āϰāĻŦিāĻŦাāϰ, ā§§ āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2872 (1)

গল্প-- অবশেষে দেখা হলো
লেখা-- #S_M_Sahadat_Hossen(কষ্টের ফেরিওয়ালা)
উৎসর্গ-- Ahsan Habib
>>>পর্ব:-০১<<<
.
.
সময় রাত ১০ টার কাছা কাছি। খোলা আকাশের নিচে বসে আছে তপু। আজকের আকাশটার অবস্থা খারাপ। দিনের বেলায় ভালো ছিল এখন খারাপ যে কোন সময় বৃষ্টি শুরু হতে পারে। তপুর মনের আকাশটাও মেঘে ঢাঁকা। কয়েকদিন ধরে তার মনটা ভালো না কারণ সে কয়েকদিন ধরে একটা চাকরির জন্য গুরছে কিন্তু সে কোন জাইগাই চাকরি পাচ্ছে না, সবাই টাকা চাই টাকা থাকলে চাকরি হবে, কিন্তু এত টাকা তপুর দেওয়া সমম্ভব না বিধায় সে চাকরি পাচ্ছে না। বেশ কয়েকদিন হল তার পড়ালেখা শেষ হয়ছে।
এখন চাকরির জন্য গুরছে। অনেক কষ্ট করে পড়ালেখা করেছে সে। মধ্যবিত্ত পরিবারারে সন্তান সে। পরিবারারের কারণে সে পড়ালেখা শেষ করার সাথে সাথে চাকরি খুঁজছে। কিন্তু এতদিন খুঁজল একটা চাকরি ও পাচ্ছে না। তপু দুই একটা প্রাইভেট পড়ায় ওগুলা দিয়ে তার খরচ চলে। সে ভাবছে এত পড়ালেখা দিয়ে কী করবে যদি একটা চাকরি না হয়। ছাত্র হিসাবে তপু অনেক ভালো। আজও একটা ইন্টার্ভিউ ছিল। সব কিছু ঠিক টাক ভাবে উত্তর দিছে তবুও হল না কারণ সে টাকা দিতে পারে নি। বর্তমানে টাকা ছাড়া কোন কিছু হয় না সবকিছুতে টাকা। এখন বাসাই গিয়ে যদি বলে তার চাকরিটা হয়নি তাইলে তার মা বাবা খুব কষ্ট পাবে। তাই সে মন খারাপ করে বসে আছে একটা নির্জন জাইগায়। সেখানে কোথাও কোন মানুষ নাই। কিছুদূরে একটা খুড়ে ঘর আছে। হঠাৎ অঝর ধরাই নামতে থাকল বৃষ্টি। তপু একটা দৌড় দিল খুড়ে ঘরের দিকে বৃষ্টি থেকে রক্ষা পাবার জন্য। বৃষ্টি তার খুব ভালো লাগে কিন্তু কেন জানি আজ তার বৃষ্টিতে বিজতে ইচ্ছা হচ্ছে না। আশেপাশে কোথাও দাড়াবার জাইগা নাই বিধায় খুড়ে ঘরের দিকে গেল। সে খুড়ে ঘরে গিয়ে তো একদম থমকে গেল। তার চোখদুটি স্থির হয়ে গেল। কারণ খুড়ে ঘরে ছিল একটা অসম্ভব সুন্দরি মেয়ে। তার মুখটা ছিল অসম্ভব মায়ায় ভরা। আর তার চুল গুলি ছিল অনেক লম্বা, আর তার চোখদুটিতে ছিল অসম্ভব মায়া। বাতাসের কারণে তার চুল গুলি মুখের সামনে চলে আসছিল যার জন্য তাকে আরো বেশি সুন্দর লাগছে। তাকে প্রথম দেখাই তপুর ভালো লেগে যাই। ভালো লাগে মেয়েটির মায়াবী মুখ খানি, ভালো লাগে মেয়েটির মায়াবী চোখ দুটি, ভালো লাগে মেয়েটির লম্বা চুল, খুব ভালো লাগে তার। এই কষ্টের মাঝে মেয়েটিকে দেখে তার মনের কষ্ট দূর হয়ে গেছে। মেয়েটির কথাই সে বাস্তবে আসল।
-- আপনি এখানে কেন?(মেয়েটি)
-- আসলে আমি বাইরে বসে ছিলাম, হটাৎ বৃষ্টি নামতে শুরু করল, আমি এই বৃষ্টি হতে রক্ষা পেথে এইখানে আসলাম, আমি কোন খারাপ ছেলে না, বৃষ্টি থামলে আমি চলে যাব।(তপু)
-- ঠিক আছে(মেয়েটি)
এরপর তাঁদের মাঝে আর কোন কথা হয় নি। দুইজনে নীরব ভাবে বসে ছিল। তপু বার বার থাকাচ্ছিল মেয়েটির দিখে। আর মেয়েটিও থাকাচ্ছিল তপুর দিখে। দুইজনে চোখা চোখি হলে দুইজনেই চোখ নামিয়ে পেলে। তপুর মনে হল মেয়েটির মন ও খারাপ। কারণ তার মুখে বেশে উঠছে স্পষ্ট মন খারাপের দৃশ্য। তপু মেয়েটাকে যত দেখছে ততই মুগ্ধ হচ্ছে। নীরবতা বেঙ্গে তপু বলল,
-- আচ্ছা আপনি কি এখানে একা থাকেন?(তপু)
-- কেন?(মেয়েটি)
-- না মানে আশেপাশে কাউকে দেখছি না যে তাই বললাম(তপু)
-- আসলে আমি এখানে থাকি না। রাত ৭:০০ টাই বাসা থেকে বের হয়ছিলাম আম্মুর জন্য ঔষধ আনতে। ঔষধ কিনে বাসার দিখে যাচ্ছিলাম কিছুদূর এসে দেখলাম কয়েকটা ছেলে আমার পিছু পিছু আসছিল, আমি কি করব বুঝে উঠতে পারছিলাম না, বাসার দিখে আমি দ্রুত হাঁটতে লাগলাম, কিন্তু কিছু দূর এসে দেখলাম কয়েকটা ছেলে আমার সামনে দিয়ে আসছে তাদের মধ্যে একটা ছেলেকে আমি চিন্তাম, বুঝলাম ওরা আমার ক্ষতি করবে তাই পাশে একটা ছোট্র গলি ছিল সেটা দিয়ে দৌড়ে এখানে চলে আসলাম, এখানে আসার পর থেকে বৃষ্টি শুরু হয়ছে। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় দেখছিলাম আকাশের অবস্থা ভালো না, কিন্তু তাড়াহুড়ার মধ্যে ছাতাটা আনতে ভুলে গেছিলাম, তাই এখন এখানে থাকতে হচ্ছে(মেয়েটি)
এই বলে মেয়েটি থামে,
-- বুঝলাম কিন্তু ছেলে গুলো আপনার ক্ষতি করতে চাই কেন?(তপু)
-- ওদের মধ্যে একজন না কী আমাকে ভালোবাসতো, এবং আমাকে একদিন বলেও ছিল, কিন্তু ছেলেটি বখাটে হওয়ায় আমি ওকে পাত্তা দিয় নি, আর ওকে অনেক কথা বলছিলাম সবার সামনে তাই ওরা আমার ক্ষতি করতে চেয়েছিল(মেয়েটি)
-- ওহ আচ্ছা।(তপু)
তপু বাইরে থাকিয়ে দেখে বৃষ্টি থেমে গেছে। এখন একটু হালকা হালকা পড়ছে। তাই তপু মেয়েটিকে বলল,
-- চলেন বৃষ্টি থেমে গেছে, আমি আপনাকে বাসাই দিয়ে আসি,(তপু)
-- না না আপনার কষ্ট করতে হবে না আমি একলা যেতে পারবো,(মেয়েটি)
-- তা তো জানি, কিন্তু ওরা যদি আপনার জন্য বসে থাকে তখন, তাই কোন কথা না বলে চলোন(তপু)
.
তারা দুই জনে পাশা পাশি হাঁটছে। তপু বার বার মেয়েটির দিকে থাকাচ্ছে। বৃষ্টি থামার পর থেকে বাইরে হালকা বাতাস বয়ছে আর এই বাতাসে মেয়েটির চুল গুলি তাঁর মুখের চারপাশে এসে বিড় করছে। খুলা চুলে কাউকে এত সুন্দর লাগে তপুর জানা ছিল না। মাঝে মাঝে একটু একটু বিদুৎ চমকাচ্ছে। হাঁটতে তপু মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করল..
-- আচ্ছা আমরা এতক্ষন কথা বললাম অথচ আপনার নামটাও জানি না,(তপু)
-- আমি সুবেদা,,,আপনার?(মেয়েটি)
-- আমি তপু,,,আচ্ছা আপনার বাসাই কে কে আছেন?(তপু)
-- আমি আর আমার আম্মু,(মেয়েটি)
-- আপনার আব্বু নাই,(তপু)
-- না আমার আব্বু মারা গেছে ২ বছর হলো,(কথাটা বলার সাথে সাথে মেয়েটির মন খারাপ হয়ে গেল)
-- সরি, বাবার কথা জিজ্ঞেস করে, আপনার মন টা খারাপ করে দিলাম,(তপু)
-- না ঠিক আছে(মেয়েটি)
তারপর তারা আর কথা বলে নি নীরব ভাবে হাঁটতে থাকে দুইজন। একটা বাসার সামনে এসে মেয়েটি বলল,,,
-- এইটাই আমার বাসা(মেয়েটি)
-- ওহ ঠিক আছে তাইলে আপনি যান(তপু)
-- আরে কি বলেন আপনি ও আসেন আমার সাথে(মেয়েটি)
-- না, আর একদিন আসব,, বাসাই আমার আব্বু আম্মু চিন্তা করবে(তপু)
-- চিন্তা করবে না আসেন,,,,(মেয়েটি)
-- আরে না আর একদিন আসব বাসা তো চিনে গেলাম(তপু)
তারপর সুবেদা চলে গেল তাঁর বাসাই আর যাওয়ার সময় বার বার থাকচ্ছিল তপুর দিকে। তপু ও কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে হাঁটা দিল বাসার দিকে।
.
.
>>>>পরবর্তী পর্ব<<<<

গল্প-- অবশেষে দেখা হলো
লেখা-- #S_M_Sahadat_Hossen(কষ্টের ফেরিওয়ালা)
উৎসর্গ-- Ahsan Habib
>>>পর্ব:-০২<<<
.
.
তপু হাঁটছে আর ভাবছে, সুবেদা কি আমাকে পছন্দ করে? তা না হলে সুবেদা তার সব কথা আমাকে বলল কেন, দূর আমি কী ভাবছি হয়তো বিপদে পড়ে আমাকে সব বলে দিছে। তবে মেয়েটা বেশ মায়াবী, তার চোখ দুটিও অসাধারণ। তপু যতক্ষন সুবেদার সামনে ছিল ততক্ষন তার সব কষ্ট চলে গেছে এখন আবার সেই কষ্ট গুলো পিরে এসেছে। সে ভাবছে এখন যদি বাসাই গিয়ে চাকরি হয় নাই সেটা বলে তাইলে তার আব্বু খুব কষ্ট পাবে। কত আসা করেছিল তপুকে নিয়ে, চাকরি করে বাবা মায়ের আসা পূরণ করবে, ছোট ভাইয়ের জন্য একটা ভালো কাপড় আনবে। আজ অনেক দিন হল তার ছোট ভাইটা একটা ভালো জামা পরে না। আজ অনেক দিন হল বাসাই কোন ভালো খাবার রান্না হয় না। আজ অনেক দিন হল আব্বু আম্মু ছোট ভাই কারো মুখে কোন হাসি নাই। সে এই সব ভাবছে আর হাঁটছে। কখন তাদের মুখে একটু হাসি দেখবে। কী করলে তাদের মুখে হাসি পোটানো যাবে।
.
তপু বাসাই আসতে আসতে রাত ১২ টা বাজে ৩০ মিনিট।  তাদের বাসাটাও তেমন ভালো না, পুরানো দিনের বাড়ির মতো। তপু বাসার সামনে দাঁড়িয়ে ভাবছে হয়তো তার আম্মু আব্বু ঘুমিয়ে গেছে তাদের ডাকা ঠিক হবে না তাই সে দরজার সামনে এসে আলতো করে একটা দাক্কা দিল, সাথে সাথে দরজা খুলে গেল। তা দেখে তপু খুব অবাক হয়  তার মানে আম্মু এখন ও জেগে আছে। তপু দরজা খুলে ভিতরে ডোকে। একটা ভাঙ্গা ছিয়ারে তাঁর আম্মু বসে আছে। তপু তাঁর আম্মুকে দেখে বলে,
-- আম্মু তুমি এখন ও জেগে আছো কেন?(তপু)
-- তোর জন্য, আজ এত দেরি করলি কেন বাবা?(তপুর আম্মু)
-- একটা কাজ ছিল তাই, কেন যে এত কষ্ট করে জেগে থাকতে গেলে? আব্বু ঘুমাইছে?(তপু)
-- হ্যাঁ তোর আব্বু ঘুমাইছে, এখন ফ্রেস হয়ে নে আমি খাবার দিচ্ছি তোর জন্য(তপুর আম্মু)
--ঠিক আছে আম্মু(তপু)
তপু খাবার খেতে বসল।
-- আম্মু তুমি খাইছো তো?(তপু)
-- হ্যাঁ বাবা আমি খাইছি,,,আচ্ছা বাবা তোর না আজ একটা চাকরির ইন্টারভিউ ছিল, চাকরিটা কী হল?(তপুর আম্মু)
এই কথা শুনার পর তপুর মনটা খারাপ হয়ে গেল, সে কী ভাবে বলবে তাঁর আম্মুকে। তপু কোন কিছু বলল না। তপুর চুপ থাকা দেখে তাঁর আম্মুও বুঝে গেল আজও তাঁর চাকরিটা হয়নি। তাঁর চোখের কোনাই এক ফুটা জল এসো বিড় করল, কিন্তু তিনি সেটাকে গড়িয়ে পড়তে দিলেন না হাত দিয়ে মুছে পেল্লেন যাতে তপু কিছু না বুঝা। তপু তাঁর আম্মুর মুখের দিকে থাকিয়ে বুঝতে পারল তার আম্মু খুব কষ্ট পাইছে তাই সে কোন কথা না বলে ঘুমাতে চলে গেল। তপু শুয়ে ভাবছে সুবেদার কথা। তাঁর কথা ভাবলে তপুর মনে একটা অনুভূতি জাগ্রত হয়। তপু বুঝে গেছে এই অনুভূতি ভালোবাসার অনুভূতি। হ্যাঁ তপু সুবেদা কে প্রথম দেখাই ভালোবেসে পেলেছে। সুবেদা পাশে থাকলে তপুর সব কষ্ট দূর হয়ে যাই। এই সব ভাবতে ভাবতে তপুর চোখে ঘুম চলে আসে, সে চলে যাই ঘুমের রাজ্যে।
.
অন্যদিকে সুবেদা বাসাই আসার পর থেকে ভাবতে লাগল তপুর কথা। "ছেলেটা খুব ভালো আমাকে একা নির্জন জাইগাই পেয়েও কিছু করে নি, সত্যি এত ভালো ছেলে, আর তার মুখটাও অসম্ভব মায়ায় ভরা" প্রথম দেখাতেই তপুকে সুবেদার ভালো লেগে যাই। তাই তো তার সমস্যার কথা তপুকে বলে দিছিল। এই প্রথম কোন ছেলেকে দেখে তার ভালো লাগে। আচ্ছা আমি যে ওকে নিয়ে এত কিছু ভাবছি ও কী আমাকে নিয়ে ভাবছে। হয়তো ভাবছে আবার হয়তো না, এই সব ভাবছে সুবেদা। সারা রাত সে ঘুমাতে পারে নি। রাতে খোলা আকাশের নিচে বসে বসে তপুকে নিয়ে ভাবছে। স্বপ্ন দেখছে তাকে নিয়ে। ভাবনার মাঝে সারা রাত পার করে দিয়েছে সে।
.
তপু তারা তারি ঘুম থেকে ওঠে গেল। তাঁর ঘুম ভাঙ্গে যাওয়ার কারণ হচ্ছে সে একটা সুন্দর স্বপ্ন দেখেছে। আর সেই স্বপ্নের নায়ক হচ্ছে তপু আর নায়িকা হচ্ছে সুবেদা। স্বপ্নটা ছিল এই রকম এক পরন্ত বিকালে সুবেদার হাতে হাত রেখে হাঁটছে তপু, সুবেদার মাথাটা ছিল তপুর কাঁদে, আর বিকালের মিষ্টি বাতাসে সুবেদার চুল গুলি এসে পরছে তার মুখে তপু মুগ্ধ হয়ে দেখছে সুবেদার সেই মায়াবী মুখ খানি। পরন্ত বিকালের সেই শেষ রোদ টুকু সুবেদার মুখে এসে পরছে যার কারণে তাকে আরো মায়াবী লাগছে। তপু এক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে সেই মায়াবী মুখা খানির দিকে, তপু চেয়ে আছে সেই কাজল কালো চোখ দুটির দিকে। তপু আর সুবেদা হাঁটছে আর হাঁটছে তাদের হাঁটা যেন শেষ হয় না। কিছু দূর সুবেদা তপুর কাছে ফুচকা খাওয়ার বায়না দরল। তপু তো বেশ চিন্তাই পরে গেল কারণ তার কাছে ফুচকা খাওয়ার মতো টাকা আছে কি না সে জানে না। সে পকেটে হাত দিয়ে দেখল কিছু টাকা আছে যা দ্বারা ফুচকা খাওয়া যাবে। তাই সে সুবেদা কে নিয়ে গেল ফুচকা খেতে। সুবেদা ফুচকা খাচ্ছে আর সে মুগ্ধ হয়ে দেখছে সুবেদাকে। কী সুন্দর লাগছে তাকে, কত সুন্দর করে ফুচকা খাচ্ছে। অসম্ভব সুন্দর লাগছে তাকে।
.
ফুচকা খাওয়া শেষ করে তাঁরা আবার হাঁটা ধরে। তাঁরা দুইজনে কত কথা বলছে। তাদের কথার কোন শেষ নেই। কিছু দূর এসে দেখল সুবেদা তাঁর পাশে নাই। তপু চারিদিক থাকাচ্ছে আর তাঁর চোখ দুটি সুবেদা কে খুঁজছে। এমন সময় তপুর ঘুমটা ভাঙ্গে। তপু ভেবে পাচ্ছে না এই স্বপ্নটা কেন দেখল। এই স্বপ্ন তো ভালোই দেখলাম কিন্তু শেষে সুবেদাকে খুঁজে পেলাম না কেন? তাইলে কী সুবেদা আমার জীবন থেকে চলে যাবে, দূর আমি এই সব কী ভাবছি ও যাবে কোথায়, আর ও গেলে আমার কী আমি না হয় ওকে ভালোবাসি যদি ও আমাকে ভালো না বাসে। এই সব ভাবছে তপু।
.
.
>>>>পরবর্তী পর্ব<<<<

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ