āϏোāĻŽāĻŦাāϰ, ⧧⧝ āĻĢেāĻŦ্āϰুāϝ়াāϰী, ⧍ā§Ļā§§ā§Ž

4266

অদ্ভুদ ভালবাসা
লেখক:-Hosain Ahmed
গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছে।বৃষ্টির মাঝে ফাঁকা রাস্তায়
হাঁটার মজাটাই আলাদা আর সেটা যদি হয় ভালবাসার
মানুষটির হাত তাহলে ভালোলাগাটা আরো ২গুন বৃদ্ধি
পায়।কিন্ত আমার ভাগ্যে সেটা নাই।আমি আর পায়েল
(আমার ব্রেষ্ট ফ্রেন্ড)দুজন কলেজ থেকে বাসায়
ফিরছিলাম হঠাৎ পথে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো।বৃষ্টি থেকে
নিরাপদে যাবার জন্য পায়েলকে বলতেই ও বলল আজ
বৃষ্টিতে ভিজেই বাসায় যাবে।এই মেয়েটা কখন যে কী
আবদার করে বুঝাই মুসকিল।।বৃষ্টিতে ভেজার ফলে
পায়েলকে আরো বেশি সুন্দর লাগছে।আমি একদৃষ্টিতে
পায়েলের দিকে তাঁকিয়ে আছি।এই মেয়েটাকে আমি
কত ভালবাসি সেটা সে বুঝতেই চাইনা।সেই ক্লাস
সেভেন থেকে আমাদের বন্ধুত তারপর থেকে
ইউনিভারসিটি পর্যন্ত এক সাথেই আছি।
ওকে কতবার যে ইশারায় বুঝিয়েছি আমি ওকে ভালবাসি
কিন্ত ও বুঝতেই চাইনা।আজ পায়েলকে আমার মনের
কথাটা বলেই দিবো যা হবার হবে।
আমি:-পায়েল তোর সাথে কিছু কথা ছিলো।
পায়েল:-বল।
আমি:-আমি তোকে ভালবাসি।
পায়েল:-দেখ হুসাইন ফান করবিনা।তাছাড়া আমরা দুজন
খুব ভালো বন্ধু এরথেকে বেশি কিছু আমি ভাবতে পারবো
না।
আমি:-পায়ের আমি সিরিয়াস।আমি তোকে সত্যিই
ভালবাসি।আমাকে ফিরিয়ে দিস না প্লিজ।(পায়েলের
হাত ধরে)
পায়েল:-দেখ আমার এসব ভালো লাগেনা।আর এসব বললে
তুই আমার সামনে আসবিনা।এই বলেই আমার সামনে
থেকে পায়েল চলে গেলো।
আজ খুব কান্না পাচ্ছে।নিজেকে খুব অসহায় মনে হচ্ছে।
আমিও বাসায় এসে ফ্রেস হয়ে খেয়েদেয়ে শুয়ে পড়লাম।
ঘুম থেকে ওঠে ফোনের দিকে তাঁকালাম কিন্ত পায়েল
আমাকে ফোন করেনি এটা ভেবে খুব অবাক হলাম।
প্রতিদিন এতক্ষণে চারপাঁচবার ফোন দেওয়া হয়ে যেতো।
আমি পায়েলকে ফোন দিলাম।রিং হচ্ছে কিন্ত ফোনটা
কেউ ধরছে না।আরো অনেকবার ফোন দিলাম কিন্ত
ফোনটা কেউ রিচিভ করলো না।আম্মু রাতে খাবার জন্য
ডেকে গেলেন।খেয়েদেয়ে আবার শুতে চলে গেলাম।শুয়ে
শুয়ে ভাবছি পায়েল কী করে আমার সাথে এখনো কথা না
বলে আছে।এসব ভাবতে ভাবতেই ঘুমিয়ে গেলাম।
পরেরদিন কলেজে গিয়ে পায়েলকে ডাক দিলাম কিন্ত ও
আমাকে না চেনার ভান করে চলে যেতে লাগলো।আমি
ওর সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।
আমি:-তোকে ডাকছি শুনেও এভাবে চলে যাচ্ছিস
কেনো।আর কালকে এতবার ফোনদেবার পরেও ফোনটা
ধরলি না কেনো।
পায়েল:-শুনতে পাইনি।আর আমার ফোন আমি ধরবো কী
না ধরবো সেটা আমার ব্যাপার।এরপর থেকে তুই আর
আমার সামনে আসবিনা।কথাগুলো বলেই পায়েল চলে
গেলো।আমি পিছন থেকে অনেকবার ডাকলাম কিন্ত ও
শুনলোই না।আমিও আর কিছু না বলে বাসায় চলে এলাম।
দরজা লাগিয়ে কাঁদতেছি আর ভাবতেছি পায়েল আমার
সাথে এমন ব্যবহার করতে পারলো।
ওই দিনের ব্যবহারের পর থেকে আজ ৪দিন পায়েলের
সামনে যাইনা।কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে ওকে ঠিকই দেখি।
দুজন একই ডিপার্টমেন্ট হয়াই ওকে দেখার সুযোগটা
বেশিই থাকে।পায়েল একটিবারের জন্যও আমার সাথে
আর কথা বলেনা।ক্লাস শেষ হলে পায়েলের পিছু পিছু
বাসায় ফিরছি(লুকিয়ে লুকিয়ে যাতে পায়েল বুজতে না
পারে)।পায়েল ফোনে কার সাথে যেনো কথা বলছে।কথা
বলতে বলতে ও একসময় রাস্তার মাঝখানে চলে গিছে
সেটা খেয়ালই করেনি।আমি খেয়াল করলাম ওর পিছন
দিক থেকে একটা বাস দ্রুত গতিতে আসছে কিন্তু ও সেটা
খেয়াল করছে না।আমি দৌড়ে গিয়ে পায়েলকে ধাক্কা
দিয়ে সরিয়ে দিলাম।এরপর।আমার কী হয়েছে আর মনে
নেই।আমার যখন জ্ঞান ফিরলো তখন নিজেকে
হাতপাতালে আবিষ্কার করলাম।পরিবারের সবাই আমার
চারপাশে বসে আছে।এদের মধ্যে পায়েলের বাবা মাও
আছে।কিন্ত পায়েলকে কোথাও দেখতে পাচ্ছিনা।আমার
মনটা কেমন জানি করছে।পায়েলের কিছু হয়নিতো।
আমিতো ঠিকমতই ওকে ধাক্কা দিয়ে নিরাপদে পাঠিয়ে
দিয়ে ছিলাম।আম্মা মনে হয় আমার মনের কথা বুঝতে
পারলেন।সবাইকে বললেন বাইরে যেতে।একটু পরে পায়েল
ভিতরে আসলো।এসে আমার পাশে বসলো।কারো মুখে
কোন কথা নেই।নিরবতা ভেঙ্গে পায়েলই বলতে শুরু
করলো----
পায়েল:-সেদিন আমি তোকে কেন ফিরিয়ে দিয়েছিলা
জানিস।কারণ আমি ভালবাসাকে কখনো বিশ্বাস করতাম
না।আমার বড় আপু একটা ছেলেকে ভালবাসতো সেই
ছেলেটা আপুকে ঠকিয়ে একদিন চলে যাই তারপর থেকে
আমি ভালবাসাটাকে ঘৃনার চোখে দেখি।কিন্ত তোর
ভালবাসার কাছে আমি হেরে গেলাম।
আমি:-সত্যিই আমাকে ভালবাসো।
পায়েল:-সত্যি।
আমি'-কিন্ত আমিতো এখন আর তোমাকে ভালবাসিনা
(দুষ্টামি করে)
পায়েল:-আমাকে যখন ভলাবাসোনা তাহলে আমাকে
বাঁচালে কেনো।(কেঁদে কেঁদে)
আমি:-এই পাগলি কাঁদছো কেনো।আমিতো মজা
করছিলাম।আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই
পায়েল আমার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়লো।আমিও আমিও
পাগলিটাকে জরিয়ে ধরলাম।শুরু হলো আরেকটি
ভালবাসার গল্প।

āĻ•োāύ āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āύেāχ:

āĻāĻ•āϟি āĻŽāύ্āϤāĻŦ্āϝ āĻĒোāϏ্āϟ āĻ•āϰুāύ