āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2965 (2)

শেষ বেলার পরিচয়
.
চতুর্থ অংশ
শুভ তাড়াতাড়ি উঠে কাঁদা
পরিস্কার করে সুজনকে বলল-
শুভ--সুজন ভাই চল তাড়াতাড়ি।
সুজন--কি তুই ভাগ্নেরে ভাই বললি!
শুভ--মাথা নষ্ট হয়ে গেছে,ভাগ্নে
তাড়াতাড়ি চল
সুজন--কোখায় যাব তোমাকে
রাস্তা দেখিয়ে দিলাম এখন যাও
শুভ--সমস্যা আছে আমার সাথে চল।
তারা দু জনে খাত পাড়ি দিয়ে
ওপারে গেল।
ততোক্ষণে মেয়েটি কিছুটা দুরে
চলে গেছে।
শুভ--সুজন দেখতো মেয়েটা কে?
সুজন--কোন মেয়ে
শুভ--ঐ যে নীল ড্রেস পড়া মেয়েটি
যাচ্ছে।
সুজন--ওতো রুমু,আবুল চাচার মেয়ে ও
তো নানার বাড়ি যাচ্ছে
তোমাদের পাশের গ্রামে।
শুভ--একটু পরিচয় করিয়ে দিতে
পারবি?
সুজন--কেনরে মামা?
শুভ--এমনি আরকি
সুজন--ঠিক আছে বলতে হবে না বুঝতে
পারছি।
তারপর সুজন রুমুকে পিছন থেকে ডাক
দিয়ে বলল-।
সুজন--রুমু আপু একটু শুনবেন
রুমু--কি হইছে বল
সুজন--না মানে এদিন দিয়ে
যাচ্ছেন আমরাও যাচ্ছি তাই
ভাবরাম একসাথে যাই
রুমু--উনি কে (আস্তে করে)
সুজন--আমার মামা শহরে পড়াশুনা
করে গ্রামে বেড়াতে আসছে
রুমু--ও আরো কিছু বলবি?
সুজন--ইয়ে মানে আপু মামাতো
এখানে নতুন রাস্তা চিনছেনা
আপনিতো মামার গ্রামের পাশ
দিয়ে যাবেন,যদি মামাকে
সাথে নিয়ে যেতেন।
রুমু--ঠিক আছে আসো।
সুজন-- আমি না আপু শুধু মামা একা
যাবে
রুমু--ঠিক আছে আসতে বলো
সুজন--ধন্যবাদ আপু।এই মামা আমি
বাড়ি চললাম ভালো থেকো।
শুভ--চললাম মানে আমি একা যাবো
কিভাবে?
সুজন--এখন তোমার একা থাকাই
ভালো আমি থাকলে সমস্যা হতে
পারে (আস্ত করে)।
শুভ--বারি ফাজিল হইছিস তুই।
সুজন--হুম এখন চললাম ভালো থেকো।
!
সুজন চলে যাওয়ার পর শুভ দাঁড়িয়ে
ভাবছে
মেয়েটা কি সুন্দর করে কথা বলে
চেহারা কি মায়াবী ইত্যাদি
ইত্যাদি।তখনি রুমু ডাক দিয়ে
বললো-
রুমু--এই আপনি আসছেন না
ক্যান,আপনাকে কি আমাকে ঘাড়ে
করে নিতে হতে হবে
শুভ--আস্তে আস্তে কি মেয়েরে
বাবা।কি ভাবলাম আর কি দেখছি।
রুমু--এই কি বললেন আপনে?
শুভ--না মানে কিছু না
রুমু--হুম ঠিক আছে চলেন।
!
এভাবে তারা দুজন চলছে কারো
মুখে কোন কথা নেই।শুভ ছটফট করছে
কথা বলার জন্য কিন্তু মেয়েটার যে
রাগী ভাব দেখলো তাতে কথা
স্বাদ মাটি।তবু আগ বাড়িয়ে বললো-
শুভ--আপনি কি করেন?
রুমু--এইতো হাঁটতেছি।
শুভ--ধ্যাত মেয়েটা এমন ক্যান আস্তে
করে।
রুমু--কিছু বললেন?
শুভ--না কিছু বলিনাই।আপনার নাম
কি? যদিও জানে শুভ
রুমু--সাদিয়া আফরিন রুমু
শুভ--অনেক সুন্দর নাম।আচ্ছা আমার নাম
জানতে চাইলেন না।
রুমু--জানি আপনার ভাগ্নে বলেছে।
শুভ--ও ।আপনাকে না নীল ড্রেসে
অনেক সুন্দর দেখাছে।
রুমু--জানি,এটা সবাই বলে।
শুভ--ধ্যাত কথার মধ্যে ঘি ঢেলে
দিল আস্তে করে।এই শুনছেন আপনার
কি কেউ আছে।
রুমু--মা-বাবা,বোন আছে শুধু ভাই
নাই ।
শুভ--আমি সেটা বলি নাই,না মানে
বলছি আপনার বয়ফেন্ড আছে।
রুমু--ঐ রখম উটকু ঝমেলার মধ্যে আমি
নাই।
শুভ--মনে মনে অনেক খুশি।ধন্যবাদ
আল্লাহ
রুমু--আপনার আছে।
শুভ--না
রুমু--ক্যান
শুভ--আসলে মনের মতো কাউরে
পাইনাইতো সেই জন্যে।এখন মনে হয়
পেয়ে যাবো।
রুমু--তা কাকে মনে ধরলো
শুভ--ইয়ে মানে ধরে নেন আপনার
মতো কাউকে।
রুমু--মুচকি হেসে তাই।
শুভ--হূম।
!
শুভ মেয়েটাকে যতোই দেখছে
ততোই ভালো লাগছে তার।তার এই
ভালো লাগার কথাটা বলতে
গিয়েও বলতে পারলো না কোন এক
অজানা ভয়ের কারণে।
আঁকাবাঁকা পথ দিয়ে হাঁটছে অর শুভ
ভাবছে যদি এই পথ যদি কখনো শেষ
না হতো তবে ভালোই হতো।
শুভ ভাবছে যে করেই হোক রুমুকে
তার মনের কথা বলবেই ।রুমুকে তার
মনের রাজ্যে রাণী করতে যা
করতে হয় তাই করবে।ভাবছে তো
ভাবছেই এমন সময় রুমু গম্ভীর গলায়
বলছে-
রুমু--আপনার বাসার এখন এদিকে আর
আমি যাবো এদিকে,কথাটি বলে
মাথা নিচু করল রুমু যেন শত কষ্ঠের
ছাপ তার মুখে জমেছে।
শুভ--শুভ কিছু বললো না শুধু রুমুর মুখের
দিকে তাকিয়ে আছে।
রুমু--কিছু বলবেন?
শুভ--শুভ র বুকের পাজর ভেঙ্গের
চোরচির হয়ে যাচ্ছে তবু বলতে
পারছে না অজানা কোন ভয়ে রুমু
আমি তোমাকে ভালবাসি।
শুধু মাথা দিয়ে ইশারা দিয়ে
জানালো না।
রুমু--আচ্ছা ভালো থাকবেন বিদায়।
শুভ--শুভ কিছুই বলতে পারলো না।
!
রুমু আস্তে আস্তে চলে যাচ্ছে শুধু পিছন
ফিরে একবার তাঁকালো তারপর
আবার চলতে শুরু করল রুমু।
শুভ দাঁড়িয়ে আছে কোন নড়াচড়া
নেই যেন পাথরের মূর্তি
এবংতাকিয়ে আছে এক পলকে রুমুর
দিকে........
!
!
চলবে......
.
লেখা Md Jasim uddin Shuvo (ক্ষুদ্র লেখক)

শেষ বেলার পরিচয়
.
শেষ  অংশ
শভ ধীরে ধীরে বাসার দিকে ফিরছে
কিন্ত মনটা পড়ে রয়েছে রুমুর কাছে।
শুভ র হাঁটতে পারছে না যেন তার
কলিজাটা ছিঁড়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে।
ভাবছে না আর না আমি রুমুকে ছাড়া
থাকতে পারবো না এটা ভেবে শুভ দৌড়
দিলো উদ্দেশ্য যেভাবেই হোক রুমুর
কাছে যেতে হবে।
শুভ দৌড়াছে তো দৌড়াছে সামনে
ছোট একটা বাঁশের সাঁকো পাড়ি দিতে
গিয়ে পা পিছলে পানিতে পড়ে গেল
শুভ।
তবু কোন রখমে সাঁতরে পাড়ে আসলো
সে অনুভব করলো যে সাঁকো থেকে পড়ে
পায়ে অনেকটাই ব্যথা পেয়েছে তবু সে
খুঁড়াতে খুঁড়াতে দৌড়াতে লাগলো।
শুভ আর পারছে না একে তো পায়ে ব্যথা
তার ওপর আবার সারা শরীল ভেজা
তাতে কি প্রেম-ভালোবাসা মানে
কোন বাঁধা মানে না কোন আঘাত।
দোঁড়াতে দোঁড়াতে শুভ রাস্তার শেষে
দেখলো বর্ষার পানিতে থৈই থৈই
করছে চারদিক।
রুমু কোন এক ভাড়া নৌকায় করে চলে
যাচ্ছে ।
শুভ শরীলের সমস্ত শক্তি দিয়ে রুমু বলে
ডাক দিলো।
রুমু পিছন ফিরে তাকিয়ে শুভকে দেখে
নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছে
না
শুভ এখানে আর আমার নাম ধরে ডাকছে।
রুমু মাঝিকে বললো চাচা তাড়াতাড়ী
ঐ ছেলেটার কাছে যান।
রুমুর মনে পূর্ণতার হাসি যেন কিছু
হারিয়ে আবার খুঁজে পেয়েছে।
নৌকা নিয়ে রুমু যখন শুভর কাছে আসলো
রুমু শুভকে বললো ডেকেছেন কেন?
শুভ বললো আমি যাবো তোমার সাথে।
শুভ মাঝিকে উদ্দেশ্য করে বললো চাচা
আমি মেয়েটাকে পাড় করে দিয়ে
আসি আপনি বাসায় গিয়ে কাজ করেন।
মাঝি ঘটনাটা কি বুঝতে বাকি
থাকলো না তাই বললো আচ্ছা যাও তবে
বেশী দেরী করো না...মুচকি হেসে
(এখানে মাঝি শুভর পূর্ব পরিচিত)
শুভ নৌকা চালাচ্ছে আর আড় চোখে রুমুর
দিকে বার বার তাকাছে।
রুমু-কোথায় যাবেন আপনি?
শুভ-হারিয়ে যাবো তোমায় নিয়ে
আমার স্বপ্ন রাজ্য তুমি যাবে।
রুমু-কি বলছেন এসব।
শুভ-আমার মনের প্রেম সাগরে ভাসবো
দুজন আচ্ছা ভাসবে কি আমার সাথে??
শূণ্য বালুর চড়ে বাঁধবো ঘর,চাঁদনী
রাতে ভাঙ্গা বেঁড়ার মাঝ দিয়ে আলো
আসবে সে আলোতে দেখবো তোমার
চাঁদ বদনী মায়া ভরা মুখ আচ্ছা সে
দিনটা আসার সুযোগ করে দিবে
আমায়??
আমি সারাদিন মাঠে কাজ করবো তুমি
নাস্তা নিয়ে মাঠে আয়ায় পরম আদরে
খাঁইয়ে দিবে আচ্ছা আসতে দিবে সে
দিন??
মাঝে মাঝে মিষ্টি মধুর ঝগড়া পরে
ভরে দিবে ভালোবাসা ধন্য হবে মোর
রিদয়খানা আচ্ছা আসতে দিবে কি
সেদিন??
আমাদের ভালোবাসায় আসবে দুষ্ট পরী
ঘর করবে উজ্জল,তুমি হবে আমার
বিধাতা শেষ্ট উপহার,রাতের আকাশের
হাজারো তারার মাঝে তুমি হবে
আমার জীবনের শেষ্ট উজ্জল তারা,চাঁদ
করবে তোমায় দেখে হিংসা....
সর্বোপরি আচ্ছা তুমি কি হবে চির
জীবন সঙ্গিনী হবে আমার একমাত্র
অবলম্বন।
রুমু কিছু বলতে পারলো না শুধু নিরবে
কয়েক ফোটা অশ্রু বের হলো তার চোখ
দিয়ে
শুভ-প্রথম যে সময় তোমায় দেখছিলাম
তখনি তোমায প্রেমে পড়ে ছিলাম।
আমায় ফিরিয়ে দিওনা তোমায় ছাড়া
এ জীবন হয়ে যাবে ধু ধু বালুচর
ভালোবাসি তোমায় বিশ্বাস কর।
রুম-আমিও হারিয়ে যাবো তোমার
সাথে
সঙ্গে নিবে আমায়।
শুভ-ভালোবাসি অনেক ভালোবাসি
তোমায়।
রুমু-আচ্ছা এভাবেই কি আমায় চিরদিন
ভালোবাসবে??
শুভ-এ ভালোবাসা ফুরাবেনা কখনো
হবেনা পুরান যতোদিন রবে এ দেহে
প্রাণ।
!
মরাল-----সত্যিকারের ভালোবাসা
বেঁচে থাকুক চিরকাল যুগযুগ ধরে।
এখনো সত্যিকারের ভালোবাসা আছে
বলেই পৃথিবিতে ভালোবাসা নামক
শব্দ এখনো মর্যাদা সহিত বিদ্যমান
আছে।
আসুন এ ভালোবাসা যাদের আছে তারা
মনের ভিতর মর্যাদার সাথে লালন করি
আর এ ভালোবাসাকে অমর্যাদা করে
নোংরা ডাষ্টবিনে ফেলে না দিই।
(ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে
দেখবেন)
.
লেখা Md Jasim uddin Shuvo (ক্ষুদ্র লেখক)

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ