āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2965 (1)

গল্পের নামঃশেষ বেলার পরিচয়
.
.
প্রথম অংশ
প্রায় মধ্যো দুপুর শুভ শুয়ে আছে আর
ভাবছে
মোটকথা ছেলেটার ভালো লাগছেনা
হঠাৎ
শুভর বন্ধু লিমনের ফোন দুজন খুব ভালো
বন্ধু---
লিমন- ঐ তুই কইরে?
শুভ- এইতো বাসায় শুয়ে আছি
লিমন- কি তুই এখনো শুয়ে আছিস!
শুভ- কেনো কি হইছে
লিমন- কি হইছে মানে তোর মনে নাই,
আজকে
আমাদের ক্রিকেট ম্যাস আছে।
শুভ- ও ভুলে গেছি রে দোস্ত
লিমন- ঠিক আছে এখন জলদি বিল্টু দার
দোকানের সামনে আয় আমরা সবাই
একসাথে
আছি।
শুভ- নারে দোস্ত এখন যেতে পারবনা
ভালো
লাগছে না।
লিমন- কথা বাদ দিয়ে জলদি আয় অনেক
দুর
যেতে হব তারপর আবার একটু অনুশীলন
করতে
হব।
শুভ- প্লিজ দোস্ত আমাকে ছেড়ে অন্য
কাউকে নিয়েনে।
লিমন- তোর অভাব কেউ পূরণ করতে
পারবনা
তুই নিজেও জানিজ
শুভ- আজকে অনন্তত ছেড়ে দে দোস্ত
লিমন- তুই আসবি না তোর বাসায় যেতে
হব,আমি রেগে বাসায় গেলে কি হব তুই
ভাল
করে জানিস।
শুভ- তুই আর ভালো হলিনা,ঠিক আছে
তোর
আসতে হবনা আমি আসতেছি।
শুভ- হুম জলদি আয়,সবাই বিন্টু দার
দোকানের
সামনে হাজির হয়ে কিছু কথা বার্তা
বলে
রওনা দিল খেলার লক্ষে পাশের
তিনটা
গ্রামের পরের গ্রামে।
দুই গ্রাম পাড়ি দেওয়ার পর মিলল অপরুপ
দৃশ্য
সাপের মত আঁকাবাঁকা মেঠো পথ
রাস্তার দুই
বসতিহীন বালুচড় লিমন- দেখছিস দোস্ত
কত
সুন্দর পরিবেশ
শুভ- সত্যিইরে খুব ভালো লাগছে
অলি- উফ মন চাচ্ছে এখনেই থেকে
যাইরে
শুভ- থাকনা তরে যেতে বলছে কে? (শুভর
বন্ধু
অলি)
রবিন- তোরা থামতো যাচ্ছি খেলতে
আর শুরু
গেছে আজাইরা কথা।(শুভ র বন্ধু রবিন)
লিমন- লিমন সবার কানে কানে কি
যেন
বলল।
তারপর সবাই একসাথে শুভ আমাদের
কবিগুরু
প্লিজ একটা কবিতা শুনানা আমাদের।
(সবাই
জানা শুভ টুকটাক কবিতা লিখে খুব
উদাস
একটা ছেলে)
শুভ নিশ্চুপ অনেক ক্ষণ পড়--
শুভ- বিরহের পথ বেয়ে চলেছি
নিরুদ্দেশে
এসেছি চলে অনেক অনেক দূরে
এখন ও চলছি,চলার পথই আমার জীবন
কেন, কখন কী ব্যথায় করেছি এ যাত্রা
সে কথা মনে নেই, শুধু মনে জাগে তুমি
চলে
গেছো বহু দূর। লিমন,অলি,রবিন সবাই চুপ
তারা বুঝে গেছে এই কবিতার অর্থ এবং
সবাই বঝে গেছে শুভর দু চোখের কোণে
পানি
জমে গেছে ।
বন্ধরা সবাই জানে আজ থেকে 7বছর
আগে শুভ
একটা মেয়েকে ভালোবেসে ছিল
কিন্তু
মেয়েটা চলে গেছে।
সে কথা আর না লেখলাম
সারা পথ আর শুভ একটা কথাও বলল না।
রবিন- ওহ শুভর মনটা খারাপ হয়ে গেল
অলি- সব দোষ লিমনের
রবিন- আমাদের মধ্যো শুভ সবচেয়ে
ভালো
ব্যাটসম্যান ওর মন যদি খারাপ থাকে
তাহলে এখন কি হবে।
লিমন- সে দায়িত্ব আমার চিন্তা করিস
না
ওর মন ভালো হয়ে যাবে। হাসি ঠাট্টা
মাঝে অবশেষে শুভর মন ভালো হয়ে
গেল।
হাটতে হাটতে তারা সবাই খেলার
মাঠে
পৌঁছে গেল।
শুভ ও তার বন্ধুরা সবাই খুশি কারণ
!
!
চলবে......
.
লেখা Md Jasim uddin Shuvo (ক্ষুদ্র লেখক)

শেষ বেলার পরিচয়
.
দ্বিতীয় অংশ
মাঠে চারপাশে লোকজনের
ভিড়ের কমতি ছিল না।এটা ভেবেই
যেন তাদের মন আনন্দে নেচে
উঠলো কিন্ত সব লোক ছিল
অপরিচিত কারণ এত দুরে তাদের
পরিচিত থাকায় কথা না।
চারদিকে পতিপক্ষের জয়গান
দেখে আনন্দটা বেশীক্ষণ ধরে
রাখতে পারলো না তারা।
লিমন--কি ভাবলাম কি হলো!
রবিন--কি ভাবছিলি তুই
লিমন--ভাবছিলাম লোকজন বেশী
হবে নারে
রবিন--থাকলেই হলো আমাদের
সাপোটারতো একটাও নাই
দেখছিস।
লিমন--হতাশার নিশ্বাস ছেড়ে
তাই দেখছিরে কিন্তু কি আর করার
বল।
অলি-- অই তোরা সবাই এইদিকে আয়
লিমন--তোর আবার কি হলোরে
অলি--ক্যান একটু প্যান করি কিভাবে
আমরা ম্যাসটা হারবো।
রবিন--কি বললি শালা আবার বলতো
দেখি?
অলি--দোলাভাই তুমি কি জানো
ওরা খেলোয়ার ভাড়া করছে?
লিমন--বলিস কি কোথায় শুনলি তুই
অলি--আমার খালাতো ভাইয়ের বন্ধু
বলছে।
রবিন--এবার কি হবে রে দোস্ত
লিমন--মিছে ভয় পাসনা আমরা কম
নাকি।
অলি--রবিন লিমন ঠিকি বলছে রে
চিন্তা করিসনা
লিমন--তোরা সবাই এক জায়গায়
আয়তো প্যান করে নেই।
শুভ--তোরা প্যান কর আমারে ডাকিস
না।লিমন--বললেই হলো
শুভ--বল কি বলবি?
লিমন--শুনলি তো রবিন কি বললো
ওরা নাকি খেলোয়ার ভাড়া
করছে।
শুভ--তো
লিমন-- আজ আমাদের সেরাটা দিতে
হবে বিশেষ করে তোকে বুঝলি।
এভাবে গেম প্যান সেরে তারা
কিছুটা হালকা হালকা আনন্দ করছে।
যদিও তাদের সবার মনের ভিতর ভয়
কাজ করছে তা আবার যদি হয় ভাড়া
করা খেলোয়ারদের সাথে
খেলতে হয় এমনি বুঝতে পারা যায়।
শেষমেষ খেলা নির্ধারণে তারা
আগে ব্যাট করবে সিদ্ধান্ত হলো
এবং অধিনায়ক হলো লিমন।শুরুতে
নামলো শুভ ও অলি ।
তারা মোটামুটি ভালই রান
তুলছিলো হঠাৎ অলি আউট হলো তখন
রান মাএ ৩৯।
তারপর শুরু হলো উইকেট আসা যাওয়া
খেলা।মাঝখানে শুভ আর লিমনের
মধ্যে একটাজুটিতে রক্ষা লিমনের
আউট হবার পর আর কেউ শুভকে
সার্পোট দিতে পারে নাই।
শেষমেষ তাদের রান থামলো ২০
ওভারের খেলায় ১৯.৩ ওভারে ১৩৩ এ।
এত অল্প রানে শুভ করেছিলো ৫৯
রান।
সবাই শুভকে বাহোবা দিতে
লাগলো কারণ শুভর জন্য কিছুটা
হলেও তাদের সম্মান বাঁচলো।এবার
bowling এর পালা । তাদের ব্যাটিং
এর চাইতে bowling অনেক শক্তিশালী
তারা নিজেরা ও জানে।কিন্তু
সমস্যাটা হলো রানটা অনেকটা কম
সেজন্য তার বেশ চিন্তিত তার উপর
আবার প্রতিপক্ষের ভাড়া করা
পেলেয়ার ।
যাইহোক বিরতির পর খেলা শুধু
হয়ে গেল ।
শুধুতেই রবিনের bowling এ ৯রানের
মাথায় প্রতিপক্ষের উইকেটের পতন।
তারপর আবার শুভর bowling ধাক্কা
প্রতিপক্ষ যেন এলোমেলো হয়ে
গেল।লিমন ,শুভ, রবিনদের পত্যেক বল
যেন আগুন ঝলসানো এবং নিয়তমিত
উইকেট পতনে তাদের score তখন মাএ
৫উইকেটে ৪৯রান।
তারপর হয়ে গেল এক লংক্কা কান্ড।
এ্যমপেয়ার আউটের সহজ এক তারপর আরও
আরেকটা সিদ্ধান্ত না দেওয়াতে
লিমন ক্ষিপ্ত হয়ে এ্যমপেয়ারকে
প্রশ্ন করে কেন আউট দিলেন না।এতে
প্রতিপক্ষের ব্যাটসম্যান লিমকে
গালি দেয় লিমন ও থেমে না
থেকে পাল্টা গালি দেয়।
ফলাফল শুরু হয়ে বাক বিতক্ত তারপর
হাতাহাতি ।এক পর্যায়ে
লিমন,অলি,শুভ,রবিন খেয়াল করে
নাম কথিত দর্শক মানে গ্রামবাসী
লাঠিসোটা নিয়ে তাদের তাঁড়া
করতে আসছে।
রবিন বলল শুভ,লিমন অই তোরা
তাড়াতাড়ী পালা।শুনেই যারযার
মতো দিক বেদিক পালাতে
লাগলো শুভ ও তার বন্ধুরা।
!
চলবে....
.

লেখা-Md Jasim uddin Shuvo (ক্ষুদ্র লেখক)

শেষ বেলার পরিচয়
.
তৃতীয়াংশ..
যার যার মতো ছুটতে মানে
পালাতে লাগলো এদিক ওদিক
সবাই।শুভ ও ছুটছে তো ছুটছে কারো
সাথে তখন যোগাযোগ নেই।
হঠাৎ শুভ নিজেকে আবিস্কার করলো
একটি ছোট খাঁদের নিচে এবং
তার মাথা প্রচন্ড ব্যাথা করছে।
পরক্ষনেই মনে পড়লো যে
দৌড়ানো সময় পা পিছলে পড়ে
গিয়ে এই অবস্থা ।
যাইহোক শুভ চারপাশ ভালো করে
তাকিয়ে দেখলো কেউ আছে নাকি
।না কেউ নেই নিশ্চিত হয়ে
রাস্তায় উঠে এলো।
পা ও মাথা নিয়েই হাঁটছে আর
ভাবছে কিসের জন্য যে খেলতে
আসলাম।
শুভ হাঁটতে হাঁটতে অনেক দুর আসার পর
পিছন থেকে পরিচিত কন্ঠস্বরের কে
যেন ডাকছে।শুভ পিছন ফিরে
তাকিয়ে দেখে তার আদরের ছোট
ভ্রাগিনা (সুজন) ।আসলে হাঁটতে
হাঁটতে শুভ কোন সময় যে তার
বোনের বাড়ির কাছে চলে
এসেছে তার খেয়ালই নেই।
সুজন--মামা তুমি এখানে?
শুভ--খেলতে এসেছিলাম।তুই কোথায়
যাচ্ছিস রে?
সুজন--আম্মু বললো বাড়ি যা বাজার
থেকে কিছু জিনিজ নিয়ে আয় তাই
যাচ্ছি। আর তোমার পায়ে কি
হয়েছে শুনলাম খেলায় নাকি ঝগড়া
হয়ছে।
শুভ--কিছু হয়নাই আর যা শুনেছিস
তোর আম্মুকে কিন্তু কিছু বলিস না
খবরদার কেমন।
সুজন--ঠিক আছে।এখন এখন চলো
আমাদের বাসায়।
শুভ--যেতে পারবো না ।আপু যদি
জানতে পারে যে খেলতে গিয়ে
এই অবস্থা তাহলে রক্ষা নেই।
সুজন-- তাহলে
শুভ--তুই আমাকে বাসায় যাওয়ার
শ্যটকাট রাস্তা দেখিয়ে দে
তাহলেই হবে।
সুজন--ঠিক আছে চলো।
শুভ ও তার ভাগ্নে হাঁটছে বয়সে
তারা প্রায় সমান সেই জন্য তার
দুজনে তুই তুমি বলে।
যাইহোক গ্রামে তখন সবে বর্ষার
পানি আসছে নিচু জায়গায় বর্ষার
পানি এসে গেছে।সুজন একটা নিচু
জায়গা দেখিয়ে বললো
সুজন--মামা তুমি যদি এই জায়গা
পাড় হয়ে যাও তবে তাড়াতাড়ি
যেতে পারবে।
শুভ--কিন্তু এখানে কত পানি হবে
যদি ভিজে যাই তাহলে।
সুজন--না এখানে অল্প পানিই আছে।
শুভ-- ঠিক আছে যাচ্ছি।
শুভ রাস্তা থেকে নেমে পানিতে
নামবে তখন তার পা পিছলে সে
পানিতে পড়ে যায়।
কিছু বুঝা ওঠার আগেই সামনে
থেকে কে যেন জোড়ে হেসে ওঠে
।শুভ রাগান্বিত ভাবে তাকিয়ে
মূহুত্বে শীতল হয়ে যায়।
কারণ তার সামনে হাঁটু পানিতে
দাঁড়িয়ে আছে এক অপরুপ রমনী।তার
বর্ণনা দিয়ে শেষ করা যাবে না।
দীর্ঘলকালো কেশ কাজল দুখানা
চোখ মুক্ত ঝড়া হাসি এ যেন
বিধাতার অপরুপ সৃষ্টি।
love at first sight প্রথম দেখায় প্রেম
আগে শুভ বিশ্বাস করত না।কিন্তু এখন
তার উল্টা সে মেয়েটার হাসিতে
প্রেমে পড়েগেছে প্রেমে পড়ে
গেছে মেয়েটার অপরুপ কাজল
চোখের চাওনিতে।
শুভ এক দৃষ্টিতে মেয়েটার দিকে
চেয়ে আছে আর মনে মনে ভাবছে
গোধুলী লঘনে শেষ বেলায় এসে
আমি মেয়েটার প্রেমে পড়ে
গেলাম।শুভ কাঁদায় তখনো পড়ে আছে

সুজন পিছন থেকে এসে ধাক্কা
দিয়ে বললো এই মামা কাঁদা
থেকে আগে উঠোতো।
শুভ তখন কল্পনার জগৎত থেকে বাস্তবে
ফিরে আসলো এবং মেয়েটাকে
দেখলো খাত পাড় হয়ে ওপাড়ে ।
মেয়েটা শুভ র দিকে একবার
তাকিয়ে মুচকি হাসি দিয়ে চলে
যেতে লাগলো।
শুভ তখন.......
চলবে.......
আমার লেখাগুলো দেখতে নিচের পেজ ফলো করতে পারেন ভালোবাসার রং
.
লেখা Md Jasim uddin Shuvo (ক্ষুদ্র লেখক)

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ