āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2999

♥আর একটিবার তুই কি আমার হবি♥
,

,
-আরেকটিবার ভেবে দেখবে কি প্লিজ?
-অনেক ভেবেছি,তোমার মত একটা ক্ষ্যাতের সাথে আর
থাকা যায়না।
-কিন্তু তুমি তো আমাকে ভালবাসতে?
-হি হি হি হি হি( ভর্ৎসনার হাসি) আমি ভালবাসব
তোমাকে,তোমার মত একটা থার্ড ক্লাস ছেলেকে
আজিব।
-তাহলে আমাকে দেওয়া কথাগুলো কি মিথ্যে?আমার
সাথে কাটানো সময়গুলিও কি তবে মিথ্যে?
-অবশ্যই!ওগুলো জাষ্ট ইনজয় আর কিছু নয়।
-কিন্তু আমি তো সত্যিই ভালবেসেছি,এই ভালবাসার কি
কোন মূল্য নেই তোমার কাছে।
-না নেই।হ্যা শোন সবকিছু এখানেই শেষ,ভবিষ্যতে
আমাকে আর ডিষ্টার্ব করবেনা আশা করছি।(বলেই চলে
যাচ্ছে)
-আমি পারবনা তুমিহীনা,বিশ্বাস কর।(দৌড়ে গিয়ে
মেয়েটির হাত টেনে ধরল)
"""ঠাস করে একটা শব্দ হল""""
-তোমার এত সাহস হয় কি করে, আমায় টাচ করেছ।
বেয়াদব।অসহ্য যন্ত্রনা একটা।(বলেই রেগে চলে গেল)
'''''ছেলেটি মোটা ফ্রেমের আড়াল থেকে মেয়েটির চলে
যাওয়া দেখছে।আর অতীতগুলো ফিরিয়ে এনে কেঁদেই
চলেছে।ছেলেটি এখনো বুঝতে পারেনি যে তাকে ফাঁদে
ফেলা হয়েছে।একটা মেয়ে তাকে তাকে এভাবে ইউজ
করেছে জেনেও কোন ভ্রুক্ষেপ নেই তার।
""""এবার ছেলে আর মেয়েটির একটু পরিচয় দিই,
ছেলেটির নাম সাবিদ,একেবারে হাবাগোবা,মধ্যবিত্ত
পরিবারের সন্তান তবে খুব মেধাবী।এবার ইন্টার
সেকেন্ড ইয়ারে।তার পোষাকই তাকে প্রমান করায় সে
কতটা ক্ষ্যাত।এর উপরে তার কথাগুলো মাঝে মাঝে
আটকে যায়।যাই হোক সারাক্ষন পড়া ছাড়া কিছুই
বোঝেনা,কারোও সঙ্গে বাড়তি কোন কথাই বলেনা।
মেয়েদের সাথে তো নয়।সবাই এটাকে তার ডিমান্ড
ভেবে নিয়েছে।
আর মেয়েটির নাম মিশু,কিছুটা বিত্তশালী পরিবারের
মেয়ে,আর এটাই বোধহয় অহঙ্কারী আর জেদি হওয়ার মূল
কারন।সে ও ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে।
প্রায় দুইমাস আগে,
একদিন মাঠে,,,,,,,,
-এই যে শুনুন?
-আমাকে বলছেন?(চারিদিকে তাকিয়ে)
-হ্যা আপনাকে।
-কিছু বলবেন কি?
-হ্যা কি করছেন?
-এই তো একটু পড়ছিলাম।
-সে তো দেখতেই পাচ্ছি।তা সারাক্ষন এত কি পড়েন?
-ক্লাসের পড়া।
-ও আচ্ছা পড়েন।আপনাকে বিরক্ত করলাম।
-না না ঠিক আছে।
মিশু চলে গেল,,,,,,,,
এরপর থেকে ধীরে ধীরে কথা বলতে বলতে ফ্রেন্ডশিপ
যদিও সাবিদ রাজি ছিলনা তবু কিভাবে যেন হয়ে গেল।
এরকিছুদিন পর হঠাৎ মিশু তাকে প্রপোজ করে
বসে,প্রথমে না বললেও পরে রাজি হয়।আর সেটাই এখন
তার জীবনে আঁধার হয়ে নেমেছে।আজই মিশু বলে গেল
যে এতদিন যা কিছু করেছে তা শুধুমাত্র অভিনয় ছিল।তার
অহঙ্কার ভাঙার জন্য সে এইটা করেছে।হ্যা সাবিদ যে
মেয়েদেরকে পাত্তা দিতনা এটাই তার অহঙ্কার বলে
ধরে নিয়েছে।প্রেম কি কখনও বোঝেনি যে ছেলেটা,সে
আজ বিরহটা ঠিকই বুঝতে পেরেছ।আর সেইটা এই
মেয়েটাই তাকে বুঝিয়ে দিয়েছে।
বুকের বামপাশে তীব্র বেদনা অনুভব করছে সাবিদের।
চারপাশটা কেমন একেবারে খালি।এর আগেও তো সে
একাকী থাকত,তখন তো এমনটা হয়নি।সত্যি খুব
ভালবেসেছিল মেয়েটাকে।মেয়েটির কোন দোষ দিবে
না।সে জানে সে প্রচন্ড ক্ষ্যাত।তার সাথে সারাজীবন
কেন একঘন্টাও থাকা যায়না।ভালই হয়েছে।
কিছুদিন কলেজে যায়নি সাবিদ,ধাক্কাটা সামলে উঠেছে
এতদিনে কিছুটা।কলেজে ঢুকতেই চোখ পড়লমাঠের
দিকে,কয়েকটি ছেলেময়ে কি যেন বলছে আর হাসাহাসি
করছে।হঠাৎ তাদের ভিতর মিশুকে দেখে বুকের ভিতর
মোচড় দিয়ে উঠল।স্মৃতিগুলো।নাহ মেয়েটি তো আমায়
নিয়ে কখনই ভাবেনি,তবে আমি কেন তার জন্যে কষ্ট
পাব।ক্লাসের উদ্দেশ্যে রওনা দিল সাবিদ।এভাবেই
কিছুদিন গেল,মাঝে মাঝে দুজনের একটু চোখাচোখি
হয়,তবে দেখামাত্র যে যার মত মুখ ঘুরিয়ে নেয়।সবকিছু
আজ যেন ধূসর স্মৃতি..........
---------------------------------------------------
একদিন কলেজ শেষে বাসায় ফিরছে সাবিদ।
কিছু মানুষের কোলাহল,কৌতুহলী হয়ে ভিড় ঠেলে কাছে
গেল সাবিদ।একটা সুন্দর মুখ রক্তে লাল হয়ে গেছে।চশমার
কাচটা একটু মুছে,ভাল করে দেখতে গিয়ে আতকে উঠল।এ
কি এ তো তার অতি পরিচিত মুখ।তাড়াতাড়ি পালস চেক
করে দেখল এখনো বেঁচে আছে।কিন্তু আজব এই মানুষগুলি
শুধুই তামাশা দেখেই চলেছে।এই যে ভাই একটু সরেন তো
বলেই কোলে তুলে নিয়ে একট সি এন জি তে করে
হসপিটালের উদ্দশ্যে রওনা দিল।
ভর্তি করে মেয়েটির ব্যাগ থেকে ফোন নিয়ে তার
বাসায় খবর দিল।একটুপর ডাক্তার এসে জানালো প্রচুর
রক্তক্ষরন হয়েছে এক্ষুনি রক্ত লাগবে।অবশেষে
কোনউপায় না দেখে নিজেই রক্ত দিল।
এখন মেয়েটির বাসার সবাই এসেছে,তাই সাবিদ বিদায়
চাইল।তারা সাবিদকে কৃতজ্ঞতা জানাল।মেয়েটির জ্ঞান
ফিরতে একটু সময় লাগবে।
বাসার দিকে রওনা দিল সাবিদ।পুরানো স্মৃতিগুলো কেন
জানি আজকে আবার ফিরে এসেছে।
হ্যা মেয়েটি আর কেউ নয় সে মিশু।কিন্তু ওর এই অবস্থা
হল কি করে।।।।।
--------------------------------------------
কিছুদিন পর ক্যাম্পাসে,,,,,,,,,,
সাবিদ একা একা বসে আছে।
হঠাৎ কেউ একজন পিছন থেকে এসে বলল,
কেমন আছ?
পিছনে ফিরে একটু আমতা আমতা করে সাবিদ বলল এইতো
ভাল।তুমি?
এখন ভাল আছি।আচ্ছা তুমি আমার উপর খুব রেগে আছ না?
নাহ তা কেন।(ছ্যাকা দিয়ে এখন বলছে আমার উপর রেগে
নেই তো)।
আমি জানি খুব রেগে আছ,তা না হলে আমাকে
একটিবারের জন্য দেখতে যেতে পারতে।
কোথায়?(একটু না জানার ভান করে।আশ্চর্য এ কেমন করে
জানল।অবশ্য ওর বাবার কাছে আমার পরিচয়
দিয়েছিলাম।হয়ত উনিই বলেছেন)
থাক আর ভান করতে হবে না।
আসলে পড়ার চাপ ছিল তো তাই,,,,,,,
পড়া ছাড়া কি তুমি আর কিছুই বোঝনা?
বুঝতাম কয়েকদিন আগে একজনকে, এখন,,,,,,,( একটা
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে) যাই হোক একটা কথা জিজ্ঞাসা করার
ছিল?
কি?
সেদিন ঠিক কি হয়েছিল?
কিছুটা ইতস্তত করে বলল থাক ওসব কথা।তবুও আমি
নাছোড়বান্দা বললাম প্লিজ বল।শেষমেশ বলল সুমন
নামের একটা ছেলের সাথে রিলেশন ছিল।সেদিন ওর
দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে রাস্তার পাশে পুরানো
দালানটিতে নিয়ে গিয়েছিল।বুঝতে পেরে ছুটে বেরিয়ে
এসে রাস্তার মাঝে একটা গাড়ির সাথে ধাক্কা লাগে।
মেয়েটা কাঁদছে,খুব ভাল লাগছে দেখতে,একটা মায়া
আছে।কথাগুলো শেষ করেই আমার দিকে প্রশ্ন ছুড়ে
দিল,সেদিন আমায় বাঁচালে কেন?আমি তোমার অনেক
ক্ষতি করেছি।
কি বলব বুঝে উঠতে পারছিনা.......।
চুপ করে রইলাম,,,,,,,
এখনো কি আমায় ভালবাস?
হঠাৎ এমন প্রশ্ন শুনে,আমি নির্বাক,,,,,
কিছুক্ষন নীরব থাকার পর,আমি বললাম একটা ক্লাস আছে
যাই।ও মাথা নাড়ল।আমি কিছুদুর এসে পিছু ফিরে
দেখলাম এখনো তাকিয়ে আছে,,,,,মেয়েটা ভুলগুলো
বুঝতে পেরেছে তাহলে।
-------------------------------------
প্রতিদিন কলেজে এসে টুকটাক কথা হয় মিশুর সাথে।
আস্তে আস্তে আমার কেয়ারও নিচ্ছে মেয়েটি।দেখতে
দেখতে আমাদের কলেজ থেকে বিদায় নেয়ার সময়
এসেছে।আজ বিদায় অনুষ্ঠান।তাই সবার সাথে কথা বলছি।
খুব মজা করছি।ওইদিকে মিশু চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে
আমাকে শাসাচ্ছে।মেয়েটাকে আজ দারুন লাগছে।আমি
তবুও ঝুমু নামের একটি মেয়ের সাথে হেসে হেসে
কথা বলেই যাচ্ছি।হঠাৎ আমার হাতে কারও ছোয়া
পেলাম।অবশেষে টানতে টানতে বাইরে নিয়ে এল।
-কি হয়েছে এভাবে টানছ কেন?(আমি)
-এত কিসের হাসাহাসি।(মিশু)
-দেখছ তো শেষদিন তাই একটু......
-থাক আর বলতে হবেনা।আর যেন না হাসা হয়।
-আজিব কেন?হাসলে তোমার সমস্যা কোথায়?
-সমস্যা আছে।
-হাসব।তাছাড়া ভাবছি প্রপোজ করব কিনা।
-কি?এত্ত সাহস,,,,,(অনাকাঙ্খিতভাবে আমার শার্টটার
কলার এখন তার হাতের মুঠোয়।
-ছাড় ছাড় কেউ দেখে ফেলবে।তাছাড়া আমি প্রেম
করলে তোমার সমস্যা কোথায়।
-সমস্যা আছে?
-কি
-জানিনা।
-আচ্ছা জাননা যখন ছাড় কলার ছাড় আমি চলে যাব।
-না ছাড়ব না।
-আজিব তো।
কিছুক্ষন নীরব থাকার পর,ও বলল ভালবাসি
তোমাকে,ক্ষমা করে কি আরকটিবার আমার হাত ধরা
যায়না।
-দেখ সবসময় ফান করা অভ্যাসটা কি তোমার যাবেনা।
-সিরিয়াসলি।(কাঁদো কাঁদো হয়ে)
-কিন্তু আমি তো ক্ষ্যাত,,,,,
-আমার এই ক্ষ্যাতটাকেই দরকার।
-তবে আগে কেন ছিলনা এই দরকারটা?
-তখন অবুঝ ছিলাম,
-এখন বুঝি বুঝে শুনে ছ্যাকা দিতে চাইছ?
নাহ সত্যিই তোমার প্রেমে পড়েছি।
-না আমি আর কষ্ট পেতে পারবনা।(বলেই হাঁটা দিলাম)
-মিশু পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে
আর বলছে ভালবাসি তোমাকে।
ওকে ঘুরিয়ে মুখোমুখি দাড় করিয়ে,চোখের ভাষা পড়তে
চেষ্টা করছি।মানুষ মিথ্যা বললেও তার চোখ কখনও
মিথ্যা বলেনা।
হ্যা আমার জন্য মেয়েটির চোখে ভালবাসা জমে আছে।
তাই দেরি না করে জড়িয়ে ধরলাম।
কেন জানি মেয়েটাকে খুব বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করছে।
একটু পরেই সেই অনাকাঙ্খিত চুম্বন,সাবিদ তো পুরাই থ..........
বাকিটা বরং তাদের কাছেই থাক।এখন এলাকা পাতলা করেন ওদের একা থাকতে দেন।।।
,
লিখা:-sabid ahmed saif(সবুজ মরুভূমি)
,
#ব্যাস্ততার_গ্রাসে।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ