে চলে গেল। শুভ নাছোরবান্দা মেয়েটাকে আজ দেখবেই যে করেই হোক।
.
শুভ মেয়েটাকে দেখার জন্য শুভ যে রাস্তা দিয়ে যাবে সে রাস্তা বাদ দিয়ে মেয়েটার বাসার পাশ দিয়ে যে রাস্তা গেছে সে রাস্তা হাঁটা শুরু করলো। .
অবশেষে শুভ মেয়েটার বাসার সামনে আসলো এবং বাসার দিকে তাকিয়ে হাঁটতে লাগলো,কারণ দাঁড়িয়ে থাকলে লোকে খারাপ ভাববে।
শুভ মোটামোটি ভাবে ব্যাথায় চিৎকার করে উঠলো কারণ শুভ মেয়েটার বাসার দিকে তাকিয়ে হাঁটার কারণে সামনে কি আছে দেখতে না পেয়ে একটা গাছে ডালে তার
পায়ে প্রচন্ড ব্যাথা পেয়ছে। যেখানে লেগেছে সেখান দিয়ে রক্ত ঝড়ছে কিছুটা।তারপর আবার আরেক ধাক্কা,আরে এতো সেই মেয়েটা না, সেই মেয়েটা ছোট বোন দেখতে সেই মেয়েটার মতোই।
শুভ নিজে নিজেকেই বকতে লাগলো ধ্যাত কিসের জন্য এখানে আসলাম, আর খোড়াতে খোড়াতে হাঁটতে লাগলো।
বেশীক্ষণ খোড়াতে পারলো না কারণ লোকলজ্জা বলে একটা কথা আছে না। তারপর আবার শুভ যে গাছের সাথে ধাক্কা খেয়েছে সেটা পাশের বাসার কিছু মানুষ দেখে ফেলেছে, এবং তারা শুভর দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে,আর হয়তো
মনে মনে ভাবছে ছেলেটা কি দিন কানা নাকি??
.
শুভ তাড়াতাড়ি স্বাভাবিকভাবে হেঁটে সেখান থেকে প্রস্থান করলো। যদিও হাঁটুতে প্রচন্ড ব্যাথা লাগছে তবু কি করার।
শুভর বাসায় যেতে আনুমানিক আধা ঘন্টা সময় লাগবে।শুভ অনেকটা দুরে এসে দেখলো ক্ষত স্থান দিয়ে রক্ত ঝড়ছে।
.
শুভ আবার হাঁটতে শুরু করলো আর মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে ঘটনাটা,ঘুরপাক খাচ্ছে সেই মেয়েটার হাসি মাখা মুখটা।
.
প্রায় একটি বছর আগে শুভ নদীর পাড়ে মেয়েটিকে দেখেছিলো, দেখছিলো মেয়েটার মায়াভরা মুখটাকে,দেখেছিলো সেই মায়াভরা মুখে এক টুকরো হাসির রেখা। এই একটি বছরে শুভ কতো ঘটনা প্রবাহ ভুলে গেছে কিন্ত ভুলতে পারে নাই সেই মেয়েটার এক টুকরো হাসি রেখাকে।
এখনো শুভ কারো মুখে হাসি দেখলে তখনি শুভর মনে যায় নদীর পাড়ের সেই মেয়েটি কথা।
.
কিছু কিছু মূহুত্বের ঘটনা চাইলে ও মন থেকে মুছে ফেলা যায় না। মনের ভিতর লুকিয়ে থাকে
কোন ইসু পেলেই তা মাথা চারা দিকে সামনে এসে পড়ে।
আর এই স্মৃতিগুলো সত্যিই বড় নিষ্ঠুর,ফিরে পাওয়া যাবে না জেনেও চোখের সামনে ভেসে বেড়ার।কারো কারো এমনো
কিছু স্মৃতি থাকে যেগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠলে আনন্দে সে আত্নাহারা হয় সাময়িক সময়ের জন্য।
আবার কারো কারো এমনো
কিছু স্মৃতি থাকে,যা চোখেয সামনে ভেসে উঠলে তার চোখ দিয়ে অশ্রু বন্যা বয়ে যায়, বেঁচে থাকার ইচ্ছাটু মরে যায়।সর্বোপরি একটা কথা বলি আসলে স্মৃতিরা বড়ই অদ্ভুত ক্ষমতার অধিকারী হয়,এগুলো মানুষকে সাময়িক সময়ের জন্য হাসাতে পারে আবার কাঁদাতে
ও পারে।
.
আর ওপরের লেখা টুকু একদম বাস্তব। আপনারা হয় তো আমার লেখা বাস্তব ঘটনা "নদীর পাড়ের সেই মেয়েটি অতঃপর অব্যক্ত ভালোবাসা"
গল্পটা পড়েছেন,আমি সেই
গল্পের মেয়েটার কথাই এখানে বললাম।সত্যি মেয়েটার মায়াভরা হাসির মুখটা দেখতে গিয়ে যে এভাবে একটা আঘাত পাবো ভাবতেই পারি নাই।জানেন এখনো পায়ের আঘাতের জায়গা ব্যাথায় টনটনকরছে হা হা।
.
লেখা-Md Jasim uddin Shuvo
(ক্ষুদ্র লেখক)

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ