āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧍⧧ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4704

#শেষ_গল্প
.

বড় বাসাটার গেটের সামনে কলেজের
ইউনিফর্ম পরা মেয়েটা যে রিকশার খোজে
এদিক ওদিক তাকাচ্ছে তার নাম শ্বৈতী।
আমি অল্প কিছু দূরে একটা বড় গাছের
আড়ালে লুকিয়ে থেকে তাকে দেখছি।
লেট হয়ে যাচ্ছে কিন্তু রিকশা পাচ্ছেনা
তাই বিরক্তির চরম নিদর্শন তার মুখে প্রকাশ
পাচ্ছে। অদ্ভুত প্রানী এই মানুষ যার
চেহেরায় পঞ্চাশেরও বেশী ভাব লুকায়িত
থাকে আর যখন যেটা প্রয়োজন তখন সেটা
প্রকাশ করে। কিন্তু শ্বৈতীর সব লুক ই আমার
পছন্দ যেমন হাসির লুক; রাগের লুক; কান্নার লুক;
চঞ্চল লুক সবি।
.
দুইটা রিকশা চলে গেলো কিন্তু সে রিকশা
থামালোনা, রিকশায় উঠলওনা আবার মুখে
রিকশা না পাওয়ায় বিরক্তির ভাব।
ব্যাপারটা কিরকম সন্দেহ লাগছে, বিশেষ
কারো জন্য সে অপেক্ষা করছে নাতো! কিন্তু
কেনো তার এরকম হাবভাব তা কিছুক্ষন পরই
টের পেয়েছিলাম।
.
কলেজের ইউনিফর্ম পরা বেশ কয়েকটা ছেলে
পিছন থেকে ডাক দিলো। আমি দুজনকে
চিনে বুঝতে পারলাম যে এরা শ্বৈতীর
ফ্রেন্ড। ততক্ষনে কেউ একজন আমার কলার ধরে
বলছে- বড় রাইটার হয়ে গেছিস না?
শ্বৈতীকে নিয়ে গল্প লেখিস, ভাবনার
সাগরে ডুবিস, তোর আজকে রোমান্টিক
স্টোরি লিখা শিখায়া দিমু।
.
আমি দোষী, তাই প্রতিবাদ করতে
পারছিনা। এমনি সময়ে নাক বরাবর একটা
মুষ্ঠিবদ্ধ হাত এগিয়ে আসতে লাগলো, নাক
অল্প একটু সরিয়ে নেবার ব্যর্থ চেষ্টায়
মুষ্ঠিবদ্ধ হাতটা সোজা ডান চোখের দু
ইঞ্চি নিচে লাগলো। আর সাথে সাথে
কয়েকটা কিল ঘুষি পেটে পরলো। ব্যথায়
ককিয়ে উঠলাম এমন সময় শ্বৈতীর কন্ঠ- থাক আর
মারতে হবেনা, এতেই অনেক ভিটামিন হয়ে
গেছে।
.
নেক্সট টাইম এমন ভুল করলে হাত পা ভেঙ্গে
মেডিকেল এ ভর্তি করে দিবো, মনে থাকে
যেনো - এই বলে শ্বৈতীরা চলে গেলো।
.
মুখ ফুটে কিছু না বলতে পারার কারনে এখনও
প্রেম নামক সম্পর্কটার একটু ছোয়াও পেলাম
না আর এমন অপারগতার জন্যে সব পছন্দের
মানুষগুলো কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে।
.
আমি থামবনা, থেমে থাকার আমি মানুষ
নই। বাস্তবে যেটা পাইনা সেটা আমি
কল্পনায় পাই, আমার লিখা গল্পে পাই।
দরকারে নিজের নাম পালটে ছদ্ম নামে
তোমাকে নিয়ে গল্প লিখবো, কল্পনা গুলো
কলমের আকিবুকি তে ডায়েরী ভরাবো, তবুও
ভালবাসবো।
.
লিখাঃ আমিম এহসান.

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ