আমার মিষ্টি পরী
লেখক----হুসাইন
রাস্তা দিয়ে হাঁটছি আর ফেবু চালাচ্ছি।হঠাৎ কিছু
একটার সাথে ধাক্কা খেয়ে আমার সাধের ফোনটা
রাস্তার ওপর পড়ে গেল।সামনের দিকে তাঁকিয়ে দেখি
একটা মেয়ে আমার দিকে তাঁকিয়ে আছে।শুধু তাঁকিয়ে
আছে বললে ভুল হবে কেননা এমন ভাবে তাঁকিয়ে আছে
মনে হচ্ছে আমাকে কাঁচা খেয়ে ফেলবে।আমি মেয়টাকে
দেখে একদম ক্রাশ বনে চলে গেছি।এত সুন্দর কোন মানুষ
হতে পারে সেটা মেয়েটাকে না দেখলে বুঝতামই না ।
মনে হচ্ছে কোন পরি রাস্তা ভুল করে পৃথিবীতে নেমে
এসেছে।মেয়টি আমাকে কিছু একটা বলছে কিন্ত সে
দিকে আমার মন নেই।আমি তার টানাটানা চোখের দিকে
একনজরে তাঁকিয়ে আছি।টানাটানা চোখ দুটো যেন
হরিণের চোখকেও হার মানিয়ে দিবে।লম্বা চুলগুলো যেন
তার সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।।মেয়েটি আমাকে
এভাবে তাঁকিয়ে থাকতে দেখে একটু লজ্জা পেল।আর
কিছু না বলেই মেয়েটি সেখান থেকে চলে গেল কিন্ত
সাথে আমার মনটা নিয়ে গেল।তারপর আমিও কলেজে
চলে আসি।সারাদিন নানা ব্যস্ততার মাঝেও মেয়েটাকে
ভুলতে পারনি।বারবার তাঁর মায়াবি মুখটা চোখের
সামনে ভেসে ওঠছে।মেয়েটাকে এর আগে এই এলাকায়
দেখিনি।হয়ত কোন আত্মীয়র বাড়িতে এসেছে।এইসব
ভাবতে ভাবতে রাতে ঘুমিয়ে পড়লাম।পরেরদিন সকালে
প্রাইভেটে যাচ্ছি হঠাৎ সেই মেয়েটাকে আবার দেখতে
পেলাম।মেয়েটি ছোট বাচ্ছাদের সাথে খেলছে।আমি
মেয়টার দিকে একনজরে তাঁকিয়ে আছি।মেয়েটা হাঁসলে
গালে টোল পরে।কথায় আছে যেখানে বাঘের ভয়
সেখানেই রাত হয়।আমার বেলায়ও তাই হলো।আমার
সাধের দোস্ত রাস্ত দিয়ে যাবার সময় আমাকে মেয়েটার
দিকে তাঁকিয়ে থাকতে দেখে যায়।আমি নিশ্চিত আজ
প্রাইভেটে গেলে সবাইমিলে আমার বারোটা বাজাবে।
আমি আবার মেয়েটার দিকে তাঁকিয়ে আছি।হঠাৎ
মেয়েটার চোখে চোখ পড়ে যাই।মেয়েটা আমার দিকে
রাগি চোখে তাঁকায়।তাকে এভাবে তাঁকিয়ে থাকতে
দেখে তাড়াতাড়ি ওখান থেকে প্রাইভেটে চলে যাই।
প্রাইভেটে যাবার সাথে সাথেই বন্ধুরা আমাকে ঘিরে
ধরলো।হাজারো প্রশ্ন শুরু করলো।মেয়েটা কী করে
কোথায় থাকে।কবে থেকে ডুবে ডুবে পানি খাচ্চি।
ইত্যাদি।আচ্ছা আপনারাই বলুন আমি নিজের মেয়েটার
ব্যাপারে কিছু জানিনা তার ওদের কী বলব।কিন্ত পাজি
বন্ধুদের বুঝায় কে।আমার মানিব্যাগটার বারোটা
বাজালো।আমার এক বন্ধুর থেকে মেয়েটার ব্যাপারে সব
জানলাম।মেয়েটার নাম পরী।ইন্টারে পড়ে।আমাদের
এলাকায় নতুন এসেছে।ওখানকার জমি বাড়ি সব
মেয়েটার বাবা কিনে নিয়েছে।।আরো অনেক কিছু
মেয়েটার ব্যাপারে জানলাম।এবার আমার সম্পার্কে
বলি আমি হুসাইন অনার্স তৃতীয় বর্ষে পড়ি ।তারপর থেকে
পরীর পিছু নেওয়া শুরু করলাম।পরীর প্রাইভেট থেকে শুরু
করে কলেজে যাওয়া আসা সব জায়গায় ফলো করা শুরু
করলাম।আমার এভাবে ফলো করা পরীর পছন্দ হচ্ছিলো
না তাই একদিন আমাকে বললো--
পরী:আপনি আমাকে সব জায়গায় ফলো করেন কেন।
জানেন আপনার জন্য আমার বান্ধীরা আমাকে নিয়ে
হাঁসাহাসি করে।আপনাকে যেন আর কখনো আমার পিছে
নস দেখি।আর আপনি যা ভাবছেন তা কখনো সম্ভব না।
এরপর আমাকে ডিষ্টাব করলে আমি আমার বাবাকে বলে
দেব।এই বল ও চলে গেল।আমি কিছুই বলতে পারলাম না।ও
আমাকে এসব বলার পরেও ওর পিছু নেওয়া ছারলাম না।এর
দুদিন পর তার সাথে তার বাবাকে আসতে দেখলাম।আমি
কিছুটা ভয় পেয়ে গেলাম।ভাবলাম দৌঁড় দিই কিন্ত তার
ওর বাবা আমাকে ডাক দিলেন।
শুশুর আব্বা:তোমার নাম কী?কোথায় থাকো?(ওনার
মেয়েকে যখন ভালবাসি তখন শুশুরই বললাম)আপনারা
আবার ভাববেন না ওনার সামনে বলেছি।শুধু আপনাদের
বললাম।
আমি:জ্বি আমার নাম হুসাইন।আপনাদের কয়েক বাড়ি
পরেই আমার বাড়ি।
শুশুর:আমার মেয়ের পিছে ঘুরো কেন।ও তোমাকে একবার
সাবধান করার পরেও ওর পিছু নাও কেন।আবার ওর পিছু
নিলে তোমার বাড়িতে বলে দেবো। আমাকে আরো
অনেক কথা শুনিয়ে দিলেন।আমি আমার বাবাকে খুব ভায়
পাই তাই মনে করলাম আর ওর পিছু নেবোনা।কিন্ত মনতো
আর সেটা মানেনা।ভালবাসার মানুষের কাছে ছুটে
যাবেই।আমার বেলায় তাই হলো।আজ দুদিন হলো পরীকে
দেখিনি।ওকে দেখতে খুব ইচ্ছা করছে।কিন্ত পরোক্ষনেই
পরীর বাবার কথাগুলো মনে পড়লো আবার গেলে যদি
বাড়িতে বল দেয়।কিন্ত ওকে না দেখেওতো থাকতে
পারছিনা।পরীকে আজ দেখবোই যা হবার হবে।যেইভাবা
সেই কাজ ঘরির দিকে তাঁকিয়ে দেখি সকাল ৮টা বাজে।
তারমানে পরী এখন প্রাইভেটে যাবে।আর দেরি না করে
পরী যেখানে প্রাইভেটে পড়ে সেখানে গিয়ে
দাঁড়ালাম।অনেকক্ষন হলো দাঁড়িয়ে আছি কিন্ত পরী
এখনো আসছে না কেন।ও কী আজ আসবে না। এসব ভাবতে
ভাবতেই সামনের দিকে তাঁকিয়ে দেখি পরী আসছে।সেই
চিরচেনা মুখটা সেই ভুবন ভুলালো হাঁসি দেখলাম।তার
দিকে একনজরে তাঁকিয়ে আছি।এভাবে তাঁকিয়ে থাকতে
থাকতে কখন যে পরী আমার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে
সেটা খেয়ালই করিনাই।ঘোর কাটলো পরীর কথায়।
পরী:আপনি আবার আমার দিকে তাঁকিয়ে আছেন?
আগেরবার শিক্ষা হয়নি।
আমি:মা--মানে মানে
পরী:কী মানে মানে করছেন।এরপর যদি আপনাকে আমার
আশেপাশে দেখি সোজা আপনার বাড়িতে বলে দেবো।
এই বলে পরী চলে গেল।যাশালা কপালটাই খারপ
জীবনের প্রথম কোন মেয়েকে ভালবাসতে চাইলাম তাও
হলোনা।এরপর থেকে পরীকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম
পরী সেটা খেয়াল করতো কীনা জানিনা তবে আর কখনো
আমার বাড়িতে কিংবা ওর বাবার কাছে কোন নালিশ
করেনি।করলে তো জানতেই পারতাম।এভাবে কেটে গেল
আরো ১টা মাস। এই একমাসে একবারো পরীর সামনে
যাবার সাহস হয়নি।শুধু আড়াল থেকেই দেখেছি।হঠাৎ
একদিন দেখি পরী একটা ছেলের সাথে হেঁসে হেঁসে কথা
বলতে বলতে যাচ্ছে। এর আগে কখনো ওকে কোন ছেলের
সাথে কথা বলতে দেখিনি।মনের মধ্যে কিছুটা খটকা
লাগলো।আবার পরোক্ষনেই ভাবলাম হয়ত ওর কোন
আত্মীয় হবে।পরেরদিন আবার সেই ছেলেটাকে ওর সাথে
দেখলাম।এবার একসাথে হাতে হাত রেখে হাঁটছে।এটা
দেখে আমার মাথায় রক্ত চেপে গেল।নিকেকে আর
কন্টোল করতে পারলাম না।ওদের সামনে গিয়ে
দাঁড়ালাম।পরী আমাকে দেখে কিছুটা অবাক হলো।আমি
সেদিকে খেয়াল না করে পরীকে প্রশ্ন করা শুরু করলাম
আমি:ছেলেটা কে আজ দুদিন তোমার সাথে দেখছি।আর
যেন তোমাকে এই ছেলেটার সাথে না দেখি।
ছেলেটাকে বললাম:এই ছেলে তোমাকে যেন ওর সাথে
আর না দেখি দেখলে হাত পা ভেজ্ঞে দেবো কথাটা
যেন মনে থাকে যেন মনে থাকে।আর শোন আমি পরীকে
ভালবাসি ওর সাথে আমার রাগারাগি হয়েছে তাই ও
আমার সাথে কথা বলেনা।(রাগি কন্ঠে)এইসব বলেই পরীর
সামনে থেকে চলে এলাম।রাস্তা দিয়ে হাঁটছি আর
ভাবছি আমার এত সাহস কোথা থেকে এলো। যেই পরীর
সামনে যেতে আমি ভয় পাই আর আজ তাকেই আমি
শাসিয়ে আসলাম।আজ হয়ত পরী ওর বাবাকে গিয়ে
আমার কথা বলে দিবে।আর ওর বাবা আমার বাবাকে বলে
দিবে তারপর আমার বাবা আমাকে ঠেঙ্গাবে।কিছুটা ভয়
নিয়েই বাড়িতে গেলাম।সারটাদিন ভয়ে ভয়ে কাটাচ্ছি।
শুধু একটা কথাই মনে হচ্ছে কখন জানি বাবা এসে আমাকে
মারধোর শুরু করে।এভাবেই দিনটা কেটে গেল।রাতেও
যখন আমাকে কেউ কিছু বললোনা তখন কিছুটা অবাক
হলাম।মনে মনে ভাবলাম পরী হয়ত কিছু বলেনি।কিন্ত না
বলার কারণ কী?যেই মেয়ে আমাকে সহ্য করতে পারতো
না সেই মেয়ের সাথে খারপ ব্যবহার করার পরেও কিছু
বললো না।ও কিছু না বলে ভালোই করেছে।আজকে ওর
সাথে এমন ব্যবহার না করলেও পারতাম।ভাবলাম কালকে
ওকে সরি বলে দেবো।এই সব ভাবতে ভাবতেই ঘুমিয়ে
পড়লাম।সকালে মায়ের ডাকে ঘুম ভাজ্ঞলো।মা বললো
বাবা আমাকে কী জরুরী কথা বলার জন্য ডেকেছে।আমি
কিছুটা ভয় পেয়ে গেলাম।ভাবলাম বাবাকে হয়তো
কালকের ব্যাপারটা বলছে।দুয়া দরুদপাঠ করতে করতে
বাবার রুমে গেলাম।আমাকে আমাকে বসতে বললেন।
তারপর যা বললললেন তা শুনে মনে শান্তি ফিরে পেলাম।
বাবা আমাকে একটা কাজের জন্য যেতে বললো।।আমি
বললাম আমার আজ একটা ইমপোটেন্ট পরীক্ষা আছে
আমি যেতে পারবো না বাবার রুম থেকে বেরিয়ে ফ্রেস
হয়ে পরীর প্রাইভেটের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।ওর
প্রাইভেট পড়ানোর জায়গায় ওকি মেরে দেখলাম পরী
এখনো আসেনি।আরো কিছুসময় দাঁড়িয়ে থাকার পরে পরী
আসলো।আজ ছেলেটাকে ওর সাথে দেখতে পেলাম না।
ওর সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।
আমি:কালকের ব্যবহারের জন্য সরি।আর আজকের পর
থেকে তোমাকে আর কখনো ডিষ্টাব করবো না।ভালো
থেকো।এই বলে ওখান থেকে চলেলে আসতে লাগলাম।
পরী আমাকে পিছন থেকে ডাক দিলো।আবার ওর সামনে
গিয়ে দাঁড়ালাম।
পরী:তোমার সাথে কিছু কথা আছে।(আমি ওর কথা শুনে
কিছুটা অবাক হলাম।ও আমাকে তুমি করে বলছে।)
আমি:কী কথা তাড়াতাড়ি বলো।
পরী;:চলো সানের ওই পার্কটাতে বসি।
আমি:চলো।
পার্কে অনেকক্ষন হলো বসে আছি কিন্ত কারো মুখে
কোন কথা নেই।পরীই নিরবতা ভেঙ্গে বললো--
পরী:কেমন আছো?
আমি:ভালো আছি।তুমি কেমন আছো
পরী:ভালো।তোমাকে একটা কথা বলার ছিলো।
আমি:বলো।
পরী:আমি তোমাকে ভালবাসি।
আমি:সত্যি।
পরী:হ্যাঁ।আর আজ দুদিন যে ছেলেটা আমার সাথে
এসসেছিলো সে আমার মামাতো ভাই।আমি প্রতিদিন
দেখতাম তুমি আমাকে আড়াল ফলো করো।প্রথমে এগুলো
পাওা দিতাম না।কিন্ত একসময় আমিও তোমাকে
ভালবেসে ফেলি।কিন্ত তোমাকে বলতে পারতাম না।
জানোই তো মেয়েদের বুকক ফাটে তো মুখ ফোটেনা।যখন
দেখলাম তুমিও কিছু বলছো তখন মামাতো ভাইয়ের সাথে
এই প্লান করলাম যাতে তুমি রেগে গিয়ে তোমার মনের
কথা বলে দাও।
আমারর খুশি দেখে কে।তবুও দুষ্টুমি করে বললাম
আমি:কিন্ত আমি তোমাকে এখন আর ভালোবাসতে
পারবো না।কালকে আমাকে একটা মেয়ে প্রপজ
করছিলো আমিও রাজি হয়ে গেছি(দুষ্টুমি কররে
বললাম)এই কথাগুলো বলে পরীর দিকে তাঁকিয়ে দেখি ওর
চোখটা ছলছল করছে।মনে হচ্ছে এখনি কেঁদে ফেলবে।
পরী:ও তাহলে আমি আসি ভালো থেকো। এই বলে ও বসা
থেকে ওঠে দাঁড়ালো।আমি তখনি ওর হাঁতটা ধরে
ফেললাম।
আমি:আমাকে ছেরে কোথাও যাও।
পরী:যেখানেই যাই তোমার তাতে কী।(চোখ দিয়ে পানি
পড়ছে)আমি ওর কান্নাটা সহ্য করতে পারলাম না।
আমি:আমিতো দুষ্টোমি করে কথাগুলো বলেছি।আমাকে
ক্ষমা করে দাও।
পরী:ক্ষমা করতে পারি তবে আমাকে এখন প্রপোজ করতে
হবে।আমি হাঁটু গেরে বসে বসে ওর দিকে হাঁতটা বাড়িয়ে
বললাম তুমি আমার স্বপ্নের পরী হবে।তুমিকি আমার
সারজীবনের সঙ্গী হবে।পরী আমাকে আর কিছু বলার
সুযোগ না দিয়ে আমার বুকে ঝাপিয়ে পড়লো।
আমি:এই এই কী করো ছারো আমার কাতুকুতু লাগছে।
তাছাড়া সবাই আমাদের দিকে তাঁকিয়ে আছে।
পরী:লাগুক কাতুকুতু।আর আমার জামাইকে আমি জরিয়ে
ধরেছি তাতে কার কি।আমিও আর কিছু না বলে আমার
পরীটাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরলাম।
āĻāϞ্āĻĒ āϏংāĻ্āϰāĻš āĻāϰা āĻāĻŽাāϰ āύেāĻļা। āϰোāĻŽাāύ্āĻিāĻ, āĻৌāϤিāĻ, āϰāĻŽ্āϝ, āĻৌāϤুāĻ āϏāĻš āĻšাāĻাāϰো āĻāϞ্āĻĒ āĻāĻে āĻāĻŽাāϰ āϏংāĻ্āϰāĻšে।
āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž
4274
āĻāϰ āĻĻ্āĻŦাāϰা āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰা
Rahathossain1010100@gmail.com
āĻāĻ āϏāĻŽā§ে
ā§:ā§Ģā§§ AM

āĻāϤে āϏāĻĻāϏ্āϝāϤা:
āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝāĻুāϞি āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ (Atom)
āĻোāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāĻ:
āĻāĻāĻি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āĻ āĻāϰুāύ