āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧍⧧ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4756 (1)

অভিমানী বউ

পর্বঃ প্রথম ( ১ম )

লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম ( ক্ষুদ্রে লেখক )



কলিং বেলটা বাজিয়ে দারিয়ে আছি । আজ এতো দেরি হচ্ছে কেন বুঝতে পারছিনা । কিছুখন পর খুলে দিল ।
---আজ এতো দেরি হলো যে খুলতে ।
মিম কথা না বলে ভিতরে চলে গেল ।
পিছনে থেকে থেকে কয়েক বার ডাক দিলাম কথা না বলে রুমে চলে গেল । আমি আর কিছু বললাম না হয়তো রাগ করে আছে । আচ্ছা ও তো রাগ করার কথা না । রুমে গিয়ে ওয়াশ রুমে থেকে ফ্রেশ হয়ে রুমে গেলাম ।
মিম বললো ,
---টেবিলে আসেন ভাত খেতে ।
---আচ্ছা তুমি যাও আমি একটু পর আসি ।
এই বলে অফিসের কাজ টা শেষ করলাম ।
অত্যঃপর খেতে গেলাম ।
ভাত খাচ্ছি হঠাৎ মিমের কথায় চমকে উঠলাম ।
---ওই মেয়েটা কে । ( মিম )
---কোন মেয়েটা  ( নাসির )
---ওই নেকামি করবেন না কিন্তু ।
---আরে সত্যি বলছি কোন মেয়েটা ।
---আজকে দুপুরে ফোনটা রিসিভ করেছিল ।
বুঝতে পারলাম এই জন্য আজকে রাগ করেছে ।
---আরে আজকে দুপুরে একটা মিটিং ছিল তাই ফোনটা রেখে চলে গিয়েছিলাম । আমাকে স্যার একটু আগেই যেতে বলেছিল  আর তার পরে মিটিং শুরু হওয়ার পর মনে হলো আমার ফোনটা রেখে আসছি ।
---ওই আপনে সাত পাঁচ চৌদ্দ বোঝাচ্ছেন হ্যাঁ ।
---আরে না সত্যি বলছি । ওই মেয়েটা আমার কলিগ ।
---কলিগ নাকি অন্য কোন সম্পর্ক আছে ।
---আরে মিম বুঝতে পাচ্ছো না । আমি কী ঘরে সুন্দরী বউ রাইখা আর একটা মেয়ের সাথে প্রেম করতে যাবো ।
---থাক থাক আর পাম মারতে হবে না ।
---আরে পাম মারতেছিনা সত্যি ।
---হুমমম আর এরকম যেন না হয় ।
---ওকে জান ।

খাওয়া দাওয়া শেষ করে  একটু রেশ নিচ্ছি ।
মিম বললো ,
---কাল তো অফিস ছুটি যদি কাল কাজ না থাকে আমাকে নিয়ে আমাদের বাড়িতে যাবে । মিম
---না মানে একটু কাজ আছে । সামনে সপ্তাহ দুই দিন ছুটি আছে শত্রুবার আর শনিবার ছুটি ওই দিন নিয়ে যাব কেমন ।
---আপনার ইচ্ছা যখন সময় হয় তখন যাব ।
---আরে বাবা রাগ করছো কেন ।
---রাগ করি নাই ।
---আমার কাল কে একটু কাজ আছে যাও কথা দিলাম নিয়ে যাব সামনে সপ্তাহ ।
---ওকে ।
---তাইলে একটু হাস না ।
---হিহিহি ।
---এভাবে কেউ হাসে । হাস না জান ।
মিষ্টি একটা হাসি দিল মিম ।
---ওই আপনে আমার কাছে আসবেন না কিন্তু ।
---হুম ।
---আমাকে জরিয়ে ধরছেন কেন হ্যা ।
---তাইলে কাকে ধরব হ্যা ।
---ওই কলিগকে ধরেনগা ।
---তাই লে আমি গেলাম ।
---গেলে হাত ভাংগা রুমে বসে রাখব হ্যা ।
---ও মা এটা দেখি ডাকাত মাইয়া গো ।
---হু আমি ডাকাত ।

সকালে মিমের ডাকে ঘুম ভাংলো ।
---নামায পড়তে যান ।
---আর একটু ঘুমাই না প্লিজ ।
---ওই উঠবেন কী নাকি পানি ঢেলে দিব ।
---ওই না দিয় না ।
---এই আপনে কি করছেন ছাড়েন নামাযের সময় কিন্তু যাচ্ছে ।
---একটু ।
---না আর হবে না যান ব্রাশ করে ওযু করে নামায পড়তে যান ।
অত্যঃপর নামায পড়তে গেলাম ।
নামায কালাম পড়ে কোরআন তেলোয়াত করলাম । তার পর বাসায় গিয়ে শুয়ে পরলাম ছুটির দিন তো তাই আজকে একটু বেশি ঘুমাবো ।
অত্যঃপর ফোনের রিংটোনে ঘুম ভেংগ্গে গেল । দেখি মিম বললো ,
---আমি দেখি কে ফোন দিল আপনি ঘুমান । ( মিম )
---ওকে ( ঘুম চোখে বললাম । )

চলবে দ্বিতীয় পর্বে ।



লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম ( মুসাফির )

অভিমানী বউ

পর্বঃ দ্বিতীয় ( ২য় )

লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম ( ক্ষুদ্রে লেখক )



---হ্যালো । ( মিম )
---নাসির । ( মিষ্টি )
---না । আপনি কে ।
---আমি মিষ্টি । কেন নাসির কী আপনাকে কিছুই বলে নাই ।
---না মানে অনেক কিছু বলেছে । ( মন খারাপ করে )
---আচ্ছা আপনার কন্ঠ হঠাৎ চেন্জ হয়েগেল কেন ।
---না মানে কই চেন্জ হলো এইতো ঠিক আছে ।
---ও ।
---তা কথা বলবেন ওনার সাথে ।
---হুম দিলে তো ভালো হয় ।
---আচ্ছা আপনি লাইনে থাকেন আমি দিচ্ছি ।

মিম মাথায় হাত বিলিয়ে দিয়ে বলল ,
---এই যে শুনছেন । ( মিম )
---হুম কি হয়ছে । ( ঘুম চোখে বললাম )
---আপনার সাথে কথা বলবে ।
---কে ।
---মিষ্টি নামে একজন ।
---ও আচ্ছা দাও ।
---এই নিন ।
ফোনটা দিয়ে চলে গেল ।
আচ্ছা মিম কী কাঁদছে নাকি । নাকি মন খারাপ করেছে । ওর চোখের কোণে কি যেন চিক চিক করছে ।
ঘুমের বারে দেখছি নাকি সত্যি ।
ফোনটা কানে নিয়ে এগুলো ভাবছি ।
হঠাৎ মিষ্টির কথায় ভাবনায় ছেদ পরল ।
---কি মশাই ঘুম কি ভাংছে নাকি ঘুমিয়ে আছেন এখনো । ( মিষ্টি হেসে হেসে বলল )
---না মানে হ্যা ।
---কি বলছো । এখনো ঘুমাইতাছো নাকি ।
---না ।
---মনে আছে কি আজকের কথা কি ছিল ।
---হুম ।
---ওকে তারাতারি আসবে কিন্তু ।
---ওকে আল্লাহ হাফেজ ।
এই বলে ফোনটা রেখে ওয়াশ রুমে গিয়ে গোছল করে ।
খেতে গেলাম ।
দুজনে খেতে লাগলাম । মিমের হাতে রান্না অনেক সুন্দর খেতেও ভালো লাগে । আমার বউ বলে বলছি তা না আসলেই মিমের রান্নাটা অনেক ভালো ।
আমি ভাত খাচ্ছি ।
আজ দুজনে কোন কথা বলছি না । আজকে মিম চুপ চাপ কেন । ও তো চুপ চাপ থাকার মেয়ে না ।
মিম খেতে খেতে বলে ফেলল ।
---ওই মেয়েটা কি সেদিন ফোনটা ধরে ছিল ।  ( মিম )
---না মানে । ( নাসির )
---কী না মানে না মানে বলছেন হ্যা বলেন তো যা বলবেন সব সরাসরি বলবেন হ্যা । ( একটু রাগি কন্ঠে বলল মিম )

আমি ভাবতে পারি নাই মিম এ কথা বলতে পারে । আমি আর খেতে পারলাম না । এ্যাটো করে ভাতের ভেতর হাত ধৌয়ে ফেললাম । ওখান থেকে চলে এলাম বেড রুমে । ওখান থেকে এসে রুমে এসে গা টা এলিয়ে দিয়ে শুয়ে পরলাম ।
কিছুখন পর দেখলাম মিম রুমে এলো ।
এর চোখটা কেন যেন লাল হয়েছে । হয়তো কান্না করেছে ।
ও এসে আমার পাশে বসে পরল ।
মিমের দিকে তাকালাম দেখি মাথা নিচু করে আছে ।
এর ঠোঁট কাঁপছে হয়তো কিছু বলতে চাচ্ছে । কিন্তু বলতে সাহস পাচ্ছে না ।

আমি জানি ও কথা গুলো কি বলেছে নিজেও জানে না । হয়তো ও চাই আমি ওকে ছাড়া কাওকে কারও সাথে কথা না বলি ।
অত্যঃপর কিছুখন পর ওয়াশ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়েনিলাম ।
রেডি হচ্ছি মিষ্টির সাথে আজ শপিং করব কিছু তাই । আমি যেতে ইচ্ছুক না জোর করে বাধ্য করল ।
আয়নার সামনে দাড়িয়ে আছি চুল আচঁরেতেছি বুঝতে পারলাম ও আমার পিছনে আছে ।
আমাকে কিছু বলতে চাচ্ছে কিন্তু আমি তা চাচ্ছি না ।
রেডি হয়ে বের হচ্ছি তখন ওকে বললাম ,
---দুপুরে খেয়ে নিও আমি দুপুরে বাহিরে খেয়ে আসবো ।
---কথা বললোনা মাথা নেড়ে হ্যা বৌধক সূচক করল ।
---আল্লাহ হাফেজ ।।।

আমি মিমের দিকে একনজর তাকিয়ে দেখলাম ওর চোখের কোণে মেঘ জমে আছে আর ওর ঠোঁট কাঁপছে । কিছু বলতে যাবে তখনি আমি বের হয়ে গেলাম । 



চলবে পরবর্তী পর্বে ।




লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম ( বখাটে ছেলে )

অভিমানী বউ

পর্বঃ তৃতীয় ( ৩য় )

লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম (ক্ষুদ্রে লেখক)



আজ মিষ্টির জন্য মার্কেটে যাচ্ছি । মিষ্টির জরাজরিতে যেতে হচ্ছে ।
সিরাজগঞ্জ মার্কেটের দিকে গন্তব্য ।

ঘর থেকে বের হয়ে সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাচ্ছি । হঠাৎ মনে হল আমি কিছু ভুল করে ফেললাম নাতো । আমি মিমের সাথে এরকম না করলে হতো হয়তো মেয়েটা অনেক কষ্ট পাচ্ছে । মিম তো আমার কাছে এসেছিল কিন্তু আমার কাছে সাহস করে বলতে পারে নাই । ধ্যাত আর ভাবতে পারছিনা ।

---আরে নাসির সাহেব কি ভাবছেন সিঁড়ির উপর দাড়িয়ে । ( পাশের রুমের ভাবি )
---না মানে কিছুনা না । কোথায় যাবেন ভাবি । ( নাসির )
---এই তো একটু মার্কেটে যাবো । আপনি কোথায় যাবেন ।
---ও আমিও মার্কেটে যাবো ।
---তা ভাবীর জন্য মার্কেট করতে নাকি । ( হাসি দিয়ে )
---না ভাবি । একটা বন্ধুর জন্য যেতে হচ্ছে । অবশ্য যেতে চাইছিলাম না অবশ্য জরাজরিতে যেতে হচ্ছে ।

কিছুখন পর সিঁড়ি দিয়ে নেমে এখন দাড়িয়ে আছি গাড়ির জন্য ।
আমি বললাম ,
---ভাবি কীসে যাবেন সিএনজি নাকি অটোরিক্সায় । (নাসির)
---হুম যেটা আপনার ভালো হয় সেটাই যাওয়া যাক । (ভাবি)
---আচ্ছা সিএনজি তে যাওয়া যাক কেমন ।
---আচ্ছা ।

সিএনজি দেখে হাত তুলে নারালাম ।
আমি ,
---এই সিএনজি সিরাজগঞ্জ যাবে । (নাসির)
---স্যার কয়জন যাবে ২ দুজন । (সিএনজি ওয়ালা ভাই)
---হুম ২জন যাবো ।
---আচ্ছা উঠুন ।

---ভাবি আসেন । (নাসির)
---ওকে । (ভাবি)

ও ভাবির তো পরিচয় তো দেয়নি ।
এই ভাবি হলো আমার পাশের রুমে থাকে । নাম হলো মোছাঃ মারজিয়া বেগম তার স্বামী নাম মোঃ এনামুল হক সায়েম । তাদের ছোট একটা ফুটফুটে বাচ্চা আছে ।

---ভাবি আপনার ছেলেকে কোথায় । (নাসির)
---ও ওর আব্বুর সাথে কালকে ফুপ্পির বাসায় গেছে । (ভাবি)
---ও । তা ভাইয়ার চাকরি কেমন চলছে ।
---এই তো ভালো তোমার ।
---ইনশা আল্লাহ অনেক ভালো চলছে ।
---আচ্ছা নাসির সাহেব আপনার বাচ্চার কাচ্চার খবর কী , হবে কী নাকি আরও কিছুদিন দেরি হবে । ( দুষ্টুমি করে )
---আরে ভাবি আমার মনে হয় আমার বাচ্চা কাচ্চা হবে না । ( নেকামি কন্ঠে বললাম )
---হা হাহা হাহা । আরে আমি কী তোমার কথা বলছি । ( হেসে হেসে )
---ও তাই বলেন । আমি তো মনে করছি আমার ই নাকি ।

ভাবি ও আমি দুজনে হাসছি ।
হঠাৎ ব্রাইভেট এর শব্দ । ফোন বের করে দেখি মিষ্টি ফোন দিছে ।

---হ্যালো । ( নাসির )
---কোথায় তুমি । ( মিষ্টি )
---এইতো আর পাঁচ মিনিট লাগবে আসতে ।
---আমি বিগ বাজারে সামনে দাড়িয়ে আছি তুমি আসো ।
---আচ্ছা ওকে ।

এই বলে ফোনটা রেখে দিলাম পকেটে ।

---কে ফোন দিয়ে ছিল । ভাবি নাকি । ( ভাবি )
---না এক বন্ধু । ( নাসির )
---ও ।


---আচ্ছা ভাইয়া ওই মার্কেটে থামিয়ে দিয়েন । [ হাত দিয়ে ইশারায় বলে দিলাম ] ( নাসির )
---আচ্ছা ঠিক আছে স্যার । ( সিএনজি ওয়ালা ভাইয়া )



সিএনজি থেকে নেমে ভাড়াটি দিলাম ।


---আরে কি করছো নাসির সাহেব । ( ভাবি )
---আরে কিছু না ।

ভাবি দিতে চাইল কিন্তু আমি দিতে দিলাম না ।
---এটা ঠিক হলো না কিন্তু । ( ভাবি )
---আরে ভাবি কী বলেন । আমি আপনার ছোট ভাই না । ( নাসির )
---যা দুষ্ট ।

একটু খানি এগিয়ে গিয়ে মিষ্টির কাছে গেলাম ।

---আচ্ছা নাসির উনি কে । ( মিষ্টি )
---আমার ভাবি । ( নাসির )
---মানে ।
---মানে পাশের বাসায় থাকে ।
---আমি মানসুরা রহমান মিষ্টি । আমি আর নাসির একই অফিসে চাকরি করি । ( মিষ্টি )
---আমি মারজিয়া বেগম । ( ভাবি )
---হুম ভালো । আসেন মার্কেটে যাই ভাবি ।
---না আমার কাজ আছে । ( ভাবি )
---আচ্ছা নাসির তোমরা থাক আমি যাই কাজ আছে । ( ভাবি )
---ওকে ভাবি ।
---আচ্ছা বাসায় এসো একদিন চা খেয়ে যাবে ।
---ইনশা আল্লাহ যাব ।

এই বলে বিদায় নিয়ে দুজন মার্কেটে গেলাম ।


---আচ্ছা ছেলেদের জন্য কি কেনা যায় বলত । ( মিষ্টি )
---হুম প্যান্ট টি শ্যাট আর পান্জাবী এই গুলি আরও কিছু । ( নাসির )
---ও আচ্ছা চলো ঘুরে ঘুরে দেখি ।

কিছুখন দেখার পর ,
---ওই দেখ নীল শাড়িটা দেখতে  অনেক সুন্দর । ( নাসির )
---হুম ওয়াও ।

---ভাইয়া ওই ২টি নীল শাড়িটা প্যাকেট করেন তো ।
---আরে দুটি কেন ।
---এমনি ।

শপিং করে বিকেল হয়ে গেল । সব কিছু দুটি করে কিনেছে ।

দুজন এখন রেস্টুরেন্ট এ বসে আছি ,
আমি ভাবছি মিম কি দুপুরের খাবার খেয়েছে নাকি এখন খায়নি । আমি না বলা পর্যন্ত ও খায় না ।

---কি খাবে ।
মিষ্টির কথায় চমকে উঠলাম । ( মিষ্টি )
---ও । ( নাসির )
---বলছি কী খাবে ।
---তোমার ইচ্ছা ।

মেনু দেখে মিষ্টি অর্ডার দিল ।
---ভাইয়া যে গুলি বললাম এই গুলি দিয়ে জান ।
---ওকে ম্যাডাম । ( লোকটি )

---এই নাসির কি ভাবছো । কিছু হয়েছে । সেই কখন থেকে কি যেন ভাবছো । আচ্ছা সেই সিএনজি থেকে নামার পর থেকেই কিছু একটা ভাবছো ।
---না মানে ।
---বাসায় কোন সমস্যা হয়েছে । আমি বললাম তোমাকে যে ভাবি কেউ সাথে নিয়ে আস ।
---আরে না । কিছুই হয়নি ।
---আরে তাইলে শরীর খারাপ লাগছে নাকি ।
---না শরীর ঠিক আছে ।
---তাইলে খাও । খাবার সামনে নিয়ে কিছু ভাবতে নেই ।
---আচ্ছা ঠিক আছে ।
---আচ্ছা আমি খাইয়ে দেই ।
---না থাক আমি নিজেই খেতে পারব ।
---আচ্ছা শুরু করা যাক ।
---ওকে ।

আমি খাচ্ছি মাঝে মাঝে ওর দিকে তাকায় । দেখি ও আর আমার দিকে তাকিয়ে থাকে আবার মাঝে মাঝে কি যেন মনে মনে বলে তার পর হাসে ।

খাওয়া দাওয়া শেষ করে ।
মিষ্টি বলল ,
---রাতে কিন্তু খেয়ে যেতে হবে ।
---না আর একদিন গিয়ে খাব ।
---ওকে ।
---আমার একটু তারা আছে আজকে উঠি ।
কেমন চোখে মিষ্টি তাকালো আর বলল ।
---ওকে ।
এই বলে বিলটা দিয়ে বের হলাম । এখন সূর্য পশ্চিম আকাশে লুকাচ্ছে ।

---আচ্ছা কাল দেখা হবে ।(মিষ্টি)
---ওকে ।

এই বলে বাসার দিকে রওনা দিলাম ।
বাসার কাছে এলাম আজান দিল । ভালো হলো নামায টা আদায় করে আসি ।

সিঁড়ি দিয়ে সোজা ঘরের দিকে গেলাম ।
কলিং বেল বাজালাম ।
কোন উত্তর নেই ।
কিছুখন পর ।
আবারও বেল বাজালাম ।
না হলো ।

ওহ্ সিট বাহিরে থেকে দরজা লক ।

কোথায় গেল মিম মানে আমার বউ ।।


চলবে

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ