āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ā§Ē āĻ…āĻ•্āϟোāĻŦāϰ, ⧍ā§Ļā§§ā§­

2983

এ গল্পের কোন নাম হয় না
#লেখা Md Jasim uddin Shuvo (ক্ষুদ্র লেখক)
!
ভ্রাগনির নাকের পলিপাস অপরেশনের জন্য মানিকগণ্ঞের কোন এক জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হইছে।
বাসার আশেপাশে কোন ভালো হাসপাতাল না থাকায় লোকজন সাধারণত এদিকেই ধাপিত হয় আমাদের ক্ষেতে ও এর ব্যতিক্রম হয়নি
শুক্রবার ভ্রাগনীকে মেডিকেলে ভর্তি হয়ে সে
দিনই অপারেশন বিকাল পাঁচটায় হলো
আমি সেদিন ছিলাম না আমার বড় ভাই
ছিলো।
আমি গেলাম তারপর দিন দুপুরে
খাবার নিয়ে।
সারা দুপুর বিকাল মেডিকেলের কেবিনে কাটিয়ে দিলাম।সন্ধার পরে নিচে নামলাম
চা খাওয়ার জন্য আমার অবশ্য চা খাওয়ার অব্যাশ নেই তবুও ভালো লাগছিলো বলে
একটা দোকানের টংগে বসে চা খাচ্ছিলাম।
এমন সময় একটা লোক পাশে বসলো
বললো আমার বাসা কোথায় কিসের জন্য জন্য এখানে এসেছি।
আমি সব কিছু খুলে বললাম এবং লোকটাকে চা খাওয়ার অফার করলাম কিন্ত লোকটা বললো না আপনি খান আমি কিছুক্ষণ
আগে খেয়েছি।
চা খেয়ে দোকানিকে টাকা দিয়ে উঠে মেডিকেলের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে রইছি।এমন সময় সেই লোকটা আমাকে ডাক দিলো
সেই চায়ের দোকানের সামনে যেতে।
ও হ্যা বলতে ভুলে গেছিলাম চায়ের
দোকানটা কিন্ত মেডিকেলের সামনেই।
যাইহোক লোকটার সামনে গেলাম
বসতে বললো ।
তার কিছু ক্ষণ পরে বললো চলেন।
লোকটার পিছু পিছু হেঁটে মেডিকেলের নিচে
একজায়গার কন্সটাকশনের কাজ চলছিলো
সেখানে গেলাম।
দেখলাম একটা চৌকি রাখা আছে আমাকে
বললো বসতে।
ততোক্ষণে বুঝলাম লোকটা আসলে
এখানকার কেয়ারটেকার।
চৌকিতে বসে ভালোই লাগছিলো সামনে রাস্তা দিয়ে অবিরত যানবাহন চলাচল
দু ধারে লোকজনের চলাচল মোটামুটি
ব্যস্ত রাস্তা ব্যস্ত লোকজন আর আনমনে আমি।
লোকটি আমার এবং আমার পরিবার সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে চাইলো যেমন ধরেন..
আমারা কয় ভাই-বোন,ভাইয়েরা বিয়ে
করছে কিনা আমরা কি একত্রে আছি কিনা
ইত্যাদি ইত্যাদি।
একে একে উওর দিয়ে লোকটিকে প্রশ্ন
করলাম আপনার বাসা কোথায় আর
আপনি এভাবে এখানে কেনো?
লোকটি বললো আমার বাসা শিবালয়-হরিরামপুর আর এখানে আমি রাত দিন
সব সময় কেয়ারটেকার হিসাবে থাকি।
আরো বললো ছোট বেলায় মা-বাবা মারা
গেছে কিভাবে বড় হইছি আল্লাহ জানে।
বুঝতে পারলাম লোকটা কাঁপা কাঁপা কন্ঠে কথা গুলো বলছে।
শেষে লোকটা বললো বুঝলা বাবা মা-বাবা কত বড় সম্পদ এখন বুঝতে পারতেছি।
ছোট থাকতে বুঝি নাই মা-বাবা কি জিনিজ
কত বড় অমূল্য সম্পদ, তখন তাদের কথা শুনি নাই তাদের অবহেলা করছি এখন তারা নাই।এখন বুঝতে পারতেছি সন্তানের মাথার ওপর মা-বাবা ছায়া বৃহ্ৎ বট গাছের ছায়ায় থেকেও অনেক অনেক গুন বেশী।
শেষে শুধু বললো কখনো মা-বাবাকে কষ্ট দিও না,দিলে কখনো সুখি হতে পারবা না।
আমি নিরবে শুধু লোকটার কথা শুনতেছিলাম কোন কথা বললাম
হয়তো নিরবে নিজের অজান্ত চোখ দিয়ে
কয়েকফোটা অশ্রু গড়িয়ে পড়লো ভুমিতে।
যেখানে বেশীক্ষণ থাকতে পারলাম না
জানি না কি কারণে।
শুধু আসার সময় বলে আসলাম চাচা
রাত অনেক গভীর হয়ে গেছে।
এটা কোন গল্প না,সত্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে
কাহিনীটাকে সুন্দর করে তুলতে কত গুলো
বাক্য যুক্ত করা হয়েছে।
!
মরাল---আমার মনে হয় এদেশের প্রায়
বেশীর ভাগ সন্তান মা-বাবার কথা শুনে না,তাদের সাথে খারাপ আচরন করে।
অভাগ করা বেপার এই যে মাঝে মাঝে পত্রিকা লেখা পাওয়া যায় ছেলের হাতে বাবা খুন! আচ্ছা তাদের জন্যইতো এই পৃথিবীতে আসতে পারছি তাই নাl
তবে তাদের সাথে আমরা কেন খারাপ ব্যবহার করব,কেন তাদেরকে কষ্ট দেব।
লিখলে কথা শেষ করা দায় শুধু শেষে
এই কথাটাই বলবো আসুন আমরা আজ থেকে শপদ করি যে মা-বাবাকে কখনো কখনো কষ্ট দেব না,তাদের সাথে খারাপ আচরণ করবো না,তাদের সব সময় হাসি-খুশি রাখার চেষ্টা করবো।
আর এতে আল্লাহ খুশি আর আল্লাহ খুশি হলে
আমরা কি পাবো সবারই জানা তবু বলি
যেটা পাবো সেটা হলো জান্নাত।
ধন্যবাদ সবাইকে।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ