āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2969

জীবন থেকে নেওয়া
.
.
র্দীঘ সাতটি বছর ধরে রোগটাকে বহন করছি।প্রথমে এটা সামান্য মনে হলেও এখন এটা আর ছোট না কারণ ডঃ বলেছে এটা এখন অনেক মারাত্নক আকার ধারণ করছে।
র্দীঘ সাত আগে থেকে এটা ছিল অতি ক্ষুদ্র আর এতোদিন বহন করতে করতে এটা যে আর ক্ষুদ্র নেই। ভাবতেই অবাক হয়ে যাচ্ছি যে নিজেকে এভাবে এবয়সে এতোটা অসহায় ভাবছি।
.
সাল ২০১০ তখন সর্বেমাএ ক্লাশ টেন, তখন স্কুল থেকে এসেই শুরু হয়ে যেত বন্ধুদের সাথে আড্ডা,খেলাধুলা। কি আনন্দেই না দিন গুলো কাঁটতো তখন এখন ভাবতেই সেগুলো ভাবতেই দু চোখে অশ্রু চলমল করে।
.
সাল ২০১১ তখন গ্রাম ছেড়ে শহরে কলেজে ভর্তি হলাম।
প্রথমে খুব খারাপ লাগতো গ্রাম ছেড়ে বাবা-মাকে ছেড়ে থাকতে কিন্ত যেখানে বন্ধুরা থাকে সেখানে কষ্টের ছোঁয়া যে কাছেই আসে না।
কলেজ টাইম বাদে সারাক্ষণ থাকতাম পাশেই নদীর ধারে ভালোই লাগতো নদীর ধারে বসে থাকতে। দক্ষিণের শীতল হাওয়া নিজেকে যেন কবি কবি বানিয়ে দিতে চায়তো।
নিজেকে ও আর থামাতাম বসে লেখা শুরু করতাম,,
ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে, আকাশের ঐ নীলের মাঝে।
ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে,
নদীর ঐ ঢেউয়ের মাঝে।
ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে, অবাক করা সবুজের মাঝে।
আমার যে আর মন মানে না,
যেতে চায় যে কোন খানে। ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে, তোমার সাথে মিশে যেতে। ইচ্ছে করে তোমার সাথে,
গহীন বালুর চড়ে ঘর বাঁধতে। নদীর পাড়ের কদম গাছের ডালে বসে,
কোকিল ডাকে মধুর সুরে।
কুহু ডাকে মাতিয়ে তোলে, আমার এই উতলা মনকে।
জানেন এখন আর ইচ্ছে করে না,
ইচ্ছে গুলো মরে যাচ্ছে বলে। নিজ ডাইরি থেকে সংগ্রহ করা।
.
অনেক ইচ্ছা মনের মধ্যে উঁকি মেরে বলে শুভ আমাকে ধর আমাকে ধর। কিন্ত আমি তো ইচ্ছা গুলোকে ধরতে পারি না আমার যে সে ক্ষমতা নেই। একমাএ উপর ওয়ালাই পারবে আমার ইচ্ছা বা স্বপ্নগুলো হাতের লাগালে এনে দিতে কিন্ত উপর ওয়ালাই মনে হয় চায়ছে স্বপ্নগুলো আমার ধরা ছোঁয়ায় বাহিরে যাক।
.
মাথাটা ঝিমঝিম করছে চোখ দুটোও প্রচুর ব্যাথা করছে তবু লেখবো থামবো না।
স্বপ্নগুলো আমায় ছেড়ে চলে যেতে চাইলে কি হবে রোগটাতো মাথা চারা দিয়ে সামনে আসতে শুরু করেছে। ভাবতেই পারিনি এটা একদিন এতোটা ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
.
সাল ২০১৩ উচ্চামাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে নিজ বাসায় ফিরলাম। রোগটার কথা মাথা থেকেই ঝেড়ে ফেললাম কারণ তখনো বিষয়টাকে এতোটা আমলে নেই নি।
.
এখন ২০১৭ সাল সময়ের বির্বতনে অনেক কিছু পরিবর্তন হয়ে গেছে। আজ ২৭ মার্চ ২০১৭ সময়ের পরিবর্তনের পরীক্রমায় এখন আমি একটা প্রাইভেট ক্লিনিকে ভর্তি কারণ সেই রোগটাই এখানে আনতে বাধ্য করছে হা হা কতো ক্ষমতা এটার। জীবনে যে বিষয়টাকে সবচেয়ে ভয় পেতাম এখন সেই বিষয়টাই আমার জীবন চলার পথকে
সাজিয়ে দিবে নয়তো অন্ধকারের অতল গব্বরে নিয়ে যাবে।
কি সহজ ভাবেই কথা গুলো বললাম আসলে যে এই সমস্যার জড়িয়ে আছে একমাএ সেই বুঝতে পারবে বিষয়টা কতটা সহজ।
.
আর কিছুক্ষণ পর অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাবে হয়তো লেখাটা আপনাদের কাছে পৌঁছানোর আগেই।
জানি না বিধাতা ভাগ্যে কি লিখে রেখছে হা হা।হাসতেছি কারণ কি জানেন,বেশী কষ্টে হাসি পাবো এটাই স্বাভাবিক।
.
মূলকথা হলো এই যে,এই লেখাটার কারণ হচ্ছে,এই পর্যন্ত অনেক লেখাই আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি।জানি না আপনাদের কেমন লেগেছে।যদি আমার দ্বারা আপনাদের মনে কোন প্রকার আঘাত লেগে থাকে তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। দয়া করে আপনারা মন থেকে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন,কারণ বলা যায় না বিধাতা আমার ভাগ্যে কি লিখে রেখেছে। আজকের পর থেকে বিধাতা আপনাদের কাছ থেকে দুরে সড়িয়ে দিতে পারে অনেক দুরে যেখান থেকে এখন পযর্যন্ত কেউ ফিরে আসতে পারে নাই।
আবার ভাগ্য ভালো থাকলে অপারেশনের পরদিন বা দুএকদিন পরেই মোবাইল হাতে আসবে
মানে এই র্ভাচুয়াল জগৎতে ফিরে আসবো।আমার ফেইসবুক ফেন্ডদের কাছে অনুরোধ রইলো আমি যদি না ফিরে আসি
আমার আইডিটা দয়া
করে আপনারা রিপোট মেরে
আমার আইডিটা নষ্ট করে ফেলবেন সাথে আমার ব্যক্তিগত পেজটাকেও।
কারণ যেখানে আমি যদি না
থাকি সেখানে আমার স্মৃতি গুলো থেকে লাভ কি?
আর কিছু লেখতে পারবো না কারণ হাত যে আর চলছে না। সবাই ভালো থাকবেন আর
পারলে আমার জন্য দোয়া করবেন, কারণ আজকের পর থেকে এই ক্ষুদ্র লেখক বলে কেউ নাউ থাকতে পারে।
.
Writer-Md Jasim uddin Shuvo
(ক্ষুদ্র লেখক

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ