āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧍⧧ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4755

একজন আদর্শ ও নেক্কার স্ত্রী




---আম্মা কিছু বলবেন । (নাসির)
---হ্যা এখনো রেডি হওনাই । (নার্গিস বেগম)
---জ্বী আম্মা এই একটু বন্ধুদের সাথে কথা বলছিলাম ।
---তারাতারি রেডি হও । আর একটা কথা মেয়েটার ফ্যামেলির নাকি সবাই ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী কাজ করে । তাই সব কিছু ভেবে চিন্তে কথা বলবে ।
---জ্বী আম্মা ।
---তাহলে জলদি জলদি রেডি হও ।

এই বলে আম্মা চলে গেলেন ।
আমিও রেডি হতে লাগলাম ।

অত্যঃপর
---আব্বু আমি সামনে গিয়ে বসি আপনি আর আম্মা পিছনে গিয়ে বসেন । (নাসির)
---আচ্ছা ঠিক আছে । (আলম সাহেব)

আমি আব্বু ও আম্মা আমার জন্য পাত্রী দেখতে যাচ্ছি । মেয়েটা বলে অনেক সুন্দর ও নেক্কার ও পরহেজগার । আরও অনেক কিছু ভাবলাম ।

আব্বুর ডাকে ভাবনা ছেদ পরলো ।
---নাসির কি হলো নাম (আলম সাহেব)
---জ্বী আব্বু নামতেছি । (নাসির)

এই বলে গাড়ি থেকে নেমে মেয়ের বাড়ির ভেতর যাচ্ছি ।
মেয়ের বাড়ির দরজায় কাছে পাণ্জাবী পড়ে দাড়িওয়ালা একটা বয়স্ক লোক দাড়িয়ে আছে হয়তো মেয়ের দাদা হবে নাহয় নানা হবে ।
কাছে যাওয়ার সাথে সাথে সালাম দিলো ।
আব্বু ও আমি সালামের উত্তর দিলাম ।
ওই বয়স্ক লোকটা আমাদের দিকে না তাকিয়ে নীচের দিকে তাকিয়ে বলল ।
---আসেন ভিতরে যাই । (লোকটি)
---হুম চলেন । (আলম সাহেব)

এই বলে ঘরের ভেতর চলে গেলাম । ঘরের ভেতর ছোট ছোট দুটি মেয়ে দেখতে পেলাম । তারাও পরহেজগার অথাৎ পর্দা করে । আমি ভাবতেও পারি নি এই এরাও পর্দা করে । তারপর সেখান থেকে বাচ্চা দুটি চলে গেলো ।

আমরা বসে আছি মেয়ে দেখব বলে ।
কিছুখন পর মেয়েকে আনা হলো অথাৎ পাত্রী ।
মেয়েটাকে বোরকা পরে নিকাব পড়ে আছে তারপর মেয়েটা সালাম দিল ।
আম্মা বলল ,
---এখন দেখান পাত্রীর মুখটা । (আম্মা)
---হুম দেখাবতো । (মেয়ের মা)
এই বলে বয়স্ক মহিলাটি বোরকা পড়ে আছে । মহিলাটি মেয়েটার নিকাব সরিয়ে দিল ।
আম্মা ও আব্বু দেখে তো অবাক ।
আমিও কোম অবাক হয়নি । কারন এতো সুন্দর মেয়ে কখনো আমি দেখিনি ।
আমি শিয়র হলাম এই বিয়েটা হবে না কারন আমি তো নামাজ কালাম এবং ইসলামিক অনুযায়ী চলাফেরা করি না । আরও কিছু ভাবলাম ।
আম্মা ও আব্বু বলল ,
মাসআল্লাহ মেয়েতো দেখতে অনেক সুন্দর ।

---তোমার নাম কি মা । (আম্মা)
---মোছাঃ আফরোজা খাতুন তানজিম ।
---বাহ্ অনেক সুন্দর নামতো ।
আরও কিছু প্রশ্ন করল মেয়েটিকে অথাৎ আফরোজা উত্তর দিয়ে দিল ।
তার পর আম্মা বলল ,
---কি হলো মেয়ে পছন্দ হয়েছে আপনার । (আম্মা)
---জ্বী পছন্দ হয়েছে । (নাসির) [মাথাটা নিচু করে]
---আমাদের ছেলের পছন্দ হয়েছে । (আব্বু)
---আলহামদুল্লিল্লাহ । (লোকটি)
---তাহলে ছেলে ও মেয়েকে তাদের যদি কিছু কথা থাকে তাহলে ওদের দুজনকে ওই রুমে পাঠিয়ে দিলে কেমন হয় । ওদের যদি কিছু কথা থাকে । (আব্বু)
---আচ্ছা । জিম পাত্রকে আফরোজার রুমে নিয়ে যাও । (ছোট বাচ্চাকে বলল বয়স্ক লোকটি)

ওই ছোট মেয়েটি আফরোজার রুমের দিকে নিয়ে গেলো ।
আমি ওই মেয়ে মানে জিম এর পিছনে পিছনে ওই রুমের দিকে নিয়ে গেলো ।
রুমের ভেতর ঢোকার সাথে সাথে আফরোজা দারিয়ে গেলো ।

কেউ কিছু বলছিনা ।
আমি বলে ফেললাম ।
---আপনার নাম আফরোজা । (নাসির)
---হুম আফরোজা
---আচ্ছা আমিতো নামাজ কালাম পড়ি না এবং ইসলামিক অনুযায়ী চলাফেরা করি না ।
আপনি কি বিয়েতে রাজি
---বিয়ে ও মৃত্যু হলো আল্লাহ তা আলার হাতে । আল্লাহ যদি আপনার সাথে লিখে রাখে তাহলে হবে এতে আপনার আমার কিছু করার নাই । আল্লাহুর ইচ্ছা ।
---হুম তা ঠিক ।

কিছুখন কথা বলার পর চলে এলাম ।
অত্যঃপর বিয়ের দিন ধার্য করল ।
আমি ভাবতে পারিনি এ বিয়ে হবে ।
মেয়ের বাড়ি থেকে সব কিছু ঠিকঠাক করে আসলো ।

আমি আফরোজার সাথে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করলে আফরোজা বিয়ের আগে তাকরবে না । ইসলামের কোন আইনে নাই । সে ম্যাসেজ দিয়ে বলেছিল ।
তারপর আর ফোন অথাৎ কোন ভাবে যোগাযোগ করিনি । এভাবে চলতে থাকে দিন ।

আজ শুক্রবার বিয়ের দিন ।
বিয়ের সব কাজ সম্পন্ন ঝামেলা ছাড়াই ভালোভাবে হলো ।

বাসর ঘরে ঢুকতে কেমন জানি ভয় লাগছে তবুও সাহস করে ঢুকে গেলাম ।
আফরোজা খাটের মাঝ খানে বসে আছে ।
আমি রুমে ঢোকার সাথে সাথে আফরোজা সালাম দিল ।
আমি সালামের উত্তর দিলাম ।
আফরোজাকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে । আফরোজাকে দেখতে জান্নাতির হুরের মতো ।
আমি কখনো ভাবিনি এই মেয়ের সাথে আমার বিয়ে হবে । আচ্ছা আল্লাহ তা আলা আমাকে এতো ভালোবাসে কিন্তু আমি তো কখনো তাহার হুকুম পালন করিনি । আমি তো তাহার পাঠানো নবি রাসূলের দেখানো পথে চলিনি তারপরও আল্লাহ তা আলা আমাকে এতো ভালোবাসে এগুলি ভাবছি ।
আফরোজার কথায় বাস্তোবে ফিরলাম ।
---আপনি খাটে বসেন । (আফরোজা)
---জ্বী । (নাসির)
---কি ভাবছেন বসেন ।
---হুম বসতেছি ।
---আপনি নামাজ পড়েন না ।
---না পড়ি না । শুধু শুক্রবার জুম্মার নামাজ পড়ি । আপনি তো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন তাইনা ।
---ইনশা আল্লাহ পাঁচ ওয়াক্ত পড়ার চেষ্টা করি ।
---আপনি কেন বিয়ে করলেন আমাকে । আমি তো অনেক খারাপ অনেক মেয়ের সাথে কথা বলি অনেক খারাপ কিছু করি ।
---আমি ইচ্ছে করে আপনাকে বিয়ে করিনি । আল্লাহ তা আলা আপনার সাথে ঠিক করে রেখেছিলেন তাই হয়েছে ।
আর আপনি অনেক মেয়ের সাথে কথা বলেন ঠিক কিন্তু আল্লাহ তা আলার কাছে আমি দোয়া করবো আপনার জন্য । আল্লাহ যদি ইচ্ছে করে আপনাকে ভালো করে দিতে পারে ।
---হুম যদি আমি ভালো না হই তাহলে কি আমাকে ছেড়ে চলে যাবে ।
---ইনশা আল্লাহ আমার কথা আল্লাহ রাখবেন আশা করি ।
---হুম ।
---আচ্ছা চলেন দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করি দুজনে ।
---আমি তো নিয়ত জানি না ।
---আচ্ছা ওষু করে আসেন তারপর শিখিয়ে দিচ্ছি ।
---আচ্ছা যাচ্ছি ।

এই বলে ওষু করতে গেলাম ।

আমি ওষু করে রুমে আসলাম ।
আফরোজার আগেই ওষু করা শেষ ।
এসে দেখি আফরোজা দুইটি জায়নামাজ পেরেছে বুঝতে পারলাম একটাতে আফরোজা নামাজ পড়বে আর একটাতে আমি ।
আফরোজা আমার দিকে তাকিয়ে বলল ,
---কি হলো ওখানে দাড়িয়ে গেলেন কেন আসেন । (আফরোজা)
---কিছু না । (নাসির)
এই বলে পাশে গেলাম ।
---আচ্ছা একটাতে আপনি পড়েন আর একটাতে আমি ।
---জ্বী ।

আফরোজা আমাকে বাংলায় নিয়তটি শিখিয়ে দিল ।

আমি নামায আদায় করে নিলাম ।
অত্যঃপর আফরোজা জায়নামাজ দুটি রেখে দিলেন ।

এখন খাটের মাঝখানে বসে আছি দুজনে কেউ কথা বসছি না ।
আফরোজা হঠাৎ বলে উঠলো ,
---আচ্ছা আমাকে কি আপনার পছন্দ হয় নাই নাকি । (আফরোজা)
---এগুলি কি বলেন হ্যা আপনাকে যদি পছন্দ না হলে তাহলে তো বিয়ে করতাম না । (নাসির)
---হুম তাহলে কথা বলেন না ক্যা ।
---না মানে আপনি তো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন পরহেজগার পর্দাশীল ও ইসলামিক অনুযায়ী চলেন তাই ।
---তাই কি ?
---না মানে । আমি কি বলতে কি বলে ফেলি যদি রাগ করেন তাই কিছু বসছিনা ।
---ও তাই । আচ্ছা আপনার যা খুশি তাই বলেন কিছু মনে করবো না ।
---হুমমম ।
---একটা কথা বলবো যদি রাখেন ।
---হুম বলেন ।
---আপনি নামাজ পড়বেন কবে থেকে ।
আমি আফরোজার কথায় কেমন যেন হয়ে গেলাম ।
---কিছু বললাম না শুধু চেয়ে থাকলাম আর ভাবলাম এই মেয়ের জীবনে আমার মতো ছেলেকে চায় নি ।(মনে মনে ভাবছি)
---এই কি ভাবছেন ।
---কিছু না ।
---তাহলে বললেন না ।
---হুমমম আমার জন্য আল্লাহুর কাছে দোয়া করবে ।
---হুম তা তো করবই ।
এইভাবে আরও কিছু কথা হলো ।


এইভাবে কিছু দিন কেটে গেল। আফরোজা আমার পরিবারকে অথাৎ আমার মা বাবাকে নামাজের জন্য বলে । আফরোজা আমাকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে যেতে বলে কিন্তু আমি যাইনা ।
এভাবে কেটে গেল কিছু দিন ।
আফরোজা আমার মাথায় হাত বিলিয়ে দিয়ে বলে ,
---এই যে আপনি ওঠে ওযু করে নামাজ পড়ে আল্লাহুর কাছে জান্নাতের যাওয়ার জন্য দোয়া করুন  ।
---আচ্ছা তুমি নামাজ পড় । সকালে আমাকে অফিসে যেতে হবে ।
আর কিছু না বলে সে নামাজ পড়ে ।
তারপরও প্রতিদিন আফরোজা আমাকে তাহাজ্জতের নামাজ পড়ার সময় আমাকে ডেকে তোলে কিন্তু আমি না করায় আর ডাকে না ।

হঠাৎ একদিন গভীর রাতে ঘুমটা ভেংগ্গে যায় । দেখি আফরোজা মোনাজাতের ভেতর অনেক কান্না কাটি করছে তাও আবার আমার আর আমার পরিবারের জন্য আমাকে এবং আমার পরিবারের হেদায়েতের জন্য ।
তখন কেমন যেন করে উঠলো বুকের ভেতর ।

আমার আর কেন জানি ঘুম আসছে না ।
অনেক কিছু চিন্তা করলাম ।

এর মধ্যে আফরোজা মোনাজাত শেষ করে ।  কোরআন শরিফ তেলোয়াত করছে ।
আমার আর ঘুম আসছে না অনেক চেষ্টা করলাম ঘুমানোর জন্য তবুও ঘুম আসছে না ।
এর মধ্যে আফরোজা কোরআন শরিফ তেলোয়াত শেষ করে এসে আমার কাছে এসে মাথায় হাত বিলিয়ে দিয়ে বলল ,
---আপনার ঘুম ভেংগ্গে গেছে আমার জন্য তাইনা । আমার কথায় ও কোরআন শরিফ তেলোয়াতের কারনে । আচ্ছা আপনি বলেন আমি যদি এগুলি না করি তাইলে আমার রব অথাৎ সৃষ্টিকর্তা আমাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে । আর কাল থেকে আমি মাঝখানে একটা পর্দা দিয়ে দেব নামাজ ও কোরআন তেলোয়াত শেষ হলে রুম আবার পূর্নরায় যেভাবে ছিল সেভাবে করে রাখবো  ।

আফরোজা এই কথা গুলি আমার দিকে তাকিয়ে বলল চোখের কোণে পানি ছিল ।
---আরে কি বলছো তুমি তোমার কথার জন্য ঘুম ভাংগ্গে নাই কেমন জানি বুকের ভেতর করছে তাই ।
---কি হয়ছে আপনার ।
---কিছু না । আচ্ছা আমি কি আজকে থেকেই নামাজ পড়তে পারবো ।
এ কথা বলার পর আফরোজার চোখে আরও পানি টোলমল করে উঠলো ।
---হুম পারবেন যদি শরীর ও আপনার কাপড় পাক থাকে ।
---ও তাহলে ফজরের আজানের সময় ডাক দিয়ো গোসল করে নামাজ পড়তে যাব ।
আমার কথাটা শুনে আফরোজার চোখ দিয়ে টুপটুপ করে পানি পরছে আর মুখে হাসি ফুটে উঠলো । আর তখনি বলে উঠলো ।
---আপনি সত্যি বলছেন ।
---হ্যা সত্যি বলছি ।
আফরোজা তখনি বলে উঠলো ,
---আপনি ঘুমান আমি মাথায় হাত বিলিয়ে দিচ্ছি । আপনি ঘুমালে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করবো ।
---কেন নফল নামাজ পরবে ।
---আরে আল্লাহ তা আলা আমার দোয়া কবুল করেছে । আমি আল্লাহুর কাছে বলে ছিলাম আপনাকে যদি আল্লাহ তা আলা হেদায়েত দেন তাইলে দুই রাকাত নফল নামাজ পরব ।
---আচ্ছা তাহলে যাও নামাজ পরে আসো ।
---না আপনি ঘুমান তারপর পড়ব ।
---না আগে যাও পড়ে আসো ।
---আচ্ছা আমি যাচ্ছি ।
এই বলে আফরোজা নামাজ পড়তে গেলো ।
এর মধ্যে আমি ঘুমিয়ে পরলাম ।

কারও হাতের ইস্পর্শে ঘুম ভেংগ্গে গেল ।
---গোসল করে ব্রাশ করে ওযু করে মসজিদে নামাজ পড়তে যান ।
---আচ্ছা যাচ্ছি ।
এই বলে শরীর পাক করতে গোসল করতে গেলাম ।

ওযু করে মসজিদে যাচ্ছি নামাজ পরতে ।

আজ নামাজ পড়ে অনেক ভালো ও শান্তি লাগছে মনের ভেতর ।

প্রতিদিন আফরোজার কাছে কায়দা অথাৎ কোরআন পড়া শিখি ।
এভাবে প্রতিদিন নামাজ পড়ে কোরআন পড়ি ।

অভাবে আফরোজা আমার আম্মা ও আব্বু জন্য দোয়া করায় আল্লাহ তা আলা আম্মা ও আব্বুকে হেদায়েত দিয়ে দেয় ।

এখন আমার পরিবারের সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি ও আম্মাও পর্দাশীল থাকে ।

এখন আমি জামাতে অথাৎ তোবলিগে তিন দিনে যাই ।

অনেক সুখে কাটতেছে দিন আমাদের । এই ভাবে চলতে থাকে দিন ।

এখন একটাই সমস্যা আমার অফিস নিয়ে ।
তারা স্যুট প্যান্ট ও শার্ট টাই ছাড়া তারা অফিসে কাজ করতে দিবে না ।

কিন্তু আমি আমার স্ত্রী মানে আফরোজার ও হুজুরের মুখে শুনেছি টাই নেওয়া নাকি ইসলামে হারাম বলেছে ।

তাই আমি এতো ভালো ও অনেক টাকার বেতনের চাকরি ছেড়ে দিয়ে দেব ।
কারন যেখানে ইসলামের নিয়মানুযায়ী পোশাক ও কাজ কর্ম নাই সেখানে আমি চাকরি করবো না ।
তাই চাকরিটা ছেড়ে দিলাম ।

এভাবে কিছু দিন বেকার অবস্থা থাকতে হলো । কিন্তু কিছু দিন যাওয়ার পর আর একটা চাকরি পেলাম । সেখানে নাকি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও ইসলামিক অনুযায়ী পোশাক পরিধান করতে দিবে তাই চাকরিটা জয়েন করলাম ।

এখন এই অল্প টাকা দিয়ে আল্লাহুর রহমতে খুব ভালোভাবে সংসার চলে ।

এখন আমিও আমার পরিবার পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময় মতো আদায় করি ।




সমাপ্ত



লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম (বখাটে)


= = =আল্লাহ হাফেজ= = =

1 āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ:

  1. āĻ—āϞ্āĻĒ āϟা āĻ­াāϞো āĻ•িāύ্āϤুু āĻāĻ–াāύে āĻāĻ•āϟি āĻ­ুāϞ āφāĻ›ে । āĻ—āϞ্āĻĒāϟা āϤে āĻŦāϞা āĻšāϝ়েāĻ›ে āϟাāχ āχāϏāϞাāĻŽে āĻšাāϰাāĻŽ। āφāϏāϞে āϟাāχ āχāϏāϞাāĻŽে āĻšাāϰাāĻŽ āύা। āĻāχāϟা āĻšাāϞাāϞ

    āωāϤ্āϤāϰāĻŽুāĻ›ুāύ