āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4269

একটা মিষ্টি প্রেমের গল্প
লেখক:-হুসাইন আহম্মেদ

মীনা:-তুই আমার পাশে বসলি কেন?এখনি ওঠ এখান থেকে।(একবারে তুমি থেকে তুই।আজ প্রচন্ড রেগে গিছে।কপালে কী আছে আল্লাহই জানে)
আমি:-সরি বাবু।আর এমন হবেনা।
মীনা:-তুই আমাকে একদম বাবু বলবিনা।আজ থেকে তোর সাথে আমার সবকিছু এখানেই শেষ।
আমি:-বললামতো সরি বাবু।এইযে কান ধরছি।
আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে মীনা ওঠে চলে গেলো।আমি ওর চলে যাবা দেখছি।আসলে দোষটা আমারি।মীনার সাথে দেখা করার কথা ৩টায় আর এখন বাজে সারে চারটা।পুরো দেরঘন্টা মেয়েটাকে বসিয়ে রোখেছি।মীনাকে প্রথম দেখেছিলামকলেজের নবীন বরণ অনুষ্টানে।তারপর বন্ধুদের মাধ্যমে মেয়েটার ব্যাপারে সব খোঁজ খবর নিই।জানতে পারি মেয়েটা এবার কলেজে নতুন ভর্তি হয়েছে।তারপর থেকে প্রতিদিন মেয়েটার পিছু নিতাম।প্রথম প্রথম ও বিরক্ত হত।এভাবে দুইমাস কেটে যাই।একদিন সুযোগ বুঝে তাঁকে প্রপোজ করি সেও রাজি হয়ে যাই।এভাবে আমাদের ভালবাসার শুরুটা হয়েছিলো।তাঁরপর থেকে রাগ অভিমান ইত্যাদির মাধ্যমে তিনটা বছর কীভাবে কেটে গেলো টেরই পেলাম না।এইযে শুনছেন------একটা মেয়ের ডাকে বাস্তবে ফিরলাম।
আমি:-জ্বি বলেন।
মেয়েটি:-আমি কী এখানে বসতে পারি।
আমি:-হ্যাঁ অব্যশই।
মেয়েটি:-আমি নীলা।ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।আপনি?
আমি:-আমি হুসাইন।এবার অনার্সে হলাম।
নীলা:-এখানে কীজন্য এসেছেন।
আমি:-ঘুরতে---একি আমার হাত ধরে টানাটানি করে।পিছনে ঘুরতেই দেখি মীনা আমার দিকে অগ্নিদৃষ্টিতে তাঁকিয়ে আছে।
আমি:-তুমিনা বাড়িতে চলে গেলে।
মীমা:-আমি বাড়িতে চলে যাই আর তুই এখানে বসে প্রেম করবি তাইনা।
আমি:-তুমি যাভাবছো তা না।
মীনা:-এই মেয়ে তুমি ওর কে হও।ওর সাথে লুতুপুতু করার ইচ্ছা থাকলে এখনি বাদ দাও।এখান থেকে এখনি যা নাহলে তোর বারোটা বাজাবো।(মেয়েটাকে উদ্দেশ্য করে)মেয়েটা ভয়ে ভয়ে চলে গেলো।
আমি:-মেয়েটাকে এভাবে না বললেও পারতে।
মীনা:-তুই বেশি কথা বলবি না।
ওর কথা শুনে চুপ হয়ে গেলাম।মীনা আমার পাশে বসে আমার কাধে মাথা রাখলো।আর বলতে থাকলো তুমি শুধু আমার সাথে কথা বলবে।
আমি:-আমিতো শুধু তোমার সাথেই কথা বলি।আর তোমাকেই ভালবাসি।
মীনা:-আমিও আমার বাবুটাকে অনেক ভালবাসি।এই বলেই পাগলিটা আমাকে জরিয়ে ধরলো।আমিও আমার পাগলিটাকে জরিয়ে ধরলাম।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ