āĻŦুāϧāĻŦাāϰ, ⧍⧧ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4736

" দুরে যাওয়ার গল্প "
.
সকাল নয়টা ত্রিশ মিনিট।
.
হিমু প্রতিদিনের মত মকবুলের চায়ের দোকানে বসে পান চিবোচ্ছে। পানের পিক ফেলে একপাটি হলুদ দাঁত বের করে রুপার রুপ দর্শনের জন্য প্রস্তুতি নিলো।
.
রুপা উত্তরের গলিটা থেকে সাদা হলুদ ইউনিফর্ম পড়ে কলেজে যাচ্ছে। প্রতিনিয়তই সে এই দোকান টপকে যায়, আর হিমু রুপাকে দর্শনের এই সুযোগটাই নেয়।
.
এভাবে ছয় মাস কেটে গেলো , চোখে চোখে তাকানো আর মিষ্টি করে হাসি এর বাইরে হিমু কিছুই সুবিধে করে উঠতে পারেনি।
.
একদিন হিমু চায়ের দোকানে অনুপস্থিত। রুপা চিন্তায় পড়ে গেলো, সেও যে হিমুর প্রতি দুর্বল।  হিমু তার কাছে মনের কথাগুলো বললে সাথে সাথে হ্যা করে দিতো। কিন্তু এখন কি হবে তার হিমুর আজ কি হলো?  সে এলোনা কেনো আজ চায়ের দোকানে?
.
কলেজ শেষে চায়ের দোকানের মকবুল এর কাছে  শেষমেষ ঠিকানা যোগাড় করে সে হিমুর বাসায় চলে গেলো। পথিমধ্যে সে ভাবছে কিভাবে মনের কথাগুলো সে বলবে হিমুকে?  হিমু কতটা খুশি হবে? খুশিতে হাত চেপে ধরবে এটা সেটা, আরও কত কি...
.
ঠক ঠক ঠক...
.
হিমুর ছোট মেয়ে হিমাদ্রী দরজা খুলে দিলো।
হিমুর শিওরে বসে তার স্ত্রী নীলাদ্রী হিমুর মাথায় জলপট্টি দিয়ে দিচ্ছে, আর বলছে এত করে বললাম এই শীতে বাইরে বের হয়োনা....
.
হিমুকন্যা বলে উঠলো, আম্মু এক আন্টি এসেছে...
.
হিমু স্ত্রী দরজার কাছে এসে দেখলো কেউ নেই
.
অতঃপর কিছু চাপা কান্না এবং দরজা লাগানোর এবং বিছানায় ধপাস করে শোয়ার আর ফুপিয়ে ফুপিয়ে কান্নার আওয়াজ শোনা গেলো।
.
-আমিম এহসান

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ