শিরোনামহীন
.
লেখাটা মেয়েদের উদ্দেশ্যে।
ফজরের আজানের "আসসালাতু খাইরুম মিনান্নাউম" শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল আদিবার..অতএব
---এই উঠো আযান হচ্ছে,মসজিদে যাবে উঠো....আদিবা।
---হু আরেক একটু ঘুমিয়ে নেই...সুমন।
---হা ঘুমাও আমি যাচ্ছি পানি আনতে।
---আচ্ছা যাও।কিন্ত এখন পানি দিয়ে কি করবে??
--তোমার মুখে ঢালবো!
--এই না,এই দেখো আমি উঠে গিয়েছি।
--তো ঘুম কেমন হলো?
--সেই রখম,জানো একটা স্বপ্ন দেখছি!
--ইস তাই বুঝি।কি স্বপ্ন??
--দেখছি এক ডজন বাচ্চা ছেলে মেয়ে আমাকে আব্বু আব্বু আর তোমাকে আম্মু আম্মু বলে ডাকতেছে।
--হইছে হইছে আর দুষ্টমি করতে হবে না, এবার নামাজে যাও।
--দেখ ভাগিয়ে দিচ্ছে।
--যাবে নাকি পানি ঢালবো?
--ইস দেখ পাগলি রেগে গেছে। যাচ্ছি যাচ্ছি আর রাগতে হবে না।
.
সুমন ওযু করে জামা পড়ছে আর আদিবা দাঁড়িয়ে আছে।
--তুমি জানো তুমি একটা লক্ষ্মী বউ..সুমন
--যাবে এখন নাকি অন্য কিছু করতে হবে?
--সত্যি রোজ তুমি এভাবে বকা দিয়ে আমাকে নামাজে পাঠিও।
--তবু নিজ থেকে উঠে যাবে না।
--ভোরে তোমার হাতের ছোঁয়ায় ঘুম ভাঙ্গবে তাযপর তোমার বকা খেঁয়ে নামাজে যাবে আর এটুকুর জন্য কখনো নিজ থেকে উঠবো না।
---দেরী হয়ে কিন্ত জলদি যাও আমি তোমার জন্য চা বানাচ্ছি।
--আল্লাহ হাফেজ।
--ফি আমানিল্লাহ।
.
তারপর আদিবা নিজেও নামাজ পড়তে বসলো।
নামাজ শেষে আল্লাহর দরবারে বললো,,হে আল্লাহ না জানি কোন পূণ্যর জন্য আমাকে এরখম একজন জীবন সঙ্গি দিয়েছো। আল্লাহ যতোদিন এ পৃথিবীর আলো বাতাস নিতে পারি
ততোদিন যেন আমি আমার স্বামীর পাশে থাকতে পারি। মৃত্যুর পর ও যেন তার
সাথে জান্নাতে যেতে পারি আমিন।
.
একজন নেককার স্ত্রীই পারে তার স্বামীকে সঠিক পরে চলতে বাধ্য করতে।কারণ বর্তমান সমাজে একজন পুরুষ তার মা-বাবাকে ফেলে দিলেও তার স্ত্রীকে ফেলে দেয় না (প্রমাণিত)।
আর সেই পুরুষটাকে যদি
তার স্ত্রী নামাজ পড়তে বাধ্য করে তবে বিশ্বাস করুণ,জেনে রাখুন সেই পুরুষটা যতোই খারাপ প্রকৃতির হোক না কেন,তখন তার মা-বাবাকে কখনোই ফেলে দিতে পারবে না।
কারণ কি জানেন???
তখন তার ভিতরে আল্লাহ ভয় কাজ করবে,তখন সে আল্লাহ জান্নাত লাভের চেষ্টা করবে,খারাপ অসৎ কাজ থেকে বিরত থাকবে,পরিবারের সকলকে ভালবাসবে বিষেশ করে তার মা-বাবাকে।
বিলিভ দিস রাইট।
.
সত্যি একজন নেককার স্ত্রী পারে তার পরিবার তথা গোটা পুরুষ জাতিকে ইসলামের পথে চালাতে। তখন সে পরিবার আর সাধারণ পরিবার থাকে না হয়ে যায় পৃথিবীর মধ্যে এক টুকরো জান্নাত। সেজন্যই মেয়ে জাতিকে মানে মায়ের জাতিকে জানাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে হাজারো সালাম। সবাইকে না যারা আল্লাহর পথে চলে তারাই এ শ্রদ্ধার পাওয়ার একমাএ মালিক,শুধু আমার কাছ থেকে না গোটা পুরুষ জাতির কাছ থেকে এ সম্মান ধার্যকৃত।
ভুল ভ্রানতি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।আর আমার দেখা গল্প গুলো পড়তে এখানে দেখুন,
ভালোবাসার রং
.
লেখা-Md Jasim uddin Shuvo
(ক্ষুদ্র লেখক)
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ āĻ্āĻোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§
2968
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§§:⧍ā§Ŧ AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ