āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧍⧧ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4727

口"কৃত্তিম ভয় প্রদর্শন এবং ভয়াবহ পরিস্থিতি"口

পাশের বাসায় ছোটখাটো একটা অনুষ্ঠান। বেশ কয়েকটা মুরগী জবাই করে দিয়ে ইচ্ছে করেই হাতে এক আধটু রক্ত লাগিয়ে নিলাম। বাসায় হন্তদন্ত হয়ে এসে বউকে হাত দেখিয়ে বললাম- দীপা তাড়াতাড়ি সাবান দেও হাত ধুবো, আমাকে পালাতে হবে, যতক্ষন না পরিস্থিতি ঠান্ডা হয় ততক্ষন বাইরেই থাকবো, রাগের মাথায় কেনো যে এই কাজ করলাম।

চোখ দুটো এত্তবড় করে দীপা বলছে- "কি...  তু তু তুমি খু খু খুন.... " - এই বলে সাথে সাথে অজ্ঞান।

জামাতেই রক্ত মুছে অনেক্ষন ডাকাডাকি আর চোখে মুখে পানির ছিটা দিতেই দীপার জ্ঞান ফিরলো।
.
দীপার বান্ধবি তার ছয় মাসের ছেলে রাফসান সহ বেড়াতে এসেছে। আমি রাফসানকে নিয়ে খেলছি। কোলের মধ্যে নিয়ে উপরে ছুড়ে দিচ্ছি আবার কোলের মধ্যে নিচ্ছি। অনেক বাচ্চারা এতে মজা পায় কিন্তু এই পিচ্চি একটু একটু ভয় পাচ্ছে। একবার একটু বেশিই উপরে ছুড়েছি পিচ্চিটাকে। পিচ্চির শ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে ভয়ের চোটে। বাপজান, সোনা, ধন ইত্যাদি ইত্যাদি বলার পর পিচ্চি নিঃশ্বাস নিতে পারছে কিন্তু পুরা ভলিওমে কাঁদছে।
.
শশুরবাড়ির ঘটনা। আমার শ্যালিকা রীপা খুব ব্রেলিয়ান্ট এবং ঠান্ডা প্রকৃতির। দীপা খেতে ডাকলো ওকে। আর আমি তাড়াতাড়ি গিয়ে ওর দরজার পাশে লুকিয়ে থাকলাম। ও বের হওয়ার সাথে সাথে বিকট আওয়াজ করে চমকে দিলাম। এতটা চমকে যাবে ভাবিনি, তিন মিনিটের মত চুপ হয়ে ছিলো আর গলায় হাত বুলাচ্ছিলো। ঠান্ডা পানি খাওয়ার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আসলো।
.
বাইক নিয়ে বাসা থেকে বের হলাম। বের হয়েই দেখি কাজিন হেটে হেটে আসছে, ক্লাস সিক্সে পড়ে ও। আমি আস্তে আস্তে তার দিকে যাচ্ছি আর পিকাপ বাড়া কমা করছি। আর বলছি- এই লাগায় দিলাম এই লাগায় দিলাম। ও খুব সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে যে কোনদিকে দিয়ে যাবে সে ডান না বাম দিক দিয়ে। এরকম করতে করতে আমিও সিদ্ধান্তহীনতায় পড়লাম। ভুল বুঝাবুঝিতে তার পায়ে আস্তে করে ধাক্কাই মেরে দিলাম। আস্তে করে ও পড়ে গেলো আর হাটুতে প্রচন্ড ব্যাথা পেলো। আমাকে যা ইচ্ছে বলে বকা দিচ্ছে মনে মনে।
.
আরেক কাজিনকে সাইকেল চালানো শিখাচ্ছি। আমি পিছনের অংশটা ধরে আছি আর ও ঠাক ঠাক করে প্যাডেল মারছে। এমন সময় আমি সাইকেল ছেড়ে দিলাম, সে দুইবার প্যাডেল মেরে হুমড়ি খেয়ে পড়ে গেলো। তিন চার জায়গায় কেটে গিয়ে চুইয়ে চুইয়ে রক্তক্ষরণ হতে লাগলো।
.
রাতের বেলায় বন্ধুর সাথে হাটছি। সামনে একটু ঝোপঝাড় এর মত আর আমি চিৎকার করে বলছি দোস্ত সাপ সাপ। এই বলে পিছনে চলে আসলাম। এই সালা যে এত ভয় পাবে কে জানে! ওরে বাপরে বলে আমারে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে ছিলো।
.
পুকুরে গোসল করছি। পাশের বাসার ওয়ানে পড়া ছেলেটা সাঁতার পারেনা, শুধু শুধু ঝাপাঝাপি করছে। ওর কোমড় ধরে বলছি নে সাঁতার কাট।  পাঁচ মিনিট এমন করতে করতে একটু গভীরে চলে এসেছি।  গভীর থেকে পাড়ের দিকে তাকে ছেড়ে দিলাম। দিক বিদিক হারিয়ে সাঁতার না কাটতে পেরে এক বালতি পানি খেলো।
.
উপরের মত ঘটনাগুলি আমাদের সাথে প্রায়শই হয়ে থাকে। এটা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ এবং আফসোস এর তা কেবল ঘটনার শেষ প্রান্তেই বোঝা যায়। অনেকে তেলাপোকা, থ্রিডি ভিডিও, হটাৎ ইলেক্ট্রিসিটি চলে যাওয়া ইত্যাদিতেও অনেক ভয় পায়। কেননা সবার হার্ট শক্তিশালী না। আমার এক বন্ধু রক্ত পরীক্ষা করবে, আঙুলে সুঁচ ঢুকিয়েছে আর এক ফোটা রক্ত দেখার সাথে সাথে মাথা ঘুরে পড়ে গেছে। এমন অনেকভাবে আমরা অনেককে ভয় দেখিয়ে থাকি যেটা মোটেও ঠিক না। ভূতের ভয় দেখাতে কাল্পনিক অনেক কিছুও করে থাকি। তাই বলছি এমন ভয় দেখাবার আগে অবশ্যই ভাববেন যে সে ভয়টা নিতে পারবে কিনা।
.
ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন উপরের বিষয়গুলো একটু এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন না হলে হটাৎ করে একটা বড় কিছু হয়ে গেলে আফসোসের শেষ থাকবেনা।

-αмιм αнѕαη

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ