অভিমানী বউ
।
পর্বঃ ষষ্ঠ (৬ষ্ঠ)
।
।
।
মিম ফোনটা রেখে কান্না করতে করতে রুমে চলে যাচ্ছে ।।।
আমি পিছন থেকে বললাম ,
---এই মিম কি হয়েছে । আর কোথায় যাচ্ছো । (হাতটা ধরে)
---আমার হাতটা ছাড়ো বলছি ।
---না । আগে বলো কি হয়েছে ।
---সব কথা কি তোমাকে কৌফোত দিতে হবে নাকি । ছাড় বলছি ।
(মিম তার হাতটা হ্যাঁচকা টানে ছাড়িয়ে নিয়ে রুমে চলে গেল)
রুমে গিয়ে লক করল ।
আমি পিছু পিছু গিয়ে ব্যর্থ ।
---মিম দরজাটা খোল । খোল বলছি ।
অনেকখন চেষ্টা করলাম সব ব্যর্থ ।
ধ্যাত কি হলো বুঝতে পারলাম না ।
আমি আর ভেবে কিছু পেলাম না ।
আচ্ছা মিম তো কিছু করে ফেলবেনা তো ।
।
এই প্রথম কোন মেয়ের জন্য কাঁদছি ।
।
এতো টেনশন আর ভালো লাগে না । আমি গিয়ে সোফায় বসলাম ।
এখানে একটু শুয়ে পরলাম পাশে একটা রুম ছিল সেখানে গেলাম না ।
আচ্ছা মিমের যদি কিছু হয় তাইলে আমার কি হবে । এগুলো ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম ।
।
সকালে কারও ফোনে ঘুম ভেংগ্গে গেল ।
।
---হ্যালো । (ঘুম চোখে)
---আজ অফিসে আসবে না । (মিষ্টি)
---হুম ।
---ওকে তারাতারি আসবে কিন্তু ।
---ওকে আল্লাহ হাফেজ ।
এই বলে ফোনটা টেবিলে রেখে ওয়াশ রুমে গোসল করতে গেলাম ।
।
ওহ্ মাই গড ১০ টা বাজতে ১৫ মিনিট বাকি ।
।
ওহ্ মিম কোথায় ওতো এই ঘরে ছিল ।
আমি মিমকে খুঁজতে লাগলাম । কোথাও নেই ।
যাবে কোথায় ও নাকি বাড়িতে চলে গেছে ।
ঘড়ির দিকে তাকাতে দেখি আর ৫ মিনিট বাকি ।
ধ্যাত আর ভালো লাগেনা ।
রুম থেকে বের হয়ে যাচ্ছি হঠাৎ চোখটা বালিশের কাছে আটকে গেল । ওটা কি । আচ্ছা ওটা কি ডির্বোস পেপার । বুকের বাম পাশে কেমন করে উঠল ।
পা আর চলছে না জর বস্তু হয়ে গেছে ।
তবুও এগিয়ে গেলাম গিয়ে দেখি ।
এটা কি । ঠাস করে বসে গেলাম ।
লেখা ,
।
শোন নাসির আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি আমার জীবন থেকেও বেশি ।
কিন্তু তুমি এতোটা নিচ আমার জানা ছিল না ।
আমার অনেক স্বপ্ন ছিল তোমাকে নিয়ে কিন্তু তুমি এরকম আমার জানা ছিল না ।
থাক আর বলতে চাই না । শুধু এইটুকু আমি তোমার কাছে চাই । তুমি ভালো থেকো আর নিজের খেয়াল রাখ ।
আর একটা কথা আমি কিন্তু তোমার মত সার্থপর নই আমি তোমার আছি তোমারই থাকব ।
যদি কোন দিন নিজেকে ভালো করতে পার তাইলে আসবে আর তা ছাড়া আসবে না ।
আমি জানি এইটা পড়ার পর কি হবে । কিন্তু তুমি বল কোন বাঙ্গালী নারী কী থাকতে পারবে না । সেরকম আমিও পারি নি ।
আর একটা অনুরোধ প্লিজ তোমার যত্ন নিয়ো আর যদি তোমার কিছু হয় তাইলে আমি বাঁচতে পারব না ।
---ইতি মিম
।
আর চোখের পানি আটকাতে পারলাম না ।
।
আরে তুমি যদি আমার কিছু হলে বাঁচবে না তাইলে চলে গেল কেন ।
।
আরে তুমি সব কিছু না শুনে চলে গেলে । ভালো থেকো ।
।
ঘড়ির দিক তাকালাম ১০ টা ২০ মিনিট বাজে ।
ফোনটা বের করে কল দিলাম । ফোনটা বন্ধ ।
।
অফিসের দিকে রওনা দিলাম । চাকরি করতে না কিছুদিনের জন্য ছুটির জন্য ।
অত্যঃপর ।
---স্যার আসতে পারি । (নাসির)
---আরে নাসির সাহেব এসো । আরে আজকে এত লেট কেন । (স্যার)
---একটা সমস্যায় ছিল তো তাই । স্যার যদি কিছু মনে না করেন তাহলে একটা কথা বলতে চাই ।
---আরে তোমাকে এরকম দেখাচ্ছে কেন । হ্যা বলো ।
---না মানে আমাকে ১ সপ্তাহ ছুটি দিতে হবে । (মাথা নিচু করে)
---১ সপ্তাহ কেন । আর এতো দিন কেন । আর এতোদিন ছুটির নিয়ম নাই ।
---হ্যা স্যার তা ঠিক যদি আমাকে দিতেন অনেক উপকার হবে ।
---ওকে but তোমাকে বাসায় থেকে কিছু কাজ করতে হবে ।
---ধন্যবাদ স্যার ।
---স্বাগতম নাসির সাহেব ।
।
ওখান থেকে সোজা চলে এলাম বাসায় ।
বাসায় এসে টেবিলের কাছে দেখতে পেলাম আর একটা কাগজ ।
কাগজে লেখা ,
।
আমি জানি আজকে অফিসে কাজ করতে পারবে না । তাই এই সব রান্না করে রেখে গেলাম । যদি আমাকে ভালোবাসো তাহলে প্লিজ খেয়ে নাও ।
আর নিজেকে কষ্ট দিওনা না । দোয়া করি ভালো থেকো ।
---ইতি মিম
।
আবার চোখের পানি আটকাতে পারলাম না ।
খেয়ে নিলাম ।
এখন শুয়ে আছি । খুব মনে পড়ছে তোমাকে মিম ।
বাসায় আসার সময় একটা গোল্ড লিফের প্যাকেট কিনে এনেছি ।
।
সবাই বলে সিগারেট খাইলে নাকি কষ্ট গুলি ভুলে থাকা যায় তাই খাব ।
জীবনে সিগারেট খাওয়া তো দূরে থাক সিগারেটের ধোয়া পর্যন্ত সহ্য করতে পারি নি ।
একটা খেতে লাগলাম প্রথমে অনেক কষ্ট হচ্ছে কাঁশি আসছে ।
অভাবে ২টা খেলাম ।
এখন কষ্ট গুলি নিকোটিনের ধোয়ায় সাথে মিশে যাচ্ছে ।
।
এভাবে কেটে গেল দিনটা এখন আর সিগারেট খেলে কষ্ট হয়না কাঁশি না এখন ভালো লাগে ।
।
কিছু অফিসের কাজ করি চাকরিটা ধরে রাখার জন্য আর নিয়মিতো ২ প্যাকেট সিগারেট খাই । এভাবে কাটতে থাকে সময় ও দিন ।
আজকে মিমকে অনেক মনে পড়ছে ।
ফোনটা বের করে ফোন দিলাম ।
এক বার দিলাম ধরল না ।
দ্বিতীয় বার ধরল ।
---হ্যালো ।
---ফোন দিছো কোন কারনে ।
---এমনি কেন বউকে ফোন দিতে কোন কারন লাগে নাকি ।
---আমি তোমার বউ না যাও ওই মিষ্টির কাছে ।
---কি বলছো এই সব ।
---ফোনটা রাখ বলছি ।
---না ।
---হ্যালো , হ্যালো ।
।
মনটা খারাপ হয়ে গেলো ।
দিনটা অনেক কষ্টে কাটলো ।
অফিসের কিছু কাজ করে সিগারেট খাচ্ছি ।
এভাবে কেটে গেল কয়েক দিন ।
এর মধ্যে আমার অনেক পরিবর্তন হয়েছে । সিগারেট খাওয়ার মানুষের সাথে ভালো লাগে আমারও ওর মত কোন কষ্টকে নিকোটিনের ধোয়ায় উড়িয়ে দিচ্ছে ।
এর মধ্যে মিষ্টি অনেক ফোন দিয়েছিল ।
।
আমি মিমের সাথে অনেক যোগাযোগ করতে চাইলে তা মিম করে নাই ।
ফোনটা কানে নিয়ে ধরে রাখে তার পর ফোন কেটে দেয় ।
।
।
---আরে আপনি নাসিরের স্ত্রী মিম না হ্যা । (মিষ্টি)
---হ্যা , আপনি কে । (মিম)
---আমি মিষ্টি , আমি আর নাসির একই অফিসে চাকরি ।
---আপনি তাহলে মিষ্টি । আপনার পাশে উনি কে ।
---আমার হাসবেন্ট ।
---তাইলে সেদিন যে বলেছিলেন আপনার আর নাসিরের বিয়ে ।
---আরে আপনি তো পুরাটা না শুনে ফোনটা কেটে দিলেন ।
---ওহ্ মাই গড ।
---কি হয়েছে ।
---না কিছু না ।
---আচ্ছা থাকেন আমি যাই ।
---ওকে আল্লাহ হাফেজ ।
এই বলে মিম নাসিরের বাসায় যায় কিন্তু বাসায় তালা কেন।নাসির কোথায় ।
।
চলবে সপ্তম পর্বে এবং শেষ পর্ব ।
।
লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম (বখাটে)
অভিমানী বউ
।
পর্বঃ সপ্তম (৭ম) (শেষ পর্ব)
।
।
।
এই বিকালে ঘর লক করে কোথায় গেছে । সেদিন পুরো কথাটা না শুনে অনেক বড় ভুল করেছি এ ভুলের শেষ নাই । নাসির তো অফিস থেকে ছুটি নিয়ে এসেছে ।
এখন আমি কি করি ।
ফোনও সাথে আনিনি ।
আরে ওর তো কিছু হয়নি ।
এগুলি আমি কি ভাবি ।
ওখান থেকে মিম সোজা মিমের বাড়ি গেলো ।
।
।
এদিকে নাসির বসে আছে যমুনা ব্রিজের পাশে ।
---নাসির সাহেব এতো কিভাবেন এখানে অবেলায় বসে । নাসির সাহেব বাড়ি যাবেন না । (ভদ্র লোক)
।
পিছনে ফিরে তাকালাম ।
এক ভদ্রলোক । উনি পাশের বাড়ি থাকে ।
---না ভাই কিছু না । পরে যাব আপনে যান । (নাসির)
---কেন । চলেন না একসাথে যাই ।
---না একটু দরকার আছে তো তাই ।
---আচ্ছা তাহলে আমি যাই ।
এই বলে ভদ্র লোকটি চলে গেল ।
ইস ভদ্রলোকটি কত সুখী কোন টেনশন নাই ।
ভদ্রলোকটির দিকে তাকিয়ে এগুলি ভাবছি ।
হঠাৎ ফোনের ব্রাইভেট শব্দে ভাবনা গুলি ছেদ পরল । ফোনটা বের করে দেখি অচেনা নাম্বার ।
।
---হ্যালো (নাসির)
---কোথায় তুমি (মিম)
আরে এটাতো মিমের কন্ঠের মত ।
---আপনি কে ।
---আমি মিম ।
---ও তা কেন ফোন দিছো । ওহ্ বুঝতে পারছি তোমার দেওয়া হাত ঘড়িটার জন্য ফোন দিছো আমি ওটা ফেরত দিব । এখন তো যেতে পারব না কাল দিব ।
---ওই কি বললে তুমি আমি আমার দেওয়া হাত ঘড়িটার জন্য ফোন দিছি ।
---তাইলে কি জন্যে ফোন দিছো ।
---আগে বল কোথায় তুমি ।
---যমুনা ব্রিজের পাশে বসে আছি । কেন ।
---আমাকে ক্ষমা করা যায় না ।
---আরে কেন ক্ষমা চাচ্ছো আর কাঁদছো কেন ।
---ওই একদম নেকামি করবা না ।
---আরে আমি নেকামি করছি না ।
---আচ্ছা তুমি তোমার জিত নিয়ে থাক আমি মরে যাচ্ছি ।
---আরে কি বল তুমি এইগুলা ।
---আমি জানি তুমি আমাকে ক্ষমা করবে না । ভালো থেকো আর পারলে আমায় মাফ করে দিয়ো ।
---এই ১ মিনিট ।
---কি , বল ।
---তুমি কোথায় এখন ।
---কেন । আর আমি কোথায় তা জেনে তা তুমি কি করবা । (কান্না করতে করতে)
---আরে বল প্লিজ ।
---ছাদে ।
ওহ্ মাই গড ।
---ও আচ্ছা রুমে যাও ।
---না আমি যাব না । আর শোন আমাকে ক্ষমা করে দিও আমার বেঁচে থেকে কোন লাভ নেই ।
---ওই পাগলামী কর না ।
---আগে বল ক্ষমা করছো ।
---আরে প্লিজ পাগলামী কর না ।
---আমায় ক্ষমা করে দিয়ো । ভালো থেকো ।
।
এই মেয়েক দিয়ে কোন প্রকার বিশ্বাস নাই যখন তখন পাগলামী করতে পারে ।
---আচ্ছা যাও ক্ষমা করে দিয়েছি ।
---সত্যি বলছো তো ।
---হ্যা সত্যি বলছি ।
---তাহলে আমাকে এসে নিয়ে যাও ।
---আচ্ছা যাও কালকে নিয়ে আসবো ।
---না আজকে নিয়ে যাও ।
---না আজকে থাকো ।
---ওই আজকে নিয়ে যাবা কিনা বল ।
---না আজকে একটু কাজ আছে ।
---না তাহলে আমি কিন্তু...
---ওই চুপ আমি আসছি ।
।
এই বলে ফোনটা রেখে দিলাম ।
এই মেয়েকে দিয়ে বিশ্বাস নাই যখন তখন পাগলামী করতে পারে ।
এই বলে এখান থেকে বাসায় গেলাম । তার পর ফ্রেশ হয়ে রওনা দিলাম ।
।
রাস্তায় অনেক বার ফোনে কথা হল ।
অত্যঃপর
মিমদের বাসায় মানে শোশুর বাড়িতে পৌছে গেলাম ।
।
---দুলাভাই কেমন আছেন । (মিমের ছোট বোন)
---ভালো তুমি । (নাসির)
---ভালো । আরে দুলাভাই দাড়িয়ে আছেন কেন বসেন ।
---আরে বাবা কেমন আছো । আর হঠাৎ করে একটা তো ফোন দিয়ে আসবে না । (মিমের মা)
---ভালো আছি । আপনি কেমন আছেন আর আব্বা কেমন আছে । (নাসির)
---আমিও ভালো আছি আর তোমার শশুর তার এক বন্ধুর বাড়ি গেছে দাওয়াতে ।
---আম্মা মিমকে তো দেখতে পাচ্ছি না যে মিম কোথায় ।
---মিম এতখন ছাদে ছিল । তুমি আসার আগে মিমতো রুমে চলে গেলো । আচ্ছা তুমি থাকো । আমি ওকে পাঠিয়ে দিচ্ছি ।
---না থাক ডাকতে হবে না । আমি যাচ্ছি ।
---আচ্ছা তাহলে তুমি যাও । ফ্রেশ হয়ে নাও ।
---জ্বী আম্মা ।
।
এই বলে মিমের রুমে চলে গেলাম ।
।
---এই তুমি দরজা দিলে কেন । (মিম)
---(কথা বলছি না মিমের দিকে যাচ্ছি)
---এই কাছে আসবে না কিন্তু বলে দিচ্ছি ।
---এই কি বললে তুমি ।
।
দেওয়ালে দুহাত জাপটে ধরে ।
---কই কিছু না তো ।
---তাই ।
---হুম । ছাড় কেউ দেখে ফেলবে ।
---হাহাহা । দরজা তো বন্ধ ।
---ওই হাসছো কেন । কেউ খারাপ ভাববে তো ।
---আরে কেউ খারাপ ভাববে না । নিজের বউ এর কাছে হ্যা ।
---এই তুমি এটা কি করলে ।
---কই কি করলাম ।
---ঠিক আছে আমিও প্রতিশোধ নিব ।
---মানে ।
---আজকে চলো বাসায় ।
---হাহাহা ।
---এই একদম হাসবে না । আর হাসছো কেন ।
---কারণ আমি আজকে যাবো না ।
---ওই কি বললে আজকে যেতে হবে ।
---আজকে তো আসলাম ।
---তা হবে না । যেদিন দুজন এক সাথে আসবো তখন ।
।
হায়রে কপাল রে আজকে এসে আজকেই যেতে হবে ।
---ও আমি মনে করছি ।
---কিচ্ছু মনে করা লাগবে না । যাও ফ্রেশ হয়ে নাও খেয়ে রওনা হবো ।
।
কি আর করা অভিমানী বউ এর কথা না শুনলে আবার অভিমান করে বসবে ।
।
ফ্রেশ হয়ে খেয়ে নিলাম ।
।
অত্যঃপর বাসার দিকে রওনা দিলাম ।
মিমের মা বাবা মানে শশুর শাশুরী ও অনেক বলেছিল থেকে যেতে কিন্তু না থাকলামনা ।
।
অত্যঃপর মিমদের বাসায় থেকে রওনা দিলাম ।
।
সন্ধ্যায় বাসায় এসে পৌছালাম ।
বাসায় ঢুকে মিম বললো ,
---এই কি করে ফেলোছো ঘরটা । মনে হয় ঘরে একটা বলদ ছিল । (মুখটা বাঁকা করে)
---এই কি বললে আমি বলদ তাইনা ।
---ওই একদম কাছে আসবে না ।
---আচ্ছা দেখাচ্ছি ।
।
---এই অনেক হয়ছে এখন তো ছাড় বলছি । পরে কিন্তু পারবে না ।
---ওই কি বললে ।
---কই কিছু না ছাড় । এখন দুজন মিলে ঘরটা সাজায় ।
---জ্বী ম্যাডাম ।
।
এই বলে ঘরের কাজ করতে লাগলাম ।
।
অত্যঃপর দুজনে ঘরটা সাজিয়ে গুছিয়ে ফেললাম ।
।
।
---এই আজকে আমরা রাতে বাহিরে খাবার খাব ।
---ওকে ।
---তাহলে আমি খাবারের জন্য গেলাম ।
---ওকে যাও ।
।
এই বলে রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নিয়ে আসলাম ।
।
দুজনে খেতে লাগলাম ।
মাঝে মাঝে মিম আমাকে খায়য়ে দিচ্ছে ।
।
---এই ওঠো আজান দিছে ফ্রেশ হয়ে নামায পড়তে যাও ।
---একটু পরে যাই ।
---কি বললে ।
---কই কিছু না যাচ্ছি ।
---ওকে গুড বোকা বর । (নাক ধরে)
---হুম ।
---ওই কি কর ছাড় ।
।
আমি এখন নামায পড়তে যাচ্ছি ।
।
---এই যে নামায পড়ে আল্লাহুর কাছে একটা সুন্দর ফুটফুটে মেয়ে হয় এই দোয়া করবে ।
---আমিন । আল্লাহ যেন তাই করেন ।
।
।
সমাপ্ত
।
।
লেখকঃ নাসির ইসলাম মাহিম (বখাটে)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ